অনলাইন ডেস্ক
ভারতের হায়দরাবাদে দুই সন্তানকে হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন এক দম্পতি। তাঁরা আর্থিক অনটনে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল সোমবার রাতে হাবসিগুডা এলাকায় রবিশঙ্কর নগর কলোনির একটি বাড়ি থেকে চারটি মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
চন্দ্রশেখর রেড্ডি (৪৪) ও তাঁর স্ত্রী কবিতা (৩৫) মেয়ে শ্রিতা রেড্ডি (১৫) ও ছেলে বিশ্বন রেড্ডিকে (১০) শ্বাসরোধে হত্যার পর নিজেরা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
শ্রিতা নবম শ্রেণির এবং বিশ্বন রেড্ডি পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, জরুরি নম্বর ১০০তে ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তারা চন্দ্রশেখর ও তাঁর স্ত্রী কবিতার মরদেহ ভিন্ন ভিন্ন ঘরে পেয়েছিলেন। সন্তানদের মরদেহ বিছানায় পড়ে ছিল।
ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ চন্দ্রশেখর রেড্ডির লেখা একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করে। নোটে তিনি লিখেছেন, তাঁর এবং তাঁর পরিবারের মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়।
চন্দ্রশেখর আরও লিখেছেন, ‘আমার জীবনের সমাপ্তি ঘটানো ছাড়া আর কোনো উপায় দেখছি না। দয়া করে আমাকে ক্ষমা করে দিন। আমি আমার ক্যারিয়ার নিয়ে লড়াই করেছি। মানসিক ও শারীরিকভাবে ভুগছি। আমার ডায়াবেটিস, স্নায়ু ও কিডনি সংক্রান্ত সমস্যা ভুগছি।’
পুলিশ মরদেহগুলো গান্ধী হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে এবং তদন্ত শুরু করেছে।
সার্কেল ইন্সপেক্টর এন. রাজেন্দ্র বলেন, তাঁরা মৃত্যুর ঘটনা রেজিস্ট্রার করে তদন্ত শুরু করেছেন। শিশুদের মৃত্যুর সঠিক কারণ ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর জানা যাবে।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পারে, পরিবারটি মাহবুবনগর জেলার কালওকুরথি থেকে এক বছর আগে হায়দরাবাদে এসেছিল।
চন্দ্রশেখর রেড্ডি কয়েক মাস একটি বেসরকারি কলেজে জুনিয়র লেকচারার হিসেবে কাজ করেছিলেন। পরে প্রায় ছয় মাস তিনি বেকার ছিলেন। আয়-রোজগারের কোনো উৎস না থাকায় পরিবারটি বেশ আর্থিক সমস্যায় পড়ে যায়।
ভারতের হায়দরাবাদে দুই সন্তানকে হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন এক দম্পতি। তাঁরা আর্থিক অনটনে এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল সোমবার রাতে হাবসিগুডা এলাকায় রবিশঙ্কর নগর কলোনির একটি বাড়ি থেকে চারটি মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
চন্দ্রশেখর রেড্ডি (৪৪) ও তাঁর স্ত্রী কবিতা (৩৫) মেয়ে শ্রিতা রেড্ডি (১৫) ও ছেলে বিশ্বন রেড্ডিকে (১০) শ্বাসরোধে হত্যার পর নিজেরা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
শ্রিতা নবম শ্রেণির এবং বিশ্বন রেড্ডি পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, জরুরি নম্বর ১০০তে ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। তারা চন্দ্রশেখর ও তাঁর স্ত্রী কবিতার মরদেহ ভিন্ন ভিন্ন ঘরে পেয়েছিলেন। সন্তানদের মরদেহ বিছানায় পড়ে ছিল।
ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ চন্দ্রশেখর রেড্ডির লেখা একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করে। নোটে তিনি লিখেছেন, তাঁর এবং তাঁর পরিবারের মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়।
চন্দ্রশেখর আরও লিখেছেন, ‘আমার জীবনের সমাপ্তি ঘটানো ছাড়া আর কোনো উপায় দেখছি না। দয়া করে আমাকে ক্ষমা করে দিন। আমি আমার ক্যারিয়ার নিয়ে লড়াই করেছি। মানসিক ও শারীরিকভাবে ভুগছি। আমার ডায়াবেটিস, স্নায়ু ও কিডনি সংক্রান্ত সমস্যা ভুগছি।’
পুলিশ মরদেহগুলো গান্ধী হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে এবং তদন্ত শুরু করেছে।
সার্কেল ইন্সপেক্টর এন. রাজেন্দ্র বলেন, তাঁরা মৃত্যুর ঘটনা রেজিস্ট্রার করে তদন্ত শুরু করেছেন। শিশুদের মৃত্যুর সঠিক কারণ ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর জানা যাবে।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পারে, পরিবারটি মাহবুবনগর জেলার কালওকুরথি থেকে এক বছর আগে হায়দরাবাদে এসেছিল।
চন্দ্রশেখর রেড্ডি কয়েক মাস একটি বেসরকারি কলেজে জুনিয়র লেকচারার হিসেবে কাজ করেছিলেন। পরে প্রায় ছয় মাস তিনি বেকার ছিলেন। আয়-রোজগারের কোনো উৎস না থাকায় পরিবারটি বেশ আর্থিক সমস্যায় পড়ে যায়।
পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিম বেলুচিস্তানে রেলপথে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ট্রেনে হামলা চালিয়েছিল বিদ্রোহীরা। এই হামলার দায় স্বীকার করা বালুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) ট্রেন ছিনতাইয়ের দৃশ্য সংবলিত একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে।
১৭ মিনিট আগেপাকিস্তানে গতকাল মঙ্গলবার বিচ্ছিন্নতাবাদী বিদ্রোহীরা একটি ট্রেন ছিনতাই করে প্রায় ৫০০ যাত্রীকে জিম্মি করে। পরে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে বালুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)। এই সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় বেলুচিস্তানে স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে।
৩৯ মিনিট আগেপাকিস্তানের বেলুচিস্তানের বোলান জেলার কাছে একটি যাত্রীবাহী ট্রেন জিম্মি করে স্থানীয় বিদ্রোহীরা। প্রায় সাড়ে ৪০০ যাত্রীবাহী জাফর এক্সপ্রেস থেকে এখন পর্যন্ত ১৯০ জনকে উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। উদ্ধার অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ৩০ বিদ্রোহী...
১ ঘণ্টা আগেমর্মান্তিক এই ঘটনায় নেপাল সরকারের অবস্থান ছিল অমানবিক। হতাহতদের পরিবারকে কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণ দিতে অস্বীকৃতি জানায় তারা। তাদের যুক্তি ছিল—দর্শকেরা নিজের ইচ্ছায় খেলা দেখতে গেছে। সেখানে যা ঘটেছে তাতে সরকারের কোনো হাত ছিল না। তাই, সরকার কোনো দায় নেবে না।
২ ঘণ্টা আগে