যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ব্যবসায়িক তথ্য জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছেন নিউইয়র্কের একটি আদালত। বিচারক জানিয়েছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প বছরের পর বছর তাঁর রিয়েল এস্টেট ব্যবসাসংক্রান্ত তথ্য জালিয়াতি করেছেন এবং এই ব্যবসা তাঁকে খ্যাতি ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির শিখরে পৌঁছে দিয়েছিল। শাস্তি হিসেবে নিউইয়র্কে ট্রাম্পের বেশ কিছু ব্যবসার লাইসেন্স বাতিল করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এই দেওয়ানি মামলাটি দায়ের করেছিলেন নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিয়া জেমস। মামলার বিচারক আর্থার অ্যাঙ্গরন রায় দিয়েছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর প্রতিষ্ঠান তাদের সম্পদের অতি মূল্যায়ন করেছেন এবং নেট সম্পদ জালিয়াতির মাধ্যমে বেশি দেখিয়ে ব্যাংক, ইনস্যুরেন্স ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে প্রতারিত করেছেন। এসব করার মাধ্যমে ট্রাম্প ও তাঁর প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন চুক্তি ও ঋণ বাগিয়ে নিয়েছেন।
অ্যাঙ্গরন তাঁর রায়ে এই অপরাধের শাস্তি হিসেবে নিউইয়র্কে ট্রাম্পের বেশ কিছু ব্যবসার লাইসেন্স বাতিল করার আদেশ দিয়েছেন। এই রায়ের ফলে নিউইয়র্কে ট্রাম্পের পক্ষে ব্যবসা পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে উঠবে। বিচারক আরও বলেছেন, তিনি ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের কার্যক্রমের ওপর নজরদারি চালিয়ে যাবেন।
এ ছাড়া অ্যাঙ্গরন জানিয়েছেন, ট্রাম্প, তাঁর প্রতিষ্ঠান এবং সেগুলোর প্রধান নির্বাহীরা বারবার সেগুলোর বার্ষিক আর্থিক বিবৃতিতে মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করেছেন এবং এর মাধ্যমে সহজ শর্তে ঋণ ও অন্যান্য বিমাসুবিধা বাগিয়ে নিয়েছেন। বিচারক বলেছেন, ‘এসব কৌশল সব সীমারেখা পেরিয়ে গেছে এবং আইন লঙ্ঘন করেছে।’ পাশাপাশি তিনি ট্রাম্পের দাবি—‘এসব ভুল আর্থিক বিবরণ প্রকাশ করার মাধ্যমে আমি কোনো ভুল করিনি’—প্রত্যাখ্যান করেছেন।
এই রায়ের পর এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেনি ট্রাম্পের প্রতিষ্ঠান। তবে ট্রাম্প অনেক আগে থেকেই এই মামলার বিষয়ে বলে আসছেন, তিনি কোনো ভুল করেননি।
এর আগে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসের শেষ দিকে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন লেটিয়া জেমস। ট্রাম্পের পারিবারিক কোম্পানি ‘ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের’ সম্পদের ব্যাপারে কয়েক বিলিয়ন ডলারের বিষয়ে মিথ্যা তথ্য প্রদানের অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়।
এই মামলায় ট্রাম্পের পাশাপাশি তাঁর তিন সন্তান ডোনাল্ড জুনিয়র, ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও এরিক ট্রাম্পকেও আসামি করা হয়। এ ছাড়া মামলায় ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের দুই নির্বাহী অ্যালেন ওয়েইসেলবার্গ এবং জেফরি ম্যাককনিকেও আসামি করা হয়েছে। লেটিয়া জেমস ও তাঁর প্রতিষ্ঠান মিলে গত তিন বছর ধরে তদন্ত চালিয়ে ট্রাম্পের প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তথ্য জালিয়াতির প্রমাণাদি সংগ্রহ করেছেন।
মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা তাঁদের প্রতিষ্ঠানের সম্পদ কমিয়ে দেখাতে দুই শতাধিক ভুয়া মূল্যায়ন ও আর্থিক বিবরণী তৈরি করেছিলেন। ঋণ প্রাপ্তি ও কম ট্যাক্সের সুবিধা পেতে ট্রাম্পের প্রতিষ্ঠান তাদের সম্পত্তির আর্থিক মূল্য নিয়ে এসব মিথ্যা তথ্য দিয়েছে। মামলার কৌঁসুলিরা জানিয়েছেন, ২০১১ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি আরও অসংখ্য জালিয়াতি করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ব্যবসায়িক তথ্য জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছেন নিউইয়র্কের একটি আদালত। বিচারক জানিয়েছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প বছরের পর বছর তাঁর রিয়েল এস্টেট ব্যবসাসংক্রান্ত তথ্য জালিয়াতি করেছেন এবং এই ব্যবসা তাঁকে খ্যাতি ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির শিখরে পৌঁছে দিয়েছিল। শাস্তি হিসেবে নিউইয়র্কে ট্রাম্পের বেশ কিছু ব্যবসার লাইসেন্স বাতিল করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এই দেওয়ানি মামলাটি দায়ের করেছিলেন নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিয়া জেমস। মামলার বিচারক আর্থার অ্যাঙ্গরন রায় দিয়েছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর প্রতিষ্ঠান তাদের সম্পদের অতি মূল্যায়ন করেছেন এবং নেট সম্পদ জালিয়াতির মাধ্যমে বেশি দেখিয়ে ব্যাংক, ইনস্যুরেন্স ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে প্রতারিত করেছেন। এসব করার মাধ্যমে ট্রাম্প ও তাঁর প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন চুক্তি ও ঋণ বাগিয়ে নিয়েছেন।
অ্যাঙ্গরন তাঁর রায়ে এই অপরাধের শাস্তি হিসেবে নিউইয়র্কে ট্রাম্পের বেশ কিছু ব্যবসার লাইসেন্স বাতিল করার আদেশ দিয়েছেন। এই রায়ের ফলে নিউইয়র্কে ট্রাম্পের পক্ষে ব্যবসা পরিচালনা করা অসম্ভব হয়ে উঠবে। বিচারক আরও বলেছেন, তিনি ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের কার্যক্রমের ওপর নজরদারি চালিয়ে যাবেন।
এ ছাড়া অ্যাঙ্গরন জানিয়েছেন, ট্রাম্প, তাঁর প্রতিষ্ঠান এবং সেগুলোর প্রধান নির্বাহীরা বারবার সেগুলোর বার্ষিক আর্থিক বিবৃতিতে মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করেছেন এবং এর মাধ্যমে সহজ শর্তে ঋণ ও অন্যান্য বিমাসুবিধা বাগিয়ে নিয়েছেন। বিচারক বলেছেন, ‘এসব কৌশল সব সীমারেখা পেরিয়ে গেছে এবং আইন লঙ্ঘন করেছে।’ পাশাপাশি তিনি ট্রাম্পের দাবি—‘এসব ভুল আর্থিক বিবরণ প্রকাশ করার মাধ্যমে আমি কোনো ভুল করিনি’—প্রত্যাখ্যান করেছেন।
এই রায়ের পর এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেনি ট্রাম্পের প্রতিষ্ঠান। তবে ট্রাম্প অনেক আগে থেকেই এই মামলার বিষয়ে বলে আসছেন, তিনি কোনো ভুল করেননি।
এর আগে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসের শেষ দিকে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন লেটিয়া জেমস। ট্রাম্পের পারিবারিক কোম্পানি ‘ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের’ সম্পদের ব্যাপারে কয়েক বিলিয়ন ডলারের বিষয়ে মিথ্যা তথ্য প্রদানের অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়।
এই মামলায় ট্রাম্পের পাশাপাশি তাঁর তিন সন্তান ডোনাল্ড জুনিয়র, ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও এরিক ট্রাম্পকেও আসামি করা হয়। এ ছাড়া মামলায় ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের দুই নির্বাহী অ্যালেন ওয়েইসেলবার্গ এবং জেফরি ম্যাককনিকেও আসামি করা হয়েছে। লেটিয়া জেমস ও তাঁর প্রতিষ্ঠান মিলে গত তিন বছর ধরে তদন্ত চালিয়ে ট্রাম্পের প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে তথ্য জালিয়াতির প্রমাণাদি সংগ্রহ করেছেন।
মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা তাঁদের প্রতিষ্ঠানের সম্পদ কমিয়ে দেখাতে দুই শতাধিক ভুয়া মূল্যায়ন ও আর্থিক বিবরণী তৈরি করেছিলেন। ঋণ প্রাপ্তি ও কম ট্যাক্সের সুবিধা পেতে ট্রাম্পের প্রতিষ্ঠান তাদের সম্পত্তির আর্থিক মূল্য নিয়ে এসব মিথ্যা তথ্য দিয়েছে। মামলার কৌঁসুলিরা জানিয়েছেন, ২০১১ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি আরও অসংখ্য জালিয়াতি করেছে।
সিরিয়ায় দ্রুজ জনগোষ্ঠী-অধ্যুষিত সুয়েইদা প্রদেশে ৬ দিনের সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়েছে। এদিকে দ্রুজ গোষ্ঠীকে রক্ষার নামে ওই অঞ্চলে হামলার তীব্রতা বাড়িয়েছে ইসরায়েল। এ পরিস্থিতিতে ওই প্রদেশে আবার সেনাসদস্য মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির ইসলামপন্থী সরকার।
৫ ঘণ্টা আগেবোস্টনের জিলেট স্টেডিয়ামে ব্রিটিশ ব্যান্ড কোল্ডপ্লের কনসার্টে তখন সুর ও রোমাঞ্চের ঢেউ। কনসার্টের ‘কিস-ক্যাম’-এ একে একে ভেসে উঠছিল তরুণ-তরুণীদের উচ্ছ্বাস। এভাবেই এই ক্যামেরায় ধরা পড়েন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান ‘অ্যাস্ট্রোনমার’-এর সিইও অ্যান্ডি বায়রন ও সংস্থাটির চিফ পিপল অফিসার ক্রিস্টিন ক্যাবট।
৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের কড়া সমালোচনা করে তা প্রতিরোধের অঙ্গীকার করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা। তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ‘ব্রাজিল কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া মেনে নেবে না। আমরা আলোচনায় বিশ্বাসী, জবরদস্তিতে নয়।’
৮ ঘণ্টা আগেপালাতে পারেন—এমন আশঙ্কায় ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট জইর বলসোনারোর গোড়ালিতে ইলেকট্রিক ট্যাগ লাগিয়েছে দেশটির ফেডারেল পুলিশ। এর আগে তাঁর বাসভবনে অভিযান চালিয়ে পাসপোর্টও জব্দ করা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে