চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে সাবেক আইনজীবী মাইকেল কোহেনের বিরুদ্ধে ৫০ কোটি ডলারের ক্ষতিপূরণ মামলা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ট্রাম্প বলেছেন, কোহেন তাঁর অ্যাটর্নি হিসেবে সঠিকভাবে দায়িত্বপালন করেননি।
কোহেনের মুখপাত্র ও আইনজীবী ল্যানি ডেভিস বলেছেন, তিনি নিশ্চিত যে তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে এই মামলা ব্যর্থ হবে।
সম্প্রতি কোহেনের ওপর ট্রাম্প ও তাঁর মিত্রদের আক্রমণ বেড়েছে। কারণ সাবেক পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ঘুষ দেওয়ার মামলার প্রধান সাক্ষী কোহেন। গত সপ্তাহে ম্যানহাটনের একজন প্রসিকিউটর ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে গোপনে অর্থ দেওয়ার অভিযোগ আনেন।
গতকাল বুধবার কোহেনের বিরুদ্ধে ট্রাম্প মামলাটি করেছেন ফ্লোরিডার ফেডারেল আদালতে। মামলায় তাঁর পরিবারের সদস্য ও ব্যবসা সম্পর্কে কোহেন মিথ্যা ও বিদ্বেষপ্রসূত বিবৃতি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। মামলায় কোহেনের কাছ থেকে ৫০ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে।
কোহেন এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ডোনাল্ড ট্রাম্পের আইনজীবী (অ্যাটর্নি) হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের একজন ভাইস প্রেসিডেন্টও ছিলেন। তাঁকে ‘ট্রাম্পের দালাল’ বলা হতো।
কিন্তু ২০১৬ সালের নির্বাচনের পর দুজনের সম্পর্কে অবনতি ঘটে। কারণ তদন্তকারীদের কাছে তিনি ট্রাম্পের নির্দেশে যত বেআইনি কাজ করেছেন, তার বিবরণ দিতে বাধ্য হয়েছিলেন।
২০১৮ সালে কোহেন জালিয়াতি ও প্রচারণার অর্থ লঙ্ঘনের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন। তাঁকে তিন বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানা করা হয়েছিল। কারামুক্ত হওয়ার পর কোহেন ট্রাম্পের সবচেয়ে বড় সমালোচক হয়ে ওঠেন।
কোহেনের বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাম্প বলেছেন, কোহেন ২০২২ সালে ‘ডিসলয়াল’ নামে একটি বই লেখেন এবং পডকাস্ট পরিচালনা করেন। ওই বইয়ে তিনি তাঁর (ট্রাম্পের) সম্পর্কে বানোয়াট কথাবার্তা লিখেছেন এবং তাঁকে ‘বর্ণবাদী’ বলেছেন।
কোহেনের আইনজীবী ডেভিস বলেছেন, ‘ট্রাম্প আবারও মাইকেল কোহেনের বিরুদ্ধে হয়রানি ও ভয় দেখানোর জন্য বিচারব্যবস্থাকে অপব্যবহার করছেন বলে মনে হচ্ছে।’
চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে সাবেক আইনজীবী মাইকেল কোহেনের বিরুদ্ধে ৫০ কোটি ডলারের ক্ষতিপূরণ মামলা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
ট্রাম্প বলেছেন, কোহেন তাঁর অ্যাটর্নি হিসেবে সঠিকভাবে দায়িত্বপালন করেননি।
কোহেনের মুখপাত্র ও আইনজীবী ল্যানি ডেভিস বলেছেন, তিনি নিশ্চিত যে তাঁর মক্কেলের বিরুদ্ধে এই মামলা ব্যর্থ হবে।
সম্প্রতি কোহেনের ওপর ট্রাম্প ও তাঁর মিত্রদের আক্রমণ বেড়েছে। কারণ সাবেক পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ঘুষ দেওয়ার মামলার প্রধান সাক্ষী কোহেন। গত সপ্তাহে ম্যানহাটনের একজন প্রসিকিউটর ট্রাম্পের বিরুদ্ধে স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে গোপনে অর্থ দেওয়ার অভিযোগ আনেন।
গতকাল বুধবার কোহেনের বিরুদ্ধে ট্রাম্প মামলাটি করেছেন ফ্লোরিডার ফেডারেল আদালতে। মামলায় তাঁর পরিবারের সদস্য ও ব্যবসা সম্পর্কে কোহেন মিথ্যা ও বিদ্বেষপ্রসূত বিবৃতি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। মামলায় কোহেনের কাছ থেকে ৫০ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ চাওয়া হয়েছে।
কোহেন এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ডোনাল্ড ট্রাম্পের আইনজীবী (অ্যাটর্নি) হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের একজন ভাইস প্রেসিডেন্টও ছিলেন। তাঁকে ‘ট্রাম্পের দালাল’ বলা হতো।
কিন্তু ২০১৬ সালের নির্বাচনের পর দুজনের সম্পর্কে অবনতি ঘটে। কারণ তদন্তকারীদের কাছে তিনি ট্রাম্পের নির্দেশে যত বেআইনি কাজ করেছেন, তার বিবরণ দিতে বাধ্য হয়েছিলেন।
২০১৮ সালে কোহেন জালিয়াতি ও প্রচারণার অর্থ লঙ্ঘনের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন। তাঁকে তিন বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানা করা হয়েছিল। কারামুক্ত হওয়ার পর কোহেন ট্রাম্পের সবচেয়ে বড় সমালোচক হয়ে ওঠেন।
কোহেনের বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাম্প বলেছেন, কোহেন ২০২২ সালে ‘ডিসলয়াল’ নামে একটি বই লেখেন এবং পডকাস্ট পরিচালনা করেন। ওই বইয়ে তিনি তাঁর (ট্রাম্পের) সম্পর্কে বানোয়াট কথাবার্তা লিখেছেন এবং তাঁকে ‘বর্ণবাদী’ বলেছেন।
কোহেনের আইনজীবী ডেভিস বলেছেন, ‘ট্রাম্প আবারও মাইকেল কোহেনের বিরুদ্ধে হয়রানি ও ভয় দেখানোর জন্য বিচারব্যবস্থাকে অপব্যবহার করছেন বলে মনে হচ্ছে।’
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৯ ঘণ্টা আগে