চার বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে সংঘটিত দাঙ্গায় অংশ নিয়ে কারাগারে থাকা এক নারী ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেওয়া ক্ষমা প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘সেদিন আমরা ভুল করেছি।’
বুধবার বিবিসি জানিয়েছে, দাঙ্গায় অভিযুক্ত পামেলা হেমফিল নিজের দোষ স্বীকার করে ইতিমধ্যে ৬০ দিনের কারাদণ্ড ভোগ করেছেন। তিনি মনে করেন, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারির দাঙ্গার জন্য কোনো ক্ষমাই গ্রহণ করা উচিত নয়।
হেমফিল মত দিয়েছেন, এই ধরনের ক্ষমা সেদিনের ক্যাপিটল পুলিশ অফিসার, আইন শৃঙ্খলা এবং পুরো জাতিকে অপমান করার শামিল হবে।
তিনি বলেন, ‘আমি দোষ স্বীকার করেছি, কারণ আমি দোষী। ক্ষমা গ্রহণ করলে তা তাদের মিথ্যা বর্ণনা ও বিভ্রান্তি ছড়ানোর প্রচেষ্টায় সমর্থন করার মতো হয়ে যাবে।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘মাগা গ্র্যানি’ নামে পরিচিত হেমফিল ট্রাম্পের ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’ স্লোগানকে ইঙ্গিত করে বলেন—ট্রাম্প প্রশাসন ইতিহাস পুনর্লিখনের চেষ্টা করছে এবং তিনি এর অংশ হতে চান না।
বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের নিউজডে প্রোগ্রামে হেমফিল বলেন, ‘সেদিন আমরা ভুল করেছি, আমরা আইন ভেঙেছি, কোনো ক্ষমাই হওয়া উচিত নয়।’
উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২০ সালের নির্বাচনকে উল্টে দেওয়ার চেষ্টার ঘটনায় জড়িত প্রায় ১ হাজার ৬০০ জনের দণ্ড মওকুফ ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসে মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘এই লোকেরা ইতিমধ্যে কারাগারে দীর্ঘ সময় পার করেছে। তাদের অমানবিক পরিস্থিতিতে রাখা হয়েছিল। এটি ভয়াবহ ছিল।’
ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্ত রিপাবলিকান রাজনীতিবিদদের মধ্যেও মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। উত্তর ক্যারোলিনার সিনেটর থম টিলিস বলেন, ‘আমি এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত হতে পারি না। এটি ক্যাপিটল হিলের নিরাপত্তার জন্য বৈধ উদ্বেগ সৃষ্টি করে।’
ওকলাহোমার রিপাবলিকান সিনেটর জেমস ল্যাংফোর্ড সিএনএনকে বলেন, ‘আমাদের উচিত আইন এবং শৃঙ্খলার প্রতি দায়বদ্ধ থাকা। একজন পুলিশ অফিসারের ওপর আক্রমণ একটি গুরুতর বিষয় এবং এর জন্য মূল্য দিতে হবে।’
চার বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে সংঘটিত দাঙ্গায় অংশ নিয়ে কারাগারে থাকা এক নারী ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেওয়া ক্ষমা প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘সেদিন আমরা ভুল করেছি।’
বুধবার বিবিসি জানিয়েছে, দাঙ্গায় অভিযুক্ত পামেলা হেমফিল নিজের দোষ স্বীকার করে ইতিমধ্যে ৬০ দিনের কারাদণ্ড ভোগ করেছেন। তিনি মনে করেন, ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারির দাঙ্গার জন্য কোনো ক্ষমাই গ্রহণ করা উচিত নয়।
হেমফিল মত দিয়েছেন, এই ধরনের ক্ষমা সেদিনের ক্যাপিটল পুলিশ অফিসার, আইন শৃঙ্খলা এবং পুরো জাতিকে অপমান করার শামিল হবে।
তিনি বলেন, ‘আমি দোষ স্বীকার করেছি, কারণ আমি দোষী। ক্ষমা গ্রহণ করলে তা তাদের মিথ্যা বর্ণনা ও বিভ্রান্তি ছড়ানোর প্রচেষ্টায় সমর্থন করার মতো হয়ে যাবে।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘মাগা গ্র্যানি’ নামে পরিচিত হেমফিল ট্রাম্পের ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেইন’ স্লোগানকে ইঙ্গিত করে বলেন—ট্রাম্প প্রশাসন ইতিহাস পুনর্লিখনের চেষ্টা করছে এবং তিনি এর অংশ হতে চান না।
বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের নিউজডে প্রোগ্রামে হেমফিল বলেন, ‘সেদিন আমরা ভুল করেছি, আমরা আইন ভেঙেছি, কোনো ক্ষমাই হওয়া উচিত নয়।’
উল্লেখ্য, প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২০ সালের নির্বাচনকে উল্টে দেওয়ার চেষ্টার ঘটনায় জড়িত প্রায় ১ হাজার ৬০০ জনের দণ্ড মওকুফ ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসে মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘এই লোকেরা ইতিমধ্যে কারাগারে দীর্ঘ সময় পার করেছে। তাদের অমানবিক পরিস্থিতিতে রাখা হয়েছিল। এটি ভয়াবহ ছিল।’
ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্ত রিপাবলিকান রাজনীতিবিদদের মধ্যেও মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। উত্তর ক্যারোলিনার সিনেটর থম টিলিস বলেন, ‘আমি এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত হতে পারি না। এটি ক্যাপিটল হিলের নিরাপত্তার জন্য বৈধ উদ্বেগ সৃষ্টি করে।’
ওকলাহোমার রিপাবলিকান সিনেটর জেমস ল্যাংফোর্ড সিএনএনকে বলেন, ‘আমাদের উচিত আইন এবং শৃঙ্খলার প্রতি দায়বদ্ধ থাকা। একজন পুলিশ অফিসারের ওপর আক্রমণ একটি গুরুতর বিষয় এবং এর জন্য মূল্য দিতে হবে।’
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৫ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে