সন্ত্রাসী, চরমপন্থী ও সহিসংতার প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করা লোকদের প্রতি সহনশীল মনোভাব পোষণ করে কানাডা—এমনটাই মন্তব্য করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রহ্মণম জয়শংকর। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে থিংক ট্যাংক হাডসন ইনস্টিটিউটে এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জয়শংকর বলেন, ‘সন্ত্রাসী, উগ্রবাদী ও সহিংসতার প্রকাশ্য সমর্থকদের লাই দেয় কানাডা, তাদের প্রতি দেশটির সহনশীল মনোভাব রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কানাডার রাজনীতির বাধ্যবাধকতার কারণে তাঁরা সেখানে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে।’
শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের জেরে ভারত ও কানাডার মধ্যে সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। হত্যাকাণ্ডে দিল্লির হাত আছে বলে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরাসরি অভিযোগ করেন। কানাডার পার্লামেন্টে দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলেন, হরদীপ হত্যায় ভারত সরকার জড়িত থাকার বিষয়ে কানাডার গোয়েন্দা সংস্থার হাতে ‘বিশ্বাসযোগ্য’ সূত্র রয়েছে। ট্রুডোর এ অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে প্রত্যাখ্যান করে ভারত সরকার।
এ বিষয়ে সম্প্রতি জয়শংকর মন্তব্য করেছেন, ভারতের জন্য কানাডা এমন একটি দেশ, যেখানে ভারতে বিচ্ছিন্নতাবাদ, সহিংসতা, সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে জড়িত লোকদের আশ্রয় মিলছে। এ সময় তিনি কানাডাকে ভারতীয় কূটনীতিকদের জন্য অনিরাপদ বলে উল্লেখ করেন।
এর আগে জয়শংকর কানাডায় সংঘবদ্ধ অপরাধ বেড়ে গেছে উল্লেখ করে বলেন, ‘আপনাদের মানতে হবে, বিগত কয়েক বছরে কানাডায় প্রকৃতপক্ষে প্রচুর সহিংসতা, চরমপন্থী কার্যক্রম ও সংঘবদ্ধ অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তি ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এসব বিষয়ে কানাডাকে বারবার বলেছি। আমরা তাদের সেই সব সংঘবদ্ধ অপরাধের মূল হোতাদের তথ্য দিয়েছি।’
জয়শংকর আরও বলেন, ‘আমরা অনেক অপরাধীকে ফিরিয়ে আনতে কানাডার কাছে অনুরোধ জানিয়েছি। দেশটিতে অনেক চিহ্নিত সন্ত্রাসবাদী নেতা রয়েছে। সব মিলিয়ে আপনাদের বুঝতে হবে আসলে প্রকৃত ঘটনা কী?’ তিনি আরও বলেন, ‘সেখানে আসলে কী ঘটছে তা বুঝতে পারা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রাজনৈতিক কারণে এটি মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, এসব ঘটনা কানাডার অনুমতি সাপেক্ষেই হয়েছে। তো আমাদের এমন একটি পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে, যেখানে আমাদের কূটনীতিকদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, কনস্যুলেটে আক্রমণ করা হচ্ছে এমনকি মাঝে মাঝে দেশটি থেকে এমন মন্তব্যও আসছে, যা আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের শামিল।’
সন্ত্রাসী, চরমপন্থী ও সহিসংতার প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করা লোকদের প্রতি সহনশীল মনোভাব পোষণ করে কানাডা—এমনটাই মন্তব্য করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রহ্মণম জয়শংকর। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে থিংক ট্যাংক হাডসন ইনস্টিটিউটে এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জয়শংকর বলেন, ‘সন্ত্রাসী, উগ্রবাদী ও সহিংসতার প্রকাশ্য সমর্থকদের লাই দেয় কানাডা, তাদের প্রতি দেশটির সহনশীল মনোভাব রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কানাডার রাজনীতির বাধ্যবাধকতার কারণে তাঁরা সেখানে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে।’
শিখ নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের জেরে ভারত ও কানাডার মধ্যে সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। হত্যাকাণ্ডে দিল্লির হাত আছে বলে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরাসরি অভিযোগ করেন। কানাডার পার্লামেন্টে দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলেন, হরদীপ হত্যায় ভারত সরকার জড়িত থাকার বিষয়ে কানাডার গোয়েন্দা সংস্থার হাতে ‘বিশ্বাসযোগ্য’ সূত্র রয়েছে। ট্রুডোর এ অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে প্রত্যাখ্যান করে ভারত সরকার।
এ বিষয়ে সম্প্রতি জয়শংকর মন্তব্য করেছেন, ভারতের জন্য কানাডা এমন একটি দেশ, যেখানে ভারতে বিচ্ছিন্নতাবাদ, সহিংসতা, সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে জড়িত লোকদের আশ্রয় মিলছে। এ সময় তিনি কানাডাকে ভারতীয় কূটনীতিকদের জন্য অনিরাপদ বলে উল্লেখ করেন।
এর আগে জয়শংকর কানাডায় সংঘবদ্ধ অপরাধ বেড়ে গেছে উল্লেখ করে বলেন, ‘আপনাদের মানতে হবে, বিগত কয়েক বছরে কানাডায় প্রকৃতপক্ষে প্রচুর সহিংসতা, চরমপন্থী কার্যক্রম ও সংঘবদ্ধ অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তি ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এসব বিষয়ে কানাডাকে বারবার বলেছি। আমরা তাদের সেই সব সংঘবদ্ধ অপরাধের মূল হোতাদের তথ্য দিয়েছি।’
জয়শংকর আরও বলেন, ‘আমরা অনেক অপরাধীকে ফিরিয়ে আনতে কানাডার কাছে অনুরোধ জানিয়েছি। দেশটিতে অনেক চিহ্নিত সন্ত্রাসবাদী নেতা রয়েছে। সব মিলিয়ে আপনাদের বুঝতে হবে আসলে প্রকৃত ঘটনা কী?’ তিনি আরও বলেন, ‘সেখানে আসলে কী ঘটছে তা বুঝতে পারা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রাজনৈতিক কারণে এটি মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, এসব ঘটনা কানাডার অনুমতি সাপেক্ষেই হয়েছে। তো আমাদের এমন একটি পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে, যেখানে আমাদের কূটনীতিকদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে, কনস্যুলেটে আক্রমণ করা হচ্ছে এমনকি মাঝে মাঝে দেশটি থেকে এমন মন্তব্যও আসছে, যা আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের শামিল।’
শনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
১ ঘণ্টা আগেসনি ওলুমাটি জন্মেছেন ইতালির রোমে। সেখানেই বড় হয়েছেন। কিন্তু আজও তাঁকে ইতালিয়ান নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। ৩৯ বছর বয়সী এই নৃত্যশিল্পী ও অধিকারকর্মী পাসপোর্ট অনুযায়ী একজন নাইজেরিয়ান। ইতালিতে তাঁর বসবাসের অধিকার নির্ভর করে বারবার নবায়ন করা রেসিডেন্স পারমিটের ওপর।
২ ঘণ্টা আগে