বাস্তবতা এবং পৌরাণিক কাহিনি যখন মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় তখন এমন এক গল্প উঠে আসে যা কৌতূহল এবং বিতর্কের ঝড় তোলে। হেলেন শুইজারের গল্পটাও ঠিক তেমনই।
যুক্তরাষ্ট্রের হেলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘ভ্যাম্পায়ার হেলি’ নামে পরিচিত। কারণ নিজেকে ভ্যাম্পায়ার বলেই দাবি করেন তিনি। তাঁর এই অস্বাভাবিক দাবি অনেকের মধ্যেই বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল তৈরি করছে। তাঁর জীবনযাত্রা নিয়েও মানুষের কৌতূহল এবং আলোচনা বাড়ছে।
জানা গেছে, হেলেনের এই ভ্যাম্পায়ার পরিচিতি শুধু তাঁকে নয় তাঁর স্বামী জিনকেও বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি করেছে।
পৌরাণিক মতে, ভ্যাম্পায়ারেরা রক্তপান করে বেঁচে থাকে। তবে হেলেন প্রথাগত ভ্যাম্পায়ারদের মতো রক্ত পান না করলেও তিনি তাঁর শারীরিক ও মানসিক এমন কিছু লক্ষণের কথা উল্লেখ করেছেন, যেগুলো ভ্যাম্পায়ার সত্তার সঙ্গে মিলে যায়।
হেলেন জানান, সূর্যের আলোতে তাঁর ত্বকে পুড়ে যাওয়ার মতো অনুভূতি তৈরি হয়। তাঁর শরীরের শক্তি নিঃশেষ হয়ে যায়। তবে এই শক্তি পুনরুদ্ধার করতে তিনি তাঁর স্বামী জিনের সঙ্গে অদ্ভুত এক রীতি পালন করেন।
সম্প্রতি ‘ট্রুলি’ নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল হেলেন এবং জিনের সম্পর্ক এবং তাঁদের জীবনযাত্রা নিয়ে আলোচনা করা হয়। এই অনুষ্ঠানেও হেলেন দাবি করেন, তাঁর ভ্যাম্পায়ার পরিচয়ে কোনো নাটকীয়তা নেই বরং এটি বাস্তব।
হেলেন ও জিনের সম্পর্ক নিয়ে আরও বিশদ জানা যায় ‘লাভ ডোন্ট জাজ’ নামে একটি শো-তে। সেখানে হেলেন জানান—সূর্যের আলোতে তিনি অসুস্থ ও বিরক্তিবোধ করেন। মাথা ঘোরার অনুভূতি পান। এ ধরনের অবস্থায় পড়ে গেলে তিনি তাঁর স্বামীর কাছ থেকে ‘শক্তি বিনিময়’ করেন। মূলত তিনি এ সময় তাঁর স্বামীর মুখোমুখি কিছু সময় স্থির হয়ে বসে থেকে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন। এভাবে তিনি পুনরুজ্জীবিত হয়ে ওঠেন।
জিন জানান, বিয়ের আগে তিনি হেলেনকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন—তিনি তাঁর শক্তি বিনিময় প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করবেন।
হেলেন এবং জিনের এই অস্বাভাবিক জীবনযাত্রা সমাজ সহজভাবে গ্রহণ করেনি। জিনের বন্ধুরা তাঁর সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এমনকি ধর্মীয় বিশ্বাসের চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে অনেকে বন্ধুত্বের ইতিও টেনেছেন।
হেলেনও জানিয়েছেন, তাঁর শহরে তিনি নিজের উপস্থিতি নিয়ে অস্বস্তি বোধ করেন। তাঁর জীবনযাত্রা এবং চেহারার জন্য তাঁকে প্রায়ই হয়রানির শিকার হতে হয়।
সব বাধা ও প্রতিকূলতার মধ্যেও হেলেন ও জিন তাদের সম্পর্ক নিয়ে অটুট থাকার চেষ্টা করছেন। তবে তাঁদের জীবনযাত্রা সমাজের প্রচলিত ধ্যানধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে এবং কৌতূহলের পাশাপাশি প্রশ্নও তুলছে।
বাস্তবতা এবং পৌরাণিক কাহিনি যখন মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় তখন এমন এক গল্প উঠে আসে যা কৌতূহল এবং বিতর্কের ঝড় তোলে। হেলেন শুইজারের গল্পটাও ঠিক তেমনই।
যুক্তরাষ্ট্রের হেলেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘ভ্যাম্পায়ার হেলি’ নামে পরিচিত। কারণ নিজেকে ভ্যাম্পায়ার বলেই দাবি করেন তিনি। তাঁর এই অস্বাভাবিক দাবি অনেকের মধ্যেই বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলাচল তৈরি করছে। তাঁর জীবনযাত্রা নিয়েও মানুষের কৌতূহল এবং আলোচনা বাড়ছে।
জানা গেছে, হেলেনের এই ভ্যাম্পায়ার পরিচিতি শুধু তাঁকে নয় তাঁর স্বামী জিনকেও বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি করেছে।
পৌরাণিক মতে, ভ্যাম্পায়ারেরা রক্তপান করে বেঁচে থাকে। তবে হেলেন প্রথাগত ভ্যাম্পায়ারদের মতো রক্ত পান না করলেও তিনি তাঁর শারীরিক ও মানসিক এমন কিছু লক্ষণের কথা উল্লেখ করেছেন, যেগুলো ভ্যাম্পায়ার সত্তার সঙ্গে মিলে যায়।
হেলেন জানান, সূর্যের আলোতে তাঁর ত্বকে পুড়ে যাওয়ার মতো অনুভূতি তৈরি হয়। তাঁর শরীরের শক্তি নিঃশেষ হয়ে যায়। তবে এই শক্তি পুনরুদ্ধার করতে তিনি তাঁর স্বামী জিনের সঙ্গে অদ্ভুত এক রীতি পালন করেন।
সম্প্রতি ‘ট্রুলি’ নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল হেলেন এবং জিনের সম্পর্ক এবং তাঁদের জীবনযাত্রা নিয়ে আলোচনা করা হয়। এই অনুষ্ঠানেও হেলেন দাবি করেন, তাঁর ভ্যাম্পায়ার পরিচয়ে কোনো নাটকীয়তা নেই বরং এটি বাস্তব।
হেলেন ও জিনের সম্পর্ক নিয়ে আরও বিশদ জানা যায় ‘লাভ ডোন্ট জাজ’ নামে একটি শো-তে। সেখানে হেলেন জানান—সূর্যের আলোতে তিনি অসুস্থ ও বিরক্তিবোধ করেন। মাথা ঘোরার অনুভূতি পান। এ ধরনের অবস্থায় পড়ে গেলে তিনি তাঁর স্বামীর কাছ থেকে ‘শক্তি বিনিময়’ করেন। মূলত তিনি এ সময় তাঁর স্বামীর মুখোমুখি কিছু সময় স্থির হয়ে বসে থেকে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন। এভাবে তিনি পুনরুজ্জীবিত হয়ে ওঠেন।
জিন জানান, বিয়ের আগে তিনি হেলেনকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন—তিনি তাঁর শক্তি বিনিময় প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করবেন।
হেলেন এবং জিনের এই অস্বাভাবিক জীবনযাত্রা সমাজ সহজভাবে গ্রহণ করেনি। জিনের বন্ধুরা তাঁর সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এমনকি ধর্মীয় বিশ্বাসের চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে অনেকে বন্ধুত্বের ইতিও টেনেছেন।
হেলেনও জানিয়েছেন, তাঁর শহরে তিনি নিজের উপস্থিতি নিয়ে অস্বস্তি বোধ করেন। তাঁর জীবনযাত্রা এবং চেহারার জন্য তাঁকে প্রায়ই হয়রানির শিকার হতে হয়।
সব বাধা ও প্রতিকূলতার মধ্যেও হেলেন ও জিন তাদের সম্পর্ক নিয়ে অটুট থাকার চেষ্টা করছেন। তবে তাঁদের জীবনযাত্রা সমাজের প্রচলিত ধ্যানধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে এবং কৌতূহলের পাশাপাশি প্রশ্নও তুলছে।
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
২ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে