
আজ থেকে ৫৭ বছর আগে কৃষ্ণাঙ্গ অধিকারকর্মী ম্যালকম এক্স হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। ১৯৬৫ সালে সংঘটিত সেই হত্যাকাণ্ডের দুই সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন মোহাম্মদ আজিজ এবং খলিল ইসলাম। সম্প্রতি তাদের ম্যালকম এক্স হত্যাকাণ্ডের মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। খালাস দেওয়ার পর ওই দুজনের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণের আবেদন করা হয়েছিল। সম্প্রতি তাদের দুজনকে সব মিলিয়ে ৩৬ মিলিয়ন বা সাড়ে ৩ কোটি মার্কিন ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল রোববার নিউইয়র্ক সিটি স্টেট এবং নিউইয়র্ক সিটি কর্তৃপক্ষ ওই দুজনকে ৩৬ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন নিউইয়র্ক স্টেটের অ্যাটর্নি।
৮৪ বছর বয়সী মোহাম্মদ আজিজকে গত বছর ম্যালকম এক্সের মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়। কিন্তু তাঁর আগে তাঁকে প্রায় ২০ বছরের মতো সাজা ভোগ করতে হয়। আজিজ মুক্তি পেয়ে ৫৫ বছর আগে তাঁকে ভুল অভিযোগে অভিযুক্ত করায় মার্কিন বিচার বিভাগের প্রতি বর্ণবাদী আচরণের অভিযোগ তুলে ৪০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। অপরদিকে, ২০০৯ সালে মারা যাওয়া ৭৪ বছরের খলিল ইসলামকে মরণোত্তর খালাস দেওয়া হয়েছে। তিনিও প্রায় দুই দশক কারাভোগ করেন। তিনিও ৪০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা দায়ের করেন।
নিউইয়র্ক সিটি এবং নিউইয়র্ক স্টেটের অ্যাটর্নি ডেভিড শ্যানিস রয়টার্সকে বলেছেন, ‘৩৬ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণের মধ্যে নিউইয়র্ক সিটি কর্তৃপক্ষ দেবে ২৬ মিলিয়ন ডলার এবং বাকি ১০ মিলিয়ন দেবে নিউইয়র্ক স্টেট।’ এই অর্থ দুই ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তিনি বলেন, ‘মোহাম্মদ আজিজ ও খলিল ইসলামের পরিবার তাদের ভোগান্তির জন্য এই ক্ষতিপূরণের হকদার। তাঁরা একজন মানবাধিকার নেতার হত্যার মামলায় বিনা দোষে আজীবন সাজা খেটেছেন।’
ম্যালকম এক্স যুক্তরাষ্ট্রে ইসলামের পক্ষে একজন বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠেন। তিনি নেশন অব ইসলাম নামে একটি সংগঠনেরও অংশ ছিলেন। এই সংগঠনের বিরুদ্ধে ‘কালো বিচ্ছিন্নতাবাদী’ আন্দোলনকে সমর্থন দেওয়ার অভিযোগ ওঠায় তিনি দল ত্যাগ করেন। তাঁর দলত্যাগ সংগঠনটির অনেক সদস্যই ভালোভাবে নেয়নি। যার ফলাফল হিসেবে মাত্র ৩৯ বছর বয়সে ম্যালকম এক্স নিউইয়র্কের অডুবন বলরুমে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন।

আজ থেকে ৫৭ বছর আগে কৃষ্ণাঙ্গ অধিকারকর্মী ম্যালকম এক্স হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। ১৯৬৫ সালে সংঘটিত সেই হত্যাকাণ্ডের দুই সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন মোহাম্মদ আজিজ এবং খলিল ইসলাম। সম্প্রতি তাদের ম্যালকম এক্স হত্যাকাণ্ডের মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। খালাস দেওয়ার পর ওই দুজনের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণের আবেদন করা হয়েছিল। সম্প্রতি তাদের দুজনকে সব মিলিয়ে ৩৬ মিলিয়ন বা সাড়ে ৩ কোটি মার্কিন ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল রোববার নিউইয়র্ক সিটি স্টেট এবং নিউইয়র্ক সিটি কর্তৃপক্ষ ওই দুজনকে ৩৬ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন নিউইয়র্ক স্টেটের অ্যাটর্নি।
৮৪ বছর বয়সী মোহাম্মদ আজিজকে গত বছর ম্যালকম এক্সের মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়। কিন্তু তাঁর আগে তাঁকে প্রায় ২০ বছরের মতো সাজা ভোগ করতে হয়। আজিজ মুক্তি পেয়ে ৫৫ বছর আগে তাঁকে ভুল অভিযোগে অভিযুক্ত করায় মার্কিন বিচার বিভাগের প্রতি বর্ণবাদী আচরণের অভিযোগ তুলে ৪০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। অপরদিকে, ২০০৯ সালে মারা যাওয়া ৭৪ বছরের খলিল ইসলামকে মরণোত্তর খালাস দেওয়া হয়েছে। তিনিও প্রায় দুই দশক কারাভোগ করেন। তিনিও ৪০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা দায়ের করেন।
নিউইয়র্ক সিটি এবং নিউইয়র্ক স্টেটের অ্যাটর্নি ডেভিড শ্যানিস রয়টার্সকে বলেছেন, ‘৩৬ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণের মধ্যে নিউইয়র্ক সিটি কর্তৃপক্ষ দেবে ২৬ মিলিয়ন ডলার এবং বাকি ১০ মিলিয়ন দেবে নিউইয়র্ক স্টেট।’ এই অর্থ দুই ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তিনি বলেন, ‘মোহাম্মদ আজিজ ও খলিল ইসলামের পরিবার তাদের ভোগান্তির জন্য এই ক্ষতিপূরণের হকদার। তাঁরা একজন মানবাধিকার নেতার হত্যার মামলায় বিনা দোষে আজীবন সাজা খেটেছেন।’
ম্যালকম এক্স যুক্তরাষ্ট্রে ইসলামের পক্ষে একজন বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠেন। তিনি নেশন অব ইসলাম নামে একটি সংগঠনেরও অংশ ছিলেন। এই সংগঠনের বিরুদ্ধে ‘কালো বিচ্ছিন্নতাবাদী’ আন্দোলনকে সমর্থন দেওয়ার অভিযোগ ওঠায় তিনি দল ত্যাগ করেন। তাঁর দলত্যাগ সংগঠনটির অনেক সদস্যই ভালোভাবে নেয়নি। যার ফলাফল হিসেবে মাত্র ৩৯ বছর বয়সে ম্যালকম এক্স নিউইয়র্কের অডুবন বলরুমে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন।

লন্ডনের রাস্তায় হাতে ফোন নিয়ে হাঁটছেন, সাবধান! চোখের পলকে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ফোন। ঝড়ের গতিতে একটি বাইক আসবে, এরপর এক ঝটকায় আপনার ফোন নিয়ে উধাও! মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই আপনার ডিজিটাল জীবনের সব স্মৃতি শেষ! এমন ঘটনা প্রতিদিন শত শতবার ঘটছে লন্ডনের রাস্তায়, যেন এটা নিয়মিত ঘটনা।
১ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানায়, পিআইএফের জন্য স্বল্পমেয়াদে আরও টেকসই আর্থিক লাভ নিশ্চিত করতে নতুন কৌশলে জোর দেওয়া হচ্ছে বিদ্যমান ও বাস্তবসম্মত খাতগুলোর ওপর—যেমন লজিস্টিকস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ও ধর্মীয় পর্যটন।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় বিমানবাহিনী জানিয়েছে, রাফাল যুদ্ধবিমান ওড়ানো প্রথম ভারতীয় নারী ফাইটার পাইলট শিবাঙ্গী সিং সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন এবং নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছেন।
২ ঘণ্টা আগে
কানাডায় লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের তৎপরতা বেড়েছে। স্থানীয় সময় গত সোমবার এই গ্যাং কানাডার অ্যাবটসফোর্ড-ভিত্তিক এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত শিল্পপতিকে হত্যা করেছে। এ ছাড়া এক পাঞ্জাবি গায়কের বাড়িতে গুলি ছোড়ার দায়ও স্বীকার করেছে তারা। ঘটনার মাত্র এক দিন আগেই রাজস্থান পুলিশ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত বিষ্ণোই গ্যাংয়ের
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

লন্ডনের রাস্তায় হাতে ফোন নিয়ে হাঁটছেন, সাবধান! চোখের পলকে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ফোন। ঝড়ের গতিতে একটি বাইক আসবে, এরপর এক ঝটকায় আপনার ফোন নিয়ে উধাও! মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই আপনার ডিজিটাল জীবনের সব স্মৃতি শেষ! এমন ঘটনা প্রতিদিন শত শতবার ঘটছে লন্ডনের রাস্তায়, যেন এটা নিয়মিত ঘটনা।
তবে ফোন ছিনতাইয়ের প্রভাব শুধু আর্থিক ক্ষতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এতে হারিয়ে যাচ্ছে অনেকের জীবনের অমূল্য স্মৃতিগুলোও।
গত আগস্টে কেমব্রিজের একটি মার্কেটে কেনাকাটার সময় ফেনেলা রলিংসের নতুন কেনা আইফোন-১৬ এভাবেই ছিনতাই হয়েছিল। ফোনটিতে ছিল তাঁর ফুসফুস ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের সঙ্গে তোলা অসংখ্য ছবি ও ভিডিও। কিন্তু কোনো ব্যাকআপ না থাকায় সেই স্মৃতিগুলো চিরতরে হারিয়ে গেছে।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে ফেনেলা বিবিসিকে বলেন, ‘এই স্মৃতিগুলো আমি আর কোনো দিন ফিরে পাব না।’
‘ফাইন্ড মাই (Find My)’ অ্যাপে ফেনেলা দেখতে পান, তাঁর ফোনটি প্রথমে ট্রেনে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হয়। এক সপ্তাহের মধ্যে সেটি পৌঁছে যায় দুবাই, এরপর চীনে। এরপর তাঁর কাছে আসতে থাকে একের পর এক ফিশিং মেসেজ, যেখানে তাঁকে অ্যাকাউন্টের সব তথ্য দেওয়ার বা ফোন থেকে লক বা সিকিউরিটি মুছে ফেলার অনুরোধ করা হয়।
ফেনেলার মতো গল্প এখন লন্ডনের সর্বত্রই শোনা যাচ্ছে। সংগঠিত কিছু অপরাধ চক্র এখন ফোন চুরিকেই বড় ব্যবসায় পরিণত করেছে। কারণ, একটি ফোন বিক্রি করেই পাওয়া যাচ্ছে প্রায় ৪০০ পাউন্ড পর্যন্ত।
গত বছর সনি স্ট্রিঙ্গার নামের এক ছিনতাইকারীকে এক ঘণ্টার মধ্যে ২৪টি ফোন চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। পরে আদালত তাঁকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেন।
লন্ডন ট্যাক্সি ড্রাইভারস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান পল ব্রেনান বলেন, লন্ডন এখন ফোন চোরদের জন্য সোনার খনি। স্থানীয় প্রশাসনের কেউই বিশ্বাস করেন না, লন্ডনে এমনটা হয়। তবে এটা যখন তাঁদের সঙ্গে ঘটবে, তখন তাঁরা বুঝতে পারবেন।
পল ব্রেনান আরও বলেন, চোরেরা সাধারণত ইলেকট্রিক বাইকে করে আসে, কারণ, এতে খুব দ্রুত পালিয়ে যাওয়া যায়। সবাই কালো পোশাকে, মুখ ঢেকে বা হুডি পরে থাকে।
পল ব্রেনান আরও বলেন, চুরি বেড়ে যাওয়ায় বিদেশি পর্যটকেরাও এখন লন্ডনে আসতে ভয় পাচ্ছেন।
মেট্রোপলিটন পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে লন্ডনে ১ লাখ ১৭ হাজার ২১১টি ফোন চুরি হয়েছে, যা ২০১৯ সালের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি। অপরাধীরা সাধারণত হালকা ইলেকট্রিক মোটরবাইক ব্যবহার করে, যা ঘণ্টায় ৬০ মাইল (৯৭ কিমি) গতিতে চলতে পারে। এই দ্রুতগামী চোরদের ঠেকাতে লন্ডন পুলিশ এখন নিজেদের জন্য উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বাইকের বহর গড়ে তুলেছে।
লন্ডন পুলিশ সার্জেন্ট রায়ান পেরি বলেন, ‘যখন চোরেরা দেখে আমরাও একই ধরনের বাইকে টহল দিচ্ছি, তারা এতে ভয় পায়। যদি আমরা তাদের অপরাধ ঠেকাতে পারি, সেটাই আমাদের সফলতা। তারা মাঠে নামুক, আমরা প্রস্তুত—ধরব আর আদালতে পাঠাব।’
তবে শুধু রাস্তায় নয়, এখন আকাশ থেকেও নজরদারি চলছে। ন্যাশনাল পুলিশ এয়ার সার্ভিসের (এনপিএএস) ট্যাকটিক্যাল ফ্লাইট অফিসার অ্যান্ড্রু ল-লেস বলেন, ‘আমরাই ফোন চোরদের সবচেয়ে বড় আতঙ্ক। আকাশে আমাদের হেলিকপ্টার উঠলেই তাদের পালানোর থাকে না।’
এনপিএএস লন্ডনের বেস ম্যানেজার সার্জেন্ট গ্লেন ওয়াকার জানান, হেলিকপ্টারের ক্যামেরা সন্দেহভাজনদের মুখ পর্যন্ত জুম করে শনাক্ত করতে পারে। তিনি বলেন, একটা হেলিকপ্টার ১ হাজার ফুট ওপরে থাকলেই এলাকায় ভীতি ছড়িয়ে পড়ে। অনেক সময় চোরেরা হেলিকপ্টার দেখেই লুকিয়ে পড়ে।
তবে শুধু লন্ডনের পুলিশ নয়, স্থানীয় নাগরিকেরাও এখন এই চোর চক্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছেন। ডিয়েগো গালডিনো একজন ডেলিভারি ম্যান। ডিয়েগো নিজেকে বলেন ‘পিকপকেট হান্টার’। তিনি প্রতিদিন রাস্তায় ঘটে যাওয়া চুরি ভিডিও করে অনলাইনে পোস্ট করেন। তাঁর অ্যাকাউন্ট ‘PickPocketLondon’ ইতিমধ্যে লাখ লাখ ভিউ পেয়েছে।
ডিয়েগো বলেন, ‘প্রতিদিন শহরে অপরাধ বাড়ছে। তারা সব সময় মুখ ঢেকে রাখে। তারা একা নয়—দল বেঁধে আসে। তাই আমি যখনই কোনো চুরি হতে দেখি, চিৎকার করে মানুষকে সতর্ক করি।’
ব্রিটিশ ট্রান্সপোর্ট পুলিশ (বিটিপি) জানিয়েছে, এখন অনেক ফোন চোর প্রতিদিন লন্ডনে ট্রেনে চড়ে আসে। এরপর চুরি করে ফিরে যায়।
ফিন্সবেরি পার্ক স্টেশনে বিবিসির সঙ্গে থাকা এক অফিসার বলেন, ওই কালো টুপি পরা লোকটিকে দেখছেন? তিনি পোর্টসমাউথে থাকেন। প্রতিদিন সেখান থেকে ট্রেনে আসেন, ফোন চুরি করে ফিরে যান। এটা তাঁর ফুলটাইম কাজ। তিনি জানান, পুলিশের কাছে এই অঞ্চলের এমন ৬০০ জনেরও বেশি সক্রিয় চোরের ছবি আছে।
বিটিপির আরও এক অফিসার বলেন, তারা এখন ফোন চুরির ব্যাপারটাকে পেশার পর্যায়ে নিয়ে গেছে। অনেকে এখন এটা করেই রোজগার করে। কেউ কেউ বিদেশ থেকে কয়েক সপ্তাহের জন্য যুক্তরাজ্যে আসে, চুরি করে আবার দেশে ফিরে যায়।

লন্ডনের রাস্তায় হাতে ফোন নিয়ে হাঁটছেন, সাবধান! চোখের পলকে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ফোন। ঝড়ের গতিতে একটি বাইক আসবে, এরপর এক ঝটকায় আপনার ফোন নিয়ে উধাও! মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই আপনার ডিজিটাল জীবনের সব স্মৃতি শেষ! এমন ঘটনা প্রতিদিন শত শতবার ঘটছে লন্ডনের রাস্তায়, যেন এটা নিয়মিত ঘটনা।
তবে ফোন ছিনতাইয়ের প্রভাব শুধু আর্থিক ক্ষতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এতে হারিয়ে যাচ্ছে অনেকের জীবনের অমূল্য স্মৃতিগুলোও।
গত আগস্টে কেমব্রিজের একটি মার্কেটে কেনাকাটার সময় ফেনেলা রলিংসের নতুন কেনা আইফোন-১৬ এভাবেই ছিনতাই হয়েছিল। ফোনটিতে ছিল তাঁর ফুসফুস ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের সঙ্গে তোলা অসংখ্য ছবি ও ভিডিও। কিন্তু কোনো ব্যাকআপ না থাকায় সেই স্মৃতিগুলো চিরতরে হারিয়ে গেছে।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে ফেনেলা বিবিসিকে বলেন, ‘এই স্মৃতিগুলো আমি আর কোনো দিন ফিরে পাব না।’
‘ফাইন্ড মাই (Find My)’ অ্যাপে ফেনেলা দেখতে পান, তাঁর ফোনটি প্রথমে ট্রেনে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হয়। এক সপ্তাহের মধ্যে সেটি পৌঁছে যায় দুবাই, এরপর চীনে। এরপর তাঁর কাছে আসতে থাকে একের পর এক ফিশিং মেসেজ, যেখানে তাঁকে অ্যাকাউন্টের সব তথ্য দেওয়ার বা ফোন থেকে লক বা সিকিউরিটি মুছে ফেলার অনুরোধ করা হয়।
ফেনেলার মতো গল্প এখন লন্ডনের সর্বত্রই শোনা যাচ্ছে। সংগঠিত কিছু অপরাধ চক্র এখন ফোন চুরিকেই বড় ব্যবসায় পরিণত করেছে। কারণ, একটি ফোন বিক্রি করেই পাওয়া যাচ্ছে প্রায় ৪০০ পাউন্ড পর্যন্ত।
গত বছর সনি স্ট্রিঙ্গার নামের এক ছিনতাইকারীকে এক ঘণ্টার মধ্যে ২৪টি ফোন চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। পরে আদালত তাঁকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেন।
লন্ডন ট্যাক্সি ড্রাইভারস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান পল ব্রেনান বলেন, লন্ডন এখন ফোন চোরদের জন্য সোনার খনি। স্থানীয় প্রশাসনের কেউই বিশ্বাস করেন না, লন্ডনে এমনটা হয়। তবে এটা যখন তাঁদের সঙ্গে ঘটবে, তখন তাঁরা বুঝতে পারবেন।
পল ব্রেনান আরও বলেন, চোরেরা সাধারণত ইলেকট্রিক বাইকে করে আসে, কারণ, এতে খুব দ্রুত পালিয়ে যাওয়া যায়। সবাই কালো পোশাকে, মুখ ঢেকে বা হুডি পরে থাকে।
পল ব্রেনান আরও বলেন, চুরি বেড়ে যাওয়ায় বিদেশি পর্যটকেরাও এখন লন্ডনে আসতে ভয় পাচ্ছেন।
মেট্রোপলিটন পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে লন্ডনে ১ লাখ ১৭ হাজার ২১১টি ফোন চুরি হয়েছে, যা ২০১৯ সালের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি। অপরাধীরা সাধারণত হালকা ইলেকট্রিক মোটরবাইক ব্যবহার করে, যা ঘণ্টায় ৬০ মাইল (৯৭ কিমি) গতিতে চলতে পারে। এই দ্রুতগামী চোরদের ঠেকাতে লন্ডন পুলিশ এখন নিজেদের জন্য উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বাইকের বহর গড়ে তুলেছে।
লন্ডন পুলিশ সার্জেন্ট রায়ান পেরি বলেন, ‘যখন চোরেরা দেখে আমরাও একই ধরনের বাইকে টহল দিচ্ছি, তারা এতে ভয় পায়। যদি আমরা তাদের অপরাধ ঠেকাতে পারি, সেটাই আমাদের সফলতা। তারা মাঠে নামুক, আমরা প্রস্তুত—ধরব আর আদালতে পাঠাব।’
তবে শুধু রাস্তায় নয়, এখন আকাশ থেকেও নজরদারি চলছে। ন্যাশনাল পুলিশ এয়ার সার্ভিসের (এনপিএএস) ট্যাকটিক্যাল ফ্লাইট অফিসার অ্যান্ড্রু ল-লেস বলেন, ‘আমরাই ফোন চোরদের সবচেয়ে বড় আতঙ্ক। আকাশে আমাদের হেলিকপ্টার উঠলেই তাদের পালানোর থাকে না।’
এনপিএএস লন্ডনের বেস ম্যানেজার সার্জেন্ট গ্লেন ওয়াকার জানান, হেলিকপ্টারের ক্যামেরা সন্দেহভাজনদের মুখ পর্যন্ত জুম করে শনাক্ত করতে পারে। তিনি বলেন, একটা হেলিকপ্টার ১ হাজার ফুট ওপরে থাকলেই এলাকায় ভীতি ছড়িয়ে পড়ে। অনেক সময় চোরেরা হেলিকপ্টার দেখেই লুকিয়ে পড়ে।
তবে শুধু লন্ডনের পুলিশ নয়, স্থানীয় নাগরিকেরাও এখন এই চোর চক্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছেন। ডিয়েগো গালডিনো একজন ডেলিভারি ম্যান। ডিয়েগো নিজেকে বলেন ‘পিকপকেট হান্টার’। তিনি প্রতিদিন রাস্তায় ঘটে যাওয়া চুরি ভিডিও করে অনলাইনে পোস্ট করেন। তাঁর অ্যাকাউন্ট ‘PickPocketLondon’ ইতিমধ্যে লাখ লাখ ভিউ পেয়েছে।
ডিয়েগো বলেন, ‘প্রতিদিন শহরে অপরাধ বাড়ছে। তারা সব সময় মুখ ঢেকে রাখে। তারা একা নয়—দল বেঁধে আসে। তাই আমি যখনই কোনো চুরি হতে দেখি, চিৎকার করে মানুষকে সতর্ক করি।’
ব্রিটিশ ট্রান্সপোর্ট পুলিশ (বিটিপি) জানিয়েছে, এখন অনেক ফোন চোর প্রতিদিন লন্ডনে ট্রেনে চড়ে আসে। এরপর চুরি করে ফিরে যায়।
ফিন্সবেরি পার্ক স্টেশনে বিবিসির সঙ্গে থাকা এক অফিসার বলেন, ওই কালো টুপি পরা লোকটিকে দেখছেন? তিনি পোর্টসমাউথে থাকেন। প্রতিদিন সেখান থেকে ট্রেনে আসেন, ফোন চুরি করে ফিরে যান। এটা তাঁর ফুলটাইম কাজ। তিনি জানান, পুলিশের কাছে এই অঞ্চলের এমন ৬০০ জনেরও বেশি সক্রিয় চোরের ছবি আছে।
বিটিপির আরও এক অফিসার বলেন, তারা এখন ফোন চুরির ব্যাপারটাকে পেশার পর্যায়ে নিয়ে গেছে। অনেকে এখন এটা করেই রোজগার করে। কেউ কেউ বিদেশ থেকে কয়েক সপ্তাহের জন্য যুক্তরাজ্যে আসে, চুরি করে আবার দেশে ফিরে যায়।

১৯৬৫ সালে সংঘটিত সেই হত্যাকাণ্ডের দুই সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন মোহাম্মদ আজিজ এবং খলিল ইসলাম। সম্প্রতি তাদের ম্যালকম এক্স হত্যাকাণ্ডের মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। খালাস দেওয়ার পর ওই দুজনের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণের আবেদন করা হয়েছিল...
৩১ অক্টোবর ২০২২
সূত্রটি জানায়, পিআইএফের জন্য স্বল্পমেয়াদে আরও টেকসই আর্থিক লাভ নিশ্চিত করতে নতুন কৌশলে জোর দেওয়া হচ্ছে বিদ্যমান ও বাস্তবসম্মত খাতগুলোর ওপর—যেমন লজিস্টিকস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ও ধর্মীয় পর্যটন।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় বিমানবাহিনী জানিয়েছে, রাফাল যুদ্ধবিমান ওড়ানো প্রথম ভারতীয় নারী ফাইটার পাইলট শিবাঙ্গী সিং সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন এবং নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছেন।
২ ঘণ্টা আগে
কানাডায় লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের তৎপরতা বেড়েছে। স্থানীয় সময় গত সোমবার এই গ্যাং কানাডার অ্যাবটসফোর্ড-ভিত্তিক এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত শিল্পপতিকে হত্যা করেছে। এ ছাড়া এক পাঞ্জাবি গায়কের বাড়িতে গুলি ছোড়ার দায়ও স্বীকার করেছে তারা। ঘটনার মাত্র এক দিন আগেই রাজস্থান পুলিশ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত বিষ্ণোই গ্যাংয়ের
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সৌদি আরব গত এক দশক ধরে উন্নয়ন পরিকল্পনায় যেসব বিশাল রিয়েল এস্টেট প্রকল্পকে গুরুত্ব দিচ্ছিল, দেশটি এখন সেসব থেকে সরে এসে ৯২৫ বিলিয়ন ডলারের তহবিল অন্য খাতে বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এ তথ্য রয়টার্সকে জানিয়েছে সৌদি আরবের পরিকল্পনা সম্পর্কে সরাসরি অবগত একটি সূত্র।
সৌদি যুবরাজ ও দেশটির কার্যত শাসক মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস) ২০১৬ সালে ‘ভিশন ২০৩০’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন, যার লক্ষ্য ছিল রিয়েল এস্টেটনির্ভর বৃহৎ প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে অর্থনীতিকে রূপান্তর করা।
এই পরিকল্পনার প্রধান অর্থায়নকারী ছিল সৌদি আরবের সার্বভৌম তহবিল পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ)।
মূল পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত ছিল নিওম—লোহিত সাগরের তীরে মরুভূমিতে নির্মাণাধীন এক ভবিষ্যৎ নগরী এবং দেশটির উত্তরাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকায় আন্তর্জাতিক শীতকালীন ক্রীড়া আয়োজনের প্রকল্প, যেখানে কৃত্রিম তুষারে তৈরি স্কি ঢালও থাকবে।
৯০ লাখ জনসংখ্যার পরিকল্পিত শহর নিওমসহ এসব প্রকল্পে একাধিকবার বিলম্ব ঘটেছে।
সূত্রটি জানায়, পিআইএফের জন্য স্বল্প মেয়াদে আরও টেকসই আর্থিক লাভ নিশ্চিত করতে নতুন কৌশলে জোর দেওয়া হচ্ছে বিদ্যমান ও বাস্তবসম্মত খাতগুলোর ওপর—যেমন লজিস্টিকস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ও ধর্মীয় পর্যটন।
সূত্রটি আরও জানায়, সৌদি আরব এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও বিশাল জ্বালানি সম্পদনির্ভর ডেটা সেন্টারের মতো খাতেও বিনিয়োগ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে।
কৌশল পরিবর্তন নিয়ে মন্তব্যের অনুরোধ জানালে পিআইএফ তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

সৌদি আরব গত এক দশক ধরে উন্নয়ন পরিকল্পনায় যেসব বিশাল রিয়েল এস্টেট প্রকল্পকে গুরুত্ব দিচ্ছিল, দেশটি এখন সেসব থেকে সরে এসে ৯২৫ বিলিয়ন ডলারের তহবিল অন্য খাতে বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এ তথ্য রয়টার্সকে জানিয়েছে সৌদি আরবের পরিকল্পনা সম্পর্কে সরাসরি অবগত একটি সূত্র।
সৌদি যুবরাজ ও দেশটির কার্যত শাসক মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস) ২০১৬ সালে ‘ভিশন ২০৩০’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন, যার লক্ষ্য ছিল রিয়েল এস্টেটনির্ভর বৃহৎ প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে অর্থনীতিকে রূপান্তর করা।
এই পরিকল্পনার প্রধান অর্থায়নকারী ছিল সৌদি আরবের সার্বভৌম তহবিল পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ)।
মূল পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত ছিল নিওম—লোহিত সাগরের তীরে মরুভূমিতে নির্মাণাধীন এক ভবিষ্যৎ নগরী এবং দেশটির উত্তরাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকায় আন্তর্জাতিক শীতকালীন ক্রীড়া আয়োজনের প্রকল্প, যেখানে কৃত্রিম তুষারে তৈরি স্কি ঢালও থাকবে।
৯০ লাখ জনসংখ্যার পরিকল্পিত শহর নিওমসহ এসব প্রকল্পে একাধিকবার বিলম্ব ঘটেছে।
সূত্রটি জানায়, পিআইএফের জন্য স্বল্প মেয়াদে আরও টেকসই আর্থিক লাভ নিশ্চিত করতে নতুন কৌশলে জোর দেওয়া হচ্ছে বিদ্যমান ও বাস্তবসম্মত খাতগুলোর ওপর—যেমন লজিস্টিকস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ও ধর্মীয় পর্যটন।
সূত্রটি আরও জানায়, সৌদি আরব এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও বিশাল জ্বালানি সম্পদনির্ভর ডেটা সেন্টারের মতো খাতেও বিনিয়োগ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে।
কৌশল পরিবর্তন নিয়ে মন্তব্যের অনুরোধ জানালে পিআইএফ তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

১৯৬৫ সালে সংঘটিত সেই হত্যাকাণ্ডের দুই সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন মোহাম্মদ আজিজ এবং খলিল ইসলাম। সম্প্রতি তাদের ম্যালকম এক্স হত্যাকাণ্ডের মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। খালাস দেওয়ার পর ওই দুজনের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণের আবেদন করা হয়েছিল...
৩১ অক্টোবর ২০২২
লন্ডনের রাস্তায় হাতে ফোন নিয়ে হাঁটছেন, সাবধান! চোখের পলকে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ফোন। ঝড়ের গতিতে একটি বাইক আসবে, এরপর এক ঝটকায় আপনার ফোন নিয়ে উধাও! মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই আপনার ডিজিটাল জীবনের সব স্মৃতি শেষ! এমন ঘটনা প্রতিদিন শত শতবার ঘটছে লন্ডনের রাস্তায়, যেন এটা নিয়মিত ঘটনা।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় বিমানবাহিনী জানিয়েছে, রাফাল যুদ্ধবিমান ওড়ানো প্রথম ভারতীয় নারী ফাইটার পাইলট শিবাঙ্গী সিং সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন এবং নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছেন।
২ ঘণ্টা আগে
কানাডায় লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের তৎপরতা বেড়েছে। স্থানীয় সময় গত সোমবার এই গ্যাং কানাডার অ্যাবটসফোর্ড-ভিত্তিক এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত শিল্পপতিকে হত্যা করেছে। এ ছাড়া এক পাঞ্জাবি গায়কের বাড়িতে গুলি ছোড়ার দায়ও স্বীকার করেছে তারা। ঘটনার মাত্র এক দিন আগেই রাজস্থান পুলিশ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত বিষ্ণোই গ্যাংয়ের
৩ ঘণ্টা আগেকলকাতা (ভারত) প্রতিনিধি

ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আজ বুধবার হরিয়ানার আম্বালা বিমানঘাঁটি থেকে একটি রাফাল যুদ্ধবিমানে উড়ান দিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি রাফাল বিমানে উড়ান দেওয়া প্রথম ভারতীয় রাষ্ট্রপতি হিসেবে ইতিহাস গড়লেন। রাফাল যুদ্ধবিমানটি ব্যবহৃত হয়েছিল ‘অপারেশন সিঁদুরে’।
রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে ছিলেন ভারতীয় বিমানবাহিনীর স্কোয়াড্রন লিডার শিবাঙ্গী সিং।
পাকিস্তানের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছিল, তাদের সশস্ত্র বাহিনীর হাতে ধরা পড়েছেন শিবাঙ্গী। দাবি করা হয়েছিল, তিনি যুদ্ধবন্দী; তাঁর ফাইটার জেট ‘অপারেশন সিঁদুরের’ সময় গুলি করে নামানো হয়েছে।
তবে আজ সকালে আম্বালা বিমানঘাঁটিতে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে ছবি তুলে পাকিস্তানের দাবি নাকচ করে দিয়েছেন বারানসিতে জন্ম হওয়া স্কোয়াড্রন লিডার শিবাঙ্গী সিং।
ছবিতে দেখা যায়, রাফাল যুদ্ধবিমানের সামনে উড়োজাহাজ চালনার পোশাক পরে দাঁড়িয়ে আছেন শিবাঙ্গী, পাশে দ্রোপদী মুর্মু।
গত মে মাসে জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিসংগঠন লস্কর-ই-তাইয়েবার সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ‘অপারেশন সিঁদুর’ অভিযান শুরু করে ভারত।
পাকিস্তান সে সময় দাবি করেছিল, ভারতের ছয়টি যুদ্ধবিমান গুলি করে নামিয়েছে তারা, যার মধ্যে একটি নতুন কেনা ফরাসি রাফালও রয়েছে। কিন্তু এসব দাবির একটিও সত্য প্রমাণ হয়নি।
ভারতীয় সামরিক বাহিনী ও সরকার বিস্তারিত প্রমাণসহ জানায়, পাকিস্তান ভারতের একটি বিমানও নামাতে পারেনি; বরং নিজেরাই ছয়টি যুদ্ধবিমান হারিয়েছে।
পাকিস্তানের আরও একটি দাবি ছিল, শিবাঙ্গীর রাফাল যুদ্ধবিমান পাকিস্তানের আঘাতে ভূপাতিত হয়েছে এবং তাঁকে বন্দী করা হয়েছে।
এমনকি একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়, যাতে দেখা যায়, ভারতের বিমানবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন শোকাহত পরিবারের সদস্যরা।
পরে তদন্তে দেখা যায়, ভিডিওটিতে শিবাঙ্গীর পরিবার ছিল না। ছিল সার্জেন্ট সুরেন্দ্র কুমারের পরিবার। সুরেন্দ্র কুমার ‘অপারেশন সিঁদুরে’ শহীদ হয়েছিলেন।
ভারতীয় বিমানবাহিনী জানিয়েছে, রাফাল যুদ্ধবিমান ওড়ানো প্রথম ভারতীয় নারী ফাইটার পাইলট শিবাঙ্গী সিং সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন এবং নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছেন।

ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু আজ বুধবার হরিয়ানার আম্বালা বিমানঘাঁটি থেকে একটি রাফাল যুদ্ধবিমানে উড়ান দিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি রাফাল বিমানে উড়ান দেওয়া প্রথম ভারতীয় রাষ্ট্রপতি হিসেবে ইতিহাস গড়লেন। রাফাল যুদ্ধবিমানটি ব্যবহৃত হয়েছিল ‘অপারেশন সিঁদুরে’।
রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে ছিলেন ভারতীয় বিমানবাহিনীর স্কোয়াড্রন লিডার শিবাঙ্গী সিং।
পাকিস্তানের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছিল, তাদের সশস্ত্র বাহিনীর হাতে ধরা পড়েছেন শিবাঙ্গী। দাবি করা হয়েছিল, তিনি যুদ্ধবন্দী; তাঁর ফাইটার জেট ‘অপারেশন সিঁদুরের’ সময় গুলি করে নামানো হয়েছে।
তবে আজ সকালে আম্বালা বিমানঘাঁটিতে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে ছবি তুলে পাকিস্তানের দাবি নাকচ করে দিয়েছেন বারানসিতে জন্ম হওয়া স্কোয়াড্রন লিডার শিবাঙ্গী সিং।
ছবিতে দেখা যায়, রাফাল যুদ্ধবিমানের সামনে উড়োজাহাজ চালনার পোশাক পরে দাঁড়িয়ে আছেন শিবাঙ্গী, পাশে দ্রোপদী মুর্মু।
গত মে মাসে জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিসংগঠন লস্কর-ই-তাইয়েবার সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ‘অপারেশন সিঁদুর’ অভিযান শুরু করে ভারত।
পাকিস্তান সে সময় দাবি করেছিল, ভারতের ছয়টি যুদ্ধবিমান গুলি করে নামিয়েছে তারা, যার মধ্যে একটি নতুন কেনা ফরাসি রাফালও রয়েছে। কিন্তু এসব দাবির একটিও সত্য প্রমাণ হয়নি।
ভারতীয় সামরিক বাহিনী ও সরকার বিস্তারিত প্রমাণসহ জানায়, পাকিস্তান ভারতের একটি বিমানও নামাতে পারেনি; বরং নিজেরাই ছয়টি যুদ্ধবিমান হারিয়েছে।
পাকিস্তানের আরও একটি দাবি ছিল, শিবাঙ্গীর রাফাল যুদ্ধবিমান পাকিস্তানের আঘাতে ভূপাতিত হয়েছে এবং তাঁকে বন্দী করা হয়েছে।
এমনকি একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়, যাতে দেখা যায়, ভারতের বিমানবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন শোকাহত পরিবারের সদস্যরা।
পরে তদন্তে দেখা যায়, ভিডিওটিতে শিবাঙ্গীর পরিবার ছিল না। ছিল সার্জেন্ট সুরেন্দ্র কুমারের পরিবার। সুরেন্দ্র কুমার ‘অপারেশন সিঁদুরে’ শহীদ হয়েছিলেন।
ভারতীয় বিমানবাহিনী জানিয়েছে, রাফাল যুদ্ধবিমান ওড়ানো প্রথম ভারতীয় নারী ফাইটার পাইলট শিবাঙ্গী সিং সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন এবং নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছেন।

১৯৬৫ সালে সংঘটিত সেই হত্যাকাণ্ডের দুই সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন মোহাম্মদ আজিজ এবং খলিল ইসলাম। সম্প্রতি তাদের ম্যালকম এক্স হত্যাকাণ্ডের মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। খালাস দেওয়ার পর ওই দুজনের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণের আবেদন করা হয়েছিল...
৩১ অক্টোবর ২০২২
লন্ডনের রাস্তায় হাতে ফোন নিয়ে হাঁটছেন, সাবধান! চোখের পলকে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ফোন। ঝড়ের গতিতে একটি বাইক আসবে, এরপর এক ঝটকায় আপনার ফোন নিয়ে উধাও! মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই আপনার ডিজিটাল জীবনের সব স্মৃতি শেষ! এমন ঘটনা প্রতিদিন শত শতবার ঘটছে লন্ডনের রাস্তায়, যেন এটা নিয়মিত ঘটনা।
১ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানায়, পিআইএফের জন্য স্বল্পমেয়াদে আরও টেকসই আর্থিক লাভ নিশ্চিত করতে নতুন কৌশলে জোর দেওয়া হচ্ছে বিদ্যমান ও বাস্তবসম্মত খাতগুলোর ওপর—যেমন লজিস্টিকস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ও ধর্মীয় পর্যটন।
১ ঘণ্টা আগে
কানাডায় লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের তৎপরতা বেড়েছে। স্থানীয় সময় গত সোমবার এই গ্যাং কানাডার অ্যাবটসফোর্ড-ভিত্তিক এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত শিল্পপতিকে হত্যা করেছে। এ ছাড়া এক পাঞ্জাবি গায়কের বাড়িতে গুলি ছোড়ার দায়ও স্বীকার করেছে তারা। ঘটনার মাত্র এক দিন আগেই রাজস্থান পুলিশ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত বিষ্ণোই গ্যাংয়ের
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কানাডায় লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের তৎপরতা বেড়েছে। স্থানীয় সময় গত সোমবার এই গ্যাং কানাডার অ্যাবটসফোর্ড-ভিত্তিক এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত শিল্পপতিকে হত্যা করেছে। এ ছাড়া এক পাঞ্জাবি গায়কের বাড়িতে গুলি ছোড়ার দায়ও স্বীকার করেছে তারা। ঘটনার মাত্র এক দিন আগেই রাজস্থান পুলিশ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত বিষ্ণোই গ্যাংয়ের এক সক্রিয় সদস্য জগদীপ সিং ওরফে জগ্গাকে গ্রেপ্তার করেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া পোস্টে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সদস্য গোল্ডি ঢিলোঁ দাবি করেন, ভারতীয় বংশোদ্ভূত শিল্পপতি দর্শন সিং সাহসিকে হত্যার পেছনে তাদের গোষ্ঠী দায়ী। গ্যাংয়ের দাবি, সাহসি (৬৮) মাদক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং তাঁদের কাছে চাঁদা চাওয়া হয়েছিল। সেই অর্থ না দেওয়ায় তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।
জানা যায়, ব্রিটিশ কলম্বিয়ার অ্যাবটসফোর্ডে নিজের বাড়ির বাইরে সাহসিকে গুলি করে হত্যা করা হয়। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান করা হচ্ছে, হত্যাকারী তাঁর গাড়ির কাছে অপেক্ষা করছিল। সাহসি গাড়িতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই হামলাকারী গুলি চালিয়ে পালিয়ে যায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে সাহসিকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পাওয়া যায়, পরে হাসপাতালে মারা যান।
এই ঘটনার জেরে আশপাশে থাকা তিনটি স্কুলকে সতর্কতামূলক ‘শেল্টার-ইন-প্লেস’ প্রোটোকলের অধীনে লকডাউন করা হয়। অবশ্য এ ঘটনায় কোনো শিক্ষার্থী আহত হয়নি।
দর্শন সিং সাহসি ছিলেন বিখ্যাত টেক্সটাইল রিসাইক্লিং কোম্পানি ক্যানাম ইন্টারন্যাশনাল-এর প্রেসিডেন্ট। ১৯৯১ সালে তিনি কানাডায় অভিবাসী হন। একটি লোকসানে থাকা টেক্সটাইল রিসাইক্লিং ইউনিটকে বিশ্বমানের কোম্পানিতে রূপান্তরিত করেন। একজন সফল শিল্পপতির পাশাপাশি তিনি জনহিতকর কর্মকাণ্ডেও জড়িত ছিলেন।
কমিউনিটির নেতারা এই ঘটনাটিকে কানাডায় বসবাসরত ভারতীয় অভিবাসীদের নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুতর হুমকি হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
একই সময়ে পাঞ্জাবি গায়ক চন্নি নাট্টানের বাড়ির বাইরে গুলি ছুড়েছে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং।
গ্যাং সদস্য ঢিলোঁ সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান, গায়ক সর্দার খেরার সঙ্গে নাট্টান ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছিলেন বলেই এই হামলা চালানো হয়েছে। ঢিলোঁ সতর্ক করে বলেন, নাট্টানের সঙ্গে তাদের ব্যক্তিগত কোনো শত্রুতা নেই, তবে যে গায়কই খেরার সঙ্গে কাজ করবে, তার ক্ষতির জন্য সে নিজেই দায়ী থাকবেন।
কানাডা সরকার লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। এই গ্যাং বিশ্বব্যাপী সক্রিয় ৭০০-এরও বেশি শুটারের সঙ্গে যুক্ত বলে দাবি করে ভারত।
বিষ্ণোই গ্যাংয়ের দ্বারা সংঘটিত বহু আলোচিত অপরাধমূলক ঘটনাগুলোর মধ্যে রয়েছে: র্যাপার ও রাজনীতিবিদ সিধু মুসওয়ালার হত্যাকাণ্ড; বলিউড অভিনেতা সালমান খানকে হত্যার হুমকি।
তাদের স্বাধীন পাঞ্জাবের দাবিতে খালিস্তানপন্থী আন্দোলনের সঙ্গে যোগসূত্র থাকারও অভিযোগ করে ভারত সরকার।

কানাডায় লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের তৎপরতা বেড়েছে। স্থানীয় সময় গত সোমবার এই গ্যাং কানাডার অ্যাবটসফোর্ড-ভিত্তিক এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত শিল্পপতিকে হত্যা করেছে। এ ছাড়া এক পাঞ্জাবি গায়কের বাড়িতে গুলি ছোড়ার দায়ও স্বীকার করেছে তারা। ঘটনার মাত্র এক দিন আগেই রাজস্থান পুলিশ যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানরত বিষ্ণোই গ্যাংয়ের এক সক্রিয় সদস্য জগদীপ সিং ওরফে জগ্গাকে গ্রেপ্তার করেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া পোস্টে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সদস্য গোল্ডি ঢিলোঁ দাবি করেন, ভারতীয় বংশোদ্ভূত শিল্পপতি দর্শন সিং সাহসিকে হত্যার পেছনে তাদের গোষ্ঠী দায়ী। গ্যাংয়ের দাবি, সাহসি (৬৮) মাদক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং তাঁদের কাছে চাঁদা চাওয়া হয়েছিল। সেই অর্থ না দেওয়ায় তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।
জানা যায়, ব্রিটিশ কলম্বিয়ার অ্যাবটসফোর্ডে নিজের বাড়ির বাইরে সাহসিকে গুলি করে হত্যা করা হয়। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান করা হচ্ছে, হত্যাকারী তাঁর গাড়ির কাছে অপেক্ষা করছিল। সাহসি গাড়িতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই হামলাকারী গুলি চালিয়ে পালিয়ে যায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে সাহসিকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পাওয়া যায়, পরে হাসপাতালে মারা যান।
এই ঘটনার জেরে আশপাশে থাকা তিনটি স্কুলকে সতর্কতামূলক ‘শেল্টার-ইন-প্লেস’ প্রোটোকলের অধীনে লকডাউন করা হয়। অবশ্য এ ঘটনায় কোনো শিক্ষার্থী আহত হয়নি।
দর্শন সিং সাহসি ছিলেন বিখ্যাত টেক্সটাইল রিসাইক্লিং কোম্পানি ক্যানাম ইন্টারন্যাশনাল-এর প্রেসিডেন্ট। ১৯৯১ সালে তিনি কানাডায় অভিবাসী হন। একটি লোকসানে থাকা টেক্সটাইল রিসাইক্লিং ইউনিটকে বিশ্বমানের কোম্পানিতে রূপান্তরিত করেন। একজন সফল শিল্পপতির পাশাপাশি তিনি জনহিতকর কর্মকাণ্ডেও জড়িত ছিলেন।
কমিউনিটির নেতারা এই ঘটনাটিকে কানাডায় বসবাসরত ভারতীয় অভিবাসীদের নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুতর হুমকি হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
একই সময়ে পাঞ্জাবি গায়ক চন্নি নাট্টানের বাড়ির বাইরে গুলি ছুড়েছে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং।
গ্যাং সদস্য ঢিলোঁ সোশ্যাল মিডিয়ায় জানান, গায়ক সর্দার খেরার সঙ্গে নাট্টান ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছিলেন বলেই এই হামলা চালানো হয়েছে। ঢিলোঁ সতর্ক করে বলেন, নাট্টানের সঙ্গে তাদের ব্যক্তিগত কোনো শত্রুতা নেই, তবে যে গায়কই খেরার সঙ্গে কাজ করবে, তার ক্ষতির জন্য সে নিজেই দায়ী থাকবেন।
কানাডা সরকার লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। এই গ্যাং বিশ্বব্যাপী সক্রিয় ৭০০-এরও বেশি শুটারের সঙ্গে যুক্ত বলে দাবি করে ভারত।
বিষ্ণোই গ্যাংয়ের দ্বারা সংঘটিত বহু আলোচিত অপরাধমূলক ঘটনাগুলোর মধ্যে রয়েছে: র্যাপার ও রাজনীতিবিদ সিধু মুসওয়ালার হত্যাকাণ্ড; বলিউড অভিনেতা সালমান খানকে হত্যার হুমকি।
তাদের স্বাধীন পাঞ্জাবের দাবিতে খালিস্তানপন্থী আন্দোলনের সঙ্গে যোগসূত্র থাকারও অভিযোগ করে ভারত সরকার।

১৯৬৫ সালে সংঘটিত সেই হত্যাকাণ্ডের দুই সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন মোহাম্মদ আজিজ এবং খলিল ইসলাম। সম্প্রতি তাদের ম্যালকম এক্স হত্যাকাণ্ডের মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। খালাস দেওয়ার পর ওই দুজনের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণের আবেদন করা হয়েছিল...
৩১ অক্টোবর ২০২২
লন্ডনের রাস্তায় হাতে ফোন নিয়ে হাঁটছেন, সাবধান! চোখের পলকে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ফোন। ঝড়ের গতিতে একটি বাইক আসবে, এরপর এক ঝটকায় আপনার ফোন নিয়ে উধাও! মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই আপনার ডিজিটাল জীবনের সব স্মৃতি শেষ! এমন ঘটনা প্রতিদিন শত শতবার ঘটছে লন্ডনের রাস্তায়, যেন এটা নিয়মিত ঘটনা।
১ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানায়, পিআইএফের জন্য স্বল্পমেয়াদে আরও টেকসই আর্থিক লাভ নিশ্চিত করতে নতুন কৌশলে জোর দেওয়া হচ্ছে বিদ্যমান ও বাস্তবসম্মত খাতগুলোর ওপর—যেমন লজিস্টিকস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ও ধর্মীয় পর্যটন।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় বিমানবাহিনী জানিয়েছে, রাফাল যুদ্ধবিমান ওড়ানো প্রথম ভারতীয় নারী ফাইটার পাইলট শিবাঙ্গী সিং সম্পূর্ণ সুস্থ আছেন এবং নিয়মিত দায়িত্ব পালন করছেন।
২ ঘণ্টা আগে