অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রেসিডেন্সির দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরও খড়গহস্ত হয়েছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশেষ করে উচ্চশিক্ষার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চান। এরই ধারাবাহিকতায় যুক্তরাষ্ট্রের অনেকগুলো বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুদান বাতিল করেছেন এবং এখনো করার হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী—দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উদারনৈতিক ভাবাদর্শ বাদ দেওয়া হবে। সেখানে শৃঙ্খলা বাড়ানো হবে এবং ছাত্র ও শিক্ষকদের সম্পর্ক ও তাদের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হবে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, সম্প্রতি হার্ভার্ড ও অন্যান্য সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাছে কিছু দাবি করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, কীভাবে সরকারি তহবিল ব্যবহার করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নীতি ও কাজকে প্রভাবিত করতে চায় সরকার।
এসব দাবি মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিবিষয়ক হলেও, এর ফলে বিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণায় অর্থ আসা কমে যেতে পারে। ট্রাম্প প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক নিয়োগ ও ছাত্র ভর্তির প্রক্রিয়ায় সরকারের হস্তক্ষেপ চাইছে। এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো—তথাকথিত ‘ইহুদিবিদ্বেষ’ দূর করা। তবে, এর পাশাপাশি প্রগতিশীল চিন্তাভাবনাকেও দমিয়ে দিতে চাইছে তারা।
জানা গেছে, এই বিষয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। প্রায় ২০ জন সদস্যের এই দল গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে নিয়মিত বৈঠক করছে। তারা বিভিন্ন অভিযোগ খতিয়ে দেখছে, অনুদান পর্যালোচনা করছে এবং সুপারিশ তৈরি করছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস এই খবর প্রকাশ করেছে।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় সরকারের দাবি মানতে না চাওয়ায়, ট্রাম্প প্রশাসন তাদের ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের অনুদান এবং ৬ কোটি ডলারের চুক্তি স্থগিত করেছে। নতুন খবর হলো, ট্রাম্প প্রশাসন নাকি হার্ভার্ডের করমুক্তির সুবিধাও বাতিল করার জন্য অভ্যন্তরীণ রাজস্ব পরিষেবাকে অনুরোধ করেছে। মার্কিন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সেক্রেটারি তথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টি নোয়েম গতকাল বুধবার হার্ভার্ডের দুটি অনুদান বাতিল করেছেন। এই অনুদানের পরিমাণ ২ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলারের বেশি।
নোয়েম এক চিঠিতে হার্ভার্ডকে নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তারা বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা এবং তাদের অবৈধ ও সহিংস কার্যকলাপের বিস্তারিত তথ্য ৩০শে এপ্রিলের মধ্যে জানায়। তা না হলে, তাদের স্টুডেন্ট অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ ভিজিটর প্রোগ্রামে অনুমোদন বাতিল করা হতে পারে। সোজা কথায় হার্ভার্ড তখন আর বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না।
আরও জানা গেছে, শুক্রবার এক চিঠিতে ট্রাম্প প্রশাসন হার্ভার্ডের কাছে আরও কিছু দাবি করেছে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা ও নেতৃত্বে পরিবর্তন আনা। যেখানে শিক্ষকদের ক্ষমতা কমানো হবে। কারণ তাদের মধ্যে অনেকেই নাকি পড়াশোনার চেয়ে সমাজকর্মী হিসেবে বেশি সক্রিয়।
যোগ্যতার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ ও ছাত্র ভর্তি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে লিঙ্গ বা জাতিগত কোনো পক্ষপাত করা যাবে না। এ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইভার্সিটি, ইক্যুইটি ও ইনক্লুশন বিষয়ক দপ্তর এবং উদ্যোগগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। আন্তর্জাতিক ছাত্র ভর্তির ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে হবে। যাতে আমেরিকার মূল্যবোধ ও সংবিধানের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী কোনো ছাত্র ভর্তি হতে না পারে।
ভর্তি ও নিয়োগের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন মতামতের মানুষদের সুযোগ দিতে হবে। এ জন্য ছাত্র, শিক্ষক, কর্মী ও নেতৃত্বের একটি বহিরাগত নিরীক্ষা করতে হবে। বিভিন্ন বিভাগ যেমন—মানবাধিকার, ভাষা ও জনস্বাস্থ্য বিভাগ—যেখানে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠেছে, সেই প্রোগ্রামগুলোতে সংস্কার আনতে হবে। বিশেষ করে ইহুদি বিদ্বেষের বিষয়টিতে নজর দিতে হবে।
চিঠিতে ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘হার্ভার্ড সম্প্রতি জ্ঞানচর্চা ও নাগরিক অধিকারের ক্ষেত্রে সেই মান ধরে রাখতে পারেনি, যা সরকারি বিনিয়োগের ন্যায্যতা দেয়।’ তবে তারা আরও বলেছেন, ‘আমরা এই ব্যর্থতাগুলো স্বীকার করে নেওয়ার জন্য আপনার আগ্রহকে সাধুবাদ জানাই এবং বিশ্ববিদ্যালয়টিকে তার প্রতিশ্রুতিতে ফিরিয়ে আনতে আপনার সহযোগিতাকে স্বাগত জানাই।’
বুধবার ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে হার্ভার্ডের শিক্ষকদের ‘কট্টর বামপন্থী গর্দভ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। অন্যদিকে, হার্ভার্ডের প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার বলেছেন, এই দাবিগুলো ফেডারেল সরকারের ক্ষমতার বাইরে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সংবিধানিক অধিকারের লঙ্ঘন।
গত সোমবার তিনি লিখেছেন, ‘কোনো সরকার—সে যে দলেরই হোক না কেন—কোনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কী শেখাবে, কাদের ভর্তি করবে ও নিয়োগ করবে এবং কোন বিষয়ে গবেষণা করবে, তা নির্ধারণ করে দিতে পারে না।’
অন্যান্য খবর অনুযায়ী, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে নয়টি দাবি রেখেছে ট্রাম্প প্রশাসন। ফেডারেল তহবিল নিয়ে আলোচনার আগে এই শর্তগুলো পূরণ করতে হবে। হার্ভার্ডের দাবির থেকে এইগুলো কিছুটা আলাদা। সেই তালিকায় মাস্ক নিষিদ্ধ করা, শিক্ষার্থীদের শাস্তির ক্ষমতা বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতির হাতে দেওয়া এবং ক্যাম্পাস পুলিশকে ‘আন্দোলনকারীদের’ গ্রেপ্তার করার অনুমতি দেওয়ার মতো বিষয়ও রয়েছে।
গত বছর, ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ ও ডাইভার্সিটি বিষয়ক উদ্যোগের কারণে রাজনীতিবিদরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। তারা চেয়েছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন রক্ষণশীল আইনপ্রণেতাদের সঙ্গে আরও বেশি একাত্মতা দেখায়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রেসিডেন্সির দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরও খড়গহস্ত হয়েছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশেষ করে উচ্চশিক্ষার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চান। এরই ধারাবাহিকতায় যুক্তরাষ্ট্রের অনেকগুলো বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুদান বাতিল করেছেন এবং এখনো করার হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী—দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উদারনৈতিক ভাবাদর্শ বাদ দেওয়া হবে। সেখানে শৃঙ্খলা বাড়ানো হবে এবং ছাত্র ও শিক্ষকদের সম্পর্ক ও তাদের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হবে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, সম্প্রতি হার্ভার্ড ও অন্যান্য সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাছে কিছু দাবি করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, কীভাবে সরকারি তহবিল ব্যবহার করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নীতি ও কাজকে প্রভাবিত করতে চায় সরকার।
এসব দাবি মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিবিষয়ক হলেও, এর ফলে বিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণায় অর্থ আসা কমে যেতে পারে। ট্রাম্প প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক নিয়োগ ও ছাত্র ভর্তির প্রক্রিয়ায় সরকারের হস্তক্ষেপ চাইছে। এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো—তথাকথিত ‘ইহুদিবিদ্বেষ’ দূর করা। তবে, এর পাশাপাশি প্রগতিশীল চিন্তাভাবনাকেও দমিয়ে দিতে চাইছে তারা।
জানা গেছে, এই বিষয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। প্রায় ২০ জন সদস্যের এই দল গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে নিয়মিত বৈঠক করছে। তারা বিভিন্ন অভিযোগ খতিয়ে দেখছে, অনুদান পর্যালোচনা করছে এবং সুপারিশ তৈরি করছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস এই খবর প্রকাশ করেছে।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় সরকারের দাবি মানতে না চাওয়ায়, ট্রাম্প প্রশাসন তাদের ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের অনুদান এবং ৬ কোটি ডলারের চুক্তি স্থগিত করেছে। নতুন খবর হলো, ট্রাম্প প্রশাসন নাকি হার্ভার্ডের করমুক্তির সুবিধাও বাতিল করার জন্য অভ্যন্তরীণ রাজস্ব পরিষেবাকে অনুরোধ করেছে। মার্কিন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সেক্রেটারি তথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টি নোয়েম গতকাল বুধবার হার্ভার্ডের দুটি অনুদান বাতিল করেছেন। এই অনুদানের পরিমাণ ২ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলারের বেশি।
নোয়েম এক চিঠিতে হার্ভার্ডকে নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তারা বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা এবং তাদের অবৈধ ও সহিংস কার্যকলাপের বিস্তারিত তথ্য ৩০শে এপ্রিলের মধ্যে জানায়। তা না হলে, তাদের স্টুডেন্ট অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ ভিজিটর প্রোগ্রামে অনুমোদন বাতিল করা হতে পারে। সোজা কথায় হার্ভার্ড তখন আর বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না।
আরও জানা গেছে, শুক্রবার এক চিঠিতে ট্রাম্প প্রশাসন হার্ভার্ডের কাছে আরও কিছু দাবি করেছে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা ও নেতৃত্বে পরিবর্তন আনা। যেখানে শিক্ষকদের ক্ষমতা কমানো হবে। কারণ তাদের মধ্যে অনেকেই নাকি পড়াশোনার চেয়ে সমাজকর্মী হিসেবে বেশি সক্রিয়।
যোগ্যতার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ ও ছাত্র ভর্তি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে লিঙ্গ বা জাতিগত কোনো পক্ষপাত করা যাবে না। এ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইভার্সিটি, ইক্যুইটি ও ইনক্লুশন বিষয়ক দপ্তর এবং উদ্যোগগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। আন্তর্জাতিক ছাত্র ভর্তির ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে হবে। যাতে আমেরিকার মূল্যবোধ ও সংবিধানের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী কোনো ছাত্র ভর্তি হতে না পারে।
ভর্তি ও নিয়োগের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন মতামতের মানুষদের সুযোগ দিতে হবে। এ জন্য ছাত্র, শিক্ষক, কর্মী ও নেতৃত্বের একটি বহিরাগত নিরীক্ষা করতে হবে। বিভিন্ন বিভাগ যেমন—মানবাধিকার, ভাষা ও জনস্বাস্থ্য বিভাগ—যেখানে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠেছে, সেই প্রোগ্রামগুলোতে সংস্কার আনতে হবে। বিশেষ করে ইহুদি বিদ্বেষের বিষয়টিতে নজর দিতে হবে।
চিঠিতে ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘হার্ভার্ড সম্প্রতি জ্ঞানচর্চা ও নাগরিক অধিকারের ক্ষেত্রে সেই মান ধরে রাখতে পারেনি, যা সরকারি বিনিয়োগের ন্যায্যতা দেয়।’ তবে তারা আরও বলেছেন, ‘আমরা এই ব্যর্থতাগুলো স্বীকার করে নেওয়ার জন্য আপনার আগ্রহকে সাধুবাদ জানাই এবং বিশ্ববিদ্যালয়টিকে তার প্রতিশ্রুতিতে ফিরিয়ে আনতে আপনার সহযোগিতাকে স্বাগত জানাই।’
বুধবার ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে হার্ভার্ডের শিক্ষকদের ‘কট্টর বামপন্থী গর্দভ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। অন্যদিকে, হার্ভার্ডের প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার বলেছেন, এই দাবিগুলো ফেডারেল সরকারের ক্ষমতার বাইরে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সংবিধানিক অধিকারের লঙ্ঘন।
গত সোমবার তিনি লিখেছেন, ‘কোনো সরকার—সে যে দলেরই হোক না কেন—কোনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কী শেখাবে, কাদের ভর্তি করবে ও নিয়োগ করবে এবং কোন বিষয়ে গবেষণা করবে, তা নির্ধারণ করে দিতে পারে না।’
অন্যান্য খবর অনুযায়ী, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে নয়টি দাবি রেখেছে ট্রাম্প প্রশাসন। ফেডারেল তহবিল নিয়ে আলোচনার আগে এই শর্তগুলো পূরণ করতে হবে। হার্ভার্ডের দাবির থেকে এইগুলো কিছুটা আলাদা। সেই তালিকায় মাস্ক নিষিদ্ধ করা, শিক্ষার্থীদের শাস্তির ক্ষমতা বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতির হাতে দেওয়া এবং ক্যাম্পাস পুলিশকে ‘আন্দোলনকারীদের’ গ্রেপ্তার করার অনুমতি দেওয়ার মতো বিষয়ও রয়েছে।
গত বছর, ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ ও ডাইভার্সিটি বিষয়ক উদ্যোগের কারণে রাজনীতিবিদরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। তারা চেয়েছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন রক্ষণশীল আইনপ্রণেতাদের সঙ্গে আরও বেশি একাত্মতা দেখায়।
২০১৬ সালের অক্টোবরে প্যারিসে এক ভয়াবহ ডাকাতির শিকার হন মার্কিন রিয়েলিটি তারকা কিম কারদাশিয়ান। সেই ঘটনার বিচারে চলমান মামলায় আজ মঙ্গলবার আদালতে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে আবেগে ভেঙে পড়েন তিনি। আদালতে কিম জানান, ঘটনার সময় তিনি নিশ্চিত ছিলেন, তাঁকে ধর্ষণ ও হত্যা করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেনির্দোষ হয়েও প্রায় চার দশক ধরে জেল খাটছেন পিটার সুলিভান। শেষ পর্যন্ত তিনি মুক্তি পেলেন। ধারণা করা হচ্ছে, ব্রিটেনের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে দীর্ঘতম ভুল রায়। ১৯৮৭ সালে ২১ বছর বয়সী ডায়ান সিনডালকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন সুলিভান।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরবের মধ্যে ইতিহাসের অন্যতম বড় প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে বলে ঘোষণা করেছে হোয়াইট হাউস। চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবকে আধুনিক যুদ্ধ সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি সরবরাহ করবে, যার মূল্য প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলার।
২ ঘণ্টা আগেগত রোববার রাতে মেক্সিকোর ভেরাক্রুজ রাজ্যে একটি নির্বাচনী মিছিল উৎসবমুখর পরিবেশে শুরু হলেও মুহূর্তেই তা রূপ নেয় এক ভীতিকর পরিস্থিতিতে। কারণ, যাঁকে কেন্দ্র করে সেই মিছিলটি অনুষ্ঠিত হচ্ছিল, সেই মেয়র পদপ্রার্থী ইয়েসেনিয়া লারা গুতিয়েরেসকে সে সময় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে