অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ‘খুব দ্রুত’ একটি বাণিজ্য চুক্তি হতে পারে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে কথা বলার সময় ট্রাম্প একটি ‘বাস্তব বাণিজ্য চুক্তির’ কথা বলেন। ট্রাম্প বলেন, এই চুক্তি যুক্তরাজ্যকে শুল্ক এড়াতে সহায়তা করতে পারে, যা যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর আরোপের হুমকি দিয়েছেন তিনি।
ট্রাম্পের সঙ্গে এই বৈঠক স্টারমারের প্রধানমন্ত্রিত্বের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছিল, কারণ ইউক্রেন ও বাণিজ্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে ট্রাম্পের সিদ্ধান্তগুলোর ওপর প্রভাব ফেলতে চেয়েছিলেন।
স্টারমার সফরের শুরুতেই ট্রাম্পকে যুক্তরাজ্যে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরের আমন্ত্রণ জানিয়ে রাজা চার্লসের একটি চিঠি উপহার দেন। ওভাল অফিসে ক্যামেরার সামনে চিঠিটি গ্রহণ করার সময়, ট্রাম্প এটিকে ‘দারুণ সম্মান’ বলে অভিহিত করেন এবং রাজা চার্লসকে ‘অসাধারণ ব্যক্তি’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
স্টারমার বলেন, দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরের এই আমন্ত্রণ ‘সত্যিকারের ঐতিহাসিক’। সাধারণত, মার্কিন প্রেসিডেন্টদের শুধুমাত্র একটি রাষ্ট্রীয় সফরের সুযোগ দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে ওভাল অফিসে এক আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করেন ট্রাম্প ও স্টারমার। ট্রাম্প সম্ভাব্য যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য বাণিজ্য চুক্তির বিষয়ে কথা বলেন, যা ‘খুব দ্রুত’ সম্পন্ন হতে পারে।
একটি বাণিজ্য চুক্তির পরিবর্তে অর্থনৈতিক চুক্তির প্রসঙ্গ টেনে স্টারমার বলেন, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্ভাবনার ওপর ভিত্তি করে একটি চুক্তির কাজ শুরু করবে।
তিনি আরও বলেন, “নতুন প্রযুক্তিগুলোকে অতিরিক্তভাবে নিয়ন্ত্রণের পরিবর্তে, আমরা এগুলো যে সুযোগ তৈরি করছে, তা কাজে লাগাচ্ছি। যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র গত শতাব্দীর ‘সবচেয়ে বড় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনগুলোর’ পথপ্রদর্শক ছিল এবং এখন ২১ তম শতাব্দীতেও একই সঙ্গে কাজ করার সুযোগ এসেছে। ”
স্টারমার বলেন, “কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ক্যান্সারের চিকিৎসা দিতে পারে। এটি আমাদের যুগের জন্য এক ধরনের ‘মুন শট’ হতে পারে। এভাবেই আমরা আমাদের জনগণের জন্য কাজ চালিয়ে যাব।’
স্টারমার ট্রাম্পকে যুক্তরাজ্যের ওপর শুল্ক আরোপ থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করেছিলেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন: ‘তিনি চেষ্টা করেছিলেন। তিনি কঠোর পরিশ্রম করছিলেন, এটা আমি বলতে পারি। তিনি ওখানে যা কিছু পান, তাঁর যোগ্যতা অর্জন করেছেন।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি মনে করি, এই দুই মহান ও মিত্র দেশের ক্ষেত্রে, একটি বাস্তব বাণিজ্য চুক্তির সম্ভাবনা খুবই উজ্জ্বল, যেখানে শুল্কের প্রয়োজন হবে না। দেখা যাক, কী হয়।’
যুক্তরাজ্যের ওপর শুল্ক আরোপ ঠেকাতে ট্রাম্পকে রাজি করানোর প্রচেষ্টায় স্টারমার যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য বাণিজ্য সম্পর্ককে ‘ন্যায়সঙ্গত, ভারসাম্যপূর্ণ ও পারস্পরিক’ বলে অভিহিত করেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ত্যাগ করার পর থেকে, পরপর ব্রিটিশ নেতারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি সাধারণ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের আশা করে আসছেন।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম মেয়াদে ট্রাম্প বলেছিলেন, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ‘খুব গুরুত্বপূর্ণ’ একটি বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলছিল। তবে, আলোচনাগুলো পরে থেমে যায়, কারণ যুক্তরাষ্ট্রের কৃষিপণ্য রপ্তানি ও যুক্তরাজ্যের প্রযুক্তি কোম্পানির ওপর কর সংক্রান্ত মতভেদ সমস্যা তৈরি করে।
আনুষ্ঠানিক বৈঠকে অংশ নেওয়ার আগে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প ও স্টারমার ৩০ মিনিটের জন্য সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন।
সেখানে মার্কিন প্রেসিডেন্টই বেশিরভাগ কথা বলেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর অবস্থান ব্যাখ্যা করেন, যার মধ্যে ইউক্রেন চুক্তির সম্ভাবনা এবং চাগোস দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে মরিশাসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সম্ভাব্য চুক্তির প্রসঙ্গ অন্তর্ভুক্ত ছিল।
স্টারমার শান্তিচুক্তির অংশ হিসেবে ইউক্রেনে ব্রিটিশ সেনা পাঠানোর প্রতি তাঁর আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত করেন। তবে, তিনি যুক্তি দেন, মার্কিন নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ছাড়া, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আবারও ইউক্রেন আক্রমণ করতে পারেন।
ট্রাম্পকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি এমন নিশ্চয়তা দেবেন কি না, তিনি বলেন, শুক্রবার ইউক্রেনের সঙ্গে স্বাক্ষরিত হতে যাওয়া একটি খনিজ চুক্তি ‘ব্যাকস্টপ’ হিসেবে কাজ করতে পারে।
মার্কিন প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসা করা হয়, তিনি কি এখনো মনে করেন যে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি একজন ‘স্বৈরশাসক’? জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি কি এটা বলেছিলাম? আমি বিশ্বাসই করতে পারছি না, আমি এমনটা বলেছি।’
পরবর্তীতে তিনি যোগ করেন, জেলেনস্কির প্রতি তাঁর ‘অনেক শ্রদ্ধা’ রয়েছে। তিনি শুক্রবার ওয়াশিংটন ডিসিতে তাঁকে স্বাগত জানাবেন।
যুক্তরাজ্যের চাগোস দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে মরিশাসের সঙ্গে পরিকল্পিত চুক্তি যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্ভাব্য উত্তেজনার একটি উৎস ছিল। তবে, ট্রাম্প যুক্তরাজ্যের অবস্থানকে সমর্থন করেন বলে মনে হয়েছে। ট্রাম্প বলেন, তিনি ‘এর সঙ্গে একমত হতে আগ্রহী’।
এই চুক্তির মাধ্যমে ভারত মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জটির উপর থেকে যুক্তরাজ্য সার্বভৌমত্ব ছেড়ে দেবে, তবে দিয়েগো গার্সিয়া দ্বীপের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখবে, যেখানে একটি মার্কিন-যুক্তরাজ্য সামরিক বিমানঘাঁটি রয়েছে, যা তারা লিজের মাধ্যমে ফিরিয়ে নেবে।
যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ‘খুব দ্রুত’ একটি বাণিজ্য চুক্তি হতে পারে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে কথা বলার সময় ট্রাম্প একটি ‘বাস্তব বাণিজ্য চুক্তির’ কথা বলেন। ট্রাম্প বলেন, এই চুক্তি যুক্তরাজ্যকে শুল্ক এড়াতে সহায়তা করতে পারে, যা যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর আরোপের হুমকি দিয়েছেন তিনি।
ট্রাম্পের সঙ্গে এই বৈঠক স্টারমারের প্রধানমন্ত্রিত্বের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছিল, কারণ ইউক্রেন ও বাণিজ্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে ট্রাম্পের সিদ্ধান্তগুলোর ওপর প্রভাব ফেলতে চেয়েছিলেন।
স্টারমার সফরের শুরুতেই ট্রাম্পকে যুক্তরাজ্যে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরের আমন্ত্রণ জানিয়ে রাজা চার্লসের একটি চিঠি উপহার দেন। ওভাল অফিসে ক্যামেরার সামনে চিঠিটি গ্রহণ করার সময়, ট্রাম্প এটিকে ‘দারুণ সম্মান’ বলে অভিহিত করেন এবং রাজা চার্লসকে ‘অসাধারণ ব্যক্তি’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
স্টারমার বলেন, দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরের এই আমন্ত্রণ ‘সত্যিকারের ঐতিহাসিক’। সাধারণত, মার্কিন প্রেসিডেন্টদের শুধুমাত্র একটি রাষ্ট্রীয় সফরের সুযোগ দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে ওভাল অফিসে এক আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করেন ট্রাম্প ও স্টারমার। ট্রাম্প সম্ভাব্য যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য বাণিজ্য চুক্তির বিষয়ে কথা বলেন, যা ‘খুব দ্রুত’ সম্পন্ন হতে পারে।
একটি বাণিজ্য চুক্তির পরিবর্তে অর্থনৈতিক চুক্তির প্রসঙ্গ টেনে স্টারমার বলেন, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্ভাবনার ওপর ভিত্তি করে একটি চুক্তির কাজ শুরু করবে।
তিনি আরও বলেন, “নতুন প্রযুক্তিগুলোকে অতিরিক্তভাবে নিয়ন্ত্রণের পরিবর্তে, আমরা এগুলো যে সুযোগ তৈরি করছে, তা কাজে লাগাচ্ছি। যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র গত শতাব্দীর ‘সবচেয়ে বড় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনগুলোর’ পথপ্রদর্শক ছিল এবং এখন ২১ তম শতাব্দীতেও একই সঙ্গে কাজ করার সুযোগ এসেছে। ”
স্টারমার বলেন, “কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ক্যান্সারের চিকিৎসা দিতে পারে। এটি আমাদের যুগের জন্য এক ধরনের ‘মুন শট’ হতে পারে। এভাবেই আমরা আমাদের জনগণের জন্য কাজ চালিয়ে যাব।’
স্টারমার ট্রাম্পকে যুক্তরাজ্যের ওপর শুল্ক আরোপ থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করেছিলেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন: ‘তিনি চেষ্টা করেছিলেন। তিনি কঠোর পরিশ্রম করছিলেন, এটা আমি বলতে পারি। তিনি ওখানে যা কিছু পান, তাঁর যোগ্যতা অর্জন করেছেন।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি মনে করি, এই দুই মহান ও মিত্র দেশের ক্ষেত্রে, একটি বাস্তব বাণিজ্য চুক্তির সম্ভাবনা খুবই উজ্জ্বল, যেখানে শুল্কের প্রয়োজন হবে না। দেখা যাক, কী হয়।’
যুক্তরাজ্যের ওপর শুল্ক আরোপ ঠেকাতে ট্রাম্পকে রাজি করানোর প্রচেষ্টায় স্টারমার যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য বাণিজ্য সম্পর্ককে ‘ন্যায়সঙ্গত, ভারসাম্যপূর্ণ ও পারস্পরিক’ বলে অভিহিত করেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ত্যাগ করার পর থেকে, পরপর ব্রিটিশ নেতারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি সাধারণ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের আশা করে আসছেন।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম মেয়াদে ট্রাম্প বলেছিলেন, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ‘খুব গুরুত্বপূর্ণ’ একটি বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলছিল। তবে, আলোচনাগুলো পরে থেমে যায়, কারণ যুক্তরাষ্ট্রের কৃষিপণ্য রপ্তানি ও যুক্তরাজ্যের প্রযুক্তি কোম্পানির ওপর কর সংক্রান্ত মতভেদ সমস্যা তৈরি করে।
আনুষ্ঠানিক বৈঠকে অংশ নেওয়ার আগে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প ও স্টারমার ৩০ মিনিটের জন্য সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন।
সেখানে মার্কিন প্রেসিডেন্টই বেশিরভাগ কথা বলেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর অবস্থান ব্যাখ্যা করেন, যার মধ্যে ইউক্রেন চুক্তির সম্ভাবনা এবং চাগোস দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে মরিশাসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সম্ভাব্য চুক্তির প্রসঙ্গ অন্তর্ভুক্ত ছিল।
স্টারমার শান্তিচুক্তির অংশ হিসেবে ইউক্রেনে ব্রিটিশ সেনা পাঠানোর প্রতি তাঁর আগ্রহ পুনর্ব্যক্ত করেন। তবে, তিনি যুক্তি দেন, মার্কিন নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ছাড়া, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আবারও ইউক্রেন আক্রমণ করতে পারেন।
ট্রাম্পকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি এমন নিশ্চয়তা দেবেন কি না, তিনি বলেন, শুক্রবার ইউক্রেনের সঙ্গে স্বাক্ষরিত হতে যাওয়া একটি খনিজ চুক্তি ‘ব্যাকস্টপ’ হিসেবে কাজ করতে পারে।
মার্কিন প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসা করা হয়, তিনি কি এখনো মনে করেন যে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি একজন ‘স্বৈরশাসক’? জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি কি এটা বলেছিলাম? আমি বিশ্বাসই করতে পারছি না, আমি এমনটা বলেছি।’
পরবর্তীতে তিনি যোগ করেন, জেলেনস্কির প্রতি তাঁর ‘অনেক শ্রদ্ধা’ রয়েছে। তিনি শুক্রবার ওয়াশিংটন ডিসিতে তাঁকে স্বাগত জানাবেন।
যুক্তরাজ্যের চাগোস দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে মরিশাসের সঙ্গে পরিকল্পিত চুক্তি যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্ভাব্য উত্তেজনার একটি উৎস ছিল। তবে, ট্রাম্প যুক্তরাজ্যের অবস্থানকে সমর্থন করেন বলে মনে হয়েছে। ট্রাম্প বলেন, তিনি ‘এর সঙ্গে একমত হতে আগ্রহী’।
এই চুক্তির মাধ্যমে ভারত মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জটির উপর থেকে যুক্তরাজ্য সার্বভৌমত্ব ছেড়ে দেবে, তবে দিয়েগো গার্সিয়া দ্বীপের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখবে, যেখানে একটি মার্কিন-যুক্তরাজ্য সামরিক বিমানঘাঁটি রয়েছে, যা তারা লিজের মাধ্যমে ফিরিয়ে নেবে।
ভারত থেকে বিহারকে বাদ দিলে দেশ উন্নত হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করে বরখাস্ত হয়েছেন দেশটির কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকা। বিহারের জেহানাবাদে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলেন তিনি। এক ভিডিওতে দেখা যায়, অশালীন ভাষায় তিনি বিহারের সমালোচনা করছেন। ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়ার পর...
৪১ মিনিট আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ‘স্বৈরশাসক’ বলে অভিহিত করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য জেলেনস্কিকে দোষারোপ করেছিলেন তিনি। কিন্তু হঠাৎই সুর পাল্টে ফেললেন ট্রাম্প। ইউক্রেনের খনিজ নিয়ে চুক্তির বিষয়ে আজ শুক্রবার হোয়াইট হাউসে আলোচনায় মুখোমুখি হবেন এই দ
৩ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ায় কুকুরের ওপর নির্যাতনের অভিযোগে এক বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দেশটির জোহোর এলাকার সেনাইয়ে এই ঘটনা ঘটে। কুকুরের ওপর নির্যাতন চালানোর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে সে ভিডিও দেখে ৪৫ বছর বয়সী ওই বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করে দেশটির পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচি, ত্রাণ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে যে অর্থ দিয়ে থাকে, তার ৯২ শতাংশ কমিয়ে আনছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্য দিয়ে ৬ হাজার কোটি মার্কিন ডলার খরচ কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে দেশটি। গত বুধবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে