গত ১ জুন শেষ হয়েছে প্রায় দেড় মাসব্যাপী ভারতের লোকসভা নির্বাচন। মঙ্গলবার (৪ জুন) সকাল ৮টায় পুরো দেশজুড়ে একযোগে ভোট গণনা শুরু। তবে এই গণনায় ক্ষমতাসীন বিজেপি ব্যাপক কারচুপির চেষ্টা চালাবে বলে অভিযোগ করেছে কংগ্রেস সহ অন্যান্য বিরোধী দল।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ভোট গণনার প্রক্রিয়াটির ওপর এবার বিশেষ মনোযোগ দিয়েছে বিরোধী দলগুলো। গণনায় যেন কোনো কারচুপি না হয়, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে শেষ ভোটটি গণনার আগ পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের মাটি কামড়ে পড়ে থাকার নির্দেশ দিয়েছে অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটি (এআইসিসি)। নেতা-কর্মীদের আরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সকাল থেকে টেলিভিশনের পর্দায় গণনার খবর না দেখে তাঁরা যেন পার্টি অফিসে গিয়ে সময় কাটায় এবং গোলযোগের খবর পেলেই যেন সদর দপ্তরকে জানায়।
ভোট গণনার একদিন আগে সোমবার বিকেলে কংগ্রেসের সদর দপ্তর থেকে সবগুলো রাজ্য কংগ্রেসকে ওই নির্দেশনা পাঠানো হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মঙ্গলবার সকালেই দলের নেতা-কর্মীরা যেন রাজ্য ও জেলার পার্টি অফিসের উপস্থিত থাকেন। এ জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় নেতৃত্বকে বলা হয়েছে।
নির্দেশনায় দুটি ফোন নম্বরও উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, সাধারণ মানুষ কোনো গণনা কেন্দ্রে গোলযোগের খবর পেলেই যেন ওই নম্বরে যোগাযোগ করে জানায়।
শুধু কংগ্রেস নয়, সব বিরোধী দলই মঙ্গলবারের গণনাকে বিগত ভোটের থেকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানা গেছে। গত শনিবার দিল্লিতে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের বাড়িতে ইন্ডি জোটের বৈঠকে সব নেতাই আশঙ্কা করেছিলেন—বুথ ফেরত জরিপে বিজেপির বিপুল জয়ের সমীক্ষা প্রকাশ করে বিরোধী নেতা-কর্মীদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। পরে গণনা কেন্দ্রে কারচুপি করবে বিজেপি।
গণনার একদিন আগে সোমবার বিকেলে এআইসিসির জারি করা নির্দেশনাকে দাঙ্গা বাঁধানোর চিঠি বলে আখ্যায়িত করেছেন বিজেপির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সেলের প্রধান অমিত মালব্য। এ বিষয়ে এক পোস্টে তিনি বলেছেন—কংগ্রেসের এত কিছু করার কোনো প্রয়োজন ছিল না। ভোট গোনা হবে গণনা কেন্দ্রে। কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা পার্টি অফিসে কী করবেন।
কংগ্রেস গোলমাল করে ভোট গণনা বানচাল করতে চাইছে বলেও মন্তব্য করেন বিজেপি নেতা মালব্য।
গত ১ জুন শেষ হয়েছে প্রায় দেড় মাসব্যাপী ভারতের লোকসভা নির্বাচন। মঙ্গলবার (৪ জুন) সকাল ৮টায় পুরো দেশজুড়ে একযোগে ভোট গণনা শুরু। তবে এই গণনায় ক্ষমতাসীন বিজেপি ব্যাপক কারচুপির চেষ্টা চালাবে বলে অভিযোগ করেছে কংগ্রেস সহ অন্যান্য বিরোধী দল।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ভোট গণনার প্রক্রিয়াটির ওপর এবার বিশেষ মনোযোগ দিয়েছে বিরোধী দলগুলো। গণনায় যেন কোনো কারচুপি না হয়, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে শেষ ভোটটি গণনার আগ পর্যন্ত নেতা-কর্মীদের মাটি কামড়ে পড়ে থাকার নির্দেশ দিয়েছে অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটি (এআইসিসি)। নেতা-কর্মীদের আরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সকাল থেকে টেলিভিশনের পর্দায় গণনার খবর না দেখে তাঁরা যেন পার্টি অফিসে গিয়ে সময় কাটায় এবং গোলযোগের খবর পেলেই যেন সদর দপ্তরকে জানায়।
ভোট গণনার একদিন আগে সোমবার বিকেলে কংগ্রেসের সদর দপ্তর থেকে সবগুলো রাজ্য কংগ্রেসকে ওই নির্দেশনা পাঠানো হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মঙ্গলবার সকালেই দলের নেতা-কর্মীরা যেন রাজ্য ও জেলার পার্টি অফিসের উপস্থিত থাকেন। এ জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় নেতৃত্বকে বলা হয়েছে।
নির্দেশনায় দুটি ফোন নম্বরও উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, সাধারণ মানুষ কোনো গণনা কেন্দ্রে গোলযোগের খবর পেলেই যেন ওই নম্বরে যোগাযোগ করে জানায়।
শুধু কংগ্রেস নয়, সব বিরোধী দলই মঙ্গলবারের গণনাকে বিগত ভোটের থেকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানা গেছে। গত শনিবার দিল্লিতে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের বাড়িতে ইন্ডি জোটের বৈঠকে সব নেতাই আশঙ্কা করেছিলেন—বুথ ফেরত জরিপে বিজেপির বিপুল জয়ের সমীক্ষা প্রকাশ করে বিরোধী নেতা-কর্মীদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। পরে গণনা কেন্দ্রে কারচুপি করবে বিজেপি।
গণনার একদিন আগে সোমবার বিকেলে এআইসিসির জারি করা নির্দেশনাকে দাঙ্গা বাঁধানোর চিঠি বলে আখ্যায়িত করেছেন বিজেপির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সেলের প্রধান অমিত মালব্য। এ বিষয়ে এক পোস্টে তিনি বলেছেন—কংগ্রেসের এত কিছু করার কোনো প্রয়োজন ছিল না। ভোট গোনা হবে গণনা কেন্দ্রে। কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা পার্টি অফিসে কী করবেন।
কংগ্রেস গোলমাল করে ভোট গণনা বানচাল করতে চাইছে বলেও মন্তব্য করেন বিজেপি নেতা মালব্য।
শনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
৪৩ মিনিট আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
১ ঘণ্টা আগেসনি ওলুমাটি জন্মেছেন ইতালির রোমে। সেখানেই বড় হয়েছেন। কিন্তু আজও তাঁকে ইতালিয়ান নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। ৩৯ বছর বয়সী এই নৃত্যশিল্পী ও অধিকারকর্মী পাসপোর্ট অনুযায়ী একজন নাইজেরিয়ান। ইতালিতে তাঁর বসবাসের অধিকার নির্ভর করে বারবার নবায়ন করা রেসিডেন্স পারমিটের ওপর।
২ ঘণ্টা আগে