যুক্তরাষ্ট্রে বৈচিত্র্য, ন্যায়সংগত সুযোগ এবং অন্তর্ভুক্তি (ডিইআইএ) কার্যক্রম বন্ধে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন প্রশাসন দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে। আজ বুধবার সন্ধ্যার মধ্যে ডিইআইএ ফেডারেল কর্মীদের পেইড লিভে (সবেতন ছুটি) যেতে ও কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব পার্সোনেল ম্যানেজমেন্টের একটি স্মারকে উল্লেখ করা হয়েছে, ডিইআইএ অফিসের সব কর্মীকে অবিলম্বে পেইড অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ লিভে যাওয়ার বার্তা পাঠান। প্রশাসন ডিইআইএ কার্যক্রম, অফিস ও প্রোগ্রামগুলো বন্ধের পদক্ষেপ নিচ্ছে।
ক্যারোলিন লেভিট নিশ্চিত করেছেন, স্মারকে বিভাগের প্রধানদের বুধবার বিকেল ৫টার মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্মীদের নোটিশ পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত সোমবার দ্বিতীয় দফায় প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ট্রাম্প প্রশাসন এরই মধ্যে কয়েকটি নির্বাহী আদেশ বাতিল করেছে। এসব আদেশ সামাজিক বৈচিত্র্য এবং এলজিবিটিকিউ প্লাস অধিকার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছিল। নতুন আদেশে কেবল দুটি লিঙ্গকে (নারী-পুরুষ) স্বীকৃতি দেওয়া হয় এবং সরকারি ‘বৈচিত্র্য কার্যক্রম’ বন্ধ করা হয়।
প্রেসিডেন্টের নির্বাচনী প্রচারণার সময় ট্রাম্প সরকারি এবং করপোরেট জগতে ডিইআইয়ের নীতিগুলোর সমালোচনা করেছিলেন। তিনি অভিযোগ করেন, এসব নীতি শ্বেতাঙ্গ পুরুষদের প্রতি বৈষম্য তৈরি করে।
ডিইআই কার্যক্রম বন্ধে এক নির্বাহী আদেশে ট্রাম্প উল্লেখ করেন, বাইডেন প্রশাসন অবৈধ এবং অনৈতিক বৈষম্যমূলক কার্যক্রম ডিইআইএ প্রায় সব সরকারি খাতে চাপিয়ে দিয়েছিল—এয়ারলাইনস নিরাপত্তা থেকে শুরু করে সামরিক বাহিনীতেও।
নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্প লিঙ্গ বৈচিত্র্যের স্বীকৃতির বিরোধিতা করেন এবং বিশেষ করে ট্রান্সজেন্ডার নারী খেলোয়াড় এবং শিশুদের জন্য লিঙ্গ-স্বীকৃতি চিকিৎসার সমালোচনা করেন।
সোমবার ওয়াশিংটনে সমর্থকদের সামনে বক্তব্য দিতে গিয়ে ট্রাম্প বাইডেনের সময় গৃহীত ৭৮টি নির্বাহী আদেশ, পদক্ষেপ এবং প্রেসিডেন্টের স্মারক বাতিল করেন।
বাতিলকৃত আদেশগুলোর মধ্যে ছিল সরকারি অফিস, কর্মক্ষেত্র ও স্বাস্থ্যসেবায় বৈচিত্র্য ও সমতা প্রচারের উদ্যোগ এবং এলজিবিটিকিউ প্লাস আমেরিকানদের অধিকারের বিষয়ে কয়েকটি পদক্ষেপ।
যুক্তরাষ্ট্রে বৈচিত্র্য, ন্যায়সংগত সুযোগ এবং অন্তর্ভুক্তি (ডিইআইএ) কার্যক্রম বন্ধে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন প্রশাসন দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে। আজ বুধবার সন্ধ্যার মধ্যে ডিইআইএ ফেডারেল কর্মীদের পেইড লিভে (সবেতন ছুটি) যেতে ও কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব পার্সোনেল ম্যানেজমেন্টের একটি স্মারকে উল্লেখ করা হয়েছে, ডিইআইএ অফিসের সব কর্মীকে অবিলম্বে পেইড অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ লিভে যাওয়ার বার্তা পাঠান। প্রশাসন ডিইআইএ কার্যক্রম, অফিস ও প্রোগ্রামগুলো বন্ধের পদক্ষেপ নিচ্ছে।
ক্যারোলিন লেভিট নিশ্চিত করেছেন, স্মারকে বিভাগের প্রধানদের বুধবার বিকেল ৫টার মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্মীদের নোটিশ পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গত সোমবার দ্বিতীয় দফায় প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর ট্রাম্প প্রশাসন এরই মধ্যে কয়েকটি নির্বাহী আদেশ বাতিল করেছে। এসব আদেশ সামাজিক বৈচিত্র্য এবং এলজিবিটিকিউ প্লাস অধিকার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছিল। নতুন আদেশে কেবল দুটি লিঙ্গকে (নারী-পুরুষ) স্বীকৃতি দেওয়া হয় এবং সরকারি ‘বৈচিত্র্য কার্যক্রম’ বন্ধ করা হয়।
প্রেসিডেন্টের নির্বাচনী প্রচারণার সময় ট্রাম্প সরকারি এবং করপোরেট জগতে ডিইআইয়ের নীতিগুলোর সমালোচনা করেছিলেন। তিনি অভিযোগ করেন, এসব নীতি শ্বেতাঙ্গ পুরুষদের প্রতি বৈষম্য তৈরি করে।
ডিইআই কার্যক্রম বন্ধে এক নির্বাহী আদেশে ট্রাম্প উল্লেখ করেন, বাইডেন প্রশাসন অবৈধ এবং অনৈতিক বৈষম্যমূলক কার্যক্রম ডিইআইএ প্রায় সব সরকারি খাতে চাপিয়ে দিয়েছিল—এয়ারলাইনস নিরাপত্তা থেকে শুরু করে সামরিক বাহিনীতেও।
নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্প লিঙ্গ বৈচিত্র্যের স্বীকৃতির বিরোধিতা করেন এবং বিশেষ করে ট্রান্সজেন্ডার নারী খেলোয়াড় এবং শিশুদের জন্য লিঙ্গ-স্বীকৃতি চিকিৎসার সমালোচনা করেন।
সোমবার ওয়াশিংটনে সমর্থকদের সামনে বক্তব্য দিতে গিয়ে ট্রাম্প বাইডেনের সময় গৃহীত ৭৮টি নির্বাহী আদেশ, পদক্ষেপ এবং প্রেসিডেন্টের স্মারক বাতিল করেন।
বাতিলকৃত আদেশগুলোর মধ্যে ছিল সরকারি অফিস, কর্মক্ষেত্র ও স্বাস্থ্যসেবায় বৈচিত্র্য ও সমতা প্রচারের উদ্যোগ এবং এলজিবিটিকিউ প্লাস আমেরিকানদের অধিকারের বিষয়ে কয়েকটি পদক্ষেপ।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৫ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে