রাজনীতি ও ব্যবসার প্যাঁচে পড়ে বারবার হোঁচট খেয়েছে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকা। অথচ শুরুর দিকে দরিদ্র দেশগুলোর ভরসা হয়ে উঠেছিল এই টিকা। কিন্তু রাজনীতি ও বাণিজ্যের বিরোধে এই ‘গরিবের টিকার’ দুর্নাম করার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে যোগ দিয়েছেন কিছু বিজ্ঞানীও। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে এ টিকা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। কিছু দেশ টিকা প্রয়োগ সাময়িক বন্ধ রেখেছে।
এ ধরনের পদক্ষেপের কারণে হাজার হাজার মানুষ কোভিডে মারা গিয়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা করছেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞানী। অক্সফোর্ডের টিকাগুলো মসৃণভাবে প্রয়োগ করা গেলে হয়তো তাঁদের বাঁচানো যেত।
অধ্যাপক জন বেল অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা তৈরি টিমেও ছিলেন। সম্প্রতি বিবিসি টু ডকুমেন্টারিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার সুনাম নষ্ট করে বিজ্ঞানী এবং রাজনীতিবিদেরা ‘সম্ভবত লাখ লাখ মানুষকে হত্যা করেছেন’। তাঁরা টিকার সুনামকে এমনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন যা সারা বিশ্বে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
জন বেল বলেন, ‘আমি মনে করি, বিজ্ঞানী এবং রাজনীতিবিদদের দিক থেকে এই নেতিবাচক আচরণ সম্ভবত কয়েক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে—তাঁরা এটি নিয়ে গর্ব করতে পারেন না!’
যুক্তরাজ্যে প্রথম যখন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দেওয়া শুরু হয় তখন রক্ত জমাট বাঁধা বিরল কয়েকটা জটিলতার ঘটনা ঘটেছিল। অধ্যাপক বেল মনে করেন, ওই সময় সরকারের উপদেষ্টাদের উচিত ছিল একটি বিকল্প প্রস্তাব দেওয়া।
রক্ত জমাট বাঁধার সঙ্গে সম্পর্কিত সংশয় ও ভীতি থেকে জার্মানি, ফ্রান্স, স্পেন, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, রিপাবলিক অব আয়ারল্যান্ড, ডেনমার্ক, নরওয়ে, বুলগেরিয়া, আইসল্যান্ড এবং থাইল্যান্ডসহ বেশ কয়েকটি দেশ টিকাদান কর্মসূচি বন্ধ করে দিয়েছিল।
এদিকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা বুস্টার প্রোগ্রামে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারেনি। বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যে ৩ কোটি ৭০ লাখের বেশি বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৪৮ হাজার ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা। অথচ এই টিকাটি যুক্তরাজ্যের সাফল্যের গল্প হিসেবে উদ্যাপিত হয়েছিল। আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণার পর এটিকে ‘বিশ্বের জন্য ব্রিটেনের উপহার’ বলে বর্ণনা করা হয়েছিল।
মূলত কোভিড টিকা সুলভ করার উদ্দেশ্যেই অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা এই টিকা উদ্ভাবন করেছিলেন। উদ্ভাবকেরা তখন বলেছিলেন, এটি অনেক কম খরচে পাওয়া যাবে। ফাইজার বা মডার্নার মতো এমআরএনএ টিকার বিপরীতে, এটি কম খরচে পরিবহন এবং সাধারণ ফ্রিজের তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা যায়। যুক্তরাজ্যের প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক এই টিকার দুটি ডোজ পেয়েছেন।
যুক্তরাজ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার অনুমোদন ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে ব্রিটেনের বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনার (ব্রেক্সিট) সঙ্গে জড়িয়ে যায়। অধ্যাপক বেল বলেন, ‘আমি মনে করি না এটি ইউরোপের সঙ্গে সম্পর্ককে সহজ করেছিল। কারণ এটি ব্রিটিশ টিকা হিসেবে প্রচার করা হয়েছিল।’
ইউরোপীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা তাদের সিদ্ধান্ত জানানোর আগেই জার্মানি সিদ্ধান্ত নেয়, ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের এই টিকা দেওয়া উচিত নয়। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে এই টিকা ‘অর্ধ-অকার্যকর’ বলে মন্তব্য করেন।
ইউরোপীয় মেডিসিন এজেন্সি সব বয়সের প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য অক্সফোর্ডের টিকার অনুমোদন দেয়। ফ্রান্স এবং জার্মানি উভয়ই পরবর্তীতে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে। এর আগে যা হবার তা হয়ে গেছে! এই টিকা সুনাম ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বিতরণ নিয়েও বড় বিশৃঙ্খলা ছিল। যুক্তরাজ্য এবং ইইউ উভয় অঞ্চলেই এই টিকা তৈরি করা হচ্ছিল। কিন্তু যুক্তরাজ্য আগেই চুক্তি করেছিল এবং সরবরাহের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকারের কথা চুক্তিতে উল্লেখ ছিল। এ কারণে ব্রিটেন বাদে ইউরোপের বাকি অংশে টিকা পাঠাতে পারছিল না অ্যাস্ট্রাজেনেকা। ইউরোপীয় ইউনিয়নে সরবরাহের জন্য যে পরিমাণ টিকার দরকার ছিল তা ব্রিটেনের বাইরের কারখানা থেকে সংকুলান করতে পারছিল না। আবার অগ্রাধিকার চুক্তি মানতে গিয়ে ব্রিটেনর কারখানা থেকেও টিকা পাঠাতে পারছি না। এ নিয়ে ব্রিটেন ও ইউরোপের মধ্যে টানাপোড়েনের ফাঁদে পড়েন সাধারণ মানুষ।
তাছাড়া অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নিয়ে রক্ত জমাট বাঁধার যে ঝুঁকির কথা বলা হয়েছিল সেটি ছিল খুবই বিরল ঘটনা। সামগ্রিকভাবে ৬৫ হাজার জনের মধ্যে একজনের এমন ঝুঁকি ছিল। তবে তরুণদের মধ্যে ঝুঁকি কিছুটা বেশি দেখা গেছে। যখন ইউরোপীয় নিয়ন্ত্রকেরা ঘোষণা করলেন, এই টিকায় ঝুঁকির চেয়ে সুরক্ষা সক্ষমতা বেশি, তখন বেশির ভাগ দেশ টিকা প্রয়োগের স্থগিতাদেশ তুলে নেয়। তবে এরপরও বয়সের সীমাবদ্ধতা তারা রেখেছিল। ফলে বেশি বয়সীদের কোভিড টিকা পেতে দেরি হয়।
যুক্তরাজ্যে বুস্টার ডোজ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে, ফাইজার বা মডার্নার মতো এমআরএনএ টিকা প্রয়োগে বয়স সীমাবদ্ধ না থাকা এবং রক্ত জমাট বাঁধা সমস্যা দেখা না দেওয়ায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার কপালে সর্বশেষ সিলমোহর পড়ে যায়।
অ্যাস্ট্রাজেনেকা যুক্তরাজ্যে বুস্টার ডোজের টিকা হিসেবে নিবন্ধিত হলেও বেশিরভাগ লোককে ফাইজার বা মডার্না দেওয়া হচ্ছে। যদিও এটি ব্যয়বহুল বিকল্প। এরপরে অবশ্য একাধিক গবেষণায় প্রমাণ পাওয়া গেছে, টিকার মিশ্র ডোজ কোভিডের বিরুদ্ধে ভালো সুরক্ষা দিতে পারে।
রাজনীতি ও ব্যবসার প্যাঁচে পড়ে বারবার হোঁচট খেয়েছে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকা। অথচ শুরুর দিকে দরিদ্র দেশগুলোর ভরসা হয়ে উঠেছিল এই টিকা। কিন্তু রাজনীতি ও বাণিজ্যের বিরোধে এই ‘গরিবের টিকার’ দুর্নাম করার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে যোগ দিয়েছেন কিছু বিজ্ঞানীও। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে এ টিকা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। কিছু দেশ টিকা প্রয়োগ সাময়িক বন্ধ রেখেছে।
এ ধরনের পদক্ষেপের কারণে হাজার হাজার মানুষ কোভিডে মারা গিয়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা করছেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বিজ্ঞানী। অক্সফোর্ডের টিকাগুলো মসৃণভাবে প্রয়োগ করা গেলে হয়তো তাঁদের বাঁচানো যেত।
অধ্যাপক জন বেল অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা তৈরি টিমেও ছিলেন। সম্প্রতি বিবিসি টু ডকুমেন্টারিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার সুনাম নষ্ট করে বিজ্ঞানী এবং রাজনীতিবিদেরা ‘সম্ভবত লাখ লাখ মানুষকে হত্যা করেছেন’। তাঁরা টিকার সুনামকে এমনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন যা সারা বিশ্বে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।
জন বেল বলেন, ‘আমি মনে করি, বিজ্ঞানী এবং রাজনীতিবিদদের দিক থেকে এই নেতিবাচক আচরণ সম্ভবত কয়েক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে—তাঁরা এটি নিয়ে গর্ব করতে পারেন না!’
যুক্তরাজ্যে প্রথম যখন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দেওয়া শুরু হয় তখন রক্ত জমাট বাঁধা বিরল কয়েকটা জটিলতার ঘটনা ঘটেছিল। অধ্যাপক বেল মনে করেন, ওই সময় সরকারের উপদেষ্টাদের উচিত ছিল একটি বিকল্প প্রস্তাব দেওয়া।
রক্ত জমাট বাঁধার সঙ্গে সম্পর্কিত সংশয় ও ভীতি থেকে জার্মানি, ফ্রান্স, স্পেন, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, রিপাবলিক অব আয়ারল্যান্ড, ডেনমার্ক, নরওয়ে, বুলগেরিয়া, আইসল্যান্ড এবং থাইল্যান্ডসহ বেশ কয়েকটি দেশ টিকাদান কর্মসূচি বন্ধ করে দিয়েছিল।
এদিকে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা বুস্টার প্রোগ্রামে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারেনি। বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যে ৩ কোটি ৭০ লাখের বেশি বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৪৮ হাজার ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা। অথচ এই টিকাটি যুক্তরাজ্যের সাফল্যের গল্প হিসেবে উদ্যাপিত হয়েছিল। আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণার পর এটিকে ‘বিশ্বের জন্য ব্রিটেনের উপহার’ বলে বর্ণনা করা হয়েছিল।
মূলত কোভিড টিকা সুলভ করার উদ্দেশ্যেই অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা এই টিকা উদ্ভাবন করেছিলেন। উদ্ভাবকেরা তখন বলেছিলেন, এটি অনেক কম খরচে পাওয়া যাবে। ফাইজার বা মডার্নার মতো এমআরএনএ টিকার বিপরীতে, এটি কম খরচে পরিবহন এবং সাধারণ ফ্রিজের তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা যায়। যুক্তরাজ্যের প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক এই টিকার দুটি ডোজ পেয়েছেন।
যুক্তরাজ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার অনুমোদন ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে ব্রিটেনের বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনার (ব্রেক্সিট) সঙ্গে জড়িয়ে যায়। অধ্যাপক বেল বলেন, ‘আমি মনে করি না এটি ইউরোপের সঙ্গে সম্পর্ককে সহজ করেছিল। কারণ এটি ব্রিটিশ টিকা হিসেবে প্রচার করা হয়েছিল।’
ইউরোপীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা তাদের সিদ্ধান্ত জানানোর আগেই জার্মানি সিদ্ধান্ত নেয়, ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের এই টিকা দেওয়া উচিত নয়। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে এই টিকা ‘অর্ধ-অকার্যকর’ বলে মন্তব্য করেন।
ইউরোপীয় মেডিসিন এজেন্সি সব বয়সের প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য অক্সফোর্ডের টিকার অনুমোদন দেয়। ফ্রান্স এবং জার্মানি উভয়ই পরবর্তীতে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে। এর আগে যা হবার তা হয়ে গেছে! এই টিকা সুনাম ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বিতরণ নিয়েও বড় বিশৃঙ্খলা ছিল। যুক্তরাজ্য এবং ইইউ উভয় অঞ্চলেই এই টিকা তৈরি করা হচ্ছিল। কিন্তু যুক্তরাজ্য আগেই চুক্তি করেছিল এবং সরবরাহের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকারের কথা চুক্তিতে উল্লেখ ছিল। এ কারণে ব্রিটেন বাদে ইউরোপের বাকি অংশে টিকা পাঠাতে পারছিল না অ্যাস্ট্রাজেনেকা। ইউরোপীয় ইউনিয়নে সরবরাহের জন্য যে পরিমাণ টিকার দরকার ছিল তা ব্রিটেনের বাইরের কারখানা থেকে সংকুলান করতে পারছিল না। আবার অগ্রাধিকার চুক্তি মানতে গিয়ে ব্রিটেনর কারখানা থেকেও টিকা পাঠাতে পারছি না। এ নিয়ে ব্রিটেন ও ইউরোপের মধ্যে টানাপোড়েনের ফাঁদে পড়েন সাধারণ মানুষ।
তাছাড়া অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নিয়ে রক্ত জমাট বাঁধার যে ঝুঁকির কথা বলা হয়েছিল সেটি ছিল খুবই বিরল ঘটনা। সামগ্রিকভাবে ৬৫ হাজার জনের মধ্যে একজনের এমন ঝুঁকি ছিল। তবে তরুণদের মধ্যে ঝুঁকি কিছুটা বেশি দেখা গেছে। যখন ইউরোপীয় নিয়ন্ত্রকেরা ঘোষণা করলেন, এই টিকায় ঝুঁকির চেয়ে সুরক্ষা সক্ষমতা বেশি, তখন বেশির ভাগ দেশ টিকা প্রয়োগের স্থগিতাদেশ তুলে নেয়। তবে এরপরও বয়সের সীমাবদ্ধতা তারা রেখেছিল। ফলে বেশি বয়সীদের কোভিড টিকা পেতে দেরি হয়।
যুক্তরাজ্যে বুস্টার ডোজ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে, ফাইজার বা মডার্নার মতো এমআরএনএ টিকা প্রয়োগে বয়স সীমাবদ্ধ না থাকা এবং রক্ত জমাট বাঁধা সমস্যা দেখা না দেওয়ায় অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার কপালে সর্বশেষ সিলমোহর পড়ে যায়।
অ্যাস্ট্রাজেনেকা যুক্তরাজ্যে বুস্টার ডোজের টিকা হিসেবে নিবন্ধিত হলেও বেশিরভাগ লোককে ফাইজার বা মডার্না দেওয়া হচ্ছে। যদিও এটি ব্যয়বহুল বিকল্প। এরপরে অবশ্য একাধিক গবেষণায় প্রমাণ পাওয়া গেছে, টিকার মিশ্র ডোজ কোভিডের বিরুদ্ধে ভালো সুরক্ষা দিতে পারে।
মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনকে কয়েক বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সহায়তা আপাতত স্থগিত রাখার অনুমতি দিয়েছেন। এর ফলে নিম্ন আদালতের দেওয়া রায় সাময়িকভাবে আটকে গেল।
৩ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ৬৫ বছর বয়সী পৌডেল দৌড়ে পালাচ্ছেন, আর পেছনে শত শত মানুষ তাঁকে ধাওয়া করছে। একপর্যায়ে এক তরুণ বিক্ষোভকারী সামনে থেকে এসে লাফিয়ে তাঁকে লাথি মারেন। এতে তিনি একটি লাল দেয়ালে ধাক্কা খান। কিছুক্ষণ পর তিনি আবার উঠে দৌড়াতে শুরু করেন।
৪ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর কোটেশ্বরে ভয়াবহ সহিংসতায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, আত্মসমর্পণের পরও আন্দোলনকারীরা তাঁদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেদোহায় ইসরায়েলি হামলায় কোনো ক্ষতি হয়নি হামাস নেতাদের। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য সুহাইল আল-হিন্দি আল জাজিরাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগে