আজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়া বা ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করা খুব বেশি কঠিন করে তুললে তাঁর দেশ এই প্রচেষ্টা থেকে সরে ‘দাঁড়াবে বা বিরতি’ নেবে। গতকাল শুক্রবার ট্রাম্প সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন। তাঁর আগে, প্যারিসে ইউরোপীয় মিত্রদের সঙ্গে আলোচনার পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছিলেন, যুদ্ধবিরতি কয়েক দিনের মধ্যে ‘সম্ভব’ না হলে ওয়াশিংটন একাই ‘এগিয়ে যাবে।’
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি কাউকেই দোষারোপ করেননি। তবে পুতিনই ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে পুরোদস্তুর সামরিক অভিযানের নির্দেশ দেন। তবে ট্রাম্প জোর দিয়ে বলেন, উভয় পক্ষকেই অগ্রগতি দেখাতে হবে।
ট্রাম্প বলেন, ‘এখন যদি কোনো কারণে দুটি পক্ষের মধ্যে কেউ এটি খুব কঠিন করে তোলে, আমরা শুধু বলব তোমরা নির্বোধ, তোমরা বোকা, তোমরা ভয়ংকর লোক এবং আমরা শুধু সরে দাঁড়াব।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে আমি আশা করি, আমাদের এমনটি করতে হবে না।’
এর আগে, গতকাল শুক্রবারই রুবিও ইঙ্গিত দেন যে, আলোচনা নিয়ে ট্রাম্পের ধৈর্য কমছে। তিনি বলেন, ‘যদি এটি সম্ভব না হয়, যদি আমরা এত দূরে থাকি যে এটি ঘটবে না, তাহলে আমার মনে হয় প্রেসিডেন্ট এমন একটি পর্যায়ে আছেন যেখানে তিনি বলবেন, “ঠিক আছে, আমাদের কাজ শেষ”।’
তবে ট্রাম্প শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, তিনি আলোচনা থেকে সরে যাচ্ছেন এ কথা বলতে চান না। তিনি এখনো বিশ্বাস করেন, সংঘাত শেষ করার ভালো সম্ভাবনা আছে। তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি এখন চূড়ান্ত পরিণতির দিকে যাচ্ছে।’ মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স রোম সফরে গিয়ে বলেছেন, তিনি একটি সমাধানে পৌঁছানো নিয়ে ‘আশাবাদী।’
এদিকে, ইউক্রেন পূর্ণাঙ্গ অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে এবং রাশিয়া আলোচনার টেবিলে ভালো অবস্থান পাওয়ার জন্য সময়ক্ষেপণ করছে বলেও অভিযোগ করেছে। গত মাসে পুতিন সংঘাতের পূর্ণ এবং শর্তহীন বিরতির জন্য যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেনের যৌথ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। ক্রেমলিন কৃষ্ণ সাগরে যুদ্ধবিরতির জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর নির্দিষ্ট কিছু নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার শর্ত দিয়েছে।
পুতিন সময়ক্ষেপণ করছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আশা করি, না...শিগগিরই আপনাদের জানাব।’ এর আগে, গত ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প রুশ নেতার সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছিলেন। সাবেক কেজিবি এজেন্ট পুতিন তাঁকে ‘বোকা বানাচ্ছেন’ এমন অভিযোগও ট্রাম্প অস্বীকার করেছেন। পুতিন আক্রমণের আগের দিন পর্যন্ত রাশিয়া হামলা করবে না বলেছিলেন। ট্রাম্প বলেন, ‘কেউ আমাকে বোকা বানাচ্ছে না, আমি সাহায্য করার চেষ্টা করছি।’
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ সোমবার রুশ একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, শান্তি চুক্তির ‘মূল উপাদানগুলো’ নিয়ে একমত হওয়া ‘সহজ নয়।’ তবে তিনি স্বীকার করেন যে, ট্রাম্প প্রশাসন সংঘাতের ‘মূল কারণ’ বোঝার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, এই সংঘাত ‘ওয়াশিংটন এবং ব্রাসেলসের কর্মকাণ্ডের’ কারণে শুরু হয়েছে। তাদের কারণেই ‘ইউক্রেনে বর্তমান সরকার ক্ষমতা এসেছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়া বা ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করা খুব বেশি কঠিন করে তুললে তাঁর দেশ এই প্রচেষ্টা থেকে সরে ‘দাঁড়াবে বা বিরতি’ নেবে। গতকাল শুক্রবার ট্রাম্প সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন। তাঁর আগে, প্যারিসে ইউরোপীয় মিত্রদের সঙ্গে আলোচনার পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছিলেন, যুদ্ধবিরতি কয়েক দিনের মধ্যে ‘সম্ভব’ না হলে ওয়াশিংটন একাই ‘এগিয়ে যাবে।’
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি কাউকেই দোষারোপ করেননি। তবে পুতিনই ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে পুরোদস্তুর সামরিক অভিযানের নির্দেশ দেন। তবে ট্রাম্প জোর দিয়ে বলেন, উভয় পক্ষকেই অগ্রগতি দেখাতে হবে।
ট্রাম্প বলেন, ‘এখন যদি কোনো কারণে দুটি পক্ষের মধ্যে কেউ এটি খুব কঠিন করে তোলে, আমরা শুধু বলব তোমরা নির্বোধ, তোমরা বোকা, তোমরা ভয়ংকর লোক এবং আমরা শুধু সরে দাঁড়াব।’ তিনি আরও বলেন, ‘তবে আমি আশা করি, আমাদের এমনটি করতে হবে না।’
এর আগে, গতকাল শুক্রবারই রুবিও ইঙ্গিত দেন যে, আলোচনা নিয়ে ট্রাম্পের ধৈর্য কমছে। তিনি বলেন, ‘যদি এটি সম্ভব না হয়, যদি আমরা এত দূরে থাকি যে এটি ঘটবে না, তাহলে আমার মনে হয় প্রেসিডেন্ট এমন একটি পর্যায়ে আছেন যেখানে তিনি বলবেন, “ঠিক আছে, আমাদের কাজ শেষ”।’
তবে ট্রাম্প শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, তিনি আলোচনা থেকে সরে যাচ্ছেন এ কথা বলতে চান না। তিনি এখনো বিশ্বাস করেন, সংঘাত শেষ করার ভালো সম্ভাবনা আছে। তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি এখন চূড়ান্ত পরিণতির দিকে যাচ্ছে।’ মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স রোম সফরে গিয়ে বলেছেন, তিনি একটি সমাধানে পৌঁছানো নিয়ে ‘আশাবাদী।’
এদিকে, ইউক্রেন পূর্ণাঙ্গ অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে এবং রাশিয়া আলোচনার টেবিলে ভালো অবস্থান পাওয়ার জন্য সময়ক্ষেপণ করছে বলেও অভিযোগ করেছে। গত মাসে পুতিন সংঘাতের পূর্ণ এবং শর্তহীন বিরতির জন্য যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেনের যৌথ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। ক্রেমলিন কৃষ্ণ সাগরে যুদ্ধবিরতির জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর নির্দিষ্ট কিছু নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার শর্ত দিয়েছে।
পুতিন সময়ক্ষেপণ করছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আশা করি, না...শিগগিরই আপনাদের জানাব।’ এর আগে, গত ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প রুশ নেতার সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছিলেন। সাবেক কেজিবি এজেন্ট পুতিন তাঁকে ‘বোকা বানাচ্ছেন’ এমন অভিযোগও ট্রাম্প অস্বীকার করেছেন। পুতিন আক্রমণের আগের দিন পর্যন্ত রাশিয়া হামলা করবে না বলেছিলেন। ট্রাম্প বলেন, ‘কেউ আমাকে বোকা বানাচ্ছে না, আমি সাহায্য করার চেষ্টা করছি।’
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ সোমবার রুশ একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন, শান্তি চুক্তির ‘মূল উপাদানগুলো’ নিয়ে একমত হওয়া ‘সহজ নয়।’ তবে তিনি স্বীকার করেন যে, ট্রাম্প প্রশাসন সংঘাতের ‘মূল কারণ’ বোঝার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, এই সংঘাত ‘ওয়াশিংটন এবং ব্রাসেলসের কর্মকাণ্ডের’ কারণে শুরু হয়েছে। তাদের কারণেই ‘ইউক্রেনে বর্তমান সরকার ক্ষমতা এসেছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
৩ মিনিট আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে স্থিতিশীলতা আনতে ৫ হাজার সদস্যের একটি বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে তুরস্কের আগ্রহ থাকলেও আপত্তি জানিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, এ বাহিনীতে তুর্কি সেনাদের অংশগ্রহণ চায় না ইসরায়েল।
৭ মিনিট আগে
বিচারক একা বারবাকাদজে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছেন এবং তাঁর পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জামিনের অর্থ পরিশোধের জন্য তিনি ৩০ দিন সময় পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ পোস্ট।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এশিয়া সফরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে উত্তর কোরিয়াকে ‘একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের জল্পনা চলছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৩০ কোটি ডলারের জমকালো বলরুম নির্মাণের জন্য হোয়াইট হাউসের পূর্ব পাশ সম্পূর্ণরূপে ভেঙে ফেলা হয়েছে। মার্কিন প্রশাসন এই বিষয়ে ঘোষণা দেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে এটি করা হলো। যদিও ট্রাম্প এর আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, বলরুমের জন্য ভবনটির কোনো অংশ ভাঙা হবে না।
গতকাল শুক্রবার স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা কিছু ছবিতে দেখা যায়, ঐতিহাসিক ভবনটির পূর্ব পাশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ইতিহাসবিদ, হোয়াইট হাউসের সাবেক কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ।
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
অথচ গত জুলাই মাসে ট্রাম্প বলেছিলেন, বলরুম নির্মাণের সময় হোয়াইট হাউসের বিদ্যমান অবকাঠামোর কিছুই ভেঙে ফেলা হবে না।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভবন নির্মাণ ও সংস্কার কাজের তত্ত্বাবধানকারী কেন্দ্রীয় সংস্থা ন্যাশনাল ক্যাপিটাল প্ল্যানিং কমিশনের কাছে নকশা না পাঠিয়েই হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলার কাজ করেছেন ট্রাম্প।
গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, নির্মাণ পরিকল্পনা ‘শিগগির’ জমা দেওয়া হবে।
হোয়াইট হাউসের আরেক কর্মকর্তা দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ন্যাশনাল ক্যাপিটাল প্ল্যানিং কমিশন ধ্বংসের অনুমতি নয়, শুধু ভবন নির্মাণের অনুমতি চায়। সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় অনুমতি নেওয়া হবে।’

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৩০ কোটি ডলারের জমকালো বলরুম নির্মাণের জন্য হোয়াইট হাউসের পূর্ব পাশ সম্পূর্ণরূপে ভেঙে ফেলা হয়েছে। মার্কিন প্রশাসন এই বিষয়ে ঘোষণা দেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে এটি করা হলো। যদিও ট্রাম্প এর আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, বলরুমের জন্য ভবনটির কোনো অংশ ভাঙা হবে না।
গতকাল শুক্রবার স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা কিছু ছবিতে দেখা যায়, ঐতিহাসিক ভবনটির পূর্ব পাশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ইতিহাসবিদ, হোয়াইট হাউসের সাবেক কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ।
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
অথচ গত জুলাই মাসে ট্রাম্প বলেছিলেন, বলরুম নির্মাণের সময় হোয়াইট হাউসের বিদ্যমান অবকাঠামোর কিছুই ভেঙে ফেলা হবে না।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভবন নির্মাণ ও সংস্কার কাজের তত্ত্বাবধানকারী কেন্দ্রীয় সংস্থা ন্যাশনাল ক্যাপিটাল প্ল্যানিং কমিশনের কাছে নকশা না পাঠিয়েই হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলার কাজ করেছেন ট্রাম্প।
গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, নির্মাণ পরিকল্পনা ‘শিগগির’ জমা দেওয়া হবে।
হোয়াইট হাউসের আরেক কর্মকর্তা দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ন্যাশনাল ক্যাপিটাল প্ল্যানিং কমিশন ধ্বংসের অনুমতি নয়, শুধু ভবন নির্মাণের অনুমতি চায়। সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় অনুমতি নেওয়া হবে।’

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়া বা ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করা খুব বেশি কঠিন করে তুললে তাঁর দেশ এই প্রচেষ্টা থেকে সরে ‘দাঁড়াবে বা বিরতি’ নেবে। গতকাল শুক্রবার ট্রাম্প সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন। তাঁর আগে, প্যারিসে ইউরোপীয় মিত্রদের সঙ্গে আলোচনার পর মার্কিন...
১৯ এপ্রিল ২০২৫
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে স্থিতিশীলতা আনতে ৫ হাজার সদস্যের একটি বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে তুরস্কের আগ্রহ থাকলেও আপত্তি জানিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, এ বাহিনীতে তুর্কি সেনাদের অংশগ্রহণ চায় না ইসরায়েল।
৭ মিনিট আগে
বিচারক একা বারবাকাদজে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছেন এবং তাঁর পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জামিনের অর্থ পরিশোধের জন্য তিনি ৩০ দিন সময় পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ পোস্ট।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এশিয়া সফরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে উত্তর কোরিয়াকে ‘একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের জল্পনা চলছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে স্থিতিশীলতা আনতে ৫ হাজার সদস্যের একটি বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে তুরস্কের আগ্রহ থাকলেও আপত্তি জানিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, এ বাহিনীতে তুর্কি সেনাদের অংশগ্রহণ চায় না ইসরায়েল।
এদিকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, এই বহুজাতিক বাহিনীর জাতীয়তা নিয়ে ইসরায়েলের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করা একটি আবশ্যকীয় শর্ত। গাজায় ব্যাপক পুনর্গঠন কাজ শুরু হলে একটি নিরাপত্তা শূন্যতা (security vacuum) তৈরি হওয়া রোধ করতে এই বাহিনী গঠন করা হচ্ছে।
এই বাহিনীতে তুরস্ক সৈন্য পাঠাতে আগ্রহী হলেও ইসরায়েল জানিয়েছে, তারা তুর্কি সৈন্যদের এই বাহিনীতে অংশ নেওয়ার বিষয়ে অনুমোদন দিচ্ছে না।
ইসরায়েল ও তুরস্কের সম্পর্কে তিক্ততা আগেই বেড়ে গিয়েছিল সিরিয়া নিয়ে। আর ইসরায়েল মনে করে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান মুসলিম ব্রাদারহুড ও হামাসের সঙ্গে অতিমাত্রায় ঘনিষ্ঠ।
তবে গাজা স্থিতিশীলতা বাহিনী থেকে তুরস্ককে বাদ দেওয়া বিতর্কিত সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ তুরস্ক ট্রাম্পের ২০ দফা যুদ্ধবিরতি চুক্তির অন্যতম ‘জামিনদার’ এবং মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম সক্ষম সামরিক শক্তি হিসেবে বিবেচিত।
এই বাহিনীর নেতৃত্ব মিশরের হাতে যেতে পারে।
এটি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনী না হলেও ইন্দোনেশিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ স্থিতিশীলতা বাহিনীর বেশিরভাগ দেশ চাচ্ছে বাহিনীটিকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ম্যান্ডেট দেওয়া হোক।
এর পরিবর্তে, এটি দক্ষিণ ইসরায়েলের শহর কিরিয়াত গাতে অবস্থিত মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক সেল সিভিল-মিলিটারি কোঅর্ডিনেশন সেন্টার (সিএমসিসি)-এর সঙ্গে সমন্বয় করবে।
গত মঙ্গলবার মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স এই সেলের উদ্বোধন করেন। সেলটিতে কয়েকজন ব্রিটিশ, ফরাসি, জর্ডানীয় ও আমিরাতি উপদেষ্টা রয়েছেন। এই সেল গাজায় ত্রাণ সমন্বয়ের ভূমিকাও গ্রহণ করছে বলে মনে হচ্ছে। যদিও ত্রাণ সহায়তা প্রবেশের প্রধান ক্রসিংগুলো এখনো বন্ধ রয়েছে।
এই বাহিনীর কাজ হবে হামাসকে নিরস্ত্র করা এবং একটি অন্তর্বর্তীকালীন ফিলিস্তিনি সরকারকে নিরাপত্তা দেওয়া, যে সরকার গঠন নিয়ে এখনো বিতর্ক চলছে। যুদ্ধ-পরবর্তী গাজায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের অংশগ্রহণ বাতিল করে দিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তবে গতকাল শুক্রবার প্রধান ফিলিস্তিনি দলগুলো একমত হয়েছে, রাজনীতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি স্বাধীন কমিটি এই অঞ্চল পরিচালনার দায়িত্ব নেবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার গাজায় ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলি মৃতদেহ খুঁজে বের করতে পাঠানো তুরস্কের দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া বিশেষজ্ঞদের ইসরায়েলের অনুমোদনের জন্য গাজা সীমান্তের কাছে মিশরের সীমানায় অপেক্ষা করতে দেখা যায়। তুরস্ক ও ইসরায়েলের মধ্যে যে উত্তেজনা বাড়ছে তারই লক্ষণ এটি।
জীবন সনাক্তকরণ ডিভাইস এবং প্রশিক্ষিত সার্চ ডগ নিয়ে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে তুরস্কের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের ৮১ সদস্যের এই দলটি।
শুক্রবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিশ্রুতি মেনে চলতে ইসরায়েলকে চাপে রাখতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও কিছু করা উচিত, যার মধ্যে রয়েছে নিষেধাজ্ঞা এবং অস্ত্র বিক্রয় নিষিদ্ধ করা।
এদিকে হামাসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকার প্রশাসন একটি অন্তর্বর্তীকালীন ফিলিস্তিন কমিটির হাতে হস্তান্তর করা হবে, যা স্বাধীন ‘টেকনোক্রেট’দের সমন্বয়ে গঠিত। এই কমিটি আরব দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে মিলিতভাবে জীবন ও মৌলিক সেবার কার্যক্রম পরিচালনা করবে। কায়রোর বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।

গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে স্থিতিশীলতা আনতে ৫ হাজার সদস্যের একটি বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে তুরস্কের আগ্রহ থাকলেও আপত্তি জানিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, এ বাহিনীতে তুর্কি সেনাদের অংশগ্রহণ চায় না ইসরায়েল।
এদিকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, এই বহুজাতিক বাহিনীর জাতীয়তা নিয়ে ইসরায়েলের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করা একটি আবশ্যকীয় শর্ত। গাজায় ব্যাপক পুনর্গঠন কাজ শুরু হলে একটি নিরাপত্তা শূন্যতা (security vacuum) তৈরি হওয়া রোধ করতে এই বাহিনী গঠন করা হচ্ছে।
এই বাহিনীতে তুরস্ক সৈন্য পাঠাতে আগ্রহী হলেও ইসরায়েল জানিয়েছে, তারা তুর্কি সৈন্যদের এই বাহিনীতে অংশ নেওয়ার বিষয়ে অনুমোদন দিচ্ছে না।
ইসরায়েল ও তুরস্কের সম্পর্কে তিক্ততা আগেই বেড়ে গিয়েছিল সিরিয়া নিয়ে। আর ইসরায়েল মনে করে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান মুসলিম ব্রাদারহুড ও হামাসের সঙ্গে অতিমাত্রায় ঘনিষ্ঠ।
তবে গাজা স্থিতিশীলতা বাহিনী থেকে তুরস্ককে বাদ দেওয়া বিতর্কিত সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ তুরস্ক ট্রাম্পের ২০ দফা যুদ্ধবিরতি চুক্তির অন্যতম ‘জামিনদার’ এবং মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম সক্ষম সামরিক শক্তি হিসেবে বিবেচিত।
এই বাহিনীর নেতৃত্ব মিশরের হাতে যেতে পারে।
এটি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনী না হলেও ইন্দোনেশিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ স্থিতিশীলতা বাহিনীর বেশিরভাগ দেশ চাচ্ছে বাহিনীটিকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ম্যান্ডেট দেওয়া হোক।
এর পরিবর্তে, এটি দক্ষিণ ইসরায়েলের শহর কিরিয়াত গাতে অবস্থিত মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক সেল সিভিল-মিলিটারি কোঅর্ডিনেশন সেন্টার (সিএমসিসি)-এর সঙ্গে সমন্বয় করবে।
গত মঙ্গলবার মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স এই সেলের উদ্বোধন করেন। সেলটিতে কয়েকজন ব্রিটিশ, ফরাসি, জর্ডানীয় ও আমিরাতি উপদেষ্টা রয়েছেন। এই সেল গাজায় ত্রাণ সমন্বয়ের ভূমিকাও গ্রহণ করছে বলে মনে হচ্ছে। যদিও ত্রাণ সহায়তা প্রবেশের প্রধান ক্রসিংগুলো এখনো বন্ধ রয়েছে।
এই বাহিনীর কাজ হবে হামাসকে নিরস্ত্র করা এবং একটি অন্তর্বর্তীকালীন ফিলিস্তিনি সরকারকে নিরাপত্তা দেওয়া, যে সরকার গঠন নিয়ে এখনো বিতর্ক চলছে। যুদ্ধ-পরবর্তী গাজায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের অংশগ্রহণ বাতিল করে দিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তবে গতকাল শুক্রবার প্রধান ফিলিস্তিনি দলগুলো একমত হয়েছে, রাজনীতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি স্বাধীন কমিটি এই অঞ্চল পরিচালনার দায়িত্ব নেবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার গাজায় ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলি মৃতদেহ খুঁজে বের করতে পাঠানো তুরস্কের দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া বিশেষজ্ঞদের ইসরায়েলের অনুমোদনের জন্য গাজা সীমান্তের কাছে মিশরের সীমানায় অপেক্ষা করতে দেখা যায়। তুরস্ক ও ইসরায়েলের মধ্যে যে উত্তেজনা বাড়ছে তারই লক্ষণ এটি।
জীবন সনাক্তকরণ ডিভাইস এবং প্রশিক্ষিত সার্চ ডগ নিয়ে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে তুরস্কের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের ৮১ সদস্যের এই দলটি।
শুক্রবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিশ্রুতি মেনে চলতে ইসরায়েলকে চাপে রাখতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও কিছু করা উচিত, যার মধ্যে রয়েছে নিষেধাজ্ঞা এবং অস্ত্র বিক্রয় নিষিদ্ধ করা।
এদিকে হামাসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকার প্রশাসন একটি অন্তর্বর্তীকালীন ফিলিস্তিন কমিটির হাতে হস্তান্তর করা হবে, যা স্বাধীন ‘টেকনোক্রেট’দের সমন্বয়ে গঠিত। এই কমিটি আরব দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে মিলিতভাবে জীবন ও মৌলিক সেবার কার্যক্রম পরিচালনা করবে। কায়রোর বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়া বা ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করা খুব বেশি কঠিন করে তুললে তাঁর দেশ এই প্রচেষ্টা থেকে সরে ‘দাঁড়াবে বা বিরতি’ নেবে। গতকাল শুক্রবার ট্রাম্প সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন। তাঁর আগে, প্যারিসে ইউরোপীয় মিত্রদের সঙ্গে আলোচনার পর মার্কিন...
১৯ এপ্রিল ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
৩ মিনিট আগে
বিচারক একা বারবাকাদজে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছেন এবং তাঁর পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জামিনের অর্থ পরিশোধের জন্য তিনি ৩০ দিন সময় পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ পোস্ট।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এশিয়া সফরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে উত্তর কোরিয়াকে ‘একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের জল্পনা চলছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইরাকলি গারিবাশভিলির বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দেশটির রাজধানী তিবলিসির একটি আদালত প্রসিকিউশনের আবেদন মঞ্জুর করে তাঁকে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪০০ ডলার জামিনে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেন।
বিচারক একা বারবাকাদজে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন এবং তাঁর পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জামিনের অর্থ পরিশোধের জন্য তিনি ৩০ দিন সময় পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ পোস্ট।
শুনানির সময় আদালতে কোনো বক্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানান গারিবাশভিলি। বিচারক তাঁকে কোনো বিবৃতি দিতে চান কি না জানতে চাইলে জবাবে তিনি বলেন, ‘কিছুই না।’
পরে তাঁর আইনজীবী আমিরান গিগুয়াশভিলি সাংবাদিকদের জানান, তাঁর মক্কেল কারও বিরুদ্ধে কোনো সাক্ষ্য দেননি।
প্রসিকিউটর জেনারেল জিওর্গি গভারামিদজের মতে, ২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী উভয় পদে দায়িত্ব পালনের সময় ‘গোপন ও অবৈধ ব্যবসায়িক কার্যকলাপে’ যুক্ত ছিলেন গারিবাশভিলি।
তদন্তকারীদের অভিযোগ, জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ‘বিশেষভাবে বিপুল পরিমাণ অবৈধ আয়’ করেছেন এবং কোম্পানি ও মধ্যস্থতাকারীদের একটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সেই অর্থ পাচার করেছেন।
গতকাল প্রসিকিউটর জেনারেল গভারামিদজে বলেন, মন্ত্রী পদে থাকাকালে গারিবাশভিলি গোপনে এবং আড়ালে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন এবং অবৈধ উৎস থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেন। একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে তিনি তাঁর আয় ও ব্যয় উভয়ই ঘোষণা করতে বাধ্য ছিলেন।
জর্জিয়ার দণ্ডবিধির ১৯৪ ধারার ৩(জি) উপধারায় দোষী সাব্যস্ত হলে সর্বোচ্চ ৯ থেকে ১২ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে গারিবাশভিলির।

জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইরাকলি গারিবাশভিলির বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দেশটির রাজধানী তিবলিসির একটি আদালত প্রসিকিউশনের আবেদন মঞ্জুর করে তাঁকে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪০০ ডলার জামিনে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেন।
বিচারক একা বারবাকাদজে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন এবং তাঁর পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জামিনের অর্থ পরিশোধের জন্য তিনি ৩০ দিন সময় পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ পোস্ট।
শুনানির সময় আদালতে কোনো বক্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানান গারিবাশভিলি। বিচারক তাঁকে কোনো বিবৃতি দিতে চান কি না জানতে চাইলে জবাবে তিনি বলেন, ‘কিছুই না।’
পরে তাঁর আইনজীবী আমিরান গিগুয়াশভিলি সাংবাদিকদের জানান, তাঁর মক্কেল কারও বিরুদ্ধে কোনো সাক্ষ্য দেননি।
প্রসিকিউটর জেনারেল জিওর্গি গভারামিদজের মতে, ২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী উভয় পদে দায়িত্ব পালনের সময় ‘গোপন ও অবৈধ ব্যবসায়িক কার্যকলাপে’ যুক্ত ছিলেন গারিবাশভিলি।
তদন্তকারীদের অভিযোগ, জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ‘বিশেষভাবে বিপুল পরিমাণ অবৈধ আয়’ করেছেন এবং কোম্পানি ও মধ্যস্থতাকারীদের একটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সেই অর্থ পাচার করেছেন।
গতকাল প্রসিকিউটর জেনারেল গভারামিদজে বলেন, মন্ত্রী পদে থাকাকালে গারিবাশভিলি গোপনে এবং আড়ালে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন এবং অবৈধ উৎস থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেন। একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে তিনি তাঁর আয় ও ব্যয় উভয়ই ঘোষণা করতে বাধ্য ছিলেন।
জর্জিয়ার দণ্ডবিধির ১৯৪ ধারার ৩(জি) উপধারায় দোষী সাব্যস্ত হলে সর্বোচ্চ ৯ থেকে ১২ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে গারিবাশভিলির।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়া বা ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করা খুব বেশি কঠিন করে তুললে তাঁর দেশ এই প্রচেষ্টা থেকে সরে ‘দাঁড়াবে বা বিরতি’ নেবে। গতকাল শুক্রবার ট্রাম্প সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন। তাঁর আগে, প্যারিসে ইউরোপীয় মিত্রদের সঙ্গে আলোচনার পর মার্কিন...
১৯ এপ্রিল ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
৩ মিনিট আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে স্থিতিশীলতা আনতে ৫ হাজার সদস্যের একটি বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে তুরস্কের আগ্রহ থাকলেও আপত্তি জানিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, এ বাহিনীতে তুর্কি সেনাদের অংশগ্রহণ চায় না ইসরায়েল।
৭ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এশিয়া সফরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে উত্তর কোরিয়াকে ‘একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের জল্পনা চলছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এশিয়া সফরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে উত্তর কোরিয়াকে ‘একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের জল্পনা চলছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এয়ারফোর্স ওয়ান বিমানে ট্রাম্পকে সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করেছিলেন, ওয়াশিংটনের সঙ্গে আলোচনার পূর্বশর্ত হিসেবে উত্তর কোরিয়াকে একটি পারমাণবিক রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি তিনি মানতে প্রস্তুত কি না। জবাবে ট্রাম্প বলেন: ‘আমি মনে করি তারা একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি। যখন আপনারা বলেন তাদের পারমাণবিক শক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে, আমি বলব—তাদের প্রচুর পারমাণবিক অস্ত্র আছে।’
ট্রাম্পের এ মন্তব্যটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, কিম জং-উন গত মাসেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, যদি যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক অস্ত্র ত্যাগের ‘বিভ্রান্তিকর’ দাবি ত্যাগ করে, তবে তিনি আলোচনার জন্য প্রস্তুত। উত্তর কোরিয়া এর আগে একাধিকবার নিজেদের একটি ‘পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।
ট্রাম্প আগামী বুধবার এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যোগ দিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন অভ্যন্তরীণভাবে কিম জং-উনের সঙ্গে একটি বৈঠক আয়োজনের বিষয়ে আলোচনা করছে। ট্রাম্প নিজেও আশা প্রকাশ করেছেন, তিনি সম্ভবত এ বছরই কিমের সঙ্গে আবারও দেখা করবেন।
গতকাল শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একত্রকরণ মন্ত্রী চুং ডং-ইয়ং বলেন, আগামী সপ্তাহে কোরিয়া উপদ্বীপে সফরের সময় কিমের সঙ্গে ট্রাম্পের সাক্ষাতের জোর সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে একজন ঊর্ধ্বতন মার্কিন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাংবাদিকদের জানান, এই সফরসূচিতে কোনো বৈঠক ‘তালিকায় নেই’।
দুই নেতার বৈঠকের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাতিসংঘ কমান্ড জয়েন্ট সিকিউরিটি এরিয়ায় (জেএসএ) চলতি অক্টোবরের শেষ নাগাদ থেকে নভেম্বরের শুরু পর্যন্ত পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছে।
মন্ত্রী চুং জানিয়েছেন, গত বছর প্রথমবার জেএসএ-এর কাছাকাছি এলাকায় উত্তর কোরিয়ার কর্মীদের ‘সাজসজ্জা’ করতে দেখা গেছে। তারা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, আগাছা পরিষ্কার করা এবং ফুলের টব গোছানোর কাজ করেছে। এটি সাধারণত উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের আগে দেখা যায়।
ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদে কিমের সঙ্গে তিনবার উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বসেছিলেন। তাঁদের শেষ বৈঠকটি ২০১৯ সালে দুই কোরিয়ার সীমান্ত বিভাজনকারী পানমুনজমে (জেএসএ) হয়েছিল। সেই সময় ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার মাটিতে কয়েক কদম হেঁটেছিলেন। উত্তর কোরিয়ার মাটিতে পা রাখা প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট তিনি।
তবে উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্রাগারের কতটা ত্যাগ করতে ইচ্ছুক এবং বিনিময়ে কী পাবে—এ বিষয় নিয়ে মতানৈক্যের কারণে সেই আলোচনা শেষ পর্যন্ত ভেস্তে গেছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এশিয়া সফরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে উত্তর কোরিয়াকে ‘একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের জল্পনা চলছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এয়ারফোর্স ওয়ান বিমানে ট্রাম্পকে সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করেছিলেন, ওয়াশিংটনের সঙ্গে আলোচনার পূর্বশর্ত হিসেবে উত্তর কোরিয়াকে একটি পারমাণবিক রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি তিনি মানতে প্রস্তুত কি না। জবাবে ট্রাম্প বলেন: ‘আমি মনে করি তারা একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি। যখন আপনারা বলেন তাদের পারমাণবিক শক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে, আমি বলব—তাদের প্রচুর পারমাণবিক অস্ত্র আছে।’
ট্রাম্পের এ মন্তব্যটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, কিম জং-উন গত মাসেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, যদি যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক অস্ত্র ত্যাগের ‘বিভ্রান্তিকর’ দাবি ত্যাগ করে, তবে তিনি আলোচনার জন্য প্রস্তুত। উত্তর কোরিয়া এর আগে একাধিকবার নিজেদের একটি ‘পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।
ট্রাম্প আগামী বুধবার এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যোগ দিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন অভ্যন্তরীণভাবে কিম জং-উনের সঙ্গে একটি বৈঠক আয়োজনের বিষয়ে আলোচনা করছে। ট্রাম্প নিজেও আশা প্রকাশ করেছেন, তিনি সম্ভবত এ বছরই কিমের সঙ্গে আবারও দেখা করবেন।
গতকাল শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একত্রকরণ মন্ত্রী চুং ডং-ইয়ং বলেন, আগামী সপ্তাহে কোরিয়া উপদ্বীপে সফরের সময় কিমের সঙ্গে ট্রাম্পের সাক্ষাতের জোর সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে একজন ঊর্ধ্বতন মার্কিন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাংবাদিকদের জানান, এই সফরসূচিতে কোনো বৈঠক ‘তালিকায় নেই’।
দুই নেতার বৈঠকের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাতিসংঘ কমান্ড জয়েন্ট সিকিউরিটি এরিয়ায় (জেএসএ) চলতি অক্টোবরের শেষ নাগাদ থেকে নভেম্বরের শুরু পর্যন্ত পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছে।
মন্ত্রী চুং জানিয়েছেন, গত বছর প্রথমবার জেএসএ-এর কাছাকাছি এলাকায় উত্তর কোরিয়ার কর্মীদের ‘সাজসজ্জা’ করতে দেখা গেছে। তারা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, আগাছা পরিষ্কার করা এবং ফুলের টব গোছানোর কাজ করেছে। এটি সাধারণত উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের আগে দেখা যায়।
ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদে কিমের সঙ্গে তিনবার উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বসেছিলেন। তাঁদের শেষ বৈঠকটি ২০১৯ সালে দুই কোরিয়ার সীমান্ত বিভাজনকারী পানমুনজমে (জেএসএ) হয়েছিল। সেই সময় ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার মাটিতে কয়েক কদম হেঁটেছিলেন। উত্তর কোরিয়ার মাটিতে পা রাখা প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট তিনি।
তবে উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্রাগারের কতটা ত্যাগ করতে ইচ্ছুক এবং বিনিময়ে কী পাবে—এ বিষয় নিয়ে মতানৈক্যের কারণে সেই আলোচনা শেষ পর্যন্ত ভেস্তে গেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, রাশিয়া বা ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করা খুব বেশি কঠিন করে তুললে তাঁর দেশ এই প্রচেষ্টা থেকে সরে ‘দাঁড়াবে বা বিরতি’ নেবে। গতকাল শুক্রবার ট্রাম্প সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন। তাঁর আগে, প্যারিসে ইউরোপীয় মিত্রদের সঙ্গে আলোচনার পর মার্কিন...
১৯ এপ্রিল ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
৩ মিনিট আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে স্থিতিশীলতা আনতে ৫ হাজার সদস্যের একটি বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে তুরস্কের আগ্রহ থাকলেও আপত্তি জানিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, এ বাহিনীতে তুর্কি সেনাদের অংশগ্রহণ চায় না ইসরায়েল।
৭ মিনিট আগে
বিচারক একা বারবাকাদজে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছেন এবং তাঁর পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জামিনের অর্থ পরিশোধের জন্য তিনি ৩০ দিন সময় পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ পোস্ট।
১ ঘণ্টা আগে