আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সাংবাদিক এবং বিশ্লেষকদের ধারণা ছিল—আজ সোমবার (২ জুন) তুরস্কের ইস্তাম্বুলে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে দ্বিতীয় মুখোমুখি আলোচনাটি কয়েক ঘণ্টা ধরে চলবে। তবে শেষ পর্যন্ত এই আলোচনা মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যেই শেষ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।
সংক্ষিপ্ত এই আলোচনায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো ঐকমত্য না হলেও দুই দেশ আবারও যুদ্ধবন্দী বিনিময়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি। সোমবার ‘বুখারেস্ট নাইন’ (বি-নাইন) শীর্ষ সম্মেলনে তিনি এই ঘোষণা দেন। বন্দী বিনিময় প্রক্রিয়াটি তুরস্কের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে গত মে মাসে অনুষ্ঠিত প্রথম মুখোমুখি আলোচনার ফলস্বরূপ দুই দেশ ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বন্দী বিনিময় সম্পন্ন করেছিল। এই চুক্তির অধীনে, দেশ দুটি এক হাজার করে বন্দী মুক্তি দিয়েছিল।
বি-নাইন সম্মেলনে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘যদি রাশিয়া ইস্তাম্বুলের আলোচনাকে অর্থহীন কথাবার্তায় পরিণত করে, তবে শুধু ইউরোপ নয়, জি-৭ এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ যুদ্ধ বন্ধে আগ্রহী সব পক্ষকেই নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হবে।’
নিষেধাজ্ঞা রাশিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তারের একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞা ট্যাংকার ব্যবহারে বাধা সৃষ্টি করবে, বাণিজ্য সীমিত করবে এবং তেলের দাম হ্রাস পেলে রাশিয়ার অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা লাগবে। চাপ ছাড়া পুতিন শান্তিচুক্তির পথে আসবেন না।’
ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত আলোচনায় ইউক্রেন একটি শান্তি প্রস্তাব দিয়েছে। এই প্রস্তাবে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আরোপিত নিষেধাজ্ঞায় কিছু ছাড় দেওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়, তবে এর শর্ত হিসেবে সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতির কথা বলা হয়। প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয়—কিছু নিষেধাজ্ঞা ধাপে ধাপে তুলে নেওয়া যেতে পারে, তবে প্রয়োজনে তা আবার আরোপের জন্য একটি পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা থাকা আবশ্যক।
ইউক্রেনের আরেকটি প্রস্তাব ছিল—সব বন্দীর বিনিময়ে সব বন্দীর মুক্তি, অর্থাৎ দুই দেশ একে অপরের সব বন্দীকে মুক্তি দেবে। এ ছাড়াও রাশিয়ার দ্বারা অপহৃত ইউক্রেনীয় শিশুদের ফিরিয়ে আনা এবং রাশিয়ার বন্দিদশায় থাকা সকল বেসামরিক নাগরিককে মুক্তি দেওয়ার প্রস্তাবও দেয় ইউক্রেন।
পুরো মাত্রার যুদ্ধ শুরুর পর থেকে যুদ্ধবিরতি ও শান্তি আলোচনায় দুই দেশের মধ্যে তেমন অগ্রগতি না হলেও, বন্দী বিনিময় একটি বিরল কার্যকর সহযোগিতার ক্ষেত্র হিসেবে রয়ে গেছে।
উল্লেখ্য, গত ১ মে তারিখে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের উপপ্রধান ইরিনা ভেরেশচুক জানিয়েছিলেন, রাশিয়ার হাতে বর্তমানে অন্তত ৮ হাজার ইউক্রেনীয় সেনা বন্দী অবস্থায় রয়েছে। তবে ইউক্রেন কতজন রুশ সেনাকে বন্দী রেখেছে, সে তথ্য প্রকাশ করেনি।
সাংবাদিক এবং বিশ্লেষকদের ধারণা ছিল—আজ সোমবার (২ জুন) তুরস্কের ইস্তাম্বুলে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে দ্বিতীয় মুখোমুখি আলোচনাটি কয়েক ঘণ্টা ধরে চলবে। তবে শেষ পর্যন্ত এই আলোচনা মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যেই শেষ হয়ে গেছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।
সংক্ষিপ্ত এই আলোচনায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে কোনো ঐকমত্য না হলেও দুই দেশ আবারও যুদ্ধবন্দী বিনিময়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি। সোমবার ‘বুখারেস্ট নাইন’ (বি-নাইন) শীর্ষ সম্মেলনে তিনি এই ঘোষণা দেন। বন্দী বিনিময় প্রক্রিয়াটি তুরস্কের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে গত মে মাসে অনুষ্ঠিত প্রথম মুখোমুখি আলোচনার ফলস্বরূপ দুই দেশ ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বন্দী বিনিময় সম্পন্ন করেছিল। এই চুক্তির অধীনে, দেশ দুটি এক হাজার করে বন্দী মুক্তি দিয়েছিল।
বি-নাইন সম্মেলনে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘যদি রাশিয়া ইস্তাম্বুলের আলোচনাকে অর্থহীন কথাবার্তায় পরিণত করে, তবে শুধু ইউরোপ নয়, জি-৭ এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ যুদ্ধ বন্ধে আগ্রহী সব পক্ষকেই নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে হবে।’
নিষেধাজ্ঞা রাশিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তারের একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞা ট্যাংকার ব্যবহারে বাধা সৃষ্টি করবে, বাণিজ্য সীমিত করবে এবং তেলের দাম হ্রাস পেলে রাশিয়ার অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা লাগবে। চাপ ছাড়া পুতিন শান্তিচুক্তির পথে আসবেন না।’
ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত আলোচনায় ইউক্রেন একটি শান্তি প্রস্তাব দিয়েছে। এই প্রস্তাবে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আরোপিত নিষেধাজ্ঞায় কিছু ছাড় দেওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়, তবে এর শর্ত হিসেবে সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতির কথা বলা হয়। প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয়—কিছু নিষেধাজ্ঞা ধাপে ধাপে তুলে নেওয়া যেতে পারে, তবে প্রয়োজনে তা আবার আরোপের জন্য একটি পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা থাকা আবশ্যক।
ইউক্রেনের আরেকটি প্রস্তাব ছিল—সব বন্দীর বিনিময়ে সব বন্দীর মুক্তি, অর্থাৎ দুই দেশ একে অপরের সব বন্দীকে মুক্তি দেবে। এ ছাড়াও রাশিয়ার দ্বারা অপহৃত ইউক্রেনীয় শিশুদের ফিরিয়ে আনা এবং রাশিয়ার বন্দিদশায় থাকা সকল বেসামরিক নাগরিককে মুক্তি দেওয়ার প্রস্তাবও দেয় ইউক্রেন।
পুরো মাত্রার যুদ্ধ শুরুর পর থেকে যুদ্ধবিরতি ও শান্তি আলোচনায় দুই দেশের মধ্যে তেমন অগ্রগতি না হলেও, বন্দী বিনিময় একটি বিরল কার্যকর সহযোগিতার ক্ষেত্র হিসেবে রয়ে গেছে।
উল্লেখ্য, গত ১ মে তারিখে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের উপপ্রধান ইরিনা ভেরেশচুক জানিয়েছিলেন, রাশিয়ার হাতে বর্তমানে অন্তত ৮ হাজার ইউক্রেনীয় সেনা বন্দী অবস্থায় রয়েছে। তবে ইউক্রেন কতজন রুশ সেনাকে বন্দী রেখেছে, সে তথ্য প্রকাশ করেনি।
পাকিস্তান দেশটির নারীদের জন্য বিশেষভাবে গঠিত রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাংক সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। গত শুক্রবার ফার্স্ট উইমেন ব্যাংক লিমিটেড (এফডব্লিউবিএল) আরব আমিরাতের ইন্টারন্যাশনাল হোল্ডিং কোম্পানির (আইএইচসি) কাছে বিক্রি করে দেয়।
২৩ মিনিট আগেআর্থিকভাবে স্বাবলম্বী বা স্বনির্ভর হলে ভরণপোষণ বা অ্যালিমনি না দেওয়ার পক্ষে রায় দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। আদালত পর্যবেক্ষণ করে মন্তব্য করেছে, স্থায়ী ভরণপোষণ বা পার্মানেন্ট অ্যালিমনি মূলত সামাজিক ন্যায়বিচারের একটি ব্যবস্থা। আর্থিকভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের মধ্যে আর্থিক সমতা আনার বা বিত্তশালী হওয়ার হাতিয়ার..
৩ ঘণ্টা আগে১৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ক্লিপ শেয়ার করেছেন ভারতীয় বন কর্মকর্তা (আইএফএস) পারভিন কাসওয়ান। ভিডিওতে দেখা যায়, রাজস্থানের মাউন্ট আবুর কাছে একটি চিতা (লেপার্ড) খাবারের খোঁজে আবর্জনার স্তূপে ঘাঁটাঘাঁটি করছে।
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ক্রমেই পুরোনো আমলের রাজা–বাদশাহদের মতো আচরণ করছেন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র ধ্বংস করে দিচ্ছেন। এমন অভিযোগ তুলে তাঁর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে অন্তত ৭০ লাখ মানুষ বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের খবর থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে