সিরিয়ার রাজধানীতে বিমান হামলায় ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর পাঁচ জ্যেষ্ঠ সদস্যকে হত্যার কড়া প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। গতকাল শনিবার সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের বেশ কয়েকটি জায়গায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়। হামলায় সিরিয়া বেশ কয়েকজন সদস্যেরও মৃত্যু হয়।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, সিরিয়ায় হামলার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করছেন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি।
এ বিষয়ে ইসরায়েল এখনো কোনো মন্তব্য করেনি। দীর্ঘকাল ধরেই সিরিয়ায় অবস্থিত ইরান-সম্পর্কিত লক্ষ্যবস্তুতে বোমা হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর থেকে এটি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে।
প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা একটি বিবৃতিতে উচ্চ–পদস্থ শহীদদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন রাইসি। তাঁদের মৃত্যুর শোধ নেওয়ার প্রতিজ্ঞা করে তিনি এ হামলাকে ‘ইরানের শীর্ষ পাঁচ উপদেষ্টার ওপর কাপুরুষোচিত হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
বিবৃতিতে এই হামলাকে ‘সন্ত্রাসী ও অপরাধমূলক’ আখ্যায়িত করে বলা হয়, এর মাধ্যমে প্রতিরোধ বাহিনীর যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের হতাশা ও দুর্বলতার মাত্রা ফুটে উঠেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এর কড়া জবাব দেওয়া হবে।’
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ হামলাগুলোকে ইসরায়েলের আগ্রাসী ও উসকানিমূলক পদক্ষেপ হিসেবে আখ্যা দিয়ে আন্তর্জাতিক মহলকে এর তীব্র নিন্দা জানাতে আহ্বান জানায়।
ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডের (আইআরজিসি) এ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা ২০১১ সাল থেকেই প্রেসিডেন্ট বাশার আল–আসাদের সমর্থনে কাজ করে আসছিলেন।
গত শনিবারের হামলায় দামেস্কের দক্ষিণ–পশ্চিমের শহর মাজ্জেহকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়। এ এলাকায় সামরিক বিমানবন্দরসহ জাতিসংঘের দামেস্ক কার্যালয়, অ্যাম্বাসি এবং বিভিন্ন রেস্তোরাঁ রয়েছে।
ইরানের আধা–সরকারি বার্তা সংস্থা মেহেরের প্রতিবেদন অনুসারে, এ হামলায় আইআরজিসির ইনফরমেশন ইউনিটের প্রধান এবং তাঁর ডেপুটি ছিলেন। এ ছাড়াও অন্যান্য গার্ড সদস্যরাও ছিলেন।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি মানবাধিকার সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস বলছে, সম্প্রতি সিরিয়ায় হামলায় রেভল্যুশনারি গার্ডের নেতাসহ ১০ জন নিহত হয়েছে।
সিরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যমে বলা হয়, হামলায় মাজ্জেহে একটি ভবনকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়। রাজধানীজুড়েই বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে বলা হয়। শহরের বেশ কয়েকটি জায়গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেসব এলাকায় কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী দেখা গেছে।
সিরিয়ার রাজধানীতে বিমান হামলায় ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর পাঁচ জ্যেষ্ঠ সদস্যকে হত্যার কড়া প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। গতকাল শনিবার সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের বেশ কয়েকটি জায়গায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়। হামলায় সিরিয়া বেশ কয়েকজন সদস্যেরও মৃত্যু হয়।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, সিরিয়ায় হামলার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করছেন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি।
এ বিষয়ে ইসরায়েল এখনো কোনো মন্তব্য করেনি। দীর্ঘকাল ধরেই সিরিয়ায় অবস্থিত ইরান-সম্পর্কিত লক্ষ্যবস্তুতে বোমা হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর থেকে এটি ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে।
প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা একটি বিবৃতিতে উচ্চ–পদস্থ শহীদদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন রাইসি। তাঁদের মৃত্যুর শোধ নেওয়ার প্রতিজ্ঞা করে তিনি এ হামলাকে ‘ইরানের শীর্ষ পাঁচ উপদেষ্টার ওপর কাপুরুষোচিত হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
বিবৃতিতে এই হামলাকে ‘সন্ত্রাসী ও অপরাধমূলক’ আখ্যায়িত করে বলা হয়, এর মাধ্যমে প্রতিরোধ বাহিনীর যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের হতাশা ও দুর্বলতার মাত্রা ফুটে উঠেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এর কড়া জবাব দেওয়া হবে।’
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ হামলাগুলোকে ইসরায়েলের আগ্রাসী ও উসকানিমূলক পদক্ষেপ হিসেবে আখ্যা দিয়ে আন্তর্জাতিক মহলকে এর তীব্র নিন্দা জানাতে আহ্বান জানায়।
ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডের (আইআরজিসি) এ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা ২০১১ সাল থেকেই প্রেসিডেন্ট বাশার আল–আসাদের সমর্থনে কাজ করে আসছিলেন।
গত শনিবারের হামলায় দামেস্কের দক্ষিণ–পশ্চিমের শহর মাজ্জেহকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়। এ এলাকায় সামরিক বিমানবন্দরসহ জাতিসংঘের দামেস্ক কার্যালয়, অ্যাম্বাসি এবং বিভিন্ন রেস্তোরাঁ রয়েছে।
ইরানের আধা–সরকারি বার্তা সংস্থা মেহেরের প্রতিবেদন অনুসারে, এ হামলায় আইআরজিসির ইনফরমেশন ইউনিটের প্রধান এবং তাঁর ডেপুটি ছিলেন। এ ছাড়াও অন্যান্য গার্ড সদস্যরাও ছিলেন।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি মানবাধিকার সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস বলছে, সম্প্রতি সিরিয়ায় হামলায় রেভল্যুশনারি গার্ডের নেতাসহ ১০ জন নিহত হয়েছে।
সিরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যমে বলা হয়, হামলায় মাজ্জেহে একটি ভবনকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়। রাজধানীজুড়েই বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে বলা হয়। শহরের বেশ কয়েকটি জায়গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেসব এলাকায় কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী দেখা গেছে।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৩ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৫ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৫ ঘণ্টা আগে