ভারতের বিরোধী দলগুলোর সদ্যগঠিত জোট ‘ইন্ডিয়া’ এবার কয়েকজন টেলিভিশন উপস্থাপককে বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে। এই টকশো উপস্থাপকদের কোনো অনুষ্ঠানে ইন্ডিয়া ব্লকের কোনো নেতা বা প্রতিনিধি যাবেন না।
গত বুধবার জোটের প্রথম সমন্বয় কমিটিতে বৈরী গণমাধ্যম ও টকশো উপস্থাপকদের তালিকা তৈরি করার জন্য একটি উপকমিটি করা হয়। জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টির প্রধান শরদ পাওয়ারের বাড়িতে অনুষ্ঠিত সমন্বয় কমিটির এ বৈঠকে বৈরী টিভি অ্যাঙ্কর এবং শোগুলোর তালিকা করার সিদ্ধান্ত হয়।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। কংগ্রেস নেতা পবন খেরা এ নিয়ে গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা অত্যন্ত দুঃখভারাক্রান্ত হৃদয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা এসব অ্যাঙ্করের বিরোধিতা করছি না। আমরা তাঁদের কাউকেই ঘৃণা করি না। কিন্তু আমরা আমাদের দেশকে বেশি ভালোবাসি। আমরা আমাদের ভারতকে ভালোবাসি।’
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজিরওয়ালের দল আম আদমি পার্টির (এএপি) ভেরিফায়েড এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডল থেকে সেই অ্যাঙ্করদের একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
পোস্টটিতে ইন্ডিয়া জোটের মিডিয়া কমিটির একটি বিবৃতি শেয়ার করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইন্ডিয়া জোটের সমন্বয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শরিক দলগুলো এই অ্যাঙ্করদের অনুষ্ঠানে তাদের কোনো প্রতিনিধি পাঠাবে না। এই তালিকায় রয়েছেন: আমান চোপড়া, প্রাচী পারাশর, রুবিকা লিয়াকত, চিত্র ত্রিপাঠী, সুধীর চৌধুরী, আমিশ দেবগন, অর্ণব গোস্বামী, নাবিকা কুমার, আনন্দ নরসিমাহ, গৌরব সাওয়ান্ত, অদিতি তিয়াগি, সুশান্ত সিনহা, অশোক শ্রীবাস্তব এবং শিব অরুর।
বিরোধীরা বরাবরই বলে আসছেন, গণমাধ্যমের একাংশ তাঁদের সঙ্গে বৈরী আচরণ করছে। রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রার মিডিয়া কভারেজ নিয়ে অভিযোগ করেছে কংগ্রেস। কারণ রাহুলের এই কর্মসূচির খবর ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে খব কম এসেছে। যদিও এই কর্মসূচির মাধ্যমে রাহুল দেশব্যাপী ব্যাপক গণসংযোগ করেছেন।
বিরোধী জোটের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে ক্ষমতাসীন বিজেপি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘এই ঘামান্দিয়া (দাম্ভিক) জোট—ইন্ডিয়া জোট—কিছু সাংবাদিককে বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং তাঁদের হুমকি দিয়েছে, ভারতীয় জনতা পার্টি এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে।’
গত বুধবার বৈঠক শেষে এএপি দলের নেতা রাঘব চাড্ডা বলেন, ‘আমাদের দলের নেতারা যাবেন না এমন টিভি অ্যাঙ্করদের তালিকা তৈরি করার জন্য মিডিয়া কমিটিকে চূড়ান্ত ক্ষমতা দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘কিছু অ্যাঙ্কর আছেন যাঁরা উসকানিমূলক বিতর্ক পরিচালনা করেন। আমরা তাঁদের তালিকা করব এবং ইন্ডিয়া জোটের শরিক দলের নেতারা তাঁদের শোতে যাবেন না।’
এর আগে ২০১৯ সালের মে মাসে কংগ্রেস এক মাসের জন্য টেলিভিশন টক শো বয়কট করেছিল। ওই সময় দলের জ্যেষ্ঠ নেতা রণদীপ সুরজেওয়ালা এক্স প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করেছিলেন, ‘কংগ্রেস এক মাসের জন্য টেলিভিশন বিতর্কে দলের মুখপাত্র না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সমস্ত মিডিয়া চ্যানেল/সম্পাদককে অনুরোধ করা হচ্ছে, তাঁরা যেন কংগ্রেস প্রতিনিধিদের তাঁদের শোতে না রাখেন।’
ভারতের বিরোধী দলগুলোর সদ্যগঠিত জোট ‘ইন্ডিয়া’ এবার কয়েকজন টেলিভিশন উপস্থাপককে বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে। এই টকশো উপস্থাপকদের কোনো অনুষ্ঠানে ইন্ডিয়া ব্লকের কোনো নেতা বা প্রতিনিধি যাবেন না।
গত বুধবার জোটের প্রথম সমন্বয় কমিটিতে বৈরী গণমাধ্যম ও টকশো উপস্থাপকদের তালিকা তৈরি করার জন্য একটি উপকমিটি করা হয়। জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস পার্টির প্রধান শরদ পাওয়ারের বাড়িতে অনুষ্ঠিত সমন্বয় কমিটির এ বৈঠকে বৈরী টিভি অ্যাঙ্কর এবং শোগুলোর তালিকা করার সিদ্ধান্ত হয়।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। কংগ্রেস নেতা পবন খেরা এ নিয়ে গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা অত্যন্ত দুঃখভারাক্রান্ত হৃদয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা এসব অ্যাঙ্করের বিরোধিতা করছি না। আমরা তাঁদের কাউকেই ঘৃণা করি না। কিন্তু আমরা আমাদের দেশকে বেশি ভালোবাসি। আমরা আমাদের ভারতকে ভালোবাসি।’
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজিরওয়ালের দল আম আদমি পার্টির (এএপি) ভেরিফায়েড এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডল থেকে সেই অ্যাঙ্করদের একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
পোস্টটিতে ইন্ডিয়া জোটের মিডিয়া কমিটির একটি বিবৃতি শেয়ার করা হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইন্ডিয়া জোটের সমন্বয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শরিক দলগুলো এই অ্যাঙ্করদের অনুষ্ঠানে তাদের কোনো প্রতিনিধি পাঠাবে না। এই তালিকায় রয়েছেন: আমান চোপড়া, প্রাচী পারাশর, রুবিকা লিয়াকত, চিত্র ত্রিপাঠী, সুধীর চৌধুরী, আমিশ দেবগন, অর্ণব গোস্বামী, নাবিকা কুমার, আনন্দ নরসিমাহ, গৌরব সাওয়ান্ত, অদিতি তিয়াগি, সুশান্ত সিনহা, অশোক শ্রীবাস্তব এবং শিব অরুর।
বিরোধীরা বরাবরই বলে আসছেন, গণমাধ্যমের একাংশ তাঁদের সঙ্গে বৈরী আচরণ করছে। রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রার মিডিয়া কভারেজ নিয়ে অভিযোগ করেছে কংগ্রেস। কারণ রাহুলের এই কর্মসূচির খবর ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে খব কম এসেছে। যদিও এই কর্মসূচির মাধ্যমে রাহুল দেশব্যাপী ব্যাপক গণসংযোগ করেছেন।
বিরোধী জোটের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে ক্ষমতাসীন বিজেপি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘এই ঘামান্দিয়া (দাম্ভিক) জোট—ইন্ডিয়া জোট—কিছু সাংবাদিককে বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং তাঁদের হুমকি দিয়েছে, ভারতীয় জনতা পার্টি এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে।’
গত বুধবার বৈঠক শেষে এএপি দলের নেতা রাঘব চাড্ডা বলেন, ‘আমাদের দলের নেতারা যাবেন না এমন টিভি অ্যাঙ্করদের তালিকা তৈরি করার জন্য মিডিয়া কমিটিকে চূড়ান্ত ক্ষমতা দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘কিছু অ্যাঙ্কর আছেন যাঁরা উসকানিমূলক বিতর্ক পরিচালনা করেন। আমরা তাঁদের তালিকা করব এবং ইন্ডিয়া জোটের শরিক দলের নেতারা তাঁদের শোতে যাবেন না।’
এর আগে ২০১৯ সালের মে মাসে কংগ্রেস এক মাসের জন্য টেলিভিশন টক শো বয়কট করেছিল। ওই সময় দলের জ্যেষ্ঠ নেতা রণদীপ সুরজেওয়ালা এক্স প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করেছিলেন, ‘কংগ্রেস এক মাসের জন্য টেলিভিশন বিতর্কে দলের মুখপাত্র না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সমস্ত মিডিয়া চ্যানেল/সম্পাদককে অনুরোধ করা হচ্ছে, তাঁরা যেন কংগ্রেস প্রতিনিধিদের তাঁদের শোতে না রাখেন।’
১৯৬০ সালে বিশ্বব্যাংকের মধ্যস্থতায় সিন্ধু নদী এবং এর শাখানদীগুলোর (ঝিলম, চেনাব, রবি, বিয়াস ও শতদ্রু) পানিবণ্টন নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সিন্ধু চুক্তি হয়। এই চুক্তির সুবিধাভোগী ছিল পাকিস্তানের প্রায় কয়েক কোটি মানুষ। কিন্তু এবার সেই ঐতিহাসিক চুক্তি স্থগিত করা হলো। ফলে পাকিস্তানে পানি সরবরাহ..
৪২ মিনিট আগেরানি মেরি ও রাজা ফ্রেডেরিক এক্স-এর জ্যেষ্ঠ কন্যা প্রিন্সেস ইসাবেলা সম্প্রতি রাজপ্রাসাদের নাইটস হলে ছবি তোলেন। ছবিগুলোতে তাঁকে একটি উজ্জ্বল কমলা বলগাউনে দেখা গেছে। তাঁর মাথায় ছিল হীরার টায়রা এবং বুকে ‘অর্ডার অব দ্য এলিফ্যান্ট’ খেতাবসহ তাঁর বাবার একটি ক্ষুদ্র পোর্ট্রেট ধারণ করেছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেসার্ক ভিসায় আসা ভারতে থাকা পাকিস্তানিদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দেশত্যাগ করার নির্দেশ দিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া আগে ইস্যু করা ভিসাও এখন থেকে বাতিল গণ্য হবে বলে জানানো হয়েছে। আজ বুধবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা কমিটির...
২ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরে ঘুরতে গিয়ে ছোট ছোট ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেছিলেন মঞ্জু নাথ। কর্ণাটকের এই ব্যক্তি স্ত্রী পল্লবী ও সন্তানকে নিয়ে ঘুরতে গিয়েছিলেন। তবে ফিরেছেন লাশ হয়ে। গত মঙ্গলবার সন্ত্রাসীরা তাঁকে গুলি চালিয়ে হত্যা করে। তবে তাঁর স্ত্রীকে হত্যা করেনি সন্ত্রাসীরা; বরং তাঁকে
২ ঘণ্টা আগে