ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার লড়াই ১৮তম দিনে গড়িয়েছে। এই সময়ের মধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় বিপুল পরিমাণ মানুষ নিহত হয়েছে। সংখ্যার বিচারে তা ছাড়িয়ে গেছে সাড়ে ৫ হাজার। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেকই শিশু। শিশুদের নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠন সেভ দ্য চিলড্রেনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলার মাধ্যমে নির্বিচারে শিশু হত্যা করা হচ্ছে। বিগত ১৭ দিনে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২ হাজার ফিলিস্তিনি শিশু নিহত হয়েছে।
গত ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এখনো অনেকে হামাসের কাছে বন্দী আছে।
ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান ও স্থল, এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। সেই থেকে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী অনবরত অবরুদ্ধ গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব হামলায় নিহতদের প্রায় শতভাগই বেসামরিক নাগরিক। তাদের মধ্যে আবার অধিকাংশই নারী ও শিশু।
এই অবস্থায় আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলো গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। কিন্তু ইসরায়েল সেই আহ্বান থোড়াই কেয়ার করে অবরুদ্ধ গাজায় হামলা চালিয়েই যাচ্ছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত ঘোষণা দিয়েছেন, আগামী দিনে গাজায় বিমান হামলার পাশাপাশি বহুমুখী হামলা চালানো হবে। ইসরায়েলি অবরোধ ও হামলায় আক্ষরিক অর্থেই স্থবির হয়ে পড়েছে গাজা স্বাস্থ্যব্যবস্থা। ফুরিয়ে গেছে সব ধরনের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম।
সেভ দ্য চিলড্রেন গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েলি হামলার কারণে গাজায় অন্তত ১০ লাখের বেশি শিশু স্রেফ ‘ফাঁদে’ পড়ে গেছে; যাদের যাওয়ার কোনো নিরাপদ জায়গা নেই, বিদ্যুৎ নেই, স্বাস্থ্যসেবা নেই, কিচ্ছু নেই। আছে কেবল মুহুর্মুহু বোমা বিস্ফোরণের আওয়াজ।
ইসরায়েলি বোমা হামলায় বিপুল পরিমাণ শিশুর প্রাণ কেড়ে নিয়েছে বলে উঠে এসেছে সেভ দ্য চিলড্রেনের প্রতিবেদনে। আন্তর্জাতিক এই সংগঠনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিগত ১৭ দিনের যুদ্ধে গাজায় অন্তত ২ হাজার শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। আরও ২৭ জন শিশুকে হত্যা করা হয়েছে পশ্চিম তীরে।’
যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে সেভ দ্য চিলড্রেনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘আমার সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে শিশুদের জীবন বাঁচাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সেই প্রচেষ্টার অংশীদার হয়ে সহায়তা করার আহ্বান জানাচ্ছি।’ বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইসরায়েলি বিমান হামলা গাজায় নির্বিচারে শিশু হত্যা করছে।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার লড়াই ১৮তম দিনে গড়িয়েছে। এই সময়ের মধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় বিপুল পরিমাণ মানুষ নিহত হয়েছে। সংখ্যার বিচারে তা ছাড়িয়ে গেছে সাড়ে ৫ হাজার। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেকই শিশু। শিশুদের নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠন সেভ দ্য চিলড্রেনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলার মাধ্যমে নির্বিচারে শিশু হত্যা করা হচ্ছে। বিগত ১৭ দিনে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২ হাজার ফিলিস্তিনি শিশু নিহত হয়েছে।
গত ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। হামাসের হামলায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এখনো অনেকে হামাসের কাছে বন্দী আছে।
ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এর পর থেকেই দফায় দফায় গাজায় বিমান ও স্থল, এমনকি নৌবাহিনীর জাহাজ থেকে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। সেই থেকে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী অনবরত অবরুদ্ধ গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব হামলায় নিহতদের প্রায় শতভাগই বেসামরিক নাগরিক। তাদের মধ্যে আবার অধিকাংশই নারী ও শিশু।
এই অবস্থায় আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলো গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। কিন্তু ইসরায়েল সেই আহ্বান থোড়াই কেয়ার করে অবরুদ্ধ গাজায় হামলা চালিয়েই যাচ্ছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত ঘোষণা দিয়েছেন, আগামী দিনে গাজায় বিমান হামলার পাশাপাশি বহুমুখী হামলা চালানো হবে। ইসরায়েলি অবরোধ ও হামলায় আক্ষরিক অর্থেই স্থবির হয়ে পড়েছে গাজা স্বাস্থ্যব্যবস্থা। ফুরিয়ে গেছে সব ধরনের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম।
সেভ দ্য চিলড্রেন গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েলি হামলার কারণে গাজায় অন্তত ১০ লাখের বেশি শিশু স্রেফ ‘ফাঁদে’ পড়ে গেছে; যাদের যাওয়ার কোনো নিরাপদ জায়গা নেই, বিদ্যুৎ নেই, স্বাস্থ্যসেবা নেই, কিচ্ছু নেই। আছে কেবল মুহুর্মুহু বোমা বিস্ফোরণের আওয়াজ।
ইসরায়েলি বোমা হামলায় বিপুল পরিমাণ শিশুর প্রাণ কেড়ে নিয়েছে বলে উঠে এসেছে সেভ দ্য চিলড্রেনের প্রতিবেদনে। আন্তর্জাতিক এই সংগঠনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিগত ১৭ দিনের যুদ্ধে গাজায় অন্তত ২ হাজার শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। আরও ২৭ জন শিশুকে হত্যা করা হয়েছে পশ্চিম তীরে।’
যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে সেভ দ্য চিলড্রেনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘আমার সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে শিশুদের জীবন বাঁচাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সেই প্রচেষ্টার অংশীদার হয়ে সহায়তা করার আহ্বান জানাচ্ছি।’ বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইসরায়েলি বিমান হামলা গাজায় নির্বিচারে শিশু হত্যা করছে।
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, তাঁর দেশ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যেকোনো যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। এমনকি, দুই দেশের মধ্যে যে যুদ্ধবিরতি চলছে তা নিয়েও তিনি খুব একটা আশাবাদী নন। তবুও ইরান পরমাণু কর্মসূচি বন্ধ করবে না। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৩ মিনিট আগেগাজা থেকে নিজেদের ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকদের সরিয়ে নিতে চায় ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি। শিগগিরই তাঁদের উপত্যকা থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা করতে ইসরায়েলের প্রতি আকুতি জানিয়েছে সংবাদ সংস্থাটি। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এ অনুরোধ জানিয়েছে এ
১ ঘণ্টা আগেবেলজিয়ামে অনুষ্ঠিত টুমরোল্যান্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যালে যোগ দিতে আসা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দুই সদস্যকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। গত সোমবার ব্রাসেলসে ফেডারেল প্রসিকিউটর অফিস এক লিখিত বিবৃতিতে জানায়, গাজায় যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত দুটি আইনি অভিযোগ দায়েরের পর এই
৩ ঘণ্টা আগেগাজায় অবাধ ত্রাণ সরবরাহের প্রস্তুতি বাস্তবায়ন না করলে, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বিবেচনা করবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। গতকাল মঙ্গলবার এ হুঁশিয়ারি দিয়েছে জোটটির পররাষ্ট্র নীতিবিষয়ক প্রধান কাজা কাল্লাস। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামাজিক মাধ্যম এক্সে দেওয়া...
৩ ঘণ্টা আগে