নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করে এবং অক্সিজেন না দিয়ে বিশ্বের প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামা অঙ্গরাজ্য। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কেনেথ ইউজিন স্মিথ নামে একজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় এই পদ্ধতি। মূলত মারণ ইনজেকশন ব্যবহারের বদলে মৃত্যুদণ্ডের পদ্ধতি আরও সহজ করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আলাবামার গভর্নর কে আইভি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নাইট্রোজেন গ্যাসের সাহায্যে শ্বাস রোধ করে প্রথম মৃত্যুদণ্ড সম্পন্ন করা হয়েছে। এর মাধ্যম দেশ মারণ ইনজেকশনের একটি সহজ বিকল্পের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। মার্কিন এই অঙ্গরাজ্য সরকারের দাবি, এটি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সবচেয়ে কম বেদনাদায়ক ও মানবিক পদ্ধতি হিসেবে মানুষের কাছে পরিচিত।
তবে আলাবামা সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছিলেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ ও স্মিথের আইনজীবী। কিন্তু আলাবামা সরকার সিদ্ধান্তে অটল থাকে। মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ ও আইনজীবীর দাবি, পদ্ধতিটি ঝুঁকিপূর্ণ, পরীক্ষামূলক এবং এটি একটি নির্যাতনমূলক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা পদ্ধতি। এমনও হতে পারে, এই পদ্ধতিতে ব্যক্তির মৃত্যু না হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।
এর আগে নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করে কেনেথ ইউজিন স্মিথের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সিদ্ধান্ত বহাল রাখে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট। সেই হিসাবে এটি যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস প্রয়োগে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের প্রথম ঘটনা। ডেথ পেনাল্টি ইনফরমেশন সেন্টার বলছে, এই পদ্ধতিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা বিশ্বে এটিই প্রথম।
উল্লেখ্য, ১৯৮৮ সালে এলিজাবেথ সেনেট নামের এক নারীকে খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হন স্মিথ। জানা গেছে, একটি বিশেষ মাস্কের মাধ্যমে স্মিথের শরীরে সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট নাইট্রোজেন প্রবেশ করা হবে। পরে আস্তে আস্তে তাঁর মৃত্যু হবে।
নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করে এবং অক্সিজেন না দিয়ে বিশ্বের প্রথম মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামা অঙ্গরাজ্য। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কেনেথ ইউজিন স্মিথ নামে একজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় এই পদ্ধতি। মূলত মারণ ইনজেকশন ব্যবহারের বদলে মৃত্যুদণ্ডের পদ্ধতি আরও সহজ করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আলাবামার গভর্নর কে আইভি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, নাইট্রোজেন গ্যাসের সাহায্যে শ্বাস রোধ করে প্রথম মৃত্যুদণ্ড সম্পন্ন করা হয়েছে। এর মাধ্যম দেশ মারণ ইনজেকশনের একটি সহজ বিকল্পের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। মার্কিন এই অঙ্গরাজ্য সরকারের দাবি, এটি মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সবচেয়ে কম বেদনাদায়ক ও মানবিক পদ্ধতি হিসেবে মানুষের কাছে পরিচিত।
তবে আলাবামা সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছিলেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ ও স্মিথের আইনজীবী। কিন্তু আলাবামা সরকার সিদ্ধান্তে অটল থাকে। মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ ও আইনজীবীর দাবি, পদ্ধতিটি ঝুঁকিপূর্ণ, পরীক্ষামূলক এবং এটি একটি নির্যাতনমূলক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা পদ্ধতি। এমনও হতে পারে, এই পদ্ধতিতে ব্যক্তির মৃত্যু না হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।
এর আগে নাইট্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করে কেনেথ ইউজিন স্মিথের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সিদ্ধান্ত বহাল রাখে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট। সেই হিসাবে এটি যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস প্রয়োগে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের প্রথম ঘটনা। ডেথ পেনাল্টি ইনফরমেশন সেন্টার বলছে, এই পদ্ধতিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা বিশ্বে এটিই প্রথম।
উল্লেখ্য, ১৯৮৮ সালে এলিজাবেথ সেনেট নামের এক নারীকে খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হন স্মিথ। জানা গেছে, একটি বিশেষ মাস্কের মাধ্যমে স্মিথের শরীরে সর্বোচ্চ ১৫ মিনিট নাইট্রোজেন প্রবেশ করা হবে। পরে আস্তে আস্তে তাঁর মৃত্যু হবে।
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে কোনো পক্ষই নতি স্বীকার না করে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে ‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’ করার যে হুমকি দিয়েছিলেন, তা উড়িয়ে দিয়েছেন দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। তিনি উল্টো হুমকি দিয়েছেন, যুদ্ধ মাত্র শুরু হলো। এদিকে ইসরায়ে
৪ ঘণ্টা আগেএকের পর এক মার্কিন রণতরী ইরানের ভুখণ্ডের দিকে রওনা দিচ্ছে। সর্বশেষ যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর বিমানবাহীর রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড নেওয়া হচ্ছে ভূমধ্যসাগরে।
৪ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার মধ্যরাতে তেহরান থেকে তিনটি উড়োজাহাজ ওমানে গেছে। এর মধ্যে ইরান সরকারের ব্যবহৃত দুটি এবং একটি বেসরকারি উড়োজাহাজ রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ‘পটকা ফাঁদে’ পড়েছে ইসরায়েল। এই পটকা ফাঁদ বা ডিকয় ক্ষেপণাস্ত্রের কৌশলে ধরা খেয়ে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা দুর্বল হয়ে গেছে। ফলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র আটকানোর ক্ষমতা কমে আসছে নেতানিয়াহুর সামরিক বাহিনীর। ক্ষেপণাস্ত্র আটকানোর ক্ষমতা কমার এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে খোদ মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়া
৫ ঘণ্টা আগে