কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ভোট শেষ হতেই বিরোধী দলগুলোর নেতারা বৈদ্যুতিন ভোট যন্ত্র বা ইভিএমকেই (ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন) দোষারোপ করতে শুরু করেছে। তবে বিরোধী দলগুলোর এমন আচরণের জবাবে শাসক দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) দাবি—হারের পর দলগুলো নিজেদের ইজ্জত রক্ষা করতে ইভিএম-কে ভিলেন বানাতে চাইছে। আসলে ভারতের মানুষ বিজেপির উন্নয়নের পক্ষে। তারই প্রতিফলন ঘটেছে ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে।
এ দিকে, নির্বাচন কমিশনও ইভিএমকে কাঠগড়ায় তুলতে নারাজ। তবে ইভিএম নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করলেও প্রতিটি রাজনৈতিক দলই ঘুরে দাঁড়ানোর কথাও বলছে। প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস নিজেদের নতুন করে সাজাতেই দলের ভেতরে সাংগঠনিক পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে।
ইভিএমকে কাঠগড়ায় তুলে পশ্চিমবঙ্গের মুখমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির জানিয়েছেন, ‘জনগণের ভোটে নয়, উত্তর প্রদেশে (ইউপি) বিজেপি জিতেছে প্রযুক্তির সাহায্যে।’ সমাজবাদী পার্টিও ইভিএম জালিয়াতির অভিযোগ তুলেছে।
ইভিএম প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী জানিয়েছেন, তাঁরা হারের কারণ অনুসন্ধান করছেন। উত্তর প্রদেশে দ্বিতীয়বার জয় লাভের পর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের দাবি—পাঁচ রাজ্যেই মানুষ নরেন্দ্র মোদির উন্নয়ন কর্মসূচির পক্ষেই ভোট দিয়েছেন।
বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি দিলীপ ঘোষের মতে, মানুষ বিরোধীদের প্রত্যাখ্যান করায় তাঁরা এখন ইভিএম-কে দোষারোপ করছে। তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, গত বছর এই ইভিএমেই ভোটে জিতে সরকার গঠন করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি।
ইভিএমকে দোষ দিলেও বিরোধী দলগুলো আরও বেশি সক্রিয় হওয়ার ওপরও গুরুত্ব দিচ্ছেন। কংগ্রেসে দলকে ঢেলে সাজানোর দাবিতে ফের সোচ্চার হচ্ছেন দলটির নেতারা। চলতি বছরেই গুজরাট ও কর্ণাটকে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তার আগেই সক্রিয় দলের সংস্কারপন্থীরা।
এ দিকে, উত্তর প্রদেশে পরাজয়ের পর বিরোধীদের মধ্যে আবারও ঐক্যের কথা শোনা যাচ্ছে। তবে কংগ্রেস, আম আদমি পার্টি বা তৃণমূল কেউই জাতীয় স্বার্থে নিজেদের স্বার্থ ত্যাগের বিষয়ে এখনো কোনো ইঙ্গিত দেয়নি এবং এটাই স্বস্তি দিচ্ছে বিজেপিকে।
ভারতের ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ভোট শেষ হতেই বিরোধী দলগুলোর নেতারা বৈদ্যুতিন ভোট যন্ত্র বা ইভিএমকেই (ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন) দোষারোপ করতে শুরু করেছে। তবে বিরোধী দলগুলোর এমন আচরণের জবাবে শাসক দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) দাবি—হারের পর দলগুলো নিজেদের ইজ্জত রক্ষা করতে ইভিএম-কে ভিলেন বানাতে চাইছে। আসলে ভারতের মানুষ বিজেপির উন্নয়নের পক্ষে। তারই প্রতিফলন ঘটেছে ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে।
এ দিকে, নির্বাচন কমিশনও ইভিএমকে কাঠগড়ায় তুলতে নারাজ। তবে ইভিএম নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করলেও প্রতিটি রাজনৈতিক দলই ঘুরে দাঁড়ানোর কথাও বলছে। প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস নিজেদের নতুন করে সাজাতেই দলের ভেতরে সাংগঠনিক পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে।
ইভিএমকে কাঠগড়ায় তুলে পশ্চিমবঙ্গের মুখমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির জানিয়েছেন, ‘জনগণের ভোটে নয়, উত্তর প্রদেশে (ইউপি) বিজেপি জিতেছে প্রযুক্তির সাহায্যে।’ সমাজবাদী পার্টিও ইভিএম জালিয়াতির অভিযোগ তুলেছে।
ইভিএম প্রসঙ্গে কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী জানিয়েছেন, তাঁরা হারের কারণ অনুসন্ধান করছেন। উত্তর প্রদেশে দ্বিতীয়বার জয় লাভের পর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের দাবি—পাঁচ রাজ্যেই মানুষ নরেন্দ্র মোদির উন্নয়ন কর্মসূচির পক্ষেই ভোট দিয়েছেন।
বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি দিলীপ ঘোষের মতে, মানুষ বিরোধীদের প্রত্যাখ্যান করায় তাঁরা এখন ইভিএম-কে দোষারোপ করছে। তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, গত বছর এই ইভিএমেই ভোটে জিতে সরকার গঠন করেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি।
ইভিএমকে দোষ দিলেও বিরোধী দলগুলো আরও বেশি সক্রিয় হওয়ার ওপরও গুরুত্ব দিচ্ছেন। কংগ্রেসে দলকে ঢেলে সাজানোর দাবিতে ফের সোচ্চার হচ্ছেন দলটির নেতারা। চলতি বছরেই গুজরাট ও কর্ণাটকে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তার আগেই সক্রিয় দলের সংস্কারপন্থীরা।
এ দিকে, উত্তর প্রদেশে পরাজয়ের পর বিরোধীদের মধ্যে আবারও ঐক্যের কথা শোনা যাচ্ছে। তবে কংগ্রেস, আম আদমি পার্টি বা তৃণমূল কেউই জাতীয় স্বার্থে নিজেদের স্বার্থ ত্যাগের বিষয়ে এখনো কোনো ইঙ্গিত দেয়নি এবং এটাই স্বস্তি দিচ্ছে বিজেপিকে।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১৬ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৯ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে