অনলাইন ডেস্ক
চলমান সংঘাতের ‘মূল কারণ’ বলা হচ্ছে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি। ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্রসহ এর অন্য মিত্ররা বলছে, ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। আর দেশটি যদি একবার পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করে ফেলে, তবে তা ইসরায়েল তো বটেই, পুরো বিশ্বের জন্যই হুমকিস্বরূপ। তাই এখনই হামলা চালানো জরুরি হয়ে পড়েছিল। অনেকে বলছেন, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন অনেকটা পিছিয়ে গেল। যদিও তিনটি প্রধান পরমাণু কেন্দ্রে মার্কিন হামলায় ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা আইএইএর পর্যবেক্ষণেও পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর আশপাশে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা বৃদ্ধির কোনো প্রমাণ মেলেনি।
ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচিতে বাধা এবারই প্রথম নয়। শুধু যে বহিঃশক্তির কারণেই দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচি বাধাগ্রস্ত হয়েছে, তাও নয়। খোদ ইরানিরাই অনেক সময় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন, এমনকি ইসলামি বিপ্লবপরবর্তী সর্বোচ্চ নেতা খোমেনিই শুরুতে এর বিরোধিতা করেছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত শাহ মোহাম্মাদ রেজা পাহলভির নেতৃত্বে ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা শুরু হয় ১৯৫০ সালে। রেজা পাহলভির পরমাণু কর্মসূচির লক্ষ্য ছিল জ্বালানি উৎপাদন ও অস্ত্র তৈরির সক্ষমতা অর্জন—উভয়ই। সে সময় তহবিল ও প্রযুক্তি দিয়ে ইরানকে সহায়তা করে খোদ যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও ফ্রান্স। পরে ১৯৭৯ সালে ইসলামি বিপ্লবের পর ইরানের রাজনৈতিক পটভূমির আমূল পরিবর্তন ঘটে। আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির নেতৃত্বাধীন সরকার এই পরমাণু কার্যক্রমের কিছু প্রজেক্ট বন্ধ করে দেন। তাঁর যুক্তি ছিল—এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি পেতে ইরানকে পশ্চিমা দেশগুলোর ওপর নির্ভরশীল করে রাখছে। এটিই ছিল ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের পথে প্রথম বাধা।
এরপর ১৯৮০ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত ইরাক-ইরান যুদ্ধে ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয় তেহরানের পরমাণু কর্মসূচি। কারণ, সে সময় সরকারকে যুদ্ধ পরিচালনার দিকে সব মনোযোগ নিবদ্ধ করতে হয়েছে। ওই যুদ্ধে ইরানের বুশেহর পারমাণবিক স্থাপনায় ভয়াবহ বোমা হামলা চালায় ইরাক। ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেটি। ওই সময় জার্মান কোম্পানি সিমেন্সের সহযোগিতায় নির্মাণাধীন ছিল ওই পারমাণবিক কেন্দ্রটি। হামলার পর বড় লোকসানের কারণে প্রকল্পটি থেকে পুরোপুরি সরে দাঁড়ায় সিমেন্স। দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচিতে অন্যতম বড় ধাক্কা ছিল সেটি। অবশ্য পরে সেই ধাক্কা সামলে নতুন করে কার্যক্রম শুরু করে ইরান।
এরপর দুই হাজারের দশকে স্টাক্সনেট নামে কম্পিউটার ভাইরাসের আক্রমণে ভয়ংকরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি। মূলত দেশটির পারমাণবিক নেটওয়ার্কে সাইবার হামলার মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয় ভাইরাসটি। আর সেটি নেটওয়ার্কে প্রবেশ করে সেন্ট্রিফিউজগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং নষ্ট করে ফেলে। আপনা-আপনি ধ্বংস হয়ে যায় অনেক সেন্ট্রিফিউজ। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন বারাক ওবামা। তবে ভাইরাসটি বানানো হয়েছিল জর্জ ডব্লিউ বুশের সময়। নাতাঞ্জ পারমাণবিক কেন্দ্রে ব্যবহৃত সিমেন্স এস-৭-৩০০ পিএলসি সিস্টেমকে ধ্বংস করতেই বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছিল এই ভাইরাস। এই পিএলসি বা কন্ট্রোলারগুলো সেন্ট্রিফিউজের গতি নিয়ন্ত্রণ করত। ভাইরাসটি ওই কন্ট্রোলার হাইজ্যাক করে সেন্ট্রিফিউজকে খুব দ্রুত অথবা ধীরগতিতে ঘোরাতে বাধ্য করত, যাতে সেগুলো ধ্বংস হয়, অথচ ত্রুটি ধরা না পড়ে। এটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল, যাতে ইরানের নেটওয়ার্কে চুপচাপ ঢুকে নিজের অস্তিত্ব গোপন রেখে বহুদিন কাজ চালিয়ে যেতে পারে। সিস্টেমে কোনো ত্রুটি বা অ্যালার্ম না দেখিয়েই ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালাতে পারত।
যদিও যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল সরকার কখনো সরাসরি স্টাক্সনেটের দায় স্বীকার করেনি। তবে নিউইয়র্ক টাইমস ও ওয়াশিংটন পোস্টের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন অনুযায়ী, এটি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের যৌথ অভিযান ছিল। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি, সিআইএ ও ইসরায়েলের ইউনিট-৮২০০ এই ভাইরাস তৈরি ও পরিচালনায় জড়িত ছিল।
এরপর চলমান সংঘাতের আগে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির জন্য সবশেষ বাধা ছিল ২০১৫ সালে হওয়া জয়েন্ট কম্প্রিহেনসিভ প্ল্যান অব অ্যাকশন বা জেসিপিওএ চুক্তি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, রাশিয়া, চীন ও ইরানের মধ্যে হওয়া ওই চুক্তি অনুযায়ী, ইরান ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশের চেয়ে বেশি মাত্রার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করবে না। বিনিময়ে দেশটির ওপর আরোপিত কঠোর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা শিথিল করবে চুক্তিতে থাকা দেশগুলো। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৮ সালে ক্ষমতায় এসে যুক্তরাষ্ট্রকে এই চুক্তি থেকে একতরফাভাবে বের করে নেন এবং সর্বোচ্চ চাপের নীতির আওতায় ইরানের ওপর পুনরায় কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এর জবাবে ইরানও চুক্তির কিছু শর্ত মানা বন্ধ করে দেয়।
চলমান সংঘাতের ‘মূল কারণ’ বলা হচ্ছে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি। ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্রসহ এর অন্য মিত্ররা বলছে, ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির খুব কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। আর দেশটি যদি একবার পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করে ফেলে, তবে তা ইসরায়েল তো বটেই, পুরো বিশ্বের জন্যই হুমকিস্বরূপ। তাই এখনই হামলা চালানো জরুরি হয়ে পড়েছিল। অনেকে বলছেন, ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন অনেকটা পিছিয়ে গেল। যদিও তিনটি প্রধান পরমাণু কেন্দ্রে মার্কিন হামলায় ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা আইএইএর পর্যবেক্ষণেও পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর আশপাশে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা বৃদ্ধির কোনো প্রমাণ মেলেনি।
ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচিতে বাধা এবারই প্রথম নয়। শুধু যে বহিঃশক্তির কারণেই দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচি বাধাগ্রস্ত হয়েছে, তাও নয়। খোদ ইরানিরাই অনেক সময় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন, এমনকি ইসলামি বিপ্লবপরবর্তী সর্বোচ্চ নেতা খোমেনিই শুরুতে এর বিরোধিতা করেছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত শাহ মোহাম্মাদ রেজা পাহলভির নেতৃত্বে ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের উচ্চাকাঙ্ক্ষা শুরু হয় ১৯৫০ সালে। রেজা পাহলভির পরমাণু কর্মসূচির লক্ষ্য ছিল জ্বালানি উৎপাদন ও অস্ত্র তৈরির সক্ষমতা অর্জন—উভয়ই। সে সময় তহবিল ও প্রযুক্তি দিয়ে ইরানকে সহায়তা করে খোদ যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও ফ্রান্স। পরে ১৯৭৯ সালে ইসলামি বিপ্লবের পর ইরানের রাজনৈতিক পটভূমির আমূল পরিবর্তন ঘটে। আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির নেতৃত্বাধীন সরকার এই পরমাণু কার্যক্রমের কিছু প্রজেক্ট বন্ধ করে দেন। তাঁর যুক্তি ছিল—এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি পেতে ইরানকে পশ্চিমা দেশগুলোর ওপর নির্ভরশীল করে রাখছে। এটিই ছিল ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের পথে প্রথম বাধা।
এরপর ১৯৮০ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত ইরাক-ইরান যুদ্ধে ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয় তেহরানের পরমাণু কর্মসূচি। কারণ, সে সময় সরকারকে যুদ্ধ পরিচালনার দিকে সব মনোযোগ নিবদ্ধ করতে হয়েছে। ওই যুদ্ধে ইরানের বুশেহর পারমাণবিক স্থাপনায় ভয়াবহ বোমা হামলা চালায় ইরাক। ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সেটি। ওই সময় জার্মান কোম্পানি সিমেন্সের সহযোগিতায় নির্মাণাধীন ছিল ওই পারমাণবিক কেন্দ্রটি। হামলার পর বড় লোকসানের কারণে প্রকল্পটি থেকে পুরোপুরি সরে দাঁড়ায় সিমেন্স। দেশটির পারমাণবিক কর্মসূচিতে অন্যতম বড় ধাক্কা ছিল সেটি। অবশ্য পরে সেই ধাক্কা সামলে নতুন করে কার্যক্রম শুরু করে ইরান।
এরপর দুই হাজারের দশকে স্টাক্সনেট নামে কম্পিউটার ভাইরাসের আক্রমণে ভয়ংকরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি। মূলত দেশটির পারমাণবিক নেটওয়ার্কে সাইবার হামলার মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয় ভাইরাসটি। আর সেটি নেটওয়ার্কে প্রবেশ করে সেন্ট্রিফিউজগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেয় এবং নষ্ট করে ফেলে। আপনা-আপনি ধ্বংস হয়ে যায় অনেক সেন্ট্রিফিউজ। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন বারাক ওবামা। তবে ভাইরাসটি বানানো হয়েছিল জর্জ ডব্লিউ বুশের সময়। নাতাঞ্জ পারমাণবিক কেন্দ্রে ব্যবহৃত সিমেন্স এস-৭-৩০০ পিএলসি সিস্টেমকে ধ্বংস করতেই বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছিল এই ভাইরাস। এই পিএলসি বা কন্ট্রোলারগুলো সেন্ট্রিফিউজের গতি নিয়ন্ত্রণ করত। ভাইরাসটি ওই কন্ট্রোলার হাইজ্যাক করে সেন্ট্রিফিউজকে খুব দ্রুত অথবা ধীরগতিতে ঘোরাতে বাধ্য করত, যাতে সেগুলো ধ্বংস হয়, অথচ ত্রুটি ধরা না পড়ে। এটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল, যাতে ইরানের নেটওয়ার্কে চুপচাপ ঢুকে নিজের অস্তিত্ব গোপন রেখে বহুদিন কাজ চালিয়ে যেতে পারে। সিস্টেমে কোনো ত্রুটি বা অ্যালার্ম না দেখিয়েই ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালাতে পারত।
যদিও যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল সরকার কখনো সরাসরি স্টাক্সনেটের দায় স্বীকার করেনি। তবে নিউইয়র্ক টাইমস ও ওয়াশিংটন পোস্টের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন অনুযায়ী, এটি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের যৌথ অভিযান ছিল। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি, সিআইএ ও ইসরায়েলের ইউনিট-৮২০০ এই ভাইরাস তৈরি ও পরিচালনায় জড়িত ছিল।
এরপর চলমান সংঘাতের আগে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির জন্য সবশেষ বাধা ছিল ২০১৫ সালে হওয়া জয়েন্ট কম্প্রিহেনসিভ প্ল্যান অব অ্যাকশন বা জেসিপিওএ চুক্তি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, রাশিয়া, চীন ও ইরানের মধ্যে হওয়া ওই চুক্তি অনুযায়ী, ইরান ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশের চেয়ে বেশি মাত্রার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করবে না। বিনিময়ে দেশটির ওপর আরোপিত কঠোর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা শিথিল করবে চুক্তিতে থাকা দেশগুলো। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৮ সালে ক্ষমতায় এসে যুক্তরাষ্ট্রকে এই চুক্তি থেকে একতরফাভাবে বের করে নেন এবং সর্বোচ্চ চাপের নীতির আওতায় ইরানের ওপর পুনরায় কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এর জবাবে ইরানও চুক্তির কিছু শর্ত মানা বন্ধ করে দেয়।
দীর্ঘ নয় বছর পর কোনো বাংলাদেশি হাইকমিশনার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পেলেন। নবান্ন সূত্র জানা গেছে, এর আগে দুই বাংলাদেশি হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান ও মোস্তাফিজুর রহমান সাক্ষাৎ চাইলেও তা সম্ভব হয়নি।
৫ মিনিট আগেতেহরানের কুখ্যাত এভিন কারাগারে ইসরায়েলি ড্রোন হামলার ঘটনা নতুন উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। ইরানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে—এই হামলায় কারাগারের প্রহরী টাওয়ার, প্রশাসনিক বিভাগ ও আদালত কক্ষ লক্ষ্যবস্তু করা হয়।
৭ মিনিট আগেইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সাঈদ খতিবজাদে বলেছেন, যত দিন প্রয়োজন, তত দিন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে প্রস্তুত ইরান। ইসরায়েলের অবৈধ আগ্রাসী কর্মকাণ্ড বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত ইরান এ যুদ্ধ চালিয়ে যাবে।
২৯ মিনিট আগেইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মধ্যে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে বড় ধরনের বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘটনায় প্রতিশোধ নিতে চায় ইরান। দেশটির ইরানের সর্বোচ্চ নেতা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছে।
১ ঘণ্টা আগে