আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গাজাভিত্তিক সশস্ত্র সংগঠন হামাসকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চার দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে গাজা সংকট নিয়ে তাঁর প্রস্তাবিত ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনায় সাড়া না দিলে কঠোর পরিণতি ভোগ করতে হবে বলে তিনি সতর্ক করেছেন।
গত সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর হোয়াইট হাউস এই পরিকল্পনা প্রকাশ করে। এতে তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি, জিম্মিদের বিনিময়ে বন্দী মুক্তি, ধাপে ধাপে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার এবং একটি অন্তর্বর্তী আন্তর্জাতিক প্রশাসন গঠনের কথা বলা হয়েছে। পরিকল্পনায় গাজাকে ‘উগ্রবাদমুক্ত ও সন্ত্রাসমুক্ত অঞ্চল’ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যও নির্ধারণ করা হয়েছে, যেখানে হামাস কোনোভাবেই ক্ষমতায় থাকবে না।
সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, হামাসের হাতে ‘তিন থেকে চার দিন সময়’ আছে। আলোচনার সুযোগও তেমন বেশি নেই বলে তিনি জানান। তাঁর ভাষায়, ‘হামাস এটা করবে অথবা করবে না। আর যদি না করে, তবে এর সমাপ্তি হবে অত্যন্ত দুঃখজনক।’
পরে ভার্জিনিয়ার কোয়ান্টিকো মেরিন কর্পস ঘাঁটিতে প্রতিরক্ষা বিভাগের এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প আরও কঠোর ভাষায় বলেন, ‘আমাদের শুধু একটিমাত্র স্বাক্ষর দরকার। আর যদি তারা সেই স্বাক্ষর না করে, তবে নরকে মূল্য পরিশোধ করতে হবে।’
তিনি স্পষ্ট করে দেন—হামাস পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করলে বা ভঙ্গ করলে ইসরায়েল তাঁর পূর্ণ সমর্থন পাবে।
এর আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ট্রাম্পের পরিকল্পনার পক্ষে অবস্থান নিয়ে সতর্ক করেছিলেন—এই পরিকল্পনা হামাস প্রত্যাখ্যান করলে ইসরায়েল একাই কাজ শেষ করে ফেলবে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, আলোচনায় হামাসকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। পরিকল্পনায় সংগঠনটিকে সম্পূর্ণ নিরস্ত্র হওয়ার শর্ত দেওয়া হয়েছে, যা তারা দীর্ঘদিন ধরে প্রত্যাখ্যান করে আসছে।
তবে মধ্যস্থতাকারী কাতার ও মিসর গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাতেই ট্রাম্পের প্রস্তাব হামাসের কাছে পৌঁছে দেয়। আলোচনার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানিয়েছে, হামাস পরিকল্পনাটি সৎভাবে পর্যালোচনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তাদের আনুষ্ঠানিক জবাব এখনো পাওয়া যায়নি।
প্রায় এক ডজন আরব ও মুসলিমপ্রধান দেশ, যেমন সৌদি আরব, জর্ডান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মিসর ট্রাম্পের শান্তি উদ্যোগকে সমর্থন জানিয়েছে। পশ্চিমতীর শাসনকারী ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষও (পিএ) পরিকল্পনাটিকে স্বাগত জানিয়েছে। তারা এই পরিকল্পনাকে ‘গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠার আন্তরিক ও দৃঢ় প্রচেষ্টা’ বলে উল্লেখ করেছে।
প্রস্তাব অনুযায়ী—সংঘাতের অবসান ঘটলে এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়িত হলে গাজার নিয়ন্ত্রণ পশ্চিমতীর শাসনকারী ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষও (পিএ) গ্রহণ করবে।
গাজাভিত্তিক সশস্ত্র সংগঠন হামাসকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চার দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে গাজা সংকট নিয়ে তাঁর প্রস্তাবিত ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনায় সাড়া না দিলে কঠোর পরিণতি ভোগ করতে হবে বলে তিনি সতর্ক করেছেন।
গত সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর হোয়াইট হাউস এই পরিকল্পনা প্রকাশ করে। এতে তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতি, জিম্মিদের বিনিময়ে বন্দী মুক্তি, ধাপে ধাপে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার এবং একটি অন্তর্বর্তী আন্তর্জাতিক প্রশাসন গঠনের কথা বলা হয়েছে। পরিকল্পনায় গাজাকে ‘উগ্রবাদমুক্ত ও সন্ত্রাসমুক্ত অঞ্চল’ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যও নির্ধারণ করা হয়েছে, যেখানে হামাস কোনোভাবেই ক্ষমতায় থাকবে না।
সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, হামাসের হাতে ‘তিন থেকে চার দিন সময়’ আছে। আলোচনার সুযোগও তেমন বেশি নেই বলে তিনি জানান। তাঁর ভাষায়, ‘হামাস এটা করবে অথবা করবে না। আর যদি না করে, তবে এর সমাপ্তি হবে অত্যন্ত দুঃখজনক।’
পরে ভার্জিনিয়ার কোয়ান্টিকো মেরিন কর্পস ঘাঁটিতে প্রতিরক্ষা বিভাগের এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প আরও কঠোর ভাষায় বলেন, ‘আমাদের শুধু একটিমাত্র স্বাক্ষর দরকার। আর যদি তারা সেই স্বাক্ষর না করে, তবে নরকে মূল্য পরিশোধ করতে হবে।’
তিনি স্পষ্ট করে দেন—হামাস পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করলে বা ভঙ্গ করলে ইসরায়েল তাঁর পূর্ণ সমর্থন পাবে।
এর আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ট্রাম্পের পরিকল্পনার পক্ষে অবস্থান নিয়ে সতর্ক করেছিলেন—এই পরিকল্পনা হামাস প্রত্যাখ্যান করলে ইসরায়েল একাই কাজ শেষ করে ফেলবে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, আলোচনায় হামাসকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। পরিকল্পনায় সংগঠনটিকে সম্পূর্ণ নিরস্ত্র হওয়ার শর্ত দেওয়া হয়েছে, যা তারা দীর্ঘদিন ধরে প্রত্যাখ্যান করে আসছে।
তবে মধ্যস্থতাকারী কাতার ও মিসর গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাতেই ট্রাম্পের প্রস্তাব হামাসের কাছে পৌঁছে দেয়। আলোচনার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানিয়েছে, হামাস পরিকল্পনাটি সৎভাবে পর্যালোচনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তাদের আনুষ্ঠানিক জবাব এখনো পাওয়া যায়নি।
প্রায় এক ডজন আরব ও মুসলিমপ্রধান দেশ, যেমন সৌদি আরব, জর্ডান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং মিসর ট্রাম্পের শান্তি উদ্যোগকে সমর্থন জানিয়েছে। পশ্চিমতীর শাসনকারী ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষও (পিএ) পরিকল্পনাটিকে স্বাগত জানিয়েছে। তারা এই পরিকল্পনাকে ‘গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠার আন্তরিক ও দৃঢ় প্রচেষ্টা’ বলে উল্লেখ করেছে।
প্রস্তাব অনুযায়ী—সংঘাতের অবসান ঘটলে এবং প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়িত হলে গাজার নিয়ন্ত্রণ পশ্চিমতীর শাসনকারী ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষও (পিএ) গ্রহণ করবে।
আফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
২১ মিনিট আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের পার্লামেন্ট ভবন থেকে মাত্র ২০০ মিটার দূরে অবস্থিত একটি অ্যাপার্টমেন্টে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। দিল্লির বিডি মার্গে অবস্থিত ব্রহ্মপুত্র নামের এই অ্যাপার্টমেন্টটি সংসদ সদস্যদের জন্য বরাদ্দ সরকারি বাসভবনগুলোর মধ্যে অন্যতম।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বের সবচেয়ে ধনী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। ২০২৫ অর্থবছরে বিশ্ববিদ্যালয়টির তহবিল প্রায় ৪০০ কোটি ডলার বেড়ে ৫৬ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসনের গবেষণা তহবিল কমানোর চাপের মধ্যেও বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ রিটার্ন এই
৪ ঘণ্টা আগে