আমেরিকাকে বলা হয় ফাস্টফুডের দেশ। দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়ার কারণে সেই আমেরিকানদের কাছে ফাস্টফুড এখন বিলাসী পণ্য। নতুন এক জরিপে দেখা গেছে, দেশটির ৮০ ভাগ মানুষ এখন ফাস্টফুডকে বিলাসী পণ্য মনে করছেন। শুধু তাই নয়, দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়ার কারণে আমেরিকানরা এখন বাইরের খাবার কম খাচ্ছেন। এ অবস্থায় ফাস্টফুড রেস্তোরাঁগুলো মারাত্মক ক্রেতা সংকটে পড়েছে।
সম্প্রতি ল্যান্ডিং ট্রি নামে একটি মার্কেট প্লেস এ সংক্রান্ত জরিপটি পরিচালনা করেছিল। জরিপে ফাস্টফুড নিয়ে অন্তত ২ হাজার প্রাপ্ত বয়স্ক আমেরিকানের মতামত যাচাই করেছিল সংস্থাটি। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ফাস্টফুড কেনাকাটার অভ্যাস নিয়েও প্রশ্ন করা হয়েছিল।
জরিপে দেখা গেছে—তিন চতুর্থাংশ আমেরিকান সপ্তাহে অন্তত একবার ফাস্টফুড খেলেও অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে অন্তত ৬২ শতাংশ জানিয়েছেন, দাম বেড়ে যাওয়ায় তাঁরা এখন বাইরের খাবার কম খাচ্ছেন। আর গত ৬ মাসে রেস্তোরাঁগুলোর মেন্যুতে বাড়তি মূল্য দেখে অবাক হয়েছেন অন্তত ৬৫ ভাগ অংশগ্রহণকারী। প্রায় ৮০ ভাগই মত দিয়েছেন, দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে ফাস্টফুড এখন বিলাসিতার পর্যায়ে পড়ে।
অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৬৭ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন, ফাস্টফুডের মূল্য বাড়িতে তৈরি খাবারের চেয়েও কম হওয়া উচিত। ৫৬ শতাংশ অংশগ্রহণকারী বলেছেন, তারা এখন বাড়িতেই সহজ এবং সস্তা খাবার তৈরি করছেন।
এ বিষয়ে দ্য ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতি এখন অনেক আমেরিকানের নাগালের বাইরে। এর ফলে আর্থিকভাবে লড়াই করছে এমন আমেরিকানরাই শুধু নয়, বছরে ১ লাখ ডলার বা তার চেয়ে বেশি আয় করা আমেরিকানদের ৫২ শতাংশ বলেছেন, তারা ফাস্টফুড কম খাচ্ছেন। আর সামগ্রিকভাবে ৬২ শতাংশ জানিয়েছেন যে, তারা ফাস্টফুড খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন।
এ ধরনের পরিস্থিতির কারণে আমেরিকার ফাস্টফুড শিল্পে সামগ্রিকভাবে গ্রাহক কমে গেছে। ফক্স বিজনেসের তথ্যমতে, ম্যাকডোনাল্ডসের সিইও ক্রিস কেম্পজিনস্কি গত এপ্রিলে বিষয়টির ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। বিশ্লেষকদের কাছে তিনি বলেছিলেন, ‘প্রায় সবগুলো বড় বাজারে এই শিল্পের গতি ধীর হয়ে যাচ্ছে। আমরা জানি, আমাদের গ্রাহকেরা এখন আগের চেয়েও কম মূল্যের খাবার খুঁজছেন।’
চলমান পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে ম্যাকডোনাল্ডস চলতি মাসেই ৫ ডলার মূল্যের একটি নতুন খাবারের ঘোষণা দিয়েছে। অন্যদিকে ওয়েন্ডিস নামে আরেকটি ফাস্টফুড কোম্পানি মাত্র ৩ ডলারে একটি চুক্তিভিত্তিক প্রাতরাশের নিশ্চয়তা দিয়ে গ্রাহক ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেছে।
এদিকে সিএফকে রেস্তোরাঁর সাবেক সিইও অ্যান্ডি পুজদার মঙ্গলবার ফক্স বিজনেসের কাছে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, চলমান পরিস্থিতি মাঝারি মানের রেস্তোরাঁগুলোকে অদৃশ্য করে দেবে।
আমেরিকাকে বলা হয় ফাস্টফুডের দেশ। দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়ার কারণে সেই আমেরিকানদের কাছে ফাস্টফুড এখন বিলাসী পণ্য। নতুন এক জরিপে দেখা গেছে, দেশটির ৮০ ভাগ মানুষ এখন ফাস্টফুডকে বিলাসী পণ্য মনে করছেন। শুধু তাই নয়, দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়ার কারণে আমেরিকানরা এখন বাইরের খাবার কম খাচ্ছেন। এ অবস্থায় ফাস্টফুড রেস্তোরাঁগুলো মারাত্মক ক্রেতা সংকটে পড়েছে।
সম্প্রতি ল্যান্ডিং ট্রি নামে একটি মার্কেট প্লেস এ সংক্রান্ত জরিপটি পরিচালনা করেছিল। জরিপে ফাস্টফুড নিয়ে অন্তত ২ হাজার প্রাপ্ত বয়স্ক আমেরিকানের মতামত যাচাই করেছিল সংস্থাটি। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ফাস্টফুড কেনাকাটার অভ্যাস নিয়েও প্রশ্ন করা হয়েছিল।
জরিপে দেখা গেছে—তিন চতুর্থাংশ আমেরিকান সপ্তাহে অন্তত একবার ফাস্টফুড খেলেও অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে অন্তত ৬২ শতাংশ জানিয়েছেন, দাম বেড়ে যাওয়ায় তাঁরা এখন বাইরের খাবার কম খাচ্ছেন। আর গত ৬ মাসে রেস্তোরাঁগুলোর মেন্যুতে বাড়তি মূল্য দেখে অবাক হয়েছেন অন্তত ৬৫ ভাগ অংশগ্রহণকারী। প্রায় ৮০ ভাগই মত দিয়েছেন, দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে ফাস্টফুড এখন বিলাসিতার পর্যায়ে পড়ে।
অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৬৭ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন, ফাস্টফুডের মূল্য বাড়িতে তৈরি খাবারের চেয়েও কম হওয়া উচিত। ৫৬ শতাংশ অংশগ্রহণকারী বলেছেন, তারা এখন বাড়িতেই সহজ এবং সস্তা খাবার তৈরি করছেন।
এ বিষয়ে দ্য ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতি এখন অনেক আমেরিকানের নাগালের বাইরে। এর ফলে আর্থিকভাবে লড়াই করছে এমন আমেরিকানরাই শুধু নয়, বছরে ১ লাখ ডলার বা তার চেয়ে বেশি আয় করা আমেরিকানদের ৫২ শতাংশ বলেছেন, তারা ফাস্টফুড কম খাচ্ছেন। আর সামগ্রিকভাবে ৬২ শতাংশ জানিয়েছেন যে, তারা ফাস্টফুড খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন।
এ ধরনের পরিস্থিতির কারণে আমেরিকার ফাস্টফুড শিল্পে সামগ্রিকভাবে গ্রাহক কমে গেছে। ফক্স বিজনেসের তথ্যমতে, ম্যাকডোনাল্ডসের সিইও ক্রিস কেম্পজিনস্কি গত এপ্রিলে বিষয়টির ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। বিশ্লেষকদের কাছে তিনি বলেছিলেন, ‘প্রায় সবগুলো বড় বাজারে এই শিল্পের গতি ধীর হয়ে যাচ্ছে। আমরা জানি, আমাদের গ্রাহকেরা এখন আগের চেয়েও কম মূল্যের খাবার খুঁজছেন।’
চলমান পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে ম্যাকডোনাল্ডস চলতি মাসেই ৫ ডলার মূল্যের একটি নতুন খাবারের ঘোষণা দিয়েছে। অন্যদিকে ওয়েন্ডিস নামে আরেকটি ফাস্টফুড কোম্পানি মাত্র ৩ ডলারে একটি চুক্তিভিত্তিক প্রাতরাশের নিশ্চয়তা দিয়ে গ্রাহক ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেছে।
এদিকে সিএফকে রেস্তোরাঁর সাবেক সিইও অ্যান্ডি পুজদার মঙ্গলবার ফক্স বিজনেসের কাছে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, চলমান পরিস্থিতি মাঝারি মানের রেস্তোরাঁগুলোকে অদৃশ্য করে দেবে।
চীনের তৈরি অত্যাধুনিক মাল্টিরোল অ্যাটাক হেলিকপ্টার জেট-১০ এখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে। এক সপ্তাহ ধরে পাকিস্তানি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, পাকিস্তান আর্মি এভিয়েশন কর্পস এই হেলিকপ্টারগুলো মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন...
২৯ মিনিট আগেপাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিমান ইউনিটে চীনের তৈরি আধুনিক জেট-১০ অ্যাটাক হেলিকপ্টার আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হয়েছে। আজ শনিবার মুলতান গ্যারিসনে সেনাবাহিনী প্রধান ফিল্ড মার্শাল সাইয়েদ আসিম মুনির এই হেলিকপ্টারগুলোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে তেল কেনা চালিয়ে যাবে ভারত। এই বিষয়ে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট দুজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমন তথ্য জানিয়েছেন। একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘এগুলো দীর্ঘমেয়াদি তেল চুক্তি। রাশিয়া থেকে রাতারাতি তেল কেনা বন্ধ করা এত সহজ নয়।’
৩ ঘণ্টা আগে১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় ব্রিটিশ পণ্য বর্জন করে স্বদেশি পণ্য ব্যবহারের ডাক দিয়েছিল ভারতীয়রা। এই ঘটনার প্রায় ১২০ বছর পর, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেন আবার এক স্বদেশি আন্দোলনের ডাক দিলেন! তবে এবার বিদেশি পণ্য বর্জন নয়, স্বদেশি পণ্যের ব্যবহার বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।
৪ ঘণ্টা আগে