ভারতের সর্বপ্রাচীন রাজনৈতিক দল ভারত। কয়েক যুগ ধরেই দলটির নেতৃত্বে রয়েছে নেহরু-গান্ধী পরিবারের সদস্যরা। সম্প্রতি দেশটির পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের বিশাল হারের পর দলটির নেতৃত্বে পরিবর্তন আসতে পারে বলে গুঞ্জন ওঠে। কিন্তু সেসব গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়ে আবারও কংগ্রেসের সভাপতি পদে নির্বাচিত হলেন সোনিয়া গান্ধী। রোববার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রোববার সন্ধ্যায় পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে দলের বিপর্যয়ের পরিপ্রেক্ষিতে নেতৃত্বে পরিবর্তনের দাবির মুখে সন্ধ্যায় দলটির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এক বৈঠকে মিলিত হন। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে দলের সভাপতি হিসেবে সোনিয়া গান্ধীকেই পুনরায় নির্বাচিত করার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়।
এনডিটিভির ওই প্রতিবেদন বলা হয়, কংগ্রেসের জ্যেষ্ঠ নেতারা দলের সভাপতি পদে সোনিয়ার ওপরই আস্থা রাখছেন। এ প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাগড়ে বলেন, ‘কংগ্রেসের অন্তর্বর্তী সভাপতি সোনিয়া গান্ধীই আমাদের নেতৃত্ব দেবেন এবং ভবিষ্যতের পদক্ষেপ নেবেন। আমরা সবাই তাঁর নেতৃত্বে আস্থাশীল।’
কংগ্রেসের গোয়া রাজ্যের প্রধান দিনেশ গুন্ডু রাও বলেন, ‘তিনিই (সোনিয়া গান্ধী) দলের সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন। পাঁচ রাজ্যের নির্বাচন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। আমরা কীভাবে দলীয় বিষয়গুলো এগিয়ে নেব এবং কীভাবে আসন্ন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নেব সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
তবে সোনিয়ার দলীয় প্রধান হওয়া নিয়ে আপত্তিও রয়েছে। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ও কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতা অশোক গেহলটের মতে, ‘রাহুল গান্ধীর কংগ্রেসের প্রধান হওয়া উচিত। বিগত তিন দশক ধরে, গান্ধী পরিবারের কেউ প্রধানমন্ত্রী বা মন্ত্রী হননি। ফলে, এটা বুঝতে পারা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে—গান্ধী পরিবারের কোন ব্যক্তি কংগ্রেসের ঐক্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’
তবে সভাপতি পদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হলেও দলের অন্যান্য পদগুলো নিয়ে বৈঠকে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। বৈঠক শেষে দলটির নেতারা জানিয়েছেন শিগগিরই এই বিষয়ে দলীয় জ্যেষ্ঠ নেতাদের নিয়ে একটি ‘চিন্তন শিবির’ বা আয়োজন করা হবে। যেখানে দলীয় অন্যান্য পদগুলো নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ভারতের সর্বপ্রাচীন রাজনৈতিক দল ভারত। কয়েক যুগ ধরেই দলটির নেতৃত্বে রয়েছে নেহরু-গান্ধী পরিবারের সদস্যরা। সম্প্রতি দেশটির পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের বিশাল হারের পর দলটির নেতৃত্বে পরিবর্তন আসতে পারে বলে গুঞ্জন ওঠে। কিন্তু সেসব গুঞ্জন উড়িয়ে দিয়ে আবারও কংগ্রেসের সভাপতি পদে নির্বাচিত হলেন সোনিয়া গান্ধী। রোববার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রোববার সন্ধ্যায় পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে দলের বিপর্যয়ের পরিপ্রেক্ষিতে নেতৃত্বে পরিবর্তনের দাবির মুখে সন্ধ্যায় দলটির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এক বৈঠকে মিলিত হন। প্রায় সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে দলের সভাপতি হিসেবে সোনিয়া গান্ধীকেই পুনরায় নির্বাচিত করার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়।
এনডিটিভির ওই প্রতিবেদন বলা হয়, কংগ্রেসের জ্যেষ্ঠ নেতারা দলের সভাপতি পদে সোনিয়ার ওপরই আস্থা রাখছেন। এ প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাগড়ে বলেন, ‘কংগ্রেসের অন্তর্বর্তী সভাপতি সোনিয়া গান্ধীই আমাদের নেতৃত্ব দেবেন এবং ভবিষ্যতের পদক্ষেপ নেবেন। আমরা সবাই তাঁর নেতৃত্বে আস্থাশীল।’
কংগ্রেসের গোয়া রাজ্যের প্রধান দিনেশ গুন্ডু রাও বলেন, ‘তিনিই (সোনিয়া গান্ধী) দলের সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন। পাঁচ রাজ্যের নির্বাচন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। আমরা কীভাবে দলীয় বিষয়গুলো এগিয়ে নেব এবং কীভাবে আসন্ন নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নেব সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’
তবে সোনিয়ার দলীয় প্রধান হওয়া নিয়ে আপত্তিও রয়েছে। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ও কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতা অশোক গেহলটের মতে, ‘রাহুল গান্ধীর কংগ্রেসের প্রধান হওয়া উচিত। বিগত তিন দশক ধরে, গান্ধী পরিবারের কেউ প্রধানমন্ত্রী বা মন্ত্রী হননি। ফলে, এটা বুঝতে পারা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে—গান্ধী পরিবারের কোন ব্যক্তি কংগ্রেসের ঐক্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’
তবে সভাপতি পদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হলেও দলের অন্যান্য পদগুলো নিয়ে বৈঠকে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। বৈঠক শেষে দলটির নেতারা জানিয়েছেন শিগগিরই এই বিষয়ে দলীয় জ্যেষ্ঠ নেতাদের নিয়ে একটি ‘চিন্তন শিবির’ বা আয়োজন করা হবে। যেখানে দলীয় অন্যান্য পদগুলো নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ম্যাডলিনে থাকা মানবাধিকার কর্মীরা বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার আগে জানান, স্থানীয় সময় রোববার রাত ১টার কিছু পর তাদের জাহাজের দিকে চারটি স্পিডবোট এগিয়ে আসে। এরপর দুটো ড্রোন উড়ে এসে জাহাজের ওপর একটি সাদা রাসায়নিক স্প্রে করে, সেটি ঠিক কী তা তারা বুঝতে পারেন নি। সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত
২ ঘণ্টা আগেতৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
১৪ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
১৫ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে