অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছে ১০০ দিনেরও বেশি সময় ধরে। এই সময়ে ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় গাজা আক্ষরিক অর্থেই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এই সময়ে হতাহত হয়েছেন প্রায় প্রায় ৮৫ হাজার মানুষ। যার মধ্যে নিহতের সংখ্যা প্রায় ২৪ হাজার। আহত প্রায় ৬১ হাজার। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত বছরের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলে ঢুকে হামলায় চালায় সেই হামলায় ১১৩৯ জন ইসরায়েলি নিহত হয়। জিম্মি করে নিয়ে আসে অন্তত ২৪০ জনকে। প্রতিক্রিয়ায় সেদিনই ইসরায়েলি বিমানবাহিনী গাজায় হামলা শুরু করে। সেই থেকে পেরিয়ে গেছে ১০০ দিন। এই সময়ের মধ্যে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে ২৩ হাজার ৯৬৮ জন।
জাতিসংঘের হিসাব বলছে, ইসরায়েলি হামলায় ব্যাপক প্রাণহানির পাশাপাশি গাজার অবকাঠামোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ব্যাপকভাবে। ইসরায়েলি হামলার কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। মিসর সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়ায় অঞ্চলটিতে ব্যাপক খাদ্য, ওষুধ, সুপেয় পানির ব্যাপক অভাব দেখা দিয়েছে অনেক আগে থেকেই। এ ছাড়া গাজার সামগ্রিক অবকাঠামোর ৬০ শতাংশেরও বেশি বিধ্বস্ত হয়েছে ইসরায়েলি হামলায়।
গাজা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গাজায় ৬৯ হাজার ৩০০ আবাসন ইউনিট ইসরায়েলি হামলায় পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। এই সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আরও ২ লাখ ৯০ হাজার আবাসন ইউনিট। গাজার জনসংযোগ অফিস জানিয়েছে, এই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় ১২১টি অ্যাম্বুলেন্স বিধ্বস্ত হয়েছে ইসরায়েলি হামলায়। এ ছাড়া ৩০টি হাসপাতাল ও ১৫০টি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ৫৩টি স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।
এ ছাড়া, গাজায় ইসরায়েলি হামলা থেকে রেহাই পায়নি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও। বিগত ১০০ দিনে ইসরায়েলি হামলায় গাজায় বিধ্বস্ত হয়ে গেছে ৯৫টি স্কুল, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২৯৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই সময়ে ১৪৫টি মসজিদ পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে ইসরায়েল এবং ক্ষতিগ্রস্ত করেছে ২৪৩টি মসজিদ। আরও তিনটি চার্চ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রায় ২০০ প্রত্নতাত্ত্বিক সাইটও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইসরায়েলি হামলায়।
অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছে ১০০ দিনেরও বেশি সময় ধরে। এই সময়ে ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় গাজা আক্ষরিক অর্থেই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এই সময়ে হতাহত হয়েছেন প্রায় প্রায় ৮৫ হাজার মানুষ। যার মধ্যে নিহতের সংখ্যা প্রায় ২৪ হাজার। আহত প্রায় ৬১ হাজার। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত বছরের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলে ঢুকে হামলায় চালায় সেই হামলায় ১১৩৯ জন ইসরায়েলি নিহত হয়। জিম্মি করে নিয়ে আসে অন্তত ২৪০ জনকে। প্রতিক্রিয়ায় সেদিনই ইসরায়েলি বিমানবাহিনী গাজায় হামলা শুরু করে। সেই থেকে পেরিয়ে গেছে ১০০ দিন। এই সময়ের মধ্যে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে ২৩ হাজার ৯৬৮ জন।
জাতিসংঘের হিসাব বলছে, ইসরায়েলি হামলায় ব্যাপক প্রাণহানির পাশাপাশি গাজার অবকাঠামোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ব্যাপকভাবে। ইসরায়েলি হামলার কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। মিসর সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়ায় অঞ্চলটিতে ব্যাপক খাদ্য, ওষুধ, সুপেয় পানির ব্যাপক অভাব দেখা দিয়েছে অনেক আগে থেকেই। এ ছাড়া গাজার সামগ্রিক অবকাঠামোর ৬০ শতাংশেরও বেশি বিধ্বস্ত হয়েছে ইসরায়েলি হামলায়।
গাজা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গাজায় ৬৯ হাজার ৩০০ আবাসন ইউনিট ইসরায়েলি হামলায় পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে গেছে। এই সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আরও ২ লাখ ৯০ হাজার আবাসন ইউনিট। গাজার জনসংযোগ অফিস জানিয়েছে, এই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় ১২১টি অ্যাম্বুলেন্স বিধ্বস্ত হয়েছে ইসরায়েলি হামলায়। এ ছাড়া ৩০টি হাসপাতাল ও ১৫০টি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ৫৩টি স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।
এ ছাড়া, গাজায় ইসরায়েলি হামলা থেকে রেহাই পায়নি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও। বিগত ১০০ দিনে ইসরায়েলি হামলায় গাজায় বিধ্বস্ত হয়ে গেছে ৯৫টি স্কুল, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ২৯৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই সময়ে ১৪৫টি মসজিদ পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে ইসরায়েল এবং ক্ষতিগ্রস্ত করেছে ২৪৩টি মসজিদ। আরও তিনটি চার্চ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রায় ২০০ প্রত্নতাত্ত্বিক সাইটও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইসরায়েলি হামলায়।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৫ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৭ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৭ ঘণ্টা আগে