আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রেসিডেন্সির দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরও খড়গহস্ত হয়েছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশেষ করে উচ্চশিক্ষার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চান। এরই ধারাবাহিকতায় যুক্তরাষ্ট্রের অনেকগুলো বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুদান বাতিল করেছেন এবং এখনো করার হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী—দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উদারনৈতিক ভাবাদর্শ বাদ দেওয়া হবে। সেখানে শৃঙ্খলা বাড়ানো হবে এবং ছাত্র ও শিক্ষকদের সম্পর্ক ও তাদের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হবে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, সম্প্রতি হার্ভার্ড ও অন্যান্য সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাছে কিছু দাবি করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, কীভাবে সরকারি তহবিল ব্যবহার করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নীতি ও কাজকে প্রভাবিত করতে চায় সরকার।
এসব দাবি মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিবিষয়ক হলেও, এর ফলে বিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণায় অর্থ আসা কমে যেতে পারে। ট্রাম্প প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক নিয়োগ ও ছাত্র ভর্তির প্রক্রিয়ায় সরকারের হস্তক্ষেপ চাইছে। এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো—তথাকথিত ‘ইহুদিবিদ্বেষ’ দূর করা। তবে, এর পাশাপাশি প্রগতিশীল চিন্তাভাবনাকেও দমিয়ে দিতে চাইছে তারা।
জানা গেছে, এই বিষয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। প্রায় ২০ জন সদস্যের এই দল গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে নিয়মিত বৈঠক করছে। তারা বিভিন্ন অভিযোগ খতিয়ে দেখছে, অনুদান পর্যালোচনা করছে এবং সুপারিশ তৈরি করছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস এই খবর প্রকাশ করেছে।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় সরকারের দাবি মানতে না চাওয়ায়, ট্রাম্প প্রশাসন তাদের ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের অনুদান এবং ৬ কোটি ডলারের চুক্তি স্থগিত করেছে। নতুন খবর হলো, ট্রাম্প প্রশাসন নাকি হার্ভার্ডের করমুক্তির সুবিধাও বাতিল করার জন্য অভ্যন্তরীণ রাজস্ব পরিষেবাকে অনুরোধ করেছে। মার্কিন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সেক্রেটারি তথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টি নোয়েম গতকাল বুধবার হার্ভার্ডের দুটি অনুদান বাতিল করেছেন। এই অনুদানের পরিমাণ ২ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলারের বেশি।
নোয়েম এক চিঠিতে হার্ভার্ডকে নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তারা বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা এবং তাদের অবৈধ ও সহিংস কার্যকলাপের বিস্তারিত তথ্য ৩০শে এপ্রিলের মধ্যে জানায়। তা না হলে, তাদের স্টুডেন্ট অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ ভিজিটর প্রোগ্রামে অনুমোদন বাতিল করা হতে পারে। সোজা কথায় হার্ভার্ড তখন আর বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না।
আরও জানা গেছে, শুক্রবার এক চিঠিতে ট্রাম্প প্রশাসন হার্ভার্ডের কাছে আরও কিছু দাবি করেছে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা ও নেতৃত্বে পরিবর্তন আনা। যেখানে শিক্ষকদের ক্ষমতা কমানো হবে। কারণ তাদের মধ্যে অনেকেই নাকি পড়াশোনার চেয়ে সমাজকর্মী হিসেবে বেশি সক্রিয়।
যোগ্যতার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ ও ছাত্র ভর্তি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে লিঙ্গ বা জাতিগত কোনো পক্ষপাত করা যাবে না। এ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইভার্সিটি, ইক্যুইটি ও ইনক্লুশন বিষয়ক দপ্তর এবং উদ্যোগগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। আন্তর্জাতিক ছাত্র ভর্তির ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে হবে। যাতে আমেরিকার মূল্যবোধ ও সংবিধানের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী কোনো ছাত্র ভর্তি হতে না পারে।
ভর্তি ও নিয়োগের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন মতামতের মানুষদের সুযোগ দিতে হবে। এ জন্য ছাত্র, শিক্ষক, কর্মী ও নেতৃত্বের একটি বহিরাগত নিরীক্ষা করতে হবে। বিভিন্ন বিভাগ যেমন—মানবাধিকার, ভাষা ও জনস্বাস্থ্য বিভাগ—যেখানে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠেছে, সেই প্রোগ্রামগুলোতে সংস্কার আনতে হবে। বিশেষ করে ইহুদি বিদ্বেষের বিষয়টিতে নজর দিতে হবে।
চিঠিতে ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘হার্ভার্ড সম্প্রতি জ্ঞানচর্চা ও নাগরিক অধিকারের ক্ষেত্রে সেই মান ধরে রাখতে পারেনি, যা সরকারি বিনিয়োগের ন্যায্যতা দেয়।’ তবে তারা আরও বলেছেন, ‘আমরা এই ব্যর্থতাগুলো স্বীকার করে নেওয়ার জন্য আপনার আগ্রহকে সাধুবাদ জানাই এবং বিশ্ববিদ্যালয়টিকে তার প্রতিশ্রুতিতে ফিরিয়ে আনতে আপনার সহযোগিতাকে স্বাগত জানাই।’
বুধবার ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে হার্ভার্ডের শিক্ষকদের ‘কট্টর বামপন্থী গর্দভ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। অন্যদিকে, হার্ভার্ডের প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার বলেছেন, এই দাবিগুলো ফেডারেল সরকারের ক্ষমতার বাইরে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সংবিধানিক অধিকারের লঙ্ঘন।
গত সোমবার তিনি লিখেছেন, ‘কোনো সরকার—সে যে দলেরই হোক না কেন—কোনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কী শেখাবে, কাদের ভর্তি করবে ও নিয়োগ করবে এবং কোন বিষয়ে গবেষণা করবে, তা নির্ধারণ করে দিতে পারে না।’
অন্যান্য খবর অনুযায়ী, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে নয়টি দাবি রেখেছে ট্রাম্প প্রশাসন। ফেডারেল তহবিল নিয়ে আলোচনার আগে এই শর্তগুলো পূরণ করতে হবে। হার্ভার্ডের দাবির থেকে এইগুলো কিছুটা আলাদা। সেই তালিকায় মাস্ক নিষিদ্ধ করা, শিক্ষার্থীদের শাস্তির ক্ষমতা বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতির হাতে দেওয়া এবং ক্যাম্পাস পুলিশকে ‘আন্দোলনকারীদের’ গ্রেপ্তার করার অনুমতি দেওয়ার মতো বিষয়ও রয়েছে।
গত বছর, ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ ও ডাইভার্সিটি বিষয়ক উদ্যোগের কারণে রাজনীতিবিদরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। তারা চেয়েছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন রক্ষণশীল আইনপ্রণেতাদের সঙ্গে আরও বেশি একাত্মতা দেখায়।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রেসিডেন্সির দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরও খড়গহস্ত হয়েছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশেষ করে উচ্চশিক্ষার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চান। এরই ধারাবাহিকতায় যুক্তরাষ্ট্রের অনেকগুলো বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুদান বাতিল করেছেন এবং এখনো করার হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী—দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উদারনৈতিক ভাবাদর্শ বাদ দেওয়া হবে। সেখানে শৃঙ্খলা বাড়ানো হবে এবং ছাত্র ও শিক্ষকদের সম্পর্ক ও তাদের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হবে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, সম্প্রতি হার্ভার্ড ও অন্যান্য সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কাছে কিছু দাবি করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, কীভাবে সরকারি তহবিল ব্যবহার করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নীতি ও কাজকে প্রভাবিত করতে চায় সরকার।
এসব দাবি মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিবিষয়ক হলেও, এর ফলে বিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণায় অর্থ আসা কমে যেতে পারে। ট্রাম্প প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক নিয়োগ ও ছাত্র ভর্তির প্রক্রিয়ায় সরকারের হস্তক্ষেপ চাইছে। এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো—তথাকথিত ‘ইহুদিবিদ্বেষ’ দূর করা। তবে, এর পাশাপাশি প্রগতিশীল চিন্তাভাবনাকেও দমিয়ে দিতে চাইছে তারা।
জানা গেছে, এই বিষয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। প্রায় ২০ জন সদস্যের এই দল গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকে নিয়মিত বৈঠক করছে। তারা বিভিন্ন অভিযোগ খতিয়ে দেখছে, অনুদান পর্যালোচনা করছে এবং সুপারিশ তৈরি করছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস এই খবর প্রকাশ করেছে।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় সরকারের দাবি মানতে না চাওয়ায়, ট্রাম্প প্রশাসন তাদের ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের অনুদান এবং ৬ কোটি ডলারের চুক্তি স্থগিত করেছে। নতুন খবর হলো, ট্রাম্প প্রশাসন নাকি হার্ভার্ডের করমুক্তির সুবিধাও বাতিল করার জন্য অভ্যন্তরীণ রাজস্ব পরিষেবাকে অনুরোধ করেছে। মার্কিন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সেক্রেটারি তথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টি নোয়েম গতকাল বুধবার হার্ভার্ডের দুটি অনুদান বাতিল করেছেন। এই অনুদানের পরিমাণ ২ দশমিক ৭ মিলিয়ন ডলারের বেশি।
নোয়েম এক চিঠিতে হার্ভার্ডকে নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তারা বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা এবং তাদের অবৈধ ও সহিংস কার্যকলাপের বিস্তারিত তথ্য ৩০শে এপ্রিলের মধ্যে জানায়। তা না হলে, তাদের স্টুডেন্ট অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ ভিজিটর প্রোগ্রামে অনুমোদন বাতিল করা হতে পারে। সোজা কথায় হার্ভার্ড তখন আর বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না।
আরও জানা গেছে, শুক্রবার এক চিঠিতে ট্রাম্প প্রশাসন হার্ভার্ডের কাছে আরও কিছু দাবি করেছে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে—বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা ও নেতৃত্বে পরিবর্তন আনা। যেখানে শিক্ষকদের ক্ষমতা কমানো হবে। কারণ তাদের মধ্যে অনেকেই নাকি পড়াশোনার চেয়ে সমাজকর্মী হিসেবে বেশি সক্রিয়।
যোগ্যতার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ ও ছাত্র ভর্তি করতে হবে। এ ক্ষেত্রে লিঙ্গ বা জাতিগত কোনো পক্ষপাত করা যাবে না। এ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইভার্সিটি, ইক্যুইটি ও ইনক্লুশন বিষয়ক দপ্তর এবং উদ্যোগগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। আন্তর্জাতিক ছাত্র ভর্তির ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে হবে। যাতে আমেরিকার মূল্যবোধ ও সংবিধানের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী কোনো ছাত্র ভর্তি হতে না পারে।
ভর্তি ও নিয়োগের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন মতামতের মানুষদের সুযোগ দিতে হবে। এ জন্য ছাত্র, শিক্ষক, কর্মী ও নেতৃত্বের একটি বহিরাগত নিরীক্ষা করতে হবে। বিভিন্ন বিভাগ যেমন—মানবাধিকার, ভাষা ও জনস্বাস্থ্য বিভাগ—যেখানে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠেছে, সেই প্রোগ্রামগুলোতে সংস্কার আনতে হবে। বিশেষ করে ইহুদি বিদ্বেষের বিষয়টিতে নজর দিতে হবে।
চিঠিতে ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেছেন, ‘হার্ভার্ড সম্প্রতি জ্ঞানচর্চা ও নাগরিক অধিকারের ক্ষেত্রে সেই মান ধরে রাখতে পারেনি, যা সরকারি বিনিয়োগের ন্যায্যতা দেয়।’ তবে তারা আরও বলেছেন, ‘আমরা এই ব্যর্থতাগুলো স্বীকার করে নেওয়ার জন্য আপনার আগ্রহকে সাধুবাদ জানাই এবং বিশ্ববিদ্যালয়টিকে তার প্রতিশ্রুতিতে ফিরিয়ে আনতে আপনার সহযোগিতাকে স্বাগত জানাই।’
বুধবার ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে হার্ভার্ডের শিক্ষকদের ‘কট্টর বামপন্থী গর্দভ’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। অন্যদিকে, হার্ভার্ডের প্রেসিডেন্ট অ্যালান গারবার বলেছেন, এই দাবিগুলো ফেডারেল সরকারের ক্ষমতার বাইরে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সংবিধানিক অধিকারের লঙ্ঘন।
গত সোমবার তিনি লিখেছেন, ‘কোনো সরকার—সে যে দলেরই হোক না কেন—কোনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কী শেখাবে, কাদের ভর্তি করবে ও নিয়োগ করবে এবং কোন বিষয়ে গবেষণা করবে, তা নির্ধারণ করে দিতে পারে না।’
অন্যান্য খবর অনুযায়ী, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে নয়টি দাবি রেখেছে ট্রাম্প প্রশাসন। ফেডারেল তহবিল নিয়ে আলোচনার আগে এই শর্তগুলো পূরণ করতে হবে। হার্ভার্ডের দাবির থেকে এইগুলো কিছুটা আলাদা। সেই তালিকায় মাস্ক নিষিদ্ধ করা, শিক্ষার্থীদের শাস্তির ক্ষমতা বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতির হাতে দেওয়া এবং ক্যাম্পাস পুলিশকে ‘আন্দোলনকারীদের’ গ্রেপ্তার করার অনুমতি দেওয়ার মতো বিষয়ও রয়েছে।
গত বছর, ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ ও ডাইভার্সিটি বিষয়ক উদ্যোগের কারণে রাজনীতিবিদরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। তারা চেয়েছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন রক্ষণশীল আইনপ্রণেতাদের সঙ্গে আরও বেশি একাত্মতা দেখায়।

রাশিয়া দাবি করেছে, তারা ইউক্রেন থেকে দনবাস অঞ্চলের প্রবেশদ্বার বলে পরিচিত পোকরোভস্ক শহরটি দখল করে নিয়েছে। এই শহরটি পূর্বাঞ্চলে ইউক্রেনের অন্যতম লজিস্টিক হাব হিসেবেও পরিচিত। অর্থাৎ, শহরটির সামরিক গুরুত্ব অনেক বেশি। দীর্ঘদিনের লড়াই শেষে রুশ বাহিনী এই দাবি করল।
২১ মিনিট আগে
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বন্যা ও ভূমিধসে প্রাণহানি সোমবার ১ হাজার ১০০ ছড়িয়েছে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রীলঙ্কা ও ইন্দোনেশিয়া বন্যাকবলিত এলাকার জীবিত ব্যক্তিদের সহায়তায় সেনা মোতায়েন করেছে। খবর এএফপির
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের আলিগড়ে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে খাবারের কাউন্টারে রাখা ‘বিফ কারি’ লেখা একটি লেবেলকে কেন্দ্র করে রোববার (৩০ নভেম্বর) রাতে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। লেবেল দেখে আকাশ ও গৌরব কুমার নামে দুই অতিথি আপত্তি জানিয়ে ভিডিও ধারণের চেষ্টা করেন।
১১ ঘণ্টা আগে
গত বছর সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দমনে জর্জিয়ার কর্তৃপক্ষ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ব্যবহৃত একটি রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছিল বলে বিবিসির অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়া গেছে। রাসায়নিক অস্ত্র বিশেষজ্ঞ ও দাঙ্গা পুলিশের অভ্যন্তরীণ সূত্রের মতে, এই পদার্থটি ছিল ‘ক্যামাইট’। এর রাসায়নিক নাম ব্রোমোবেনজিল সায়ানাইড।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়া দাবি করেছে, তারা ইউক্রেন থেকে দনবাস অঞ্চলের প্রবেশদ্বার বলে পরিচিত পোকরোভস্ক শহরটি দখল করে নিয়েছে। এই শহরটি পূর্বাঞ্চলে ইউক্রেনের অন্যতম লজিস্টিক হাব হিসেবেও পরিচিত। অর্থাৎ, শহরটির সামরিক গুরুত্ব অনেক বেশি। দীর্ঘদিনের লড়াই শেষে রুশ বাহিনী এই দাবি করল।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, রাশিয়ার সেনাবাহিনী জানিয়েছে—তারা পূর্ব ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ লজিস্টিকস হাব পোকরোভস্ক শহরটি দখল করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে অবরুদ্ধ থাকা এই শহরটি স্থানীয় সময় গত রোববার রাতে রুশ বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আসে বলে দাবি করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার টেলিগ্রামে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে ক্রেমলিন। রুশ সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ ভ্যালেরি গেরাসিমভকে উদ্ধৃত করে পোস্টে আরও বলা হয়, খারকিভ অঞ্চলের ভভচানস্ক শহরটিও রুশ বাহিনী দখল করেছে।
রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানান, রুশ সংবাদ সংস্থা তাসকে গেরাসিমভ জানিয়েছেন, গত রোববার রাতে পুতিন ফ্রন্টলাইনের একটি কমান্ড সেন্টার পরিদর্শন করার সময় তিনি পোকরোভস্ক দখলের খবর পেয়েছেন। পোকরোভস্ক দোনেৎস্ক অঞ্চলের একটি বড় পরিবহন কেন্দ্র। পূর্ব ইউক্রেনের এই চারটি অঞ্চলকেই রাশিয়া নিজেদের ভূখণ্ড হিসেবে দাবি করে আসছে।
একসময় ৬০ হাজার মানুষের শহরটি সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে রুশ ড্রোন, গোলাবর্ষণ ও বোমা হামলায় বিধ্বস্ত হয়েছে। বহু ভবন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। ইউক্রেন এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে শহরটি হারানোর কথা স্বীকার করেনি। তবে রয়টার্স জানিয়েছে, রুশ বাহিনী পোকরোভস্কের রাস্তায় সৈন্যদের মার্চপাস্ট ও রুশ পতাকা ওড়ানো দৃশ্যের ভিডিও ছড়িয়ে দিচ্ছে।
তাসের খবরে বলা হয়েছে, পরে পুতিন রুশ বাহিনীকে এ সাফল্যের জন্য অভিনন্দন জানান। পুতিন বলেন, ‘ক্রাসনোআর্মেইস্ক (পোকরভস্কের রুশ নাম) সংক্রান্ত এ অভিযানের ফলাফলের জন্য আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। অবশ্যই, আমাদের যোদ্ধারা, যারা এসব যুদ্ধ কাজ সম্পন্ন করছে।’
এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এই সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন যুদ্ধের ইতি টানার সম্ভাব্য পথ নিয়ে আলোচনা করতে। তিনি সোমবার বলেন, তাঁর অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার হলো—রাশিয়াকে কোনোভাবেই এমন ভূখণ্ড ছাড় না দেওয়া, যা মস্কোর দখলদারত্বকে বৈধতা দিতে পারে।

রাশিয়া দাবি করেছে, তারা ইউক্রেন থেকে দনবাস অঞ্চলের প্রবেশদ্বার বলে পরিচিত পোকরোভস্ক শহরটি দখল করে নিয়েছে। এই শহরটি পূর্বাঞ্চলে ইউক্রেনের অন্যতম লজিস্টিক হাব হিসেবেও পরিচিত। অর্থাৎ, শহরটির সামরিক গুরুত্ব অনেক বেশি। দীর্ঘদিনের লড়াই শেষে রুশ বাহিনী এই দাবি করল।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, রাশিয়ার সেনাবাহিনী জানিয়েছে—তারা পূর্ব ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ লজিস্টিকস হাব পোকরোভস্ক শহরটি দখল করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে অবরুদ্ধ থাকা এই শহরটি স্থানীয় সময় গত রোববার রাতে রুশ বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আসে বলে দাবি করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার টেলিগ্রামে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে ক্রেমলিন। রুশ সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ ভ্যালেরি গেরাসিমভকে উদ্ধৃত করে পোস্টে আরও বলা হয়, খারকিভ অঞ্চলের ভভচানস্ক শহরটিও রুশ বাহিনী দখল করেছে।
রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানান, রুশ সংবাদ সংস্থা তাসকে গেরাসিমভ জানিয়েছেন, গত রোববার রাতে পুতিন ফ্রন্টলাইনের একটি কমান্ড সেন্টার পরিদর্শন করার সময় তিনি পোকরোভস্ক দখলের খবর পেয়েছেন। পোকরোভস্ক দোনেৎস্ক অঞ্চলের একটি বড় পরিবহন কেন্দ্র। পূর্ব ইউক্রেনের এই চারটি অঞ্চলকেই রাশিয়া নিজেদের ভূখণ্ড হিসেবে দাবি করে আসছে।
একসময় ৬০ হাজার মানুষের শহরটি সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে রুশ ড্রোন, গোলাবর্ষণ ও বোমা হামলায় বিধ্বস্ত হয়েছে। বহু ভবন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। ইউক্রেন এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে শহরটি হারানোর কথা স্বীকার করেনি। তবে রয়টার্স জানিয়েছে, রুশ বাহিনী পোকরোভস্কের রাস্তায় সৈন্যদের মার্চপাস্ট ও রুশ পতাকা ওড়ানো দৃশ্যের ভিডিও ছড়িয়ে দিচ্ছে।
তাসের খবরে বলা হয়েছে, পরে পুতিন রুশ বাহিনীকে এ সাফল্যের জন্য অভিনন্দন জানান। পুতিন বলেন, ‘ক্রাসনোআর্মেইস্ক (পোকরভস্কের রুশ নাম) সংক্রান্ত এ অভিযানের ফলাফলের জন্য আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। অবশ্যই, আমাদের যোদ্ধারা, যারা এসব যুদ্ধ কাজ সম্পন্ন করছে।’
এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এই সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন যুদ্ধের ইতি টানার সম্ভাব্য পথ নিয়ে আলোচনা করতে। তিনি সোমবার বলেন, তাঁর অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার হলো—রাশিয়াকে কোনোভাবেই এমন ভূখণ্ড ছাড় না দেওয়া, যা মস্কোর দখলদারত্বকে বৈধতা দিতে পারে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রেসিডেন্সির দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরও খড়গহস্ত হয়েছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশেষ করে উচ্চশিক্ষার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চান। এরই ধারাবাহিকতায় যুক্তরাষ্ট্রের অনেকগুলো বিশ্বখ্যাত...
১৭ এপ্রিল ২০২৫
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বন্যা ও ভূমিধসে প্রাণহানি সোমবার ১ হাজার ১০০ ছড়িয়েছে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রীলঙ্কা ও ইন্দোনেশিয়া বন্যাকবলিত এলাকার জীবিত ব্যক্তিদের সহায়তায় সেনা মোতায়েন করেছে। খবর এএফপির
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের আলিগড়ে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে খাবারের কাউন্টারে রাখা ‘বিফ কারি’ লেখা একটি লেবেলকে কেন্দ্র করে রোববার (৩০ নভেম্বর) রাতে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। লেবেল দেখে আকাশ ও গৌরব কুমার নামে দুই অতিথি আপত্তি জানিয়ে ভিডিও ধারণের চেষ্টা করেন।
১১ ঘণ্টা আগে
গত বছর সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দমনে জর্জিয়ার কর্তৃপক্ষ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ব্যবহৃত একটি রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছিল বলে বিবিসির অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়া গেছে। রাসায়নিক অস্ত্র বিশেষজ্ঞ ও দাঙ্গা পুলিশের অভ্যন্তরীণ সূত্রের মতে, এই পদার্থটি ছিল ‘ক্যামাইট’। এর রাসায়নিক নাম ব্রোমোবেনজিল সায়ানাইড।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বন্যা ও ভূমিধসে প্রাণহানি সোমবার ১ হাজার ১০০ ছড়িয়েছে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রীলঙ্কা ও ইন্দোনেশিয়া বন্যাকবলিত এলাকার জীবিত ব্যক্তিদের সহায়তায় সেনা মোতায়েন করেছে। খবর এএফপির
অবিরাম বৃষ্টি গত সপ্তাহে শ্রীলঙ্কা দ্বীপজুড়ে আর ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা, থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চল ও মালয়েশিয়ার উত্তরে তাণ্ডব চালায়। এই অঞ্চলে এখন বর্ষাকাল চলছে। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বৃষ্টি আরও ঘনীভূত ও ঝড় তীব্র হয়ে উঠছে।
নিঃশেষ না হওয়া বৃষ্টির ধারা অনেককে ছাদে আটকে ফেলে। নৌকা কিংবা হেলিকপ্টারের জন্য তারা অপেক্ষা করেছে দীর্ঘক্ষণ। গ্রামের পর গ্রাম সাহায্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
সোমবার উত্তর সুমাত্রায় পৌঁছে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবো সুবিয়ান্তো বললেন, ‘সবচেয়ে খারাপটা পার হয়ে গেছে, আশা করি।’ তিনি বলেন, সরকারের ‘প্রথম কাজ এখন জরুরি সহায়তা পৌঁছে দেওয়া।’ বিশেষ করে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া কয়েকটি এলাকায় তা জরুরি বলে তিনি জানান।
প্রাবোওর ওপর চাপ বাড়ছে। বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ৫৯৩ জন নিহত হয়েছে, এখনো প্রায় ৪৭০ জন নিখোঁজ। এই প্রেক্ষাপটে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণার দাবি উঠছে। তা সত্ত্বেও প্রাবো এখনো প্রকাশ্যে আন্তর্জাতিক সহায়তা চায়নি।
২০১৮ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্প ও সুনামির পর এটিই ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে প্রাণঘাতী প্রাকৃতিক দুর্যোগ। সেই সুনামিতে সুলাওয়েসিতে ২ হাজারের বেশি মানুষ মারা গিয়েছিল। সরকার তিনটি যুদ্ধজাহাজ ও দুটি হাসপাতাল জাহাজ পাঠিয়েছে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে। সেখানে এখনো বহু সড়ক চলাচলের অনুপযোগী।
উত্তর আচেহ অঞ্চলের বাসিন্দা ২৮ বছরের মিসবাহুল মুনির জানালেন, পানিতে গলা পর্যন্ত ডুবে তিনি পরিবারে ফিরেছেন। তার ভাষায়, ‘বাড়ির সবকিছুই নষ্ট হয়ে গেছে। শুধু পরনের কাপড়টাই আছে। অন্য জায়গায় অনেক মানুষ মারা গেছে। আমরা বেঁচে আছি, এটাই ভাগ্য।’
এদিকে শ্রীলঙ্কায় সরকার আন্তর্জাতিক সাহায্য চেয়েছে। ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়া’-এর কারণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে আটকা পড়া মানুষদের উদ্ধার করতে সেনা হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হচ্ছে।
সোমবার সরকারি হিসাবে অন্তত ৩৫৫ জনের মৃত্যু নিশ্চিত হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছে ৩৬৬ জন। রাজধানী কলম্বোতে রাতভর পানি বেড়েছে। তবে বৃষ্টি থামায় ধীরে ধীরে পানি নামার আশা দেখা গেছে। কিছু দোকান ও অফিস আবার খুলেছে।
কলম্বো উপকণ্ঠের মানুষ এমন বন্যায় হতভম্ব। ডেলিভারি বয় দিনুশা সাঞ্জয়ার ভাষায়, ‘প্রতিবছর সামান্য জলাবদ্ধতা হয়। কিন্তু এবার যা হলো, তা অন্য কিছু। পানির পরিমাণই শুধু নয়, কী দ্রুত সব ডুবে গেল, সেটাই ভয়ংকর।’
কর্তৃপক্ষ জানায়, কেন্দ্রীয় পার্বত্য অঞ্চলে যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুরোপুরি বোঝা যাচ্ছে এখন। কারণ, গাছপালা আর কাদায় বন্ধ হয়ে থাকা সড়কগুলো ধীরে ধীরে পরিষ্কার হচ্ছে।
রাষ্ট্রপতি অনুরা কুমারা দিসানায়েকে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন। তিনি বলছেন, এটি ‘দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ও চ্যালেঞ্জিং প্রাকৃতিক দুর্যোগ’।
২০০৪ সালের সুনামির পর এই প্রথম শ্রীলঙ্কায় এত বড় ক্ষতি। তখন প্রায় ৩১ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিল, গৃহহীন হয়েছিল ১০ লাখের বেশি।
থাইল্যান্ডে ক্ষোভ রোববার বিকেলে শ্রীলঙ্কায় বৃষ্টি থেমে যায়। তবু রাজধানীর নিচু এলাকাগুলো ডুবে ছিল। বড় ধরনের ত্রাণ অভিযানের প্রস্তুতি চলছিল। আটকা পড়া মানুষকে উদ্ধারে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হচ্ছে। খাবারও পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এক হেলিকপ্টার রোববার কলম্বোর উত্তরে বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত হন।
বর্ষাকাল প্রায় প্রতিবছরই ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যা ডেকে আনে। কিন্তু ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ায় এবার যে বন্যা দেখা গেছে, তা আরও ঘনীভূত করেছে একটি বিরল ক্রান্তীয় ঝড়। ঝড়টি সুমাত্রায় প্রচণ্ড বৃষ্টি নামিয়েছে।
তীব্র বৃষ্টিতে দক্ষিণ থাইল্যান্ডে অন্তত ১৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার কর্তৃপক্ষ জানায়, গত এক দশকে দেশটিতে এটি অন্যতম প্রাণঘাতী বন্যা। সরকার ত্রাণ ব্যবস্থা চালু করেছে। কিন্তু সমালোচনা বাড়ছে। দুই স্থানীয় কর্মকর্তাকে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
পাশের দেশ মালয়েশিয়ায়ও প্রবল বৃষ্টি পেরলিস অঙ্গরাজ্যের বহু এলাকা ডুবিয়ে দিয়েছে। সেখানে দুজন মারা গেছে।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বন্যা ও ভূমিধসে প্রাণহানি সোমবার ১ হাজার ১০০ ছড়িয়েছে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রীলঙ্কা ও ইন্দোনেশিয়া বন্যাকবলিত এলাকার জীবিত ব্যক্তিদের সহায়তায় সেনা মোতায়েন করেছে। খবর এএফপির
অবিরাম বৃষ্টি গত সপ্তাহে শ্রীলঙ্কা দ্বীপজুড়ে আর ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা, থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চল ও মালয়েশিয়ার উত্তরে তাণ্ডব চালায়। এই অঞ্চলে এখন বর্ষাকাল চলছে। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বৃষ্টি আরও ঘনীভূত ও ঝড় তীব্র হয়ে উঠছে।
নিঃশেষ না হওয়া বৃষ্টির ধারা অনেককে ছাদে আটকে ফেলে। নৌকা কিংবা হেলিকপ্টারের জন্য তারা অপেক্ষা করেছে দীর্ঘক্ষণ। গ্রামের পর গ্রাম সাহায্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
সোমবার উত্তর সুমাত্রায় পৌঁছে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবো সুবিয়ান্তো বললেন, ‘সবচেয়ে খারাপটা পার হয়ে গেছে, আশা করি।’ তিনি বলেন, সরকারের ‘প্রথম কাজ এখন জরুরি সহায়তা পৌঁছে দেওয়া।’ বিশেষ করে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া কয়েকটি এলাকায় তা জরুরি বলে তিনি জানান।
প্রাবোওর ওপর চাপ বাড়ছে। বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ৫৯৩ জন নিহত হয়েছে, এখনো প্রায় ৪৭০ জন নিখোঁজ। এই প্রেক্ষাপটে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণার দাবি উঠছে। তা সত্ত্বেও প্রাবো এখনো প্রকাশ্যে আন্তর্জাতিক সহায়তা চায়নি।
২০১৮ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্প ও সুনামির পর এটিই ইন্দোনেশিয়ার সবচেয়ে প্রাণঘাতী প্রাকৃতিক দুর্যোগ। সেই সুনামিতে সুলাওয়েসিতে ২ হাজারের বেশি মানুষ মারা গিয়েছিল। সরকার তিনটি যুদ্ধজাহাজ ও দুটি হাসপাতাল জাহাজ পাঠিয়েছে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে। সেখানে এখনো বহু সড়ক চলাচলের অনুপযোগী।
উত্তর আচেহ অঞ্চলের বাসিন্দা ২৮ বছরের মিসবাহুল মুনির জানালেন, পানিতে গলা পর্যন্ত ডুবে তিনি পরিবারে ফিরেছেন। তার ভাষায়, ‘বাড়ির সবকিছুই নষ্ট হয়ে গেছে। শুধু পরনের কাপড়টাই আছে। অন্য জায়গায় অনেক মানুষ মারা গেছে। আমরা বেঁচে আছি, এটাই ভাগ্য।’
এদিকে শ্রীলঙ্কায় সরকার আন্তর্জাতিক সাহায্য চেয়েছে। ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়া’-এর কারণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে আটকা পড়া মানুষদের উদ্ধার করতে সেনা হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হচ্ছে।
সোমবার সরকারি হিসাবে অন্তত ৩৫৫ জনের মৃত্যু নিশ্চিত হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছে ৩৬৬ জন। রাজধানী কলম্বোতে রাতভর পানি বেড়েছে। তবে বৃষ্টি থামায় ধীরে ধীরে পানি নামার আশা দেখা গেছে। কিছু দোকান ও অফিস আবার খুলেছে।
কলম্বো উপকণ্ঠের মানুষ এমন বন্যায় হতভম্ব। ডেলিভারি বয় দিনুশা সাঞ্জয়ার ভাষায়, ‘প্রতিবছর সামান্য জলাবদ্ধতা হয়। কিন্তু এবার যা হলো, তা অন্য কিছু। পানির পরিমাণই শুধু নয়, কী দ্রুত সব ডুবে গেল, সেটাই ভয়ংকর।’
কর্তৃপক্ষ জানায়, কেন্দ্রীয় পার্বত্য অঞ্চলে যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুরোপুরি বোঝা যাচ্ছে এখন। কারণ, গাছপালা আর কাদায় বন্ধ হয়ে থাকা সড়কগুলো ধীরে ধীরে পরিষ্কার হচ্ছে।
রাষ্ট্রপতি অনুরা কুমারা দিসানায়েকে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন। তিনি বলছেন, এটি ‘দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ও চ্যালেঞ্জিং প্রাকৃতিক দুর্যোগ’।
২০০৪ সালের সুনামির পর এই প্রথম শ্রীলঙ্কায় এত বড় ক্ষতি। তখন প্রায় ৩১ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিল, গৃহহীন হয়েছিল ১০ লাখের বেশি।
থাইল্যান্ডে ক্ষোভ রোববার বিকেলে শ্রীলঙ্কায় বৃষ্টি থেমে যায়। তবু রাজধানীর নিচু এলাকাগুলো ডুবে ছিল। বড় ধরনের ত্রাণ অভিযানের প্রস্তুতি চলছিল। আটকা পড়া মানুষকে উদ্ধারে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হচ্ছে। খাবারও পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এক হেলিকপ্টার রোববার কলম্বোর উত্তরে বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত হন।
বর্ষাকাল প্রায় প্রতিবছরই ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যা ডেকে আনে। কিন্তু ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ায় এবার যে বন্যা দেখা গেছে, তা আরও ঘনীভূত করেছে একটি বিরল ক্রান্তীয় ঝড়। ঝড়টি সুমাত্রায় প্রচণ্ড বৃষ্টি নামিয়েছে।
তীব্র বৃষ্টিতে দক্ষিণ থাইল্যান্ডে অন্তত ১৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার কর্তৃপক্ষ জানায়, গত এক দশকে দেশটিতে এটি অন্যতম প্রাণঘাতী বন্যা। সরকার ত্রাণ ব্যবস্থা চালু করেছে। কিন্তু সমালোচনা বাড়ছে। দুই স্থানীয় কর্মকর্তাকে দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
পাশের দেশ মালয়েশিয়ায়ও প্রবল বৃষ্টি পেরলিস অঙ্গরাজ্যের বহু এলাকা ডুবিয়ে দিয়েছে। সেখানে দুজন মারা গেছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রেসিডেন্সির দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরও খড়গহস্ত হয়েছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশেষ করে উচ্চশিক্ষার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চান। এরই ধারাবাহিকতায় যুক্তরাষ্ট্রের অনেকগুলো বিশ্বখ্যাত...
১৭ এপ্রিল ২০২৫
রাশিয়া দাবি করেছে, তারা ইউক্রেন থেকে দনবাস অঞ্চলের প্রবেশদ্বার বলে পরিচিত পোকরোভস্ক শহরটি দখল করে নিয়েছে। এই শহরটি পূর্বাঞ্চলে ইউক্রেনের অন্যতম লজিস্টিক হাব হিসেবেও পরিচিত। অর্থাৎ, শহরটির সামরিক গুরুত্ব অনেক বেশি। দীর্ঘদিনের লড়াই শেষে রুশ বাহিনী এই দাবি করল।
২১ মিনিট আগে
ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের আলিগড়ে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে খাবারের কাউন্টারে রাখা ‘বিফ কারি’ লেখা একটি লেবেলকে কেন্দ্র করে রোববার (৩০ নভেম্বর) রাতে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। লেবেল দেখে আকাশ ও গৌরব কুমার নামে দুই অতিথি আপত্তি জানিয়ে ভিডিও ধারণের চেষ্টা করেন।
১১ ঘণ্টা আগে
গত বছর সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দমনে জর্জিয়ার কর্তৃপক্ষ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ব্যবহৃত একটি রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছিল বলে বিবিসির অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়া গেছে। রাসায়নিক অস্ত্র বিশেষজ্ঞ ও দাঙ্গা পুলিশের অভ্যন্তরীণ সূত্রের মতে, এই পদার্থটি ছিল ‘ক্যামাইট’। এর রাসায়নিক নাম ব্রোমোবেনজিল সায়ানাইড।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের আলিগড়ে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে খাবারের কাউন্টারে রাখা ‘বিফ কারি’ লেখা একটি লেবেলকে কেন্দ্র করে রোববার (৩০ নভেম্বর) রাতে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। লেবেল দেখে আকাশ ও গৌরব কুমার নামে দুই অতিথি আপত্তি জানিয়ে ভিডিও ধারণের চেষ্টা করেন। এ নিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে বিয়ের আয়োজকদের সঙ্গে তাঁদের উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং ধস্তাধস্তি শুরু হয়।
পরিস্থিতি সামাল দিতে ভারতের পুলিশ ও ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে খাবারের নমুনা সংগ্রহ করেন এবং এটিকে ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠান।
সার্কেল অফিসার সর্বম সিং ভারতের টেলিগ্রাফ পত্রিকাকে জানান, ঘটনায় ক্যাটারারসহ সংশ্লিষ্ট তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল। পরে রাতেই তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়। তিনি বলেন, ‘ফরেনসিক রিপোর্টে মাংসের ধরন নিশ্চিত হলে তবেই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখন পর্যন্ত কোনো মামলা দায়ের হয়নি।’
এদিকে ক্যাটারারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন আপত্তি জানানো গৌরব কুমার। তিনি দাবি করেছেন—ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশেই ইচ্ছাকৃতভাবে ওই লেবেল ব্যবহার করা হয়েছিল। অন্যদিকে পুলিশ জানিয়েছে, ‘বিফ’ শব্দটি অনেক সময় মহিষের মাংস (ভারতে খাবার হিসেবে আইনত বৈধ) এবং গরুর মাংস (যা নিষিদ্ধ) উভয় অর্থে ব্যবহৃত হয়। এই বিভ্রান্তি থেকে প্রায়ই ওই অঞ্চলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
ঘটনাটি জানাজানি হলে বিজেপি কর্মীরা স্থানীয় সিভিল লাইন্স থানায় গিয়ে জড়ো হয় এবং কঠোর ব্যবস্থার দাবি জানায়। এ সময় বহুজন সমাজ পার্টির (বিএসপি) নেতা সালমান শহিদও থানায় উপস্থিত হন। তিনি অভিযোগ করেন, বিজেপি কর্মীরা কোনো ব্যাখ্যা না শুনে ‘অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তারের’ চেষ্টা করেছে এবং শুরু থেকেই বিষয়টিকে ভুল বোঝাবুঝি হিসেবে ব্যাখ্যা করা সত্ত্বেও তারা উত্তেজনা বাড়িয়েছে।
পুলিশ বলছে, পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে আছে এবং ফরেনসিক রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে না।

ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের আলিগড়ে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে খাবারের কাউন্টারে রাখা ‘বিফ কারি’ লেখা একটি লেবেলকে কেন্দ্র করে রোববার (৩০ নভেম্বর) রাতে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। লেবেল দেখে আকাশ ও গৌরব কুমার নামে দুই অতিথি আপত্তি জানিয়ে ভিডিও ধারণের চেষ্টা করেন। এ নিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে বিয়ের আয়োজকদের সঙ্গে তাঁদের উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং ধস্তাধস্তি শুরু হয়।
পরিস্থিতি সামাল দিতে ভারতের পুলিশ ও ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে খাবারের নমুনা সংগ্রহ করেন এবং এটিকে ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠান।
সার্কেল অফিসার সর্বম সিং ভারতের টেলিগ্রাফ পত্রিকাকে জানান, ঘটনায় ক্যাটারারসহ সংশ্লিষ্ট তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল। পরে রাতেই তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়। তিনি বলেন, ‘ফরেনসিক রিপোর্টে মাংসের ধরন নিশ্চিত হলে তবেই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখন পর্যন্ত কোনো মামলা দায়ের হয়নি।’
এদিকে ক্যাটারারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন আপত্তি জানানো গৌরব কুমার। তিনি দাবি করেছেন—ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার উদ্দেশেই ইচ্ছাকৃতভাবে ওই লেবেল ব্যবহার করা হয়েছিল। অন্যদিকে পুলিশ জানিয়েছে, ‘বিফ’ শব্দটি অনেক সময় মহিষের মাংস (ভারতে খাবার হিসেবে আইনত বৈধ) এবং গরুর মাংস (যা নিষিদ্ধ) উভয় অর্থে ব্যবহৃত হয়। এই বিভ্রান্তি থেকে প্রায়ই ওই অঞ্চলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
ঘটনাটি জানাজানি হলে বিজেপি কর্মীরা স্থানীয় সিভিল লাইন্স থানায় গিয়ে জড়ো হয় এবং কঠোর ব্যবস্থার দাবি জানায়। এ সময় বহুজন সমাজ পার্টির (বিএসপি) নেতা সালমান শহিদও থানায় উপস্থিত হন। তিনি অভিযোগ করেন, বিজেপি কর্মীরা কোনো ব্যাখ্যা না শুনে ‘অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তারের’ চেষ্টা করেছে এবং শুরু থেকেই বিষয়টিকে ভুল বোঝাবুঝি হিসেবে ব্যাখ্যা করা সত্ত্বেও তারা উত্তেজনা বাড়িয়েছে।
পুলিশ বলছে, পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে আছে এবং ফরেনসিক রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে না।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রেসিডেন্সির দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরও খড়গহস্ত হয়েছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশেষ করে উচ্চশিক্ষার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চান। এরই ধারাবাহিকতায় যুক্তরাষ্ট্রের অনেকগুলো বিশ্বখ্যাত...
১৭ এপ্রিল ২০২৫
রাশিয়া দাবি করেছে, তারা ইউক্রেন থেকে দনবাস অঞ্চলের প্রবেশদ্বার বলে পরিচিত পোকরোভস্ক শহরটি দখল করে নিয়েছে। এই শহরটি পূর্বাঞ্চলে ইউক্রেনের অন্যতম লজিস্টিক হাব হিসেবেও পরিচিত। অর্থাৎ, শহরটির সামরিক গুরুত্ব অনেক বেশি। দীর্ঘদিনের লড়াই শেষে রুশ বাহিনী এই দাবি করল।
২১ মিনিট আগে
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বন্যা ও ভূমিধসে প্রাণহানি সোমবার ১ হাজার ১০০ ছড়িয়েছে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রীলঙ্কা ও ইন্দোনেশিয়া বন্যাকবলিত এলাকার জীবিত ব্যক্তিদের সহায়তায় সেনা মোতায়েন করেছে। খবর এএফপির
৩ ঘণ্টা আগে
গত বছর সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দমনে জর্জিয়ার কর্তৃপক্ষ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ব্যবহৃত একটি রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছিল বলে বিবিসির অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়া গেছে। রাসায়নিক অস্ত্র বিশেষজ্ঞ ও দাঙ্গা পুলিশের অভ্যন্তরীণ সূত্রের মতে, এই পদার্থটি ছিল ‘ক্যামাইট’। এর রাসায়নিক নাম ব্রোমোবেনজিল সায়ানাইড।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গত বছর সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দমনে জর্জিয়ার কর্তৃপক্ষ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ব্যবহৃত একটি রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছিল বলে বিবিসির অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়া গেছে। রাসায়নিক অস্ত্র বিশেষজ্ঞ ও দাঙ্গা পুলিশের অভ্যন্তরীণ সূত্রের মতে, পদার্থটি ছিল ‘ক্যামাইট’। এর রাসায়নিক নাম ব্রোমোবেনজিল সায়ানাইড।
গত বছরের ২৮ নভেম্বর জর্জিয়া সরকার ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) যোগদানের প্রক্রিয়া স্থগিতের ঘোষণা দিলে রাজধানী তিবিলিসির রাস্তায় বিক্ষোভ শুরু হয়। ওই সময় বিক্ষোভকারীদের ওপর জলকামান ব্যবহার করা হলে পরবর্তী সময়ে তারা তীব্র শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হয় বলে জানা গেছে। বিক্ষোভকারীরা জানান, জলকামান থেকে ছিটানো পানি গায়ে পড়ার পর তীব্র জ্বালা শুরু হয়। সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলার চেষ্টা করলে সেটা আরও বেশি খারাপ হতে থাকে।
বিক্ষোভকারীদের মধ্যে অনেকে কয়েক সপ্তাহ বা ৩০ দিনের বেশি সময় ধরে শ্বাসকষ্ট, কাশি, বমি, মাথাব্যথা, ক্লান্তিসহ নানা দীর্ঘমেয়াদি সমস্যায় ভুগেছে।
শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ড. কনস্তানতিন চাকুনাশভিলি নিজেও এই পানির সংস্পর্শে এসেছিলেন। তিনি জানান, তাঁর ত্বক কয়েক দিন ধরে প্রচণ্ড জ্বলেছে। ধোয়ার চেষ্টা করলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে থাকে।
এটি নিয়ে তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি জরিপ চালান। প্রায় ৩৫০ জন সেখানে সাড়া দেয়। তাদের প্রায় অর্ধেকই জানায়, ৩০ দিনের বেশি সময় ধরে তাদের এই সমস্যা ছিল।
বিবিসি তাদের অনুসন্ধানের জন্য দাঙ্গা পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট একাধিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং রাসায়নিক অস্ত্র বিশেষজ্ঞের মতামত নেয়। জর্জিয়ার দাঙ্গা পুলিশের অস্ত্র বিভাগের সাবেক প্রধান লাশা শেরগেলাশভিলি জানান, ২০০৯ সালে তিনি যে রাসায়নিকটি জলকামানে ব্যবহারের জন্য পরীক্ষা করেছিলেন, সেটির প্রভাব ছিল সাধারণ কাঁদানে গ্যাসের চেয়ে প্রায় ১০ গুণ শক্তিশালী। তিনি এটি ব্যবহার করতে নিষেধ করতে করেছিলেন। কিন্তু কেউ তাঁর কথা শোনেনি।
লাশা শেরগেলাশভিলি বলেন, যদি মেঝেতে এই রাসায়নিক পড়ে, তাহলে জল দিয়ে ধুয়ে ফেললেও পরবর্তী দুই থেকে তিন দিন সেই এলাকায় থাকা যাবে না।
বিখ্যাত টক্সিকোলজি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ক্রিস্টোফার হলস্টেগে এসব প্রমাণ বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত করেন, আক্রান্তদের উপসর্গ গুলি ব্রোমোবেনজিল সায়ানাইড (ক্যামাইট) ব্যবহারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
ক্যামাইট প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ফ্রান্স জার্মানির বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছিল। এর দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাবের কারণে এটি ১৯৩০-এর দশকে বাজার থেকে তুলে নেওয়া হয় এবং এর পরিবর্তে সিএস গ্যাস (কাঁদানে গ্যাস) ব্যবহার শুরু হয়।
আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী, পুলিশের জন্য ব্যবহৃত রাসায়নিকের প্রভাব অস্থায়ী এবং আনুপাতিক হতে হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, আরও নিরাপদ ও প্রচলিত দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণকারী পদার্থ থাকা সত্ত্বেও একটি অপ্রচলিত এবং আরও শক্তিশালী রাসায়নিকের ব্যবহারকে রাসায়নিক অস্ত্র হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে।
জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিবেদক (নির্যাতন-সংক্রান্ত) অ্যালিস এডওয়ার্ডস বলেন, রাসায়নিক ব্যবহার-সংক্রান্ত নিয়মের অভাবেই কেউ কেউ এগুলো ব্যবহার করে। এটি আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। অপরাধ বিবেচনায় এসব ঘটনার তদন্ত করা উচিত।
তবে জর্জিয়ার ক্ষমতাসীন দল ‘জর্জিয়ান ড্রিম’ বিবিসির এই অনুসন্ধানকে অবাস্তব বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশটির সরকার জানিয়েছে, মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদন প্রকাশের অভিযোগে তারা বিবিসির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করবে।

গত বছর সরকারবিরোধী বিক্ষোভ দমনে জর্জিয়ার কর্তৃপক্ষ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ব্যবহৃত একটি রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছিল বলে বিবিসির অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়া গেছে। রাসায়নিক অস্ত্র বিশেষজ্ঞ ও দাঙ্গা পুলিশের অভ্যন্তরীণ সূত্রের মতে, পদার্থটি ছিল ‘ক্যামাইট’। এর রাসায়নিক নাম ব্রোমোবেনজিল সায়ানাইড।
গত বছরের ২৮ নভেম্বর জর্জিয়া সরকার ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) যোগদানের প্রক্রিয়া স্থগিতের ঘোষণা দিলে রাজধানী তিবিলিসির রাস্তায় বিক্ষোভ শুরু হয়। ওই সময় বিক্ষোভকারীদের ওপর জলকামান ব্যবহার করা হলে পরবর্তী সময়ে তারা তীব্র শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হয় বলে জানা গেছে। বিক্ষোভকারীরা জানান, জলকামান থেকে ছিটানো পানি গায়ে পড়ার পর তীব্র জ্বালা শুরু হয়। সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলার চেষ্টা করলে সেটা আরও বেশি খারাপ হতে থাকে।
বিক্ষোভকারীদের মধ্যে অনেকে কয়েক সপ্তাহ বা ৩০ দিনের বেশি সময় ধরে শ্বাসকষ্ট, কাশি, বমি, মাথাব্যথা, ক্লান্তিসহ নানা দীর্ঘমেয়াদি সমস্যায় ভুগেছে।
শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ড. কনস্তানতিন চাকুনাশভিলি নিজেও এই পানির সংস্পর্শে এসেছিলেন। তিনি জানান, তাঁর ত্বক কয়েক দিন ধরে প্রচণ্ড জ্বলেছে। ধোয়ার চেষ্টা করলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে থাকে।
এটি নিয়ে তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি জরিপ চালান। প্রায় ৩৫০ জন সেখানে সাড়া দেয়। তাদের প্রায় অর্ধেকই জানায়, ৩০ দিনের বেশি সময় ধরে তাদের এই সমস্যা ছিল।
বিবিসি তাদের অনুসন্ধানের জন্য দাঙ্গা পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট একাধিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা এবং রাসায়নিক অস্ত্র বিশেষজ্ঞের মতামত নেয়। জর্জিয়ার দাঙ্গা পুলিশের অস্ত্র বিভাগের সাবেক প্রধান লাশা শেরগেলাশভিলি জানান, ২০০৯ সালে তিনি যে রাসায়নিকটি জলকামানে ব্যবহারের জন্য পরীক্ষা করেছিলেন, সেটির প্রভাব ছিল সাধারণ কাঁদানে গ্যাসের চেয়ে প্রায় ১০ গুণ শক্তিশালী। তিনি এটি ব্যবহার করতে নিষেধ করতে করেছিলেন। কিন্তু কেউ তাঁর কথা শোনেনি।
লাশা শেরগেলাশভিলি বলেন, যদি মেঝেতে এই রাসায়নিক পড়ে, তাহলে জল দিয়ে ধুয়ে ফেললেও পরবর্তী দুই থেকে তিন দিন সেই এলাকায় থাকা যাবে না।
বিখ্যাত টক্সিকোলজি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ক্রিস্টোফার হলস্টেগে এসব প্রমাণ বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত করেন, আক্রান্তদের উপসর্গ গুলি ব্রোমোবেনজিল সায়ানাইড (ক্যামাইট) ব্যবহারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
ক্যামাইট প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ফ্রান্স জার্মানির বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছিল। এর দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাবের কারণে এটি ১৯৩০-এর দশকে বাজার থেকে তুলে নেওয়া হয় এবং এর পরিবর্তে সিএস গ্যাস (কাঁদানে গ্যাস) ব্যবহার শুরু হয়।
আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী, পুলিশের জন্য ব্যবহৃত রাসায়নিকের প্রভাব অস্থায়ী এবং আনুপাতিক হতে হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, আরও নিরাপদ ও প্রচলিত দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণকারী পদার্থ থাকা সত্ত্বেও একটি অপ্রচলিত এবং আরও শক্তিশালী রাসায়নিকের ব্যবহারকে রাসায়নিক অস্ত্র হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে।
জাতিসংঘের বিশেষ প্রতিবেদক (নির্যাতন-সংক্রান্ত) অ্যালিস এডওয়ার্ডস বলেন, রাসায়নিক ব্যবহার-সংক্রান্ত নিয়মের অভাবেই কেউ কেউ এগুলো ব্যবহার করে। এটি আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। অপরাধ বিবেচনায় এসব ঘটনার তদন্ত করা উচিত।
তবে জর্জিয়ার ক্ষমতাসীন দল ‘জর্জিয়ান ড্রিম’ বিবিসির এই অনুসন্ধানকে অবাস্তব বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশটির সরকার জানিয়েছে, মিথ্যা তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদন প্রকাশের অভিযোগে তারা বিবিসির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করবে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রেসিডেন্সির দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরও খড়গহস্ত হয়েছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিশেষ করে উচ্চশিক্ষার কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চান। এরই ধারাবাহিকতায় যুক্তরাষ্ট্রের অনেকগুলো বিশ্বখ্যাত...
১৭ এপ্রিল ২০২৫
রাশিয়া দাবি করেছে, তারা ইউক্রেন থেকে দনবাস অঞ্চলের প্রবেশদ্বার বলে পরিচিত পোকরোভস্ক শহরটি দখল করে নিয়েছে। এই শহরটি পূর্বাঞ্চলে ইউক্রেনের অন্যতম লজিস্টিক হাব হিসেবেও পরিচিত। অর্থাৎ, শহরটির সামরিক গুরুত্ব অনেক বেশি। দীর্ঘদিনের লড়াই শেষে রুশ বাহিনী এই দাবি করল।
২১ মিনিট আগে
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে বন্যা ও ভূমিধসে প্রাণহানি সোমবার ১ হাজার ১০০ ছড়িয়েছে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রীলঙ্কা ও ইন্দোনেশিয়া বন্যাকবলিত এলাকার জীবিত ব্যক্তিদের সহায়তায় সেনা মোতায়েন করেছে। খবর এএফপির
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের আলিগড়ে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে খাবারের কাউন্টারে রাখা ‘বিফ কারি’ লেখা একটি লেবেলকে কেন্দ্র করে রোববার (৩০ নভেম্বর) রাতে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। লেবেল দেখে আকাশ ও গৌরব কুমার নামে দুই অতিথি আপত্তি জানিয়ে ভিডিও ধারণের চেষ্টা করেন।
১১ ঘণ্টা আগে