কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের হিমাচল প্রদেশের বিলাসপুর জেলায় ভূমিধসে চাপা পড়ে একটি বাসের অন্তত ১৫ জন যাত্রী প্রাণ হারিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে বিলাসপুরের ভিলুগাট এলাকায় ঘুমারউইন-মারোটান রুটে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ধসে পড়া কাদামাটি ও পাথরের নিচে আরও অনেকে আটকে রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বাসটিতে ২৫ থেকে ৩০ জনের মতো যাত্রী ছিলেন বলে পিটিআই সূত্রে জানা যায়।
বিলাসপুর জেলার পুলিশ সুপার সন্দীপ ধাওয়াল সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানান, এখন পর্যন্ত ১৫টি মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। মরদেহগুলো ময়নাতদন্তের জন্য বিলাসপুর জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আরও কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছেন। ধ্বংসস্তূপের নিচে কেউ জীবিত আছেন কি না, তা জানতে অভিযান চলছে।
সন্দীপ আরও বলেন, তাঁদের প্রধান লক্ষ্য দ্রুত নিখোঁজদের খুঁজে বের করা এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়ানো। পাহাড়ি এলাকাটিতে এখনো বৃষ্টি হতে থাকায় নতুন করে ভূমিধসের আশঙ্কাও রয়ে গেছে।
স্থানীয় প্রশাসন, জাতীয় দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া বাহিনী (এনডিআরএফ) ও ফায়ার সার্ভিস উদ্ধারকাজ অব্যাহত রেখেছে। তবে, টানা বৃষ্টি ও ভেজা মাটির কারণে অভিযান ব্যাহত হচ্ছে।
গত সোমবার রাত থেকে ক্রমাগত বৃষ্টির কারণে পাহাড়ি ঢালগুলো দুর্বল হয়ে এই ধসের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে বিলাসপুর জেলা প্রশাসন।
উপমুখ্যমন্ত্রী মুকেশ অগ্নিহোত্রী কুল্লু ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কার্যক্রমের তদারকি করেন এবং নিহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন।
মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু এক্সে দেওয়া এক পোস্টে শোক প্রকাশ করে প্রশাসনকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধার অভিযান চালানোর নির্দেশ দেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গভীর শোক প্রকাশ করে নিহতদের পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল (পিএমএনআরএফ) থেকে ২ লাখ টাকা এবং আহতদের জন্য ৫০ হাজার টাকা অনুদান ঘোষণা করেছেন।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু শোক প্রকাশ করে দ্রুত উদ্ধার কার্যক্রমের কথা জানিয়েছেন। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীও এ দুর্ঘটনায় গভীর শোক ও সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন।
ভারতের হিমাচল প্রদেশের বিলাসপুর জেলায় ভূমিধসে চাপা পড়ে একটি বাসের অন্তত ১৫ জন যাত্রী প্রাণ হারিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে বিলাসপুরের ভিলুগাট এলাকায় ঘুমারউইন-মারোটান রুটে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ধসে পড়া কাদামাটি ও পাথরের নিচে আরও অনেকে আটকে রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বাসটিতে ২৫ থেকে ৩০ জনের মতো যাত্রী ছিলেন বলে পিটিআই সূত্রে জানা যায়।
বিলাসপুর জেলার পুলিশ সুপার সন্দীপ ধাওয়াল সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানান, এখন পর্যন্ত ১৫টি মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। মরদেহগুলো ময়নাতদন্তের জন্য বিলাসপুর জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আরও কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছেন। ধ্বংসস্তূপের নিচে কেউ জীবিত আছেন কি না, তা জানতে অভিযান চলছে।
সন্দীপ আরও বলেন, তাঁদের প্রধান লক্ষ্য দ্রুত নিখোঁজদের খুঁজে বের করা এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়ানো। পাহাড়ি এলাকাটিতে এখনো বৃষ্টি হতে থাকায় নতুন করে ভূমিধসের আশঙ্কাও রয়ে গেছে।
স্থানীয় প্রশাসন, জাতীয় দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া বাহিনী (এনডিআরএফ) ও ফায়ার সার্ভিস উদ্ধারকাজ অব্যাহত রেখেছে। তবে, টানা বৃষ্টি ও ভেজা মাটির কারণে অভিযান ব্যাহত হচ্ছে।
গত সোমবার রাত থেকে ক্রমাগত বৃষ্টির কারণে পাহাড়ি ঢালগুলো দুর্বল হয়ে এই ধসের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে বিলাসপুর জেলা প্রশাসন।
উপমুখ্যমন্ত্রী মুকেশ অগ্নিহোত্রী কুল্লু ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কার্যক্রমের তদারকি করেন এবং নিহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন।
মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু এক্সে দেওয়া এক পোস্টে শোক প্রকাশ করে প্রশাসনকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধার অভিযান চালানোর নির্দেশ দেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গভীর শোক প্রকাশ করে নিহতদের পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল (পিএমএনআরএফ) থেকে ২ লাখ টাকা এবং আহতদের জন্য ৫০ হাজার টাকা অনুদান ঘোষণা করেছেন।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু শোক প্রকাশ করে দ্রুত উদ্ধার কার্যক্রমের কথা জানিয়েছেন। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীও এ দুর্ঘটনায় গভীর শোক ও সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন।
বিহারের বর্তমান সরকার নিয়ে প্রশান্ত কিশোর বলেন, রাজ্যে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দল বিজেপির জোট এনডিএ নিশ্চিতভাবে পরাজিত হতে যাচ্ছে। তাঁর ভাষায়, ‘নিতীশ কুমারের নেতৃত্বে জেডি-ইউ (জনতা দল-ইউনাইটেড) ২৫টি আসনও পাবে না। এনডিএর এবার বিদায় নিশ্চিত, নিতীশ কুমার আর মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন না।’
২ ঘণ্টা আগেসুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
২ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধবিরতি ও মানবিক পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হচ্ছে। হামাস রেডক্রসের হাতে আরও চারজন ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে। ফলে মোট মৃত জিম্মির সংখ্যা দাঁড়াল ৮-এ। এদিকে গাজায় ভয়াবহ খাদ্য ও চিকিৎসা সংকটের মধ্যে তুরস্ক ৯০০ টন মানবিক সাহায্যের একটি জাহাজ পাঠিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেগাজায় কার্যকর হওয়া ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি গতকাল মঙ্গলবার প্রথম পরীক্ষার মুখে পড়েছে। ইসরায়েল জানিয়েছে, হামাস জিম্মিদের মরদেহ ফেরাতে বিলম্ব করায় গাজায় ত্রাণপ্রবাহ অর্ধেকে নামিয়ে আনা হবে এবং মিসরের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংও পরিকল্পনামতো খোলা হবে না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়া
২ ঘণ্টা আগে