রাশিয়ার সাম্প্রতিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, এই আক্রমণের ফলে দেশটির ১০ লাখের বেশি মানুষ বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে। এই হামলায় রাশিয়া ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহার করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, বুধবার রাতে প্রায় সাড়ে ৯ ঘণ্টা ধরে ইউক্রেনের বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এটি চলতি মাসে দ্বিতীয় বড় আক্রমণ। রাজধানী কিয়েভসহ ওডেসা, খারকিভ, লুৎস্কসহ বেশ কয়েকটি শহরে বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে। কিয়েভে লক্ষ্য করে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ।
ইউক্রেনের জ্বালানিমন্ত্রী হেরমান হালুশচেনকো জানিয়েছেন, রাশিয়া অন্তত ১২টি এলাকায় হামলা চালিয়েছে, যার প্রধান লক্ষ্য ছিল দেশটির জ্বালানি অবকাঠামো। এর ফলে দেশটির বেশির ভাগ অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। লভিভ অঞ্চলে প্রায় ৫ লাখ ২৩ হাজার বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎহীন রয়েছে।
ইউক্রেনে ইতোমধ্যেই তুষারপাত শুরু হয়েছে, তবে এখনও তীব্র শীত আসেনি। ইউক্রেনের কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, রাশিয়া ক্রুজ ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র মজুত করে শীতের মাসগুলোতে আরও আক্রমণ চালাতে পারে। এ ধরনের হামলা শীতকালীন পরিস্থিতি আরও কঠিন করে তুলবে।
ইউক্রেনের বৃহত্তম বেসরকারি জ্বালানি কোম্পানি ডিটিইকে জানিয়েছে, তাদের তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো গুরুতর ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এ বছর রাশিয়া জ্বালানিকেন্দ্র লক্ষ্য করে আটবার বড় আক্রমণ চালিয়েছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে সর্বাত্মক আক্রমণ শুরু করে। তখন থেকে এ পর্যন্ত কারখানা ও জ্বালানিকেন্দ্র লক্ষ্য করে প্রায় ১৯০ বারের বেশি হামলা চালিয়েছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি টেলিগ্রামে এক বার্তায় বলেছেন, ‘আমাদের জ্বালানিকেন্দ্রগুলো তাদের প্রধান লক্ষ্যবস্তু।’ চলমান পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন কর্মকর্তারা।
রাশিয়ার সাম্প্রতিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, এই আক্রমণের ফলে দেশটির ১০ লাখের বেশি মানুষ বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে। এই হামলায় রাশিয়া ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহার করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, বুধবার রাতে প্রায় সাড়ে ৯ ঘণ্টা ধরে ইউক্রেনের বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এটি চলতি মাসে দ্বিতীয় বড় আক্রমণ। রাজধানী কিয়েভসহ ওডেসা, খারকিভ, লুৎস্কসহ বেশ কয়েকটি শহরে বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে। কিয়েভে লক্ষ্য করে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ।
ইউক্রেনের জ্বালানিমন্ত্রী হেরমান হালুশচেনকো জানিয়েছেন, রাশিয়া অন্তত ১২টি এলাকায় হামলা চালিয়েছে, যার প্রধান লক্ষ্য ছিল দেশটির জ্বালানি অবকাঠামো। এর ফলে দেশটির বেশির ভাগ অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। লভিভ অঞ্চলে প্রায় ৫ লাখ ২৩ হাজার বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিদ্যুৎহীন রয়েছে।
ইউক্রেনে ইতোমধ্যেই তুষারপাত শুরু হয়েছে, তবে এখনও তীব্র শীত আসেনি। ইউক্রেনের কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, রাশিয়া ক্রুজ ও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র মজুত করে শীতের মাসগুলোতে আরও আক্রমণ চালাতে পারে। এ ধরনের হামলা শীতকালীন পরিস্থিতি আরও কঠিন করে তুলবে।
ইউক্রেনের বৃহত্তম বেসরকারি জ্বালানি কোম্পানি ডিটিইকে জানিয়েছে, তাদের তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো গুরুতর ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এ বছর রাশিয়া জ্বালানিকেন্দ্র লক্ষ্য করে আটবার বড় আক্রমণ চালিয়েছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে সর্বাত্মক আক্রমণ শুরু করে। তখন থেকে এ পর্যন্ত কারখানা ও জ্বালানিকেন্দ্র লক্ষ্য করে প্রায় ১৯০ বারের বেশি হামলা চালিয়েছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি টেলিগ্রামে এক বার্তায় বলেছেন, ‘আমাদের জ্বালানিকেন্দ্রগুলো তাদের প্রধান লক্ষ্যবস্তু।’ চলমান পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন কর্মকর্তারা।
আজ থেকে ৪৪ বছর আগে ১৯৮১ সালের ২৯ জুলাই সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালে প্রিন্স চার্লসকে (বর্তমান ব্রিটিশ রাজা) বিয়ে করেছিলেন প্রিন্সেস ডায়ানা। রাজকীয় পোশাক ও ২৫ ফুট লম্বা ট্রেন ছাপিয়ে সেদিন সবার নজর কেড়ে নেয় ডায়ানার মাথার ঝলমলে টায়রা।
৭ ঘণ্টা আগেএই ইস্যুতে আজ মঙ্গলবার গ্রীষ্মকালীন ছুটি ভেঙে জরুরি মন্ত্রিসভা বৈঠক ডাকেন স্টারমার। বৈঠকে ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যৌথভাবে গৃহীত নতুন শান্তি পরিকল্পনা ও গাজার ২২ লাখ মানুষের জন্য মানবিক সহায়তা আরও কীভাবে বাড়ানো যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেপপ তারকা ক্যাটি পেরির সঙ্গে মন্ট্রিয়েলের একটি বিলাসবহুল রেস্তোরাঁয় ডিনার ডেটে দেখা গেছে কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে। মার্কিন ট্যাবলয়েড টিএমজেড মঙ্গলবার রাতে চাঞ্চল্যকর এই খবর প্রকাশ করেছে।
৯ ঘণ্টা আগেসব ধরনের বিবাহের জন্য ডেনমার্ক ইউরোপের অন্যান্য অনেক দেশের মতো নয়। তারা জন্মসনদ বা অবিবাহিত থাকার প্রমাণ চায় না। ডেনমার্কে বিয়ের জন্য শুধু একটি সার্টিফিকেট দরকার হয়। এটি পেলে চার মাসের মধ্যে ডেনমার্ক সরকার বিয়ের অনুমতি দেয়। কিছু ক্ষেত্রে, যদি ডিভোর্সের কাগজপত্র পরিষ্কার না হয়, তবে কর্মকর্তারা একটি
৯ ঘণ্টা আগে