অনলাইন ডেস্ক
দীর্ঘতম লড়াই শেষ করতে আফগানিস্তান থেকে সব সেনা প্রত্যাহার করবে যুক্তরাষ্ট্র। আগামী ১ মে থেকে এই কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউসে দেওয়া একটি ভাষণে এমনটি জানান বাইডেন।
ভাষণে বাইডেন জানান, সব সেনা প্রত্যাহারের পরও যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তানকে সমর্থন দেওয়া অব্যাহত রাখবে। তবে এই সমর্থন সামরিকভাবে হবে না।
ভাষণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, আমরা হামলার শিকার হয়েছিলাম। পরিষ্কার লক্ষ্য নিয়ে আমরা যুদ্ধে গিয়েছিলাম। আমরা ওই লক্ষ্যগুলো অর্জন করেছি। চিরকালীন যুদ্ধটি শেষ করার এটিই সময়।
২০১১ সালে মার্কিন সৈন্যরা আল কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করেছে এবং আফগানিস্তানে সংগঠনটিকে ‘হীনবল’ করে দেওয়া গেছে বলে উল্লেখ করেছেন বাইডেন ।
ভাষণে বাইডেন জানান, চলতি বছরের ১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রত্যাহার যুক্তরাষ্ট্রের সব সেনাকে আফগানিস্তান থেকে ফিরিয়ে আনা হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও চলতি বছরের ১ মে-এর মধ্যে আফগানিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সব প্রত্যাহার করার চূড়ান্ত সময়সীমা নির্ধারণ করেছিলেন। গত জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউস ছাড়ার আগেই আফগানিস্তান থেকে সব সেনা প্রত্যাহার শুরু করার চেষ্টা করেছিলেন ট্রাম্প। কিন্তু এতে তিনি ব্যর্থ হন।
ব্রাসেলসে নেটো কর্মকর্তাদের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন জানিয়েছেন, আফগানিস্তানে নেটোর কমান্ডে থাকা বিদেশি সৈন্যরা যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাহারের সঙ্গে সমন্বয় করে ১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে দেশটি ছাড়বে।
ব্লিনকেন বুধবার পাকিস্তানের সেনাবাহিনী প্রধানকে ফোন করে কথা বলেছেন এবং আফগানিস্তানের শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেছেন বলে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর গণমাধ্যম শাখা জানিয়েছে।
টুইটারে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি লিখেছেন, তিনি বাইডেনের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা পোষণ করেন।
আফগানিস্তানের যুদ্ধে মার্কিন সামরিক বাহিনীর দুই হাজার ৪৪৮ জন সদস্য নিহত হয়েছেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় দুই ট্রিলিয়ন ডলার ব্যায় হয়েছে। ২০১১ সালে আফগানিস্তানে মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের সৈন্য সংখ্যা সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠে এক লাখ ছাড়িয়েছিল।
দীর্ঘতম লড়াই শেষ করতে আফগানিস্তান থেকে সব সেনা প্রত্যাহার করবে যুক্তরাষ্ট্র। আগামী ১ মে থেকে এই কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউসে দেওয়া একটি ভাষণে এমনটি জানান বাইডেন।
ভাষণে বাইডেন জানান, সব সেনা প্রত্যাহারের পরও যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তানকে সমর্থন দেওয়া অব্যাহত রাখবে। তবে এই সমর্থন সামরিকভাবে হবে না।
ভাষণে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, আমরা হামলার শিকার হয়েছিলাম। পরিষ্কার লক্ষ্য নিয়ে আমরা যুদ্ধে গিয়েছিলাম। আমরা ওই লক্ষ্যগুলো অর্জন করেছি। চিরকালীন যুদ্ধটি শেষ করার এটিই সময়।
২০১১ সালে মার্কিন সৈন্যরা আল কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করেছে এবং আফগানিস্তানে সংগঠনটিকে ‘হীনবল’ করে দেওয়া গেছে বলে উল্লেখ করেছেন বাইডেন ।
ভাষণে বাইডেন জানান, চলতি বছরের ১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রত্যাহার যুক্তরাষ্ট্রের সব সেনাকে আফগানিস্তান থেকে ফিরিয়ে আনা হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও চলতি বছরের ১ মে-এর মধ্যে আফগানিস্তান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সব প্রত্যাহার করার চূড়ান্ত সময়সীমা নির্ধারণ করেছিলেন। গত জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউস ছাড়ার আগেই আফগানিস্তান থেকে সব সেনা প্রত্যাহার শুরু করার চেষ্টা করেছিলেন ট্রাম্প। কিন্তু এতে তিনি ব্যর্থ হন।
ব্রাসেলসে নেটো কর্মকর্তাদের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন জানিয়েছেন, আফগানিস্তানে নেটোর কমান্ডে থাকা বিদেশি সৈন্যরা যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাহারের সঙ্গে সমন্বয় করে ১১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে দেশটি ছাড়বে।
ব্লিনকেন বুধবার পাকিস্তানের সেনাবাহিনী প্রধানকে ফোন করে কথা বলেছেন এবং আফগানিস্তানের শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেছেন বলে পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর গণমাধ্যম শাখা জানিয়েছে।
টুইটারে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি লিখেছেন, তিনি বাইডেনের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা পোষণ করেন।
আফগানিস্তানের যুদ্ধে মার্কিন সামরিক বাহিনীর দুই হাজার ৪৪৮ জন সদস্য নিহত হয়েছেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় দুই ট্রিলিয়ন ডলার ব্যায় হয়েছে। ২০১১ সালে আফগানিস্তানে মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের সৈন্য সংখ্যা সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠে এক লাখ ছাড়িয়েছিল।
‘গাজায় হামলার এটা কেবল শুরু, সামনের দিনগুলোতে মাত্রা আরও কয়েক গুন বাড়বে’—ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হামাসকে উদ্দেশ করে এ হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী—আইডিএফের আগ্রাসনে গাজায় এক দিনেই ৪ শতাধিক...
২ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের মতো গাজায় তাণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী—আইডিএফ। বোমা হামলায় আজ বুধবার সকালে উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসেই প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ১০ জন। উপত্যকাজুড়ে প্রাণহানি আরও অনেক বেশি বলে আশঙ্কা করছে হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
৩ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গতকাল মঙ্গলবার ইউক্রেনের জ্বালানি স্থাপনাগুলোর ওপর হামলা সাময়িকভাবে বন্ধ করতে সম্মত হয়েছেন। এই যুদ্ধবিরতি চলবে ৩০ দিন। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্থায়ী শান্তিচুক্তির প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে ৩০ দিনের...
৩ ঘণ্টা আগেইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের ইরানসমর্থিত হিসেবে আখ্যায়িত করে তেহরানের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, হুতি বিদ্রোহীদের চালানো যেকোনো আক্রমণকে ইরানের হামলা হিসেবে গণ্য করা হবে। তাদের প্রতিটি গুলিকে ইরানের অস্ত্রভান্ডার থেকে চালানো গুলি হিসেবে ধরা হবে। আর
১১ ঘণ্টা আগে