সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫
ইউক্রেন-রাশিয়া লড়াই চলতে ২ বছরেরও বেশি সময় ধরে। এই সময়ে ইউক্রেনের মাটিতে রাশিয়ার নিহত সেনার সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে বলে দাবি করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। সংবাদমাধ্যমটি মূলত নিজস্ব প্রতিবেদক, স্বাধীন সংবাদ গোষ্ঠী মিডিয়াজোনা ও স্বেচ্ছাসেবীদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
বিবিসি রাশিয়ান, মিডিয়াজোনা ও স্বেচ্ছাসেবীরা ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই থেকে প্রাণহানি গণনা করে আসছে। তাঁরা সরকারি প্রতিবেদন, বিভিন্ন গণমাধ্যম থেকে পাওয়া তথ্য এবং রাশিয়ার বিভিন্ন কবরস্থানে নতুন কবরের সংখ্যা—যা স্যাটেলাইট চিত্র থেকে পাওয়া গেছে—ব্যবহার করে এই সংখ্যা গণনা করেছে।
বিবিসির হিসাব বলছে, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের দ্বিতীয় বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে প্রায় ২৭ হাজার রুশ সেনা নিহত হয়েছে। যা আগের বছরের চেয়ে অন্তত ২৫ শতাংশ বেশি। সব মিলিয়ে দুই বছরে ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫০ হাজারেরও বেশি সেনা নিহত হয়েছে।
তবে রাশিয়া, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে যে পরিমাণ নিহত রুশ সেনার সংখ্যা বলেছিল তার চেয়ে অন্তত ৮ গুণ বেশি। অবশ্যই এই গণনায় রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করে নেওয়া ইউক্রেনীয় অঞ্চল লুহানস্ক ও দোনেৎস্কে রুশপন্থী যোদ্ধার সংখ্যা যোগ করা হয়নি।
সর্বশেষ, ইউক্রেন চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে জানিয়েছিল দেশটির ৩১ হাজার সেনা নিহত হয়েছে রাশিয়ার সঙ্গে লড়াইয়ে। তবে এই সন্দেহের অবকাশ আছে যে, ইউক্রেনও প্রকৃত সংখ্যা জানায়নি। প্রকৃত সংখ্যা এর চেয়ে আরও অনেক বেশি।
বিবিসি বলছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে রুশ সেনাদের প্রাণহানির পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যায়। কারণ সে সময় রাশিয়া দোনেৎস্ক দখল করতে বড় আকারের আক্রমণ শুরু করে। এর কয়েক মাস পর অপর ইউক্রেনীয় শহর বাখমুত দখলের সময়ও রুশ সেনাদের প্রাণহানি বেড়ে গিয়েছিল।
এদিকে, বিবিসির প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় ক্রেমলিন বলেছে, তারা সামরিক বাহিনীর সদস্যদের মৃত্যু ও হতাহতের বিষয়ে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি। এই বিষয়টি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন। এ বিষয়ে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এই বিষয়ে রাশিয়ার ‘সরকারি গোপনীয় আইনের’ উল্লেখ করে বলেন, এটি পুরোপুরি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায়।
ইউক্রেন-রাশিয়া লড়াই চলতে ২ বছরেরও বেশি সময় ধরে। এই সময়ে ইউক্রেনের মাটিতে রাশিয়ার নিহত সেনার সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে বলে দাবি করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। সংবাদমাধ্যমটি মূলত নিজস্ব প্রতিবেদক, স্বাধীন সংবাদ গোষ্ঠী মিডিয়াজোনা ও স্বেচ্ছাসেবীদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
বিবিসি রাশিয়ান, মিডিয়াজোনা ও স্বেচ্ছাসেবীরা ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই থেকে প্রাণহানি গণনা করে আসছে। তাঁরা সরকারি প্রতিবেদন, বিভিন্ন গণমাধ্যম থেকে পাওয়া তথ্য এবং রাশিয়ার বিভিন্ন কবরস্থানে নতুন কবরের সংখ্যা—যা স্যাটেলাইট চিত্র থেকে পাওয়া গেছে—ব্যবহার করে এই সংখ্যা গণনা করেছে।
বিবিসির হিসাব বলছে, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের দ্বিতীয় বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে প্রায় ২৭ হাজার রুশ সেনা নিহত হয়েছে। যা আগের বছরের চেয়ে অন্তত ২৫ শতাংশ বেশি। সব মিলিয়ে দুই বছরে ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫০ হাজারেরও বেশি সেনা নিহত হয়েছে।
তবে রাশিয়া, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে যে পরিমাণ নিহত রুশ সেনার সংখ্যা বলেছিল তার চেয়ে অন্তত ৮ গুণ বেশি। অবশ্যই এই গণনায় রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করে নেওয়া ইউক্রেনীয় অঞ্চল লুহানস্ক ও দোনেৎস্কে রুশপন্থী যোদ্ধার সংখ্যা যোগ করা হয়নি।
সর্বশেষ, ইউক্রেন চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে জানিয়েছিল দেশটির ৩১ হাজার সেনা নিহত হয়েছে রাশিয়ার সঙ্গে লড়াইয়ে। তবে এই সন্দেহের অবকাশ আছে যে, ইউক্রেনও প্রকৃত সংখ্যা জানায়নি। প্রকৃত সংখ্যা এর চেয়ে আরও অনেক বেশি।
বিবিসি বলছে, ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে রুশ সেনাদের প্রাণহানির পরিমাণ আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে যায়। কারণ সে সময় রাশিয়া দোনেৎস্ক দখল করতে বড় আকারের আক্রমণ শুরু করে। এর কয়েক মাস পর অপর ইউক্রেনীয় শহর বাখমুত দখলের সময়ও রুশ সেনাদের প্রাণহানি বেড়ে গিয়েছিল।
এদিকে, বিবিসির প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় ক্রেমলিন বলেছে, তারা সামরিক বাহিনীর সদস্যদের মৃত্যু ও হতাহতের বিষয়ে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি। এই বিষয়টি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন। এ বিষয়ে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ এই বিষয়ে রাশিয়ার ‘সরকারি গোপনীয় আইনের’ উল্লেখ করে বলেন, এটি পুরোপুরি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায়।
গত সপ্তাহে আলাস্কায় অনুষ্ঠিত হলো রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ সম্মেলন। এই সম্মেলনের প্রস্তুতির সময় আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে একটি চাঞ্চল্যকর খবর প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যখন বিদেশ সফরে যান, তখন তাঁর নিরাপত্তারক্ষীরা সঙ্গে একটি বিশেষ ‘মলমূত্রের স্যুটকেস’ বহন করেন।
২ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহসিন নাকভি দাবি করেছেন, কিছুদিন আগে হয়ে যাওয়া ভারত-পাকিস্তানের ৪ দিনের যুদ্ধে ভারতের ৬টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করা হয়েছে। তাঁর ভাষ্যমতে, এ ঘটনার ভিডিও প্রমাণ পাকিস্তানের হাতে রয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত কোনো প্রমাণ প্রকাশ করেনি ইসলামাবাদ।
২ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির দেশটির নেতৃত্বে কোনো পরিবর্তনের গুজবকে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এসব গুজব সরকার ও সেনাপ্রধান—দু’পক্ষের বিরুদ্ধেই ছড়ানো হচ্ছে। বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে পাকিস্তানি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক সুহাইল ওয়ারাইচকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেনাপ্রধান বলেন,
২ ঘণ্টা আগে
ক্লাউডবার্স্ট, আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে বিপর্যস্ত ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর। গত চার দিনে জম্মু ও কাশ্মীরের তিনটি ভিন্ন স্থানে ক্লাউডবার্স্টে ৬৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ১২২ জন। এ অবস্থায় আজ সোমবার ওই অঞ্চলের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার।
৪ ঘণ্টা আগে
