অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন নীতির ব্যর্থতার জন্যই হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে সংঘাতের সূত্রপাত হয়েছে বলে মত দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি মনে করেন, মধ্যপ্রাচ্যের জন্য পশ্চিমা সিদ্ধান্তগুলোই ফিলিস্তিনি জনগণের স্বার্থকে দূরে ঠেলে দিয়েছে।
বুধবার ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া হামাস-ইসরায়েল সংঘাতের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে মার্কিন ও পশ্চিমা নীতির সমালোচনা করেন পুতিন। চলমান এই সংঘাতে প্রায় ১ হাজার ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেক বেশি। আর হামাসের যোদ্ধারা কমপক্ষে ১৫০ জন ইসরায়েলিকে জিম্মি করেছেন। হামাসের হামলায় নিহতদের মধ্যে অন্তত ১১ জন আমেরিকানও আছেন। বিপরীত হামলায় গাজায় ইসরায়েলি সেনাদের হাতেও অসংখ্য ফিলিস্তিনি প্রাণ হারাচ্ছেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গত কয়েক দশকের মধ্যে ইসরায়েলের মাটিতে হামাসের সাম্প্রতিক হামলাটিই সবচেয়ে ভয়াবহ। ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট এই ঘটনার জন্য হামাসকে দায়ী করে জানিয়েছেন, তারা শিশুদের হত্যা করেছে আর বয়স্ক ও অক্ষম ইসরায়েলিদের বন্দী করে নিয়ে গেছে।
তবে পুতিন হামাসের হামলার জন্য মার্কিন নীতিকে দায়ী করেছেন। গত মঙ্গলবার ক্রেমলিনে এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি অনেকেই আমার সঙ্গে একমত হবেন যে, এটি মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকান নীতি ব্যর্থ হওয়ার একটি পরিষ্কার উদাহরণ।’
পুতিন আরও বলেন, দুর্ভাগ্যবশত আমেরিকা উভয় পক্ষের জন্য গ্রহণযোগ্য সমঝোতা খুঁজে বের করার বিষয়ে কোনো গরজ দেখায়নি।’
প্রতিবেদনে জানানো হয়, পুতিন এক সময় ইসরায়েল রাষ্ট্রের মিত্র ছিলেন, বিশেষ করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর। তবে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রুশ হামলার জের ধরে এই সম্পর্কে ফাটল ধরে।
হামাস-ইসরায়েল সংঘাতের বিষয়ে ভ্লাদিমির পুতিন একজন শান্তি স্থাপনকারীর ভূমিকা নিয়েছেন। জানা গেছে, এই সপ্তাহেই তিনি ক্রেমলিনে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে এক সাক্ষাতে মিলিত হবেন।
মার্কিন নীতির ব্যর্থতার জন্যই হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে সংঘাতের সূত্রপাত হয়েছে বলে মত দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি মনে করেন, মধ্যপ্রাচ্যের জন্য পশ্চিমা সিদ্ধান্তগুলোই ফিলিস্তিনি জনগণের স্বার্থকে দূরে ঠেলে দিয়েছে।
বুধবার ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া হামাস-ইসরায়েল সংঘাতের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে মার্কিন ও পশ্চিমা নীতির সমালোচনা করেন পুতিন। চলমান এই সংঘাতে প্রায় ১ হাজার ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেক বেশি। আর হামাসের যোদ্ধারা কমপক্ষে ১৫০ জন ইসরায়েলিকে জিম্মি করেছেন। হামাসের হামলায় নিহতদের মধ্যে অন্তত ১১ জন আমেরিকানও আছেন। বিপরীত হামলায় গাজায় ইসরায়েলি সেনাদের হাতেও অসংখ্য ফিলিস্তিনি প্রাণ হারাচ্ছেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গত কয়েক দশকের মধ্যে ইসরায়েলের মাটিতে হামাসের সাম্প্রতিক হামলাটিই সবচেয়ে ভয়াবহ। ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট এই ঘটনার জন্য হামাসকে দায়ী করে জানিয়েছেন, তারা শিশুদের হত্যা করেছে আর বয়স্ক ও অক্ষম ইসরায়েলিদের বন্দী করে নিয়ে গেছে।
তবে পুতিন হামাসের হামলার জন্য মার্কিন নীতিকে দায়ী করেছেন। গত মঙ্গলবার ক্রেমলিনে এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি অনেকেই আমার সঙ্গে একমত হবেন যে, এটি মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকান নীতি ব্যর্থ হওয়ার একটি পরিষ্কার উদাহরণ।’
পুতিন আরও বলেন, দুর্ভাগ্যবশত আমেরিকা উভয় পক্ষের জন্য গ্রহণযোগ্য সমঝোতা খুঁজে বের করার বিষয়ে কোনো গরজ দেখায়নি।’
প্রতিবেদনে জানানো হয়, পুতিন এক সময় ইসরায়েল রাষ্ট্রের মিত্র ছিলেন, বিশেষ করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর। তবে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রুশ হামলার জের ধরে এই সম্পর্কে ফাটল ধরে।
হামাস-ইসরায়েল সংঘাতের বিষয়ে ভ্লাদিমির পুতিন একজন শান্তি স্থাপনকারীর ভূমিকা নিয়েছেন। জানা গেছে, এই সপ্তাহেই তিনি ক্রেমলিনে ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে এক সাক্ষাতে মিলিত হবেন।
ইউক্রেনের নিরাপত্তায় যুক্তরাজ্য নেতৃত্ব দেবে বলে বক্তব্য দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, লিভারপুলের একটি প্রতিরক্ষা কারখানায় শ্রমিক ও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ওই বক্তব্য দেন।
৩৩ মিনিট আগেরপ্তানি আয় চীনের অর্থনীতির একমাত্র উৎস। তাই এই শুল্ক দীর্ঘস্থায়ী হলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি এক-চতুর্থাংশ থেকে এক-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। যেহেতু চীনের রপ্তানি আয় দেশটির মোট আয়ের এক-পঞ্চমাংশ সেহেতু, ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ হলে তাদের পণ্যের ওপর বিদেশের চাহিদা কমে যেতে পারে এবং এতে বাণিজ্য উদ্বৃত্
৪৪ মিনিট আগেইসলাম থেকে খ্রিষ্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত হওয়ার পর প্রাণনাশের আশঙ্কায় ইরান থেকে পালিয়েছিলেন ২৭ বছর বয়সী নারী আর্টেমিস ঘাসেমজাদেহ। পরে তিনি দেশ থেকে পালিয়ে আশ্রয়ের আশায় যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সীমান্তে পৌঁছান। কিন্তু আশ্রয় পাওয়ার পরিবর্তে আর্টেমিসকে হাতকড়া পরিয়ে পানামায় পাঠিয়ে দিয়েছে মার্কিন কর্তৃপক্ষ। সে
২ ঘণ্টা আগে২০২০ সালের শুরুর দিকে করোনা মহামারির সময় সীমান্ত বন্ধ করে উত্তর কোরিয়া নিজেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছিল। ২০২৪ সালে দেশটি শুধুমাত্র রুশ পর্যটকদের জন্য সীমান্ত উন্মুক্ত করেছিল। আর গত মাসে পশ্চিমা পর্যটকেরাও দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর রাসোনে প্রবেশের অনুমতি পেয়েছিল।
৩ ঘণ্টা আগে