অনলাইন ডেস্ক
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনের প্রাইমারির ফল পর প্রকাশের পর থেকেই আলোচনায় দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জোহরান মামদানি। তবে, শুধু মামদানি নয় মনোযোগ কেড়েছে মামদানির স্ত্রী রামা দুওয়াজিও। ২৭ বছর বয়সী সিরীয় বংশোদ্ভূত এই তরুণী পেশায় শিল্পী। তাঁর শিল্পকর্মের বিষয়বস্তু সাধারণত মধ্যপ্রাচ্য। এরই মধ্যে তাঁর বহু শিল্পকর্ম প্রকাশিত হয়েছে বিবিসি এবং দ্য নিউইয়র্ক টাইমসে। প্রদর্শিত হয়েছে লন্ডনের টেট মডার্ন জাদুঘরেও।
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনের প্রাইমারিতে জোহরান মামদানির প্রচারাভিযানে খুব কমই প্রকাশ্যে এসেছেন স্ত্রী রামা দুওয়াজি। স্ত্রীর অনুপস্থিতিকেও মামদানির বিরুদ্ধে ব্যবহারের চেষ্টা করেছে প্রতিপক্ষরা। তাদের দাবি ছিল—ইচ্ছাকৃতভাবে স্ত্রীকে আড়ালে রাখছেন ৩৩ বছর বয়সী মামদানি। বিষয়টি বিশেষভাবে চোখে পড়ার মতো, কারণ যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনপ্রার্থীরা পারিবারিক মূল্যবোধ দেখাতে প্রায়ই স্ত্রী-সন্তানদের প্রকাশ্যে আনেন।
স্ত্রীর অনুপস্থিতি নিয়ে চলা সমালোচনার জবাবে মামদানি গত মাসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট দেন। নিউইয়র্ক সিটির ক্লার্ক অফিসে তাঁদের বিয়ের কয়েকটি ছবি শেয়ার করে তিনি লেখেন, ‘আপনি যদি আজ বা যেকোনো দিন টুইটার দেখেন, তাহলে বুঝতে পারবেন রাজনীতি কতটা নির্মম হতে পারে। সাধারণত এসব আমি উপেক্ষা করি—প্রাণনাশের হুমকি থেকে শুরু করে আমাকে দেশ থেকে বের করে দেওয়ার মতো হুমকিও উপেক্ষা করি। কিন্তু যখন প্রিয় মানুষদের নিয়ে টানাটানি শুরু হয়, তখন বিষয়টা আলাদা। আমার মতাদর্শ নিয়ে আপনি সমালোচনা করতে পারেন, কিন্তু আমার পরিবার নিয়ে নয়।’
নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর রামা দুওয়াজি নিজেও ইনস্টাগ্রামে বিয়ের একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, ‘এর চেয়ে বেশি গর্বিত হওয়ার উপায় নেই!’
ডেটিং অ্যাপ হিঞ্জে প্রথম পরিচয় হয় মামদানি-দুওয়াজির। গত সপ্তাহে বুলওয়ার্কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সে কথা বলতে গিয়ে মামদানি রসিকতা করে বলেন, ‘এখনো ডেটিং অ্যাপগুলোতে কিছুটা আশার আলো আছে!’ মামদানির নির্বাচনী প্রচার শিবির জানিয়েছে, গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে বাগদান সম্পন্ন করেন মামদানি এবং দুওয়াজি।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে জন্মগ্রহণ করেন রামা দুওয়াজি। তিনি ভার্জিনিয়া কমনওয়েলথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। পরে, নিউইয়র্ক সিটির স্কুল অব ভিজুয়াল আর্টস থেকে ইলাস্ট্রেশনে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। দুওয়াজির ওয়েবসাইটে তাঁর কাজ সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘স্থিরচিত্র এবং অ্যানিমেশনের মাধ্যমে নারী সংহতি এবং সামষ্টিক অভিজ্ঞতার সূক্ষ্ম ভেদ অনুসন্ধান করেন রামা।’
রামা দুওয়াজির শিল্পকর্মের মূল উপজীব্য আরব বিশ্ব। তাঁর অধিকাংশ কাজ সাদাকালো। এক ইয়েমেনি রাজনীতিকের মৃত্যু নিয়ে তৈরি প্রামাণ্যচিত্র ‘হু কিলড মাই গ্র্যান্ডফাদার’-এ স্থান পেয়েছে দুওয়াজির শিল্পকর্ম। ২০২২ সালে বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস নির্মাণ করে প্রামাণ্যচিত্রটি।
দুওয়াজির ইনস্টাগ্রামে প্রকাশিত চিত্রকর্মগুলোর মধ্যে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের সমালোচনা স্পষ্ট। তাঁর বিভিন্ন শিল্পকর্মের মধ্যে ফুটে উঠেছে গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনেরও তীব্র নিন্দা। এ ছাড়া, সম্প্রতি ফিলিস্তিনিদের অধিকারের পক্ষে সোচ্চার হওয়ার কারণে গ্রেপ্তার হওয়া ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মাহমুদ খলিলের পক্ষেও বেশ কিছু শিল্পকর্ম প্রকাশ করেছেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে ওয়াইইউএনজি নামে একটি ওয়েবসাইটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমি মিথ্যা বলব না, নিউইয়র্কে এখন সময়টা বেশ গুমোট। আমি আমার বন্ধু ও পরিবারের জন্য চিন্তিত, সবকিছুই কেমন যেন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে!’ তিনি আরও বলেন, ‘মানুষকে ভয় দেখিয়ে চুপ করিয়ে দেওয়া হচ্ছে, দেশছাড়া করা হচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে আমি যা করতে পারি, তা হলো আমার শিল্পকর্ম ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র, ফিলিস্তিন আর সিরিয়ায় যা ঘটছে, তা যতটা সম্ভব তুলে ধরতে পারি।’
সাক্ষাৎকারে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল—বৈশ্বিক ইস্যু নিয়ে শিল্পীদের কথা বলার দায় আছে কিনা। জবাবে তিনি সংগীতশিল্পী নিনা সিমোনকে উদ্ধৃত করে বলেন, ‘যতদূর আমি জানি, একজন শিল্পীর দায় হলো তাঁর শিল্পকর্মে সময়ের প্রতিফলন ঘটানো।’
রামা বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলা সবার দায়িত্ব। আর সেই বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার অসাধারণ শক্তি শিল্পের রয়েছে। আমি বলছি না সবাইকে রাজনীতিনির্ভর শিল্পই করতে হবে, কিন্তু শিল্প যেভাবে তৈরি হয়, যেভাবে অর্থায়ন ও প্রচার হয়—সবকিছুই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এমনকি আমরা আতঙ্ক থেকে পালিয়ে বাঁচার জন্য যে শিল্প করি, সেটিও রাজনৈতিকই। কারণ সেটিও আমাদের সময় ও বাস্তবতার প্রতিক্রিয়া।’
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনের প্রাইমারির ফল পর প্রকাশের পর থেকেই আলোচনায় দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জোহরান মামদানি। তবে, শুধু মামদানি নয় মনোযোগ কেড়েছে মামদানির স্ত্রী রামা দুওয়াজিও। ২৭ বছর বয়সী সিরীয় বংশোদ্ভূত এই তরুণী পেশায় শিল্পী। তাঁর শিল্পকর্মের বিষয়বস্তু সাধারণত মধ্যপ্রাচ্য। এরই মধ্যে তাঁর বহু শিল্পকর্ম প্রকাশিত হয়েছে বিবিসি এবং দ্য নিউইয়র্ক টাইমসে। প্রদর্শিত হয়েছে লন্ডনের টেট মডার্ন জাদুঘরেও।
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনের প্রাইমারিতে জোহরান মামদানির প্রচারাভিযানে খুব কমই প্রকাশ্যে এসেছেন স্ত্রী রামা দুওয়াজি। স্ত্রীর অনুপস্থিতিকেও মামদানির বিরুদ্ধে ব্যবহারের চেষ্টা করেছে প্রতিপক্ষরা। তাদের দাবি ছিল—ইচ্ছাকৃতভাবে স্ত্রীকে আড়ালে রাখছেন ৩৩ বছর বয়সী মামদানি। বিষয়টি বিশেষভাবে চোখে পড়ার মতো, কারণ যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনপ্রার্থীরা পারিবারিক মূল্যবোধ দেখাতে প্রায়ই স্ত্রী-সন্তানদের প্রকাশ্যে আনেন।
স্ত্রীর অনুপস্থিতি নিয়ে চলা সমালোচনার জবাবে মামদানি গত মাসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট দেন। নিউইয়র্ক সিটির ক্লার্ক অফিসে তাঁদের বিয়ের কয়েকটি ছবি শেয়ার করে তিনি লেখেন, ‘আপনি যদি আজ বা যেকোনো দিন টুইটার দেখেন, তাহলে বুঝতে পারবেন রাজনীতি কতটা নির্মম হতে পারে। সাধারণত এসব আমি উপেক্ষা করি—প্রাণনাশের হুমকি থেকে শুরু করে আমাকে দেশ থেকে বের করে দেওয়ার মতো হুমকিও উপেক্ষা করি। কিন্তু যখন প্রিয় মানুষদের নিয়ে টানাটানি শুরু হয়, তখন বিষয়টা আলাদা। আমার মতাদর্শ নিয়ে আপনি সমালোচনা করতে পারেন, কিন্তু আমার পরিবার নিয়ে নয়।’
নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর রামা দুওয়াজি নিজেও ইনস্টাগ্রামে বিয়ের একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, ‘এর চেয়ে বেশি গর্বিত হওয়ার উপায় নেই!’
ডেটিং অ্যাপ হিঞ্জে প্রথম পরিচয় হয় মামদানি-দুওয়াজির। গত সপ্তাহে বুলওয়ার্কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সে কথা বলতে গিয়ে মামদানি রসিকতা করে বলেন, ‘এখনো ডেটিং অ্যাপগুলোতে কিছুটা আশার আলো আছে!’ মামদানির নির্বাচনী প্রচার শিবির জানিয়েছে, গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে বাগদান সম্পন্ন করেন মামদানি এবং দুওয়াজি।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে জন্মগ্রহণ করেন রামা দুওয়াজি। তিনি ভার্জিনিয়া কমনওয়েলথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। পরে, নিউইয়র্ক সিটির স্কুল অব ভিজুয়াল আর্টস থেকে ইলাস্ট্রেশনে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। দুওয়াজির ওয়েবসাইটে তাঁর কাজ সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘স্থিরচিত্র এবং অ্যানিমেশনের মাধ্যমে নারী সংহতি এবং সামষ্টিক অভিজ্ঞতার সূক্ষ্ম ভেদ অনুসন্ধান করেন রামা।’
রামা দুওয়াজির শিল্পকর্মের মূল উপজীব্য আরব বিশ্ব। তাঁর অধিকাংশ কাজ সাদাকালো। এক ইয়েমেনি রাজনীতিকের মৃত্যু নিয়ে তৈরি প্রামাণ্যচিত্র ‘হু কিলড মাই গ্র্যান্ডফাদার’-এ স্থান পেয়েছে দুওয়াজির শিল্পকর্ম। ২০২২ সালে বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস নির্মাণ করে প্রামাণ্যচিত্রটি।
দুওয়াজির ইনস্টাগ্রামে প্রকাশিত চিত্রকর্মগুলোর মধ্যে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের সমালোচনা স্পষ্ট। তাঁর বিভিন্ন শিল্পকর্মের মধ্যে ফুটে উঠেছে গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনেরও তীব্র নিন্দা। এ ছাড়া, সম্প্রতি ফিলিস্তিনিদের অধিকারের পক্ষে সোচ্চার হওয়ার কারণে গ্রেপ্তার হওয়া ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মাহমুদ খলিলের পক্ষেও বেশ কিছু শিল্পকর্ম প্রকাশ করেছেন তিনি।
ফিলিস্তিন ইস্যুসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে ওয়াইইউএনজি নামে একটি ওয়েবসাইটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমি মিথ্যা বলব না, নিউইয়র্কে এখন সময়টা বেশ গুমোট। আমি আমার বন্ধু ও পরিবারের জন্য চিন্তিত, সবকিছুই কেমন যেন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে!’ তিনি আরও বলেন, ‘মানুষকে ভয় দেখিয়ে চুপ করিয়ে দেওয়া হচ্ছে, দেশছাড়া করা হচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে আমি যা করতে পারি, তা হলো আমার শিল্পকর্ম ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র, ফিলিস্তিন আর সিরিয়ায় যা ঘটছে, তা যতটা সম্ভব তুলে ধরতে পারি।’
সাক্ষাৎকারে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল—বৈশ্বিক ইস্যু নিয়ে শিল্পীদের কথা বলার দায় আছে কিনা। জবাবে তিনি সংগীতশিল্পী নিনা সিমোনকে উদ্ধৃত করে বলেন, ‘যতদূর আমি জানি, একজন শিল্পীর দায় হলো তাঁর শিল্পকর্মে সময়ের প্রতিফলন ঘটানো।’
রামা বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলা সবার দায়িত্ব। আর সেই বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার অসাধারণ শক্তি শিল্পের রয়েছে। আমি বলছি না সবাইকে রাজনীতিনির্ভর শিল্পই করতে হবে, কিন্তু শিল্প যেভাবে তৈরি হয়, যেভাবে অর্থায়ন ও প্রচার হয়—সবকিছুই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এমনকি আমরা আতঙ্ক থেকে পালিয়ে বাঁচার জন্য যে শিল্প করি, সেটিও রাজনৈতিকই। কারণ সেটিও আমাদের সময় ও বাস্তবতার প্রতিক্রিয়া।’
ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের মুখে দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ সংকটে পড়েছে হামাস। শীর্ষ কমান্ডারদের হারানো, সুড়ঙ্গ নেটওয়ার্ক ধ্বংস এবং ইরান থেকে ভবিষ্যৎ সহায়তা অনিশ্চিত হয়ে পড়ায় গাজায় অস্তিত্ব রক্ষা করাই এখন সংগঠনটির প্রধান লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।
২১ মিনিট আগেক্যানসারের সঙ্গে লড়ে ছেলে মারা গেছে পাঁচ মাস আগে। কিন্তু এক মায়ের বিশ্বাস, এখনো সব শেষ হয়ে যায়নি। বংশ রক্ষায় তিনি মৃত ছেলের শুক্রাণু চেয়ে আবেদন করেন আদালতে। মায়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রাণু ফার্টিলিটি সেন্টারে সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
২৬ মিনিট আগেঢাকার খিলক্ষেতে একটি ‘মন্দির’ উচ্ছেদের ঘটনায় ভারত নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ উদ্বেগ জানান। তিনি বিষয়টিকে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর নির্যাতনের ধারাবাহিকতা আখ্যা দিয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব পালনের প্রশ্ন তুলেছেন।
৪২ মিনিট আগেভারতের দক্ষিণ কলকাতার সরকারি ল কলেজ ক্যাম্পাসে এক ছাত্রীকে (২৪) সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে তিনজনকে। এ ঘটনায় ইতিমধ্যে শহরজুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে