লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লে মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়তে পারে ইসরায়েল। এমনটাই জানিয়েছে ইসরায়েলি নিরাপত্তাবিষয়ক থিংক ট্যাংক ইসরায়েলি ইনস্টিটিউট ফর ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্টাডিজ (আইএনএসএস)। মূলত হিজবুল্লাহর বৈচিত্র্যপূর্ণ ও বিপুল অস্ত্রের মজুতের কারণেই ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়বে ইসরায়েল।
লেবাননের সম্প্রচারমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি এই থিংক ট্যাংকটি ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে হিজবুল্লাহর সঙ্গে চলমান সংঘাত যদি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নেয় তাহলে এর ফলাফল কী হতে পারে সে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করেছে। বিশেষ করে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা ক্রমাগত হিজবুল্লাহর সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের হুমকি দেওয়ার কারণে বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
আইএনএসএস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের ৮ অক্টোবরের পর থেকে হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের ৫ হাজারের বেশি ক্ষেপণাস্ত্র-রকেটসহ বিভিন্ন ধরনের হামলা চালিয়েছে। এর মধ্যে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন গোলা, অ্যান্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল উল্লেখযোগ্য। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, এসব হামলার অধিকাংশই প্রায় নির্ভুলভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। এসব হামলায় এখন পর্যন্ত ২৯ ইসরায়েলির প্রাণহানিও হয়েছে।
ইসরায়েলি থিংক ট্যাংকের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০০৬ সালের ইসরায়েল-লেবানন যুদ্ধের পর থেকেই ইসরায়েলের প্রধান হুমকি হয়ে উঠেছে হিজবুল্লাহ। সেই যুদ্ধের পর থেকেই নিজেদের অস্ত্রাগার বাড়িয়ে তোলার দিকে মনোযোগ দেয় গোষ্ঠীটি। প্রতিবেদন অনুসারে, হিজবুল্লাহর কাছে অন্তত ১ লাখ ৫০ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ও অন্যান্য মারণাস্ত্র আছে।
এসব মারণাস্ত্রের মধ্যে মাঝারি পাল্লার নির্ভুল লক্ষ্যমাত্রার বিভিন্ন গাইডেডে ক্ষেপণাস্ত্র, বিভিন্ন ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র, অ্যান্টি-শিপ ক্ষেপণাস্ত্র এবং হাজারো মনুষ্যবিহীন আকাশযান তথা ড্রোন ও অ্যান্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল আছে।
সাইবার সক্ষমতাও অনেক বাড়িয়েছে হিজবুল্লাহ। আইএনএসএস বলছে, গোষ্ঠীটির সামরিক সক্ষমতার সঙ্গে সাইবার সক্ষমতা যুক্ত হলে তা ইসরায়েলের গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় সামরিক ও বেসামরিক অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি করতে পারবে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অবস্থায় ইসরায়েল যদি লেবাননের সঙ্গে যুদ্ধে যায়, তবে তা কয়েক মাস ধরে চলতে পারে এবং এতে ইসরায়েলের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লে মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়তে পারে ইসরায়েল। এমনটাই জানিয়েছে ইসরায়েলি নিরাপত্তাবিষয়ক থিংক ট্যাংক ইসরায়েলি ইনস্টিটিউট ফর ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্টাডিজ (আইএনএসএস)। মূলত হিজবুল্লাহর বৈচিত্র্যপূর্ণ ও বিপুল অস্ত্রের মজুতের কারণেই ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়বে ইসরায়েল।
লেবাননের সম্প্রচারমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি এই থিংক ট্যাংকটি ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে হিজবুল্লাহর সঙ্গে চলমান সংঘাত যদি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নেয় তাহলে এর ফলাফল কী হতে পারে সে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করেছে। বিশেষ করে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা ক্রমাগত হিজবুল্লাহর সঙ্গে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের হুমকি দেওয়ার কারণে বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
আইএনএসএস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের ৮ অক্টোবরের পর থেকে হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের ৫ হাজারের বেশি ক্ষেপণাস্ত্র-রকেটসহ বিভিন্ন ধরনের হামলা চালিয়েছে। এর মধ্যে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন গোলা, অ্যান্টি ট্যাংক গাইডেড মিসাইল উল্লেখযোগ্য। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, এসব হামলার অধিকাংশই প্রায় নির্ভুলভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। এসব হামলায় এখন পর্যন্ত ২৯ ইসরায়েলির প্রাণহানিও হয়েছে।
ইসরায়েলি থিংক ট্যাংকের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০০৬ সালের ইসরায়েল-লেবানন যুদ্ধের পর থেকেই ইসরায়েলের প্রধান হুমকি হয়ে উঠেছে হিজবুল্লাহ। সেই যুদ্ধের পর থেকেই নিজেদের অস্ত্রাগার বাড়িয়ে তোলার দিকে মনোযোগ দেয় গোষ্ঠীটি। প্রতিবেদন অনুসারে, হিজবুল্লাহর কাছে অন্তত ১ লাখ ৫০ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ও অন্যান্য মারণাস্ত্র আছে।
এসব মারণাস্ত্রের মধ্যে মাঝারি পাল্লার নির্ভুল লক্ষ্যমাত্রার বিভিন্ন গাইডেডে ক্ষেপণাস্ত্র, বিভিন্ন ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র, অ্যান্টি-শিপ ক্ষেপণাস্ত্র এবং হাজারো মনুষ্যবিহীন আকাশযান তথা ড্রোন ও অ্যান্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল আছে।
সাইবার সক্ষমতাও অনেক বাড়িয়েছে হিজবুল্লাহ। আইএনএসএস বলছে, গোষ্ঠীটির সামরিক সক্ষমতার সঙ্গে সাইবার সক্ষমতা যুক্ত হলে তা ইসরায়েলের গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় সামরিক ও বেসামরিক অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি করতে পারবে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অবস্থায় ইসরায়েল যদি লেবাননের সঙ্গে যুদ্ধে যায়, তবে তা কয়েক মাস ধরে চলতে পারে এবং এতে ইসরায়েলের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৬ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
৯ ঘণ্টা আগে