একটি ব্যস্ত রাস্তার পাশে জুমার নামাজরত মুসল্লিদের লাথি মারছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। পরে অবশ্য দিল্লির ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
৩৪ সেকেন্ডের মর্মান্তিক ভিডিওতে দেখা যায়, দিল্লির ইন্দারলোক এলাকায় একটি পুলিশ পোস্টের ইনচার্জ পাশের একটি মসজিদের কাছে রাস্তায় নামাজরত কয়েকজন লোককে ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করছেন। হঠাৎ তাঁকে ক্ষোভে ফেটে পড়তে দেখা যায়। পেছন থেকে দুজনকে লাথি মারেন; এমনকি তিনি একজনের ঘাড়েও আঘাত করেন।
এক সেকেন্ডের এবং এর চেয়ে দীর্ঘ কিছু ভিডিওতে একই পুলিশ কর্মকর্তাকে নামাজরত মুসল্লিদের আক্রমণাত্মকভাবে ধাক্কা দিতে দেখা যায়।
বার্তা সংস্থা পিটিআই ডেপুটি কমিশনার অব পুলিশ (দিল্লি উত্তর) এম কে মীনাকে উদ্ধৃত করে বলে, ‘আজ যে ঘটনাটি ঘটেছে তাতে, পুলিশ পোস্টের ইনচার্জ—যাকে ভিডিওতে দেখা গেছে—তাৎক্ষণিকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।’
এ ঘটনায় একটি বিভাগীয় তদন্তও শুরু হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে এনডিটিভি।
ভিডিওগুলোতে দেখা যায়, ওই পুলিশ কর্মকর্তা পথচারীদের সঙ্গেও উগ্র আচরণ করেন। কয়েকজনকে লাঞ্ছিত করেন। এ ঘটনার পর ক্ষুব্ধ লোকজন ওই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে রাস্তা অবরোধ করেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার জুমার নামাজের কারণে প্রচুর মুসল্লি জড়ো হন। মসজিদটির ধারণক্ষমতার বেশি মুসল্লি আসায় অনেককে রাস্তায় নামাজ পড়তে হয়। এর কারণে রাস্তায় যানজট বেধে গিয়েছিল এমন কোনো তথ্যও পাওয়া যায়নি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
কংগ্রেসের দিল্লি ইউনিট এই ঘটনাকে ‘লজ্জাজনক’ বলে বর্ণনা করে দিল্লি পুলিশের নিন্দা জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এটা খুব লজ্জাজনক! দিল্লি পুলিশের কর্মকর্তা রাস্তায় নামাজ পড়া লোকদের লাথি মারছে। এর চেয়ে লজ্জার আর কী হতে পারে...!’
একটি ব্যস্ত রাস্তার পাশে জুমার নামাজরত মুসল্লিদের লাথি মারছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। পরে অবশ্য দিল্লির ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
৩৪ সেকেন্ডের মর্মান্তিক ভিডিওতে দেখা যায়, দিল্লির ইন্দারলোক এলাকায় একটি পুলিশ পোস্টের ইনচার্জ পাশের একটি মসজিদের কাছে রাস্তায় নামাজরত কয়েকজন লোককে ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করছেন। হঠাৎ তাঁকে ক্ষোভে ফেটে পড়তে দেখা যায়। পেছন থেকে দুজনকে লাথি মারেন; এমনকি তিনি একজনের ঘাড়েও আঘাত করেন।
এক সেকেন্ডের এবং এর চেয়ে দীর্ঘ কিছু ভিডিওতে একই পুলিশ কর্মকর্তাকে নামাজরত মুসল্লিদের আক্রমণাত্মকভাবে ধাক্কা দিতে দেখা যায়।
বার্তা সংস্থা পিটিআই ডেপুটি কমিশনার অব পুলিশ (দিল্লি উত্তর) এম কে মীনাকে উদ্ধৃত করে বলে, ‘আজ যে ঘটনাটি ঘটেছে তাতে, পুলিশ পোস্টের ইনচার্জ—যাকে ভিডিওতে দেখা গেছে—তাৎক্ষণিকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।’
এ ঘটনায় একটি বিভাগীয় তদন্তও শুরু হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে এনডিটিভি।
ভিডিওগুলোতে দেখা যায়, ওই পুলিশ কর্মকর্তা পথচারীদের সঙ্গেও উগ্র আচরণ করেন। কয়েকজনকে লাঞ্ছিত করেন। এ ঘটনার পর ক্ষুব্ধ লোকজন ওই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে রাস্তা অবরোধ করেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার জুমার নামাজের কারণে প্রচুর মুসল্লি জড়ো হন। মসজিদটির ধারণক্ষমতার বেশি মুসল্লি আসায় অনেককে রাস্তায় নামাজ পড়তে হয়। এর কারণে রাস্তায় যানজট বেধে গিয়েছিল এমন কোনো তথ্যও পাওয়া যায়নি।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
কংগ্রেসের দিল্লি ইউনিট এই ঘটনাকে ‘লজ্জাজনক’ বলে বর্ণনা করে দিল্লি পুলিশের নিন্দা জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এটা খুব লজ্জাজনক! দিল্লি পুলিশের কর্মকর্তা রাস্তায় নামাজ পড়া লোকদের লাথি মারছে। এর চেয়ে লজ্জার আর কী হতে পারে...!’
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেনয় বছর বয়সী মাহমুদ আজ্জুর। ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখন্ড গাজার পুরোনো শহরের বাসিন্দা। একসময় বাজারে গিয়ে মায়ের জন্য সবজি কিনে আনত, খেলাধুলা করত, বন্ধুদের সঙ্গে হাসত। এখন সে হাত দুটো নেই। গত বছরের মার্চে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় মাহমুদের বাড়ি। বিস্ফোরণে মাহমুদ তার দুই হাত হারায়...
৩ ঘণ্টা আগেগাজার তরুণ ফটোসাংবাদিক ফাতেমা হাসসুনা জানতেন, মৃত্যু সব সময় তাঁর দরজায় ওঁত পেতে থাকে। গত ১৮ মাস ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলা, নিজের বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া, বিপুলসংখ্যক মানুষের বাস্তুচ্যুতি এবং পরিবারের ১১ জন সদস্যের মৃত্যু নিজ হাতে নথিভুক্ত করেছেন তিনি। এই ঘটনাগুলো ক্যামেরাবন্দী করতে গিয়ে...
৩ ঘণ্টা আগে