কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের অন্যতম বৃহৎ মহানগর কলকাতা নারী নিরাপত্তার দিক থেকে দেশের সবচেয়ে অসুরক্ষিত শহরগুলোর মধ্যে স্থান পেয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত ন্যাশনাল অ্যানুয়াল রিপোর্ট অ্যান্ড ইনডেক্স অন উইমেনস সেফটি (এনএআরআই) ২০২৫–এ এ চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। সমীক্ষাটি পরিচালনা করেছে দিল্লিভিত্তিক গবেষণা সংগঠন গ্রুপ অব ইন্টেলেকচুয়ালস অ্যান্ড অ্যাকাডেমিশিয়ানস (জিআইএ)।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নারীদের জন্য সবচেয়ে সুরক্ষিত শহরের তালিকায় কোহিমা, বিশাখাপত্তনম, ভুবনেশ্বর, আইজল, গ্যাংটক, ইটানগর ও মুম্বাই রয়েছে শীর্ষে। এ শহরগুলোতে নারী নিরাপত্তার কাঠামো শক্তিশালী, পুলিশ ও সাধারণ মানুষ তৎপর, লিঙ্গসমতা বিদ্যমান এবং রাতের বেলায় গণপরিবহনও তুলনামূলক নিরাপদ। অন্যদিকে রাঁচি, শ্রীনগর, কলকাতা, দিল্লি, ফরিদাবাদ, পটনা ও জয়পুরকে রাখা হয়েছে তালিকার একেবারে নিচে।
১২ হাজার ৭৭০ জন নারীকে নিয়ে এ সমীক্ষা করা হয়। ফলাফলে দেখা গেছে, প্রতি ১০ জনের মধ্যে ছয়জন নারী নিজেদের শহরকে ‘নিরাপদ’ বললেও অন্য চারজন জানিয়েছেন তাঁরা নিজেদের শহরকে একেবারেই নিরাপদ মনে করেন না। বিশেষ করে, কলকাতার মতো মহানগরে রাতে গণপরিবহন ব্যবহার করা কিংবা বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে যাওয়া নারীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। কলেজ ক্যাম্পাসের ভেতরে ও বাইরে নিরাপত্তা নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বহু নারী।
জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপারসন বিজয়া রাহাতকার এ রিপোর্ট প্রকাশ অনুষ্ঠানে বলেন, নারীদের কেবল রাস্তাঘাটে অপরাধ থেকে নয়, সাইবার অপরাধ, মানসিক নির্যাতন ও অর্থনৈতিক বৈষম্য থেকেও সুরক্ষা দিতে হবে। নারী নিরাপত্তা কেবল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিষয় নয়, এটি সামাজিক দায়িত্বও।
কলকাতায় নারীরা প্রায়ই যৌন হয়রানি, স্টকিং, গণপরিবহনে অশোভন আচরণ, রাতের বেলায় নিরাপত্তাহীনতা ও প্রশাসনিক উদাসীনতার অভিযোগ তুলছেন। বিগত কয়েক বছরে নারী নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে প্রতিবাদও কম হয়নি। তবুও নারী নিরাপত্তার সূচকে কলকাতার অবস্থান নিচের দিকে থাকায় আবারও প্রশ্ন উঠেছে—বড় শহরে উন্নত পরিকাঠামো থাকলেও কেন নারীরা নিরাপদ নন?
ভারতের অন্যতম বৃহৎ মহানগর কলকাতা নারী নিরাপত্তার দিক থেকে দেশের সবচেয়ে অসুরক্ষিত শহরগুলোর মধ্যে স্থান পেয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত ন্যাশনাল অ্যানুয়াল রিপোর্ট অ্যান্ড ইনডেক্স অন উইমেনস সেফটি (এনএআরআই) ২০২৫–এ এ চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। সমীক্ষাটি পরিচালনা করেছে দিল্লিভিত্তিক গবেষণা সংগঠন গ্রুপ অব ইন্টেলেকচুয়ালস অ্যান্ড অ্যাকাডেমিশিয়ানস (জিআইএ)।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নারীদের জন্য সবচেয়ে সুরক্ষিত শহরের তালিকায় কোহিমা, বিশাখাপত্তনম, ভুবনেশ্বর, আইজল, গ্যাংটক, ইটানগর ও মুম্বাই রয়েছে শীর্ষে। এ শহরগুলোতে নারী নিরাপত্তার কাঠামো শক্তিশালী, পুলিশ ও সাধারণ মানুষ তৎপর, লিঙ্গসমতা বিদ্যমান এবং রাতের বেলায় গণপরিবহনও তুলনামূলক নিরাপদ। অন্যদিকে রাঁচি, শ্রীনগর, কলকাতা, দিল্লি, ফরিদাবাদ, পটনা ও জয়পুরকে রাখা হয়েছে তালিকার একেবারে নিচে।
১২ হাজার ৭৭০ জন নারীকে নিয়ে এ সমীক্ষা করা হয়। ফলাফলে দেখা গেছে, প্রতি ১০ জনের মধ্যে ছয়জন নারী নিজেদের শহরকে ‘নিরাপদ’ বললেও অন্য চারজন জানিয়েছেন তাঁরা নিজেদের শহরকে একেবারেই নিরাপদ মনে করেন না। বিশেষ করে, কলকাতার মতো মহানগরে রাতে গণপরিবহন ব্যবহার করা কিংবা বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে যাওয়া নারীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠছে। কলেজ ক্যাম্পাসের ভেতরে ও বাইরে নিরাপত্তা নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বহু নারী।
জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপারসন বিজয়া রাহাতকার এ রিপোর্ট প্রকাশ অনুষ্ঠানে বলেন, নারীদের কেবল রাস্তাঘাটে অপরাধ থেকে নয়, সাইবার অপরাধ, মানসিক নির্যাতন ও অর্থনৈতিক বৈষম্য থেকেও সুরক্ষা দিতে হবে। নারী নিরাপত্তা কেবল আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিষয় নয়, এটি সামাজিক দায়িত্বও।
কলকাতায় নারীরা প্রায়ই যৌন হয়রানি, স্টকিং, গণপরিবহনে অশোভন আচরণ, রাতের বেলায় নিরাপত্তাহীনতা ও প্রশাসনিক উদাসীনতার অভিযোগ তুলছেন। বিগত কয়েক বছরে নারী নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে প্রতিবাদও কম হয়নি। তবুও নারী নিরাপত্তার সূচকে কলকাতার অবস্থান নিচের দিকে থাকায় আবারও প্রশ্ন উঠেছে—বড় শহরে উন্নত পরিকাঠামো থাকলেও কেন নারীরা নিরাপদ নন?
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী বা স্বনির্ভর হলে ভরণপোষণ বা অ্যালিমনি না দেওয়ার পক্ষে রায় দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। আদালত পর্যবেক্ষণ করে মন্তব্য করেছে, স্থায়ী ভরণপোষণ বা পার্মানেন্ট অ্যালিমনি মূলত সামাজিক ন্যায়বিচারের একটি ব্যবস্থা। আর্থিকভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের মধ্যে আর্থিক সমতা আনার বা বিত্তশালী হওয়ার হাতিয়ার..
১ ঘণ্টা আগে১৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ক্লিপ শেয়ার করেছেন ভারতীয় বন কর্মকর্তা (আইএফএস) পারভিন কাসওয়ান। ভিডিওতে দেখা যায়, রাজস্থানের মাউন্ট আবুর কাছে একটি চিতা (লেপার্ড) খাবারের খোঁজে আবর্জনার স্তূপে ঘাঁটাঘাঁটি করছে।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ক্রমেই পুরোনো আমলের রাজা–বাদশাহদের মতো আচরণ করছেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র ধ্বংস করে দিচ্ছেন। এমন অভিযোগ তুলে তাঁর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে অন্তত ৭০ লাখ মানুষ বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের খবর থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমন এক প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছে, যেখানে দেশটির ওপর আক্রমণ যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আক্রমণ বলে গণ্য হবে। এ চুক্তিটি অনেকটা গত মাসে কাতারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের করা এক চুক্তির মতো। যেখানে ঘোষিত হয়েছে, উপসাগরীয় দেশটির ওপর যেকোনো আক্রমণই আমেরিকার ‘শান্তি ও
৩ ঘণ্টা আগে