অনলাইন ডেস্ক
সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প—বিগত সপ্তাহগুলোয় আলোচনার কেন্দ্রে ছিল বিষয়টি। অবশেষে চলে এল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। আজ মঙ্গলবার দেশটিতে পৌঁছেছেন ট্রাম্প। খুব দ্রুতই চুক্তি স্বাক্ষরটি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই চুক্তির আওতায় সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অস্ত্র ও অন্যান্য সামরিক উপকরণ ক্রয় করবে। এই প্যাকেজে রাডার সিস্টেম ও পরিবহন বিমান কেনার বিষয়টিও আছে।
যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘকাল ধরেই সৌদি আরবের অস্ত্রের বড় সরবরাহকারী দেশ। তবে বাইডেনের আমলে দেশ দুটির মধ্যে সম্পর্কে কিছুটা ভাটা পড়েছিল। ইয়েমেন যুদ্ধে দেশটির ভূমিকায় উদ্বেগ প্রকাশ করে সৌদি আরবকে অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছিল বাইডেন প্রশাসন।
এর আগে সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগির হত্যাকাণ্ডও দুই দেশের সম্পর্কে প্রভাব ফেলেছিল। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর রিপোর্টে বলা হয়েছিল যে যুবরাজ মোহাম্মেদ বিন সালমান ওই হত্যাকাণ্ডের অনুমোদন দিয়েছিলেন। এই অভিযোগ সৌদি আরব সব সময় প্রত্যাখ্যান করে আসছে।
উল্লেখ্য, আজ মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ মঙ্গলবার সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। তাঁকে বহন করা মার্কিন প্রেসিডেনশিয়াল বিমান ‘এয়ার ফোর্স ওয়ান’ সৌদি আকাশসীমায় প্রবেশের পর এটিকে শেষ আধা ঘণ্টা জুড়ে ছয়টি সৌদি এফ-১৫ যুদ্ধবিমান এসকর্ট দিয়েছে। এ সময় এয়ার ফোর্স ওয়ান বিমানটির দুই পাশে ঘনিষ্ঠভাবে তিনটি করে বিমান ছিল।
ট্রাম্পের উপপ্রধান স্টাফ ড্যান স্ক্যাভিনো ওই দৃশ্যের একটি ভিডিও এক্সে শেয়ার করে লিখেছেন, ‘এই অসাধারণ এসকর্টের জন্য ধন্যবাদ এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা। আমরা সবাই এটির প্রশংসা করছি। মাটিতে দেখা হচ্ছে, ধন্যবাদ!!!’
রিয়াদের কিং খালেদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ফোর্স ওয়ান থেকে বেরিয়ে আসার সময় ট্রাম্প মুষ্টিবদ্ধ এক হাত তুলে অভিবাদন জানান এবং সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
বিন সালমান ট্রাম্পকে ল্যাভেন্ডার রঙের কার্পেট ধরে রাজকীয় একটি কক্ষে নিয়ে যান। সেখানে যুবরাজ সালমান ট্রাম্পের সৌজন্যে একটি কফি পান অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। এই অনুষ্ঠানে ট্রাম্প ও যুবরাজ একসঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলেন।
ট্রাম্পের সফরসঙ্গীদের মধ্যে ছিলেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও, জ্বালানিমন্ত্রী ক্রিস রাইট এবং বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লাটনিক।
নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গরমে ঝলসে যাওয়া রিয়াদ শহরের রাস্তাগুলোয় ট্রাম্পের সফর উপলক্ষে মার্কিন পতাকা লাগানো হয়েছিল। শহরের পথে পথে মোবাইল বিলবোর্ডে প্রচার করা হচ্ছিল সদ্য ঘোষিত ডিজনি আবুধাবি থিম পার্কের বিজ্ঞাপন। এটি নির্মিত হচ্ছে মূলত পাশের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে।
মঙ্গলবার ট্রাম্পের ব্যস্ত সূচির মধ্যে রয়েছে প্রযুক্তি দুনিয়ার শীর্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে একটি বিনিয়োগ সম্মেলনে বক্তৃতা। সেখানে উপস্থিত থাকবেন ইলন মাস্ক, মার্ক জাকারবার্গ এবং স্যাম অল্টম্যান। এরপর অংশ নেবেন এক আনুষ্ঠানিক নৈশভোজে।
মধ্যপ্রাচ্যে ট্রাম্পের এই তিন জাতির সফরে তিনি কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাতেও যাবেন।
সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প—বিগত সপ্তাহগুলোয় আলোচনার কেন্দ্রে ছিল বিষয়টি। অবশেষে চলে এল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। আজ মঙ্গলবার দেশটিতে পৌঁছেছেন ট্রাম্প। খুব দ্রুতই চুক্তি স্বাক্ষরটি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই চুক্তির আওতায় সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অস্ত্র ও অন্যান্য সামরিক উপকরণ ক্রয় করবে। এই প্যাকেজে রাডার সিস্টেম ও পরিবহন বিমান কেনার বিষয়টিও আছে।
যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘকাল ধরেই সৌদি আরবের অস্ত্রের বড় সরবরাহকারী দেশ। তবে বাইডেনের আমলে দেশ দুটির মধ্যে সম্পর্কে কিছুটা ভাটা পড়েছিল। ইয়েমেন যুদ্ধে দেশটির ভূমিকায় উদ্বেগ প্রকাশ করে সৌদি আরবকে অস্ত্র বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছিল বাইডেন প্রশাসন।
এর আগে সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগির হত্যাকাণ্ডও দুই দেশের সম্পর্কে প্রভাব ফেলেছিল। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর রিপোর্টে বলা হয়েছিল যে যুবরাজ মোহাম্মেদ বিন সালমান ওই হত্যাকাণ্ডের অনুমোদন দিয়েছিলেন। এই অভিযোগ সৌদি আরব সব সময় প্রত্যাখ্যান করে আসছে।
উল্লেখ্য, আজ মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ মঙ্গলবার সৌদি আরবে পৌঁছেছেন। তাঁকে বহন করা মার্কিন প্রেসিডেনশিয়াল বিমান ‘এয়ার ফোর্স ওয়ান’ সৌদি আকাশসীমায় প্রবেশের পর এটিকে শেষ আধা ঘণ্টা জুড়ে ছয়টি সৌদি এফ-১৫ যুদ্ধবিমান এসকর্ট দিয়েছে। এ সময় এয়ার ফোর্স ওয়ান বিমানটির দুই পাশে ঘনিষ্ঠভাবে তিনটি করে বিমান ছিল।
ট্রাম্পের উপপ্রধান স্টাফ ড্যান স্ক্যাভিনো ওই দৃশ্যের একটি ভিডিও এক্সে শেয়ার করে লিখেছেন, ‘এই অসাধারণ এসকর্টের জন্য ধন্যবাদ এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা। আমরা সবাই এটির প্রশংসা করছি। মাটিতে দেখা হচ্ছে, ধন্যবাদ!!!’
রিয়াদের কিং খালেদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এয়ার ফোর্স ওয়ান থেকে বেরিয়ে আসার সময় ট্রাম্প মুষ্টিবদ্ধ এক হাত তুলে অভিবাদন জানান এবং সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।
বিন সালমান ট্রাম্পকে ল্যাভেন্ডার রঙের কার্পেট ধরে রাজকীয় একটি কক্ষে নিয়ে যান। সেখানে যুবরাজ সালমান ট্রাম্পের সৌজন্যে একটি কফি পান অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। এই অনুষ্ঠানে ট্রাম্প ও যুবরাজ একসঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বলেন।
ট্রাম্পের সফরসঙ্গীদের মধ্যে ছিলেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও, জ্বালানিমন্ত্রী ক্রিস রাইট এবং বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লাটনিক।
নিউইয়র্ক পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গরমে ঝলসে যাওয়া রিয়াদ শহরের রাস্তাগুলোয় ট্রাম্পের সফর উপলক্ষে মার্কিন পতাকা লাগানো হয়েছিল। শহরের পথে পথে মোবাইল বিলবোর্ডে প্রচার করা হচ্ছিল সদ্য ঘোষিত ডিজনি আবুধাবি থিম পার্কের বিজ্ঞাপন। এটি নির্মিত হচ্ছে মূলত পাশের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে।
মঙ্গলবার ট্রাম্পের ব্যস্ত সূচির মধ্যে রয়েছে প্রযুক্তি দুনিয়ার শীর্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে একটি বিনিয়োগ সম্মেলনে বক্তৃতা। সেখানে উপস্থিত থাকবেন ইলন মাস্ক, মার্ক জাকারবার্গ এবং স্যাম অল্টম্যান। এরপর অংশ নেবেন এক আনুষ্ঠানিক নৈশভোজে।
মধ্যপ্রাচ্যে ট্রাম্পের এই তিন জাতির সফরে তিনি কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাতেও যাবেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি আরবের সঙ্গে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) একটি কৌশলগত অর্থনৈতিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের অস্ত্র চুক্তি।
১ ঘণ্টা আগে২০১৬ সালের অক্টোবরে প্যারিসে এক ভয়াবহ ডাকাতির শিকার হন মার্কিন রিয়েলিটি তারকা কিম কারদাশিয়ান। সেই ঘটনার বিচারে চলমান মামলায় আজ মঙ্গলবার আদালতে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে আবেগে ভেঙে পড়েন তিনি। আদালতে কিম জানান, ঘটনার সময় তিনি নিশ্চিত ছিলেন, তাঁকে ধর্ষণ ও হত্যা করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেনির্দোষ হয়েও প্রায় চার দশক ধরে জেল খাটছেন পিটার সুলিভান। শেষ পর্যন্ত তিনি মুক্তি পেলেন। ধারণা করা হচ্ছে, ব্রিটেনের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে দীর্ঘতম ভুল রায়। ১৯৮৭ সালে ২১ বছর বয়সী ডায়ান সিনডালকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন সুলিভান।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরবের মধ্যে ইতিহাসের অন্যতম বড় প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে বলে ঘোষণা করেছে হোয়াইট হাউস। চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবকে আধুনিক যুদ্ধ সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি সরবরাহ করবে, যার মূল্য প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলার।
৩ ঘণ্টা আগে