আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতেও নেপালের মতো জেন-জি আন্দোলন দানা বাঁধতে পারে। গতকাল শনিবার এক অনুষ্ঠানে গিয়ে এমন মন্তব্য করেছেন রাজনৈতিক দল ভারত রাষ্ট্র সমিতির কার্যনির্বাহী সভাপতি কে টি রামা রাও। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, যদি সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ হয়, তাহলে ভারতেও নেপালের মতো প্রতিবাদ দেখা দিতে পারে।
গতকাল শনিবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির যুবা কংক্লাভে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বলেন, নেপালে যখন জেন-জি বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল, তখন তাদের উপহাস করা হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি নেপালে যা ঘটেছে তা একেবারেই গণতন্ত্রের দমন এবং তরুণ প্রজন্মের কণ্ঠরোধের প্রচেষ্টা। শুরুতে মিডিয়াও এটিকে অবহেলা করেছিল। বলছিল তারা শুধু ইন্টারনেট বন্ধের কারণে প্রতিবাদ করছে। কিন্তু আসলে তারা তাদের ভবিষ্যতের জন্য লড়ছিল।’
যখন তাকে সরাসরি জিজ্ঞাসা করা হয়, ভারতেও এমন প্রতিবাদ হতে পারে কি না, তিনি স্পষ্টভাবে জানান, ‘যদি সরকার ব্যর্থ হয়, সরকার যদি ভারতের জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ হয়, তাহলে কেন নয়? হ্যাঁ, সম্ভব।’ একই প্রশ্ন দর্শকদেরও করা হলে, যারা মূলত তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধি ছিলেন, অনেকে ‘না’ বলে উত্তর দেন। এর জবাবে কে টি আর বলেন, ‘এখনো সময় আছে, দেখা যাক কী হয়।’
‘ইউভা (যুব) অ্যান্ড দ্য আর্ট অব রিইনভেনশন’ শীর্ষক একটি সেশনে বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি তুলে ধরেন কীভাবে তাঁর দল এবং তিনি তেলেঙ্গানা রাজ্য গঠনের আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছেন। জেন-জিদের ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘জেন-জিরা মূলত তরুণ, সাহসী, আকাঙ্ক্ষী। তাঁরা সত্যিই ‘ডু ইট ইয়োরসেল্ফ’ প্রজন্ম। অর্থাৎ তাঁরা নিজেরাই নিজেদের কাজ করে নিতে পছন্দ করেন। তাঁরা কল্পনাপ্রবণ, পরিবর্তনকারী এবং তরুণ। আমি বিশ্বাস করতে চাই, আমার রাজ্য তেলেঙ্গানাও একটি জেন-জি রাজ্য।’
কে টি আর আরও বলেন, ‘জেন-জি ডিজিটাল মাধ্যমের ক্ষেত্রে সত্যিই নেতৃত্ব দিয়েছে। হায়দরাবাদে যখন তেলেঙ্গানা সরকার প্রায় ৪০০ একর বনভূমি বিক্রি করতে চেয়েছিল, তখন জেন-জি, হায়দরাবাদ সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মাধ্যমে, নেতৃত্ব দান করে এবং সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। শেষমেশ সুপ্রিম কোর্ট প্রতিক্রিয়া জানায় এবং জেন-জিদের সক্রিয়তায় হায়দরাবাদে ৪০০ একর জমি রক্ষা পায়।’
কে টি আর মনে করিয়ে দেন, কেবল সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাক্টিভিজমই যথেষ্ট নয়। তিনি বলেন, ‘জেন-জি প্রজন্মকে এখনই নিজেদের সুযোগ নিতে হবে। তিনি বলেন, পৃথিবী ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে, কিন্তু ভারত আরও যুবক। তাই সময় নষ্ট না করে নতুন ধরনের উদ্যোগ নিতে হবে, সাহসী হতে হবে। এই প্রজন্মই ভবিষ্যতের নিয়মকানুন নতুনভাবে তৈরি করবে, পুরোনো নিয়মের কপি করলে চলবে না।’
একটি প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে এখন রাজনীতিবিদেরা সরাসরি প্রতিক্রিয়া পাচ্ছেন, যা আগে সম্ভব হতো না। তিনি বলেন, রাজনীতি ইতিমধ্যে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। আগামী ১০ বছরে আরও ব্যাপকভাবে পরিবর্তন হবে।
ভারতেও নেপালের মতো জেন-জি আন্দোলন দানা বাঁধতে পারে। গতকাল শনিবার এক অনুষ্ঠানে গিয়ে এমন মন্তব্য করেছেন রাজনৈতিক দল ভারত রাষ্ট্র সমিতির কার্যনির্বাহী সভাপতি কে টি রামা রাও। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, যদি সরকার জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ হয়, তাহলে ভারতেও নেপালের মতো প্রতিবাদ দেখা দিতে পারে।
গতকাল শনিবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির যুবা কংক্লাভে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বলেন, নেপালে যখন জেন-জি বিক্ষোভ শুরু হয়েছিল, তখন তাদের উপহাস করা হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি নেপালে যা ঘটেছে তা একেবারেই গণতন্ত্রের দমন এবং তরুণ প্রজন্মের কণ্ঠরোধের প্রচেষ্টা। শুরুতে মিডিয়াও এটিকে অবহেলা করেছিল। বলছিল তারা শুধু ইন্টারনেট বন্ধের কারণে প্রতিবাদ করছে। কিন্তু আসলে তারা তাদের ভবিষ্যতের জন্য লড়ছিল।’
যখন তাকে সরাসরি জিজ্ঞাসা করা হয়, ভারতেও এমন প্রতিবাদ হতে পারে কি না, তিনি স্পষ্টভাবে জানান, ‘যদি সরকার ব্যর্থ হয়, সরকার যদি ভারতের জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ হয়, তাহলে কেন নয়? হ্যাঁ, সম্ভব।’ একই প্রশ্ন দর্শকদেরও করা হলে, যারা মূলত তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধি ছিলেন, অনেকে ‘না’ বলে উত্তর দেন। এর জবাবে কে টি আর বলেন, ‘এখনো সময় আছে, দেখা যাক কী হয়।’
‘ইউভা (যুব) অ্যান্ড দ্য আর্ট অব রিইনভেনশন’ শীর্ষক একটি সেশনে বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি তুলে ধরেন কীভাবে তাঁর দল এবং তিনি তেলেঙ্গানা রাজ্য গঠনের আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছেন। জেন-জিদের ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘জেন-জিরা মূলত তরুণ, সাহসী, আকাঙ্ক্ষী। তাঁরা সত্যিই ‘ডু ইট ইয়োরসেল্ফ’ প্রজন্ম। অর্থাৎ তাঁরা নিজেরাই নিজেদের কাজ করে নিতে পছন্দ করেন। তাঁরা কল্পনাপ্রবণ, পরিবর্তনকারী এবং তরুণ। আমি বিশ্বাস করতে চাই, আমার রাজ্য তেলেঙ্গানাও একটি জেন-জি রাজ্য।’
কে টি আর আরও বলেন, ‘জেন-জি ডিজিটাল মাধ্যমের ক্ষেত্রে সত্যিই নেতৃত্ব দিয়েছে। হায়দরাবাদে যখন তেলেঙ্গানা সরকার প্রায় ৪০০ একর বনভূমি বিক্রি করতে চেয়েছিল, তখন জেন-জি, হায়দরাবাদ সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মাধ্যমে, নেতৃত্ব দান করে এবং সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। শেষমেশ সুপ্রিম কোর্ট প্রতিক্রিয়া জানায় এবং জেন-জিদের সক্রিয়তায় হায়দরাবাদে ৪০০ একর জমি রক্ষা পায়।’
কে টি আর মনে করিয়ে দেন, কেবল সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাক্টিভিজমই যথেষ্ট নয়। তিনি বলেন, ‘জেন-জি প্রজন্মকে এখনই নিজেদের সুযোগ নিতে হবে। তিনি বলেন, পৃথিবী ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে, কিন্তু ভারত আরও যুবক। তাই সময় নষ্ট না করে নতুন ধরনের উদ্যোগ নিতে হবে, সাহসী হতে হবে। এই প্রজন্মই ভবিষ্যতের নিয়মকানুন নতুনভাবে তৈরি করবে, পুরোনো নিয়মের কপি করলে চলবে না।’
একটি প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে এখন রাজনীতিবিদেরা সরাসরি প্রতিক্রিয়া পাচ্ছেন, যা আগে সম্ভব হতো না। তিনি বলেন, রাজনীতি ইতিমধ্যে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। আগামী ১০ বছরে আরও ব্যাপকভাবে পরিবর্তন হবে।
যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার গাজায় যুদ্ধবিরতি হলে একটি অন্তর্বর্তী কর্তৃপক্ষ চালুর আলোচনা করছেন। এমনটাই জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। এমনকি, ওয়াশিংটনে এমন একটি প্রস্তাবও সমর্থন পেয়েছে যেখানে বলা হয়েছে, টনি ব্লেয়ার নিজেই এই কর্তৃপক্ষের নেতৃত্ব দিতে পারেন।
৪ মিনিট আগেক্লাউড কম্পিউটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে লাখ লাখ বেসামরিক ফিলিস্তিনিদের ওপর নজরদারির অভিযোগে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর পরিষেবা সীমিত করছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফট। গতকাল বৃহস্পতিবার, এক ব্লগ পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস চেয়ার ব্র্যাড স্মিথ।
৫ মিনিট আগেএবার ট্রাম্পের রোষানলে পড়লেন মার্কিন ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন—এফবিআইয়ের সাবেক পরিচালক জেমস কোমি। মিথ্যা তথ্য দেওয়া ও বিচার প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টির অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে দুটি অভিযোগ গঠন করেছে ভার্জিনিয়ার একটি ফেডারেল গ্র্যান্ড জুরি।
২ ঘণ্টা আগেওয়াইসি বলেন, ‘মোদিজি বলেছেন, বিহারে বাংলাদেশি আছে।’ এ সময় তিনি মোদিকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘মোদিজি, বিহারে বা সীমাঞ্চলে কোনো বাংলাদেশি নেই। তবে আপনার দিল্লিতে বাংলাদেশ থেকে আসা এক বোন আছেন। তাঁকে বাংলাদেশে পাঠান। সীমাঞ্চলে আনুন, আমরা তাঁকে বাংলাদেশেই পৌঁছে দেব।’
২ ঘণ্টা আগে