অনলাইন ডেস্ক
ভারতীয় মার্কিনেরা ভারতের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী হলেও ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্র–ভারত সম্পর্ক নিয়ে তাঁদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ রয়েছে। কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস ও ইউগভের যৌথভাবে পরিচালিত ‘২০২৪ ভারতীয় মার্কিন জরিপ’ এমনটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ৫ মিলিয়নেরও বেশি ভারতীয় বংশোদ্ভূত বাসিন্দাকে এই সমীক্ষায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন করা হয়েছিল—ভারতীয় মার্কিনেরা সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সময় ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ককে কীভাবে দেখেন? তাঁরা কি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বিকল্প বলে মনে করেন? তাঁরা ২০২৪ সালের নির্বাচনের পর ভারতের গতিপথকে কীভাবে মূল্যায়ন করেন?
এখানে ওই জরিপের কিছু মূল বিষয় তুলে ধরা হলো; যা ১ হাজার ২০৬ জন প্রাপ্তবয়স্ক ভারতীয় মার্কিনের মতামতের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে।
জরিপে দেখা গেছে, ভারতীয় মার্কিনদের মধ্যে বাইডেন প্রশাসনের আমলে ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ককে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের তুলনায় বেশি ইতিবাচকভাবে দেখা হচ্ছে। জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ৬৬ শতাংশ ভারতীয় মার্কিন রিপাবলিকান মনে করে, ট্রাম্প ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের জন্য ভালো। অন্যদিকে ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে মাত্র ৮ শতাংশ এটা স্বীকার করে।
৫০ শতাংশ ভারতীয় মার্কিন ডেমোক্র্যাট বাইডেনকে বেশি পছন্দ করে, তবে রিপাবলিকানদের মধ্যে এই সংখ্যা মাত্র ১৫ শতাংশ। যেহেতু বেশির ভাগ ভারতীয় মার্কিন ডেমোক্র্যাট, তাই সামগ্রিকভাবে বাইডেনই এগিয়ে।
জরিপে আরও উঠে এসেছে, ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের তুলনায় বাইডেন–কমলা হ্যারিসের প্রশাসনকে ভারত- যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের জন্য বেশি ইতিবাচক বলে মনে করেন অনেকে।
ফেব্রুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে বৈঠকের সময় ট্রাম্প ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উভয় একে অপরের নেতৃত্বের প্রশংসা করেছিলেন। কিন্তু ট্রাম্প ভারতের উচ্চ বাণিজ্য শুল্কের সমালোচনা করে এটিকে একটি ‘বড় সমস্যা’ বলে অভিহিত করেন।
গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যাচেষ্টা
ভারতীয় সরকারের সমর্থনে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে শিখ আন্দোলনের নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যাচেষ্টা মামলার অভিযোগ সম্পর্কে জরিপের মাত্র অর্ধেক অংশগ্রহণকারী অবগত ছিলেন। এই মামলায় গত অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্র একজন সাবেক ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গুপ্তহত্যা ও অর্থ পাচারের অভিযোগ আনে।
জরিপে দেখা গেছে, বেশির ভাগ অংশগ্রহণকারী মনে করেন, এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া ন্যায়সংগত নয়। যদি উল্টো ঘটনা ঘটত, তবু তা গ্রহণযোগ্য হতো না।
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন প্রশ্নে বিভক্তি
ভারতীয় মার্কিনেরা রাজনৈতিক বিভক্তির ভিত্তিতে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন ইস্যুতেও ভিন্নমত পোষণ করেন।
ডেমোক্র্যাটরা বেশি ফিলিস্তিনপন্থী, যেখানে রিপাবলিকানরা ইসরায়েলপন্থী। ১০ জনের মধ্যে চারজন উত্তরদাতা মনে করেন, চলমান সংঘাতে বাইডেন প্রশাসন ইসরায়েলের পক্ষে অত্যধিক ঝুঁকেছিলেন।
ভারতের প্রতি আশাবাদ বাড়ছে
ভারত সম্পর্কে ভারতীয় মার্কিনদের মনোভাবের ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে। ৪৭ শতাংশ মনে করে, ভারত সঠিক পথে এগোচ্ছে। যা চার বছর আগের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে ৪০ শতাংশ মনে করে, ২০২৪ সালের নির্বাচন ভারতের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করেছে। তবে অনেক ভারতীয় মার্কিন একদিকে মোদির কট্টর হিন্দুত্ববাদী নেতৃত্বকে সমর্থন করেন, অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের তুলনামূলকভাবে উদারনৈতিক রাজনীতি পছন্দ করেন।
ট্রাম্পের প্রতি মনোভাব পরিবর্তন
২০১৯ সালে ‘Howdy Modi’ অনুষ্ঠানে ৫০ হাজার ভারতীয় মার্কিন অংশ নিলেও জরিপে দেখা গেছে, সেই সমাবেশের মূল আকর্ষণ ছিলেন নরেন্দ্র মোদি, ট্রাম্প নন।
বর্তমানেও ভারত–যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের জন্য ট্রাম্পকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন অনেকে। তবে জরিপে এটাও দেখা গেছে, রিপাবলিকানদের প্রতি ভারতীয় মার্কিনদের সমর্থন ধীরে ধীরে বাড়ছে। ২০২৪ সালে প্রায় ৩০ শতাংশ ভারতীয় মার্কিন রিপাবলিকান পার্টিকে সমর্থন করেছে, যা আগে কম ছিল।
ভারত সম্পর্কে ভারতীয় মার্কিনদের দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তি কী?
ভারতীয় মার্কিনদের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি গঠনে তিনটি মূল প্রভাব রয়েছে। প্রথমত, অনেকে ভারতসংক্রান্ত খবর নিয়ে তেমন খোঁজ রাখেন না।
দ্বিতীয়ত, তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রে সংখ্যালঘু হিসেবে উদারপন্থী, কিন্তু ভারতে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিসেবে তুলনামূলক রক্ষণশীল দৃষ্টিভঙ্গি রাখেন।
তৃতীয়ত, ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি সম্পর্কে অনেকে শুধু পরিবারের সঙ্গে কথোপকথন ও সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নির্ভরশীল। এর বাইরে তাঁরা ভারত সম্পর্কে তেমন খবর রাখেন না।
ভারতীয় মার্কিনেরা ভারতের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী হলেও ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্র–ভারত সম্পর্ক নিয়ে তাঁদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ রয়েছে। কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস ও ইউগভের যৌথভাবে পরিচালিত ‘২০২৪ ভারতীয় মার্কিন জরিপ’ এমনটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ৫ মিলিয়নেরও বেশি ভারতীয় বংশোদ্ভূত বাসিন্দাকে এই সমীক্ষায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন করা হয়েছিল—ভারতীয় মার্কিনেরা সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সময় ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ককে কীভাবে দেখেন? তাঁরা কি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বিকল্প বলে মনে করেন? তাঁরা ২০২৪ সালের নির্বাচনের পর ভারতের গতিপথকে কীভাবে মূল্যায়ন করেন?
এখানে ওই জরিপের কিছু মূল বিষয় তুলে ধরা হলো; যা ১ হাজার ২০৬ জন প্রাপ্তবয়স্ক ভারতীয় মার্কিনের মতামতের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে।
জরিপে দেখা গেছে, ভারতীয় মার্কিনদের মধ্যে বাইডেন প্রশাসনের আমলে ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ককে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদের তুলনায় বেশি ইতিবাচকভাবে দেখা হচ্ছে। জরিপের তথ্য অনুযায়ী, ৬৬ শতাংশ ভারতীয় মার্কিন রিপাবলিকান মনে করে, ট্রাম্প ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের জন্য ভালো। অন্যদিকে ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে মাত্র ৮ শতাংশ এটা স্বীকার করে।
৫০ শতাংশ ভারতীয় মার্কিন ডেমোক্র্যাট বাইডেনকে বেশি পছন্দ করে, তবে রিপাবলিকানদের মধ্যে এই সংখ্যা মাত্র ১৫ শতাংশ। যেহেতু বেশির ভাগ ভারতীয় মার্কিন ডেমোক্র্যাট, তাই সামগ্রিকভাবে বাইডেনই এগিয়ে।
জরিপে আরও উঠে এসেছে, ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের তুলনায় বাইডেন–কমলা হ্যারিসের প্রশাসনকে ভারত- যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের জন্য বেশি ইতিবাচক বলে মনে করেন অনেকে।
ফেব্রুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে বৈঠকের সময় ট্রাম্প ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উভয় একে অপরের নেতৃত্বের প্রশংসা করেছিলেন। কিন্তু ট্রাম্প ভারতের উচ্চ বাণিজ্য শুল্কের সমালোচনা করে এটিকে একটি ‘বড় সমস্যা’ বলে অভিহিত করেন।
গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যাচেষ্টা
ভারতীয় সরকারের সমর্থনে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে শিখ আন্দোলনের নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যাচেষ্টা মামলার অভিযোগ সম্পর্কে জরিপের মাত্র অর্ধেক অংশগ্রহণকারী অবগত ছিলেন। এই মামলায় গত অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্র একজন সাবেক ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গুপ্তহত্যা ও অর্থ পাচারের অভিযোগ আনে।
জরিপে দেখা গেছে, বেশির ভাগ অংশগ্রহণকারী মনে করেন, এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া ন্যায়সংগত নয়। যদি উল্টো ঘটনা ঘটত, তবু তা গ্রহণযোগ্য হতো না।
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন প্রশ্নে বিভক্তি
ভারতীয় মার্কিনেরা রাজনৈতিক বিভক্তির ভিত্তিতে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন ইস্যুতেও ভিন্নমত পোষণ করেন।
ডেমোক্র্যাটরা বেশি ফিলিস্তিনপন্থী, যেখানে রিপাবলিকানরা ইসরায়েলপন্থী। ১০ জনের মধ্যে চারজন উত্তরদাতা মনে করেন, চলমান সংঘাতে বাইডেন প্রশাসন ইসরায়েলের পক্ষে অত্যধিক ঝুঁকেছিলেন।
ভারতের প্রতি আশাবাদ বাড়ছে
ভারত সম্পর্কে ভারতীয় মার্কিনদের মনোভাবের ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে। ৪৭ শতাংশ মনে করে, ভারত সঠিক পথে এগোচ্ছে। যা চার বছর আগের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে ৪০ শতাংশ মনে করে, ২০২৪ সালের নির্বাচন ভারতের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করেছে। তবে অনেক ভারতীয় মার্কিন একদিকে মোদির কট্টর হিন্দুত্ববাদী নেতৃত্বকে সমর্থন করেন, অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের তুলনামূলকভাবে উদারনৈতিক রাজনীতি পছন্দ করেন।
ট্রাম্পের প্রতি মনোভাব পরিবর্তন
২০১৯ সালে ‘Howdy Modi’ অনুষ্ঠানে ৫০ হাজার ভারতীয় মার্কিন অংশ নিলেও জরিপে দেখা গেছে, সেই সমাবেশের মূল আকর্ষণ ছিলেন নরেন্দ্র মোদি, ট্রাম্প নন।
বর্তমানেও ভারত–যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের জন্য ট্রাম্পকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন অনেকে। তবে জরিপে এটাও দেখা গেছে, রিপাবলিকানদের প্রতি ভারতীয় মার্কিনদের সমর্থন ধীরে ধীরে বাড়ছে। ২০২৪ সালে প্রায় ৩০ শতাংশ ভারতীয় মার্কিন রিপাবলিকান পার্টিকে সমর্থন করেছে, যা আগে কম ছিল।
ভারত সম্পর্কে ভারতীয় মার্কিনদের দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তি কী?
ভারতীয় মার্কিনদের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি গঠনে তিনটি মূল প্রভাব রয়েছে। প্রথমত, অনেকে ভারতসংক্রান্ত খবর নিয়ে তেমন খোঁজ রাখেন না।
দ্বিতীয়ত, তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রে সংখ্যালঘু হিসেবে উদারপন্থী, কিন্তু ভারতে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিসেবে তুলনামূলক রক্ষণশীল দৃষ্টিভঙ্গি রাখেন।
তৃতীয়ত, ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি সম্পর্কে অনেকে শুধু পরিবারের সঙ্গে কথোপকথন ও সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নির্ভরশীল। এর বাইরে তাঁরা ভারত সম্পর্কে তেমন খবর রাখেন না।
ভারত আমেরিকান মদে ১৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট। শুধু মদ নয়, আমেরিকান বিভিন্ন কৃষিপণ্যের ওপরও ভারত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে বলে অভিযোগ করেন লেভিট। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাশিয়ার প্রতি সহানুভূতি একটি কৌশলগত একটি পদক্ষেপ হতে পারে। এই বিষয়ে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্টের এক নিবন্ধে স্টিভ ব্যাননের সাম্প্রতিক একটি সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গ টেনেছেন লেখক মাইকেল শেরিডান।
১ ঘণ্টা আগেট্রান্সজেন্ডার বা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের জন্য গুয়াহাটিতে একটি আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা দিয়েছে আসাম সরকার। আজ বুধবার মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি জানান, সমাজে এই গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি বাড়াতে ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে, এটি তারই উজ্জ্বল দৃষ্টা
২ ঘণ্টা আগেবাণিজ্য যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে করণীয় জানাতে গিয়ে কানাডার শিল্পমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া-ফিলিপ শ্যাম্পেইন বলেছেন, ‘আমাদের স্থানীয় পণ্য কেনার দিকে নজর দিতে হবে। আমরা আমাদের রপ্তানি বৈচিত্র্যময় করতে পারি। তবে স্থানীয় পণ্য কেনার মাধ্যমেও আমরা অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে পারি।’
২ ঘণ্টা আগে