আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) থেকেই ইতালির ভেনিসে শুরু হলো বিশ্বের অন্যতম ধনী ও অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। শনিবার একটি নৈশভোজের মাধ্যমে এই আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে। আলোচিত এই বিয়েতে অংশ নিতে ভেনিসে এখন বিশ্বের নামী-দামি তারকা ও ব্যক্তিত্বদের হাট বসেছে।
এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, বেজোসের হবু স্ত্রী শুধু একজন প্রেমিকাই নন—তিনি নিজ গুণে বহু পরিচয়ে উজ্জ্বল। ১৯৬৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকোতে জন্ম ও ক্যালিফোর্নিয়ায় বেড়ে ওঠা সানচেজ মূলত সম্প্রচার সাংবাদিকতা দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। এল কামিনো কলেজে পড়ার সময় তিনি ‘ওয়েন্ডি সানচেজ’ নামে পরিচিত ছিলেন এবং পরবর্তীতে ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ায় পড়াশোনা করেন।
কর্মজীবনের শুরুতে তিনি অ্যারিজোনার কেটিভিকে টিভিতে কাজ করেন। পরে এক্সট্রা, গুড ডে এলএ এবং নৃত্য প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান ‘সো ইউ থিংক ইউ ক্যান ড্যান্স’-এ সঞ্চালনা করেন। কিন্তু ৪০ বছর বয়সে তিনি হেলিকপ্টার চালনার লাইসেন্স অর্জন করেন। মূলত তিনি তাঁর পাইলট বাবার কাছ থেকেই এটি অর্জনের জন্য অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। ২০১৬ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ‘ব্ল্যাক অপস অ্যাভিয়েশন’। এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী মালিকানাধীন আকাশ চিত্র প্রযোজনা সংস্থা, যা ক্রিস্টোফার নোলানের ‘ডানকির্ক’ ছবিতে সহায়তা করেছিল।
সানচেজ বর্তমানে বেজোস আর্থ ফান্ডের ভাইস চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই ফান্ড জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই, প্রকৃতি সংরক্ষণ এবং শিশুদের শিক্ষায় সহায়তা প্রদান করে।
২০২৫ সালে বেজোসের সংস্থা ব্লু অরিজিনের এনএস-৩১ রকেটে করে ছয় নারী সহযাত্রী নিয়ে মহাকাশের কিনারায় ১০ মিনিটের যাত্রায় অংশ নেন সানচেজ। তিনি নিজেই এই মিশনের সদস্যদের নির্বাচন করেন। এঁদের মধ্যে ছিলেন সাংবাদিক গেইল কিং, গায়িকা কেটি পেরি এবং গবেষক ও ধর্ষণ থেকে বেঁচে যাওয়া অ্যামান্ডা নুগুয়েন। এই মহাকাশযাত্রার পোশাক ডিজাইনেও তিনি একটি বিলাসবহুল ফ্যাশন ব্র্যান্ডের সঙ্গে কাজ করেন।
মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে কেমন দেখা যাচ্ছিল—এই প্রসঙ্গে সানচেজ বলেছিলেন, ‘পৃথিবীকে খুব শান্ত মনে হচ্ছিল। মনে হচ্ছিল, আমরা সবাই এক সাথে এই গ্রহে আছি।’
২০২৪ সালে তিনি ‘দ্য ফ্লাই হু ফ্লিউ টু স্পেস’ শিরোনামে একটি শিশুতোষ বইও লেখেন। এটিতে মূলত একটি মাছির মহাকাশ ভ্রমণের মাধ্যমে পৃথিবীকে ভালোবাসার বার্তা উঠে আসে। বইটি ইংরেজি ও স্প্যানিশ দুই ভাষায় প্রকাশিত হয়।
আগের সংসার ও প্রেম থেকে সানচেজের তিন সন্তান রয়েছে। সাবেক এনএফএল খেলোয়াড় টনি গঞ্জালেসের সঙ্গে পুত্র নিকো এবং সাবেক স্বামী প্যাট্রিক হোয়াইটসেলের সঙ্গে ছেলে ইভান ও মেয়ে এল্লা। ২০১৯ সালে বেজোস ও সানচেজ তাঁদের সম্পর্কের কথা জনসমক্ষে আনেন এবং ২০২৩ সালের মে মাসে তাঁদের বাগদান হয়।
আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) থেকেই ইতালির ভেনিসে শুরু হলো বিশ্বের অন্যতম ধনী ও অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা। শনিবার একটি নৈশভোজের মাধ্যমে এই আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে। আলোচিত এই বিয়েতে অংশ নিতে ভেনিসে এখন বিশ্বের নামী-দামি তারকা ও ব্যক্তিত্বদের হাট বসেছে।
এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, বেজোসের হবু স্ত্রী শুধু একজন প্রেমিকাই নন—তিনি নিজ গুণে বহু পরিচয়ে উজ্জ্বল। ১৯৬৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকোতে জন্ম ও ক্যালিফোর্নিয়ায় বেড়ে ওঠা সানচেজ মূলত সম্প্রচার সাংবাদিকতা দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। এল কামিনো কলেজে পড়ার সময় তিনি ‘ওয়েন্ডি সানচেজ’ নামে পরিচিত ছিলেন এবং পরবর্তীতে ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ায় পড়াশোনা করেন।
কর্মজীবনের শুরুতে তিনি অ্যারিজোনার কেটিভিকে টিভিতে কাজ করেন। পরে এক্সট্রা, গুড ডে এলএ এবং নৃত্য প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান ‘সো ইউ থিংক ইউ ক্যান ড্যান্স’-এ সঞ্চালনা করেন। কিন্তু ৪০ বছর বয়সে তিনি হেলিকপ্টার চালনার লাইসেন্স অর্জন করেন। মূলত তিনি তাঁর পাইলট বাবার কাছ থেকেই এটি অর্জনের জন্য অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। ২০১৬ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ‘ব্ল্যাক অপস অ্যাভিয়েশন’। এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী মালিকানাধীন আকাশ চিত্র প্রযোজনা সংস্থা, যা ক্রিস্টোফার নোলানের ‘ডানকির্ক’ ছবিতে সহায়তা করেছিল।
সানচেজ বর্তমানে বেজোস আর্থ ফান্ডের ভাইস চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই ফান্ড জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই, প্রকৃতি সংরক্ষণ এবং শিশুদের শিক্ষায় সহায়তা প্রদান করে।
২০২৫ সালে বেজোসের সংস্থা ব্লু অরিজিনের এনএস-৩১ রকেটে করে ছয় নারী সহযাত্রী নিয়ে মহাকাশের কিনারায় ১০ মিনিটের যাত্রায় অংশ নেন সানচেজ। তিনি নিজেই এই মিশনের সদস্যদের নির্বাচন করেন। এঁদের মধ্যে ছিলেন সাংবাদিক গেইল কিং, গায়িকা কেটি পেরি এবং গবেষক ও ধর্ষণ থেকে বেঁচে যাওয়া অ্যামান্ডা নুগুয়েন। এই মহাকাশযাত্রার পোশাক ডিজাইনেও তিনি একটি বিলাসবহুল ফ্যাশন ব্র্যান্ডের সঙ্গে কাজ করেন।
মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে কেমন দেখা যাচ্ছিল—এই প্রসঙ্গে সানচেজ বলেছিলেন, ‘পৃথিবীকে খুব শান্ত মনে হচ্ছিল। মনে হচ্ছিল, আমরা সবাই এক সাথে এই গ্রহে আছি।’
২০২৪ সালে তিনি ‘দ্য ফ্লাই হু ফ্লিউ টু স্পেস’ শিরোনামে একটি শিশুতোষ বইও লেখেন। এটিতে মূলত একটি মাছির মহাকাশ ভ্রমণের মাধ্যমে পৃথিবীকে ভালোবাসার বার্তা উঠে আসে। বইটি ইংরেজি ও স্প্যানিশ দুই ভাষায় প্রকাশিত হয়।
আগের সংসার ও প্রেম থেকে সানচেজের তিন সন্তান রয়েছে। সাবেক এনএফএল খেলোয়াড় টনি গঞ্জালেসের সঙ্গে পুত্র নিকো এবং সাবেক স্বামী প্যাট্রিক হোয়াইটসেলের সঙ্গে ছেলে ইভান ও মেয়ে এল্লা। ২০১৯ সালে বেজোস ও সানচেজ তাঁদের সম্পর্কের কথা জনসমক্ষে আনেন এবং ২০২৩ সালের মে মাসে তাঁদের বাগদান হয়।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৪ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৫ ঘণ্টা আগে