যুদ্ধবিরতি ও শান্তি আলোচনা শুরু করার জন্য ইউক্রেনকে শর্ত বেঁধে দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শর্ত অনুযায়ী, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার আশা বাদ দিতে হবে। পাশাপাশি যুদ্ধ বিরতি শুরু হওয়ার আগে রাশিয়ার দাবি করা অঞ্চলগুলো থেকে ইউক্রেনের সৈন্য প্রত্যাহার করে নিতে হবে।
রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের বিবৃতিটি এমন এক সময় এল যখন ইউক্রেনে শান্তির পথ নিয়ে আলোচনা করার জন্য ৯০টি দেশের নেতারা শনিবার সুইজারল্যান্ডে বৈঠকের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। শীর্ষ এই সম্মেলনে রাশিয়াকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
শুক্রবার মস্কোতে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এক বৈঠকে বক্তব্য রাখেন পুতিন। এ সময় তিনি ইউক্রেন সরকারকে রাশিয়ার আংশিক দখল করা চারটি অঞ্চল দোনেস্ক, লুহানস্ক, খেরসন এবং জাপোরিঝিয়া থেকে সেনা প্রত্যাহারের আহ্বান জানান।
পুতিন বলেন, ‘রাশিয়ার অগ্রযাত্রা ঠেকাতে ইউক্রেনকে অবশ্যই আনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাটো সামরিক জোটে যোগদানের প্রচেষ্টা ছেড়ে দিতে হবে।’
রুশ প্রেসিডেন্ট জানান, ইউক্রেনের সরকার যদি শর্ত মেনে নেয় তবে যে মুহূর্তে তাঁরা সেই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করবে, সেই মুহূর্ত থেকেই যুদ্ধবিরতি শুরু হয়ে যাবে।
বিসিসি জানিয়েছে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রস্তাবকে ‘সম্পূর্ণ ছলনা’ বলে আখ্যা দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পোডোলিয়াক। এ ধরনের প্রস্তাবকে তিনি আক্রমণাত্মকও বলেছেন।
ভ্লাদিমির পুতিনের বেঁধে দেওয়া শর্তের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইতালি সফররত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কিও। ইতালির একটি টেলিভিশনকে তিনি বলেছেন, ‘এগুলো আল্টিমেটামের বার্তা। হিটলারও একই কাজ করেছিলেন, যখন তিনি বলেছিলেন—আমাকে চেকোস্লোভাকিয়ার একটি অংশ দিন, তবে ঝামেলা এখানেই শেষ হবে।’
মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিনও রাশিয়ার দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, ‘পুতিন অবৈধভাবে সার্বভৌম ইউক্রেনের ভূখণ্ড দখল করেছেন। শান্তির জন্য ইউক্রেনকে কী করতে হবে, তা নির্দেশ করার কোনো অবস্থানে তিনি (পুতিন) নেই।’
ন্যাটো মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ বলেছেন, ‘পুতিনের প্রস্তাব সরল বিশ্বাসে তৈরি হয়নি।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট সুইজারল্যান্ডে শনিবারের শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন। এই সম্মেলনে তিনি ব্যাপক আন্তর্জাতিক সমর্থন পাওয়ার আশা করছেন।
যুদ্ধবিরতি ও শান্তি আলোচনা শুরু করার জন্য ইউক্রেনকে শর্ত বেঁধে দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। শর্ত অনুযায়ী, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার আশা বাদ দিতে হবে। পাশাপাশি যুদ্ধ বিরতি শুরু হওয়ার আগে রাশিয়ার দাবি করা অঞ্চলগুলো থেকে ইউক্রেনের সৈন্য প্রত্যাহার করে নিতে হবে।
রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের বিবৃতিটি এমন এক সময় এল যখন ইউক্রেনে শান্তির পথ নিয়ে আলোচনা করার জন্য ৯০টি দেশের নেতারা শনিবার সুইজারল্যান্ডে বৈঠকের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। শীর্ষ এই সম্মেলনে রাশিয়াকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
শুক্রবার মস্কোতে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এক বৈঠকে বক্তব্য রাখেন পুতিন। এ সময় তিনি ইউক্রেন সরকারকে রাশিয়ার আংশিক দখল করা চারটি অঞ্চল দোনেস্ক, লুহানস্ক, খেরসন এবং জাপোরিঝিয়া থেকে সেনা প্রত্যাহারের আহ্বান জানান।
পুতিন বলেন, ‘রাশিয়ার অগ্রযাত্রা ঠেকাতে ইউক্রেনকে অবশ্যই আনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাটো সামরিক জোটে যোগদানের প্রচেষ্টা ছেড়ে দিতে হবে।’
রুশ প্রেসিডেন্ট জানান, ইউক্রেনের সরকার যদি শর্ত মেনে নেয় তবে যে মুহূর্তে তাঁরা সেই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করবে, সেই মুহূর্ত থেকেই যুদ্ধবিরতি শুরু হয়ে যাবে।
বিসিসি জানিয়েছে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রস্তাবকে ‘সম্পূর্ণ ছলনা’ বলে আখ্যা দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা মিখাইলো পোডোলিয়াক। এ ধরনের প্রস্তাবকে তিনি আক্রমণাত্মকও বলেছেন।
ভ্লাদিমির পুতিনের বেঁধে দেওয়া শর্তের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইতালি সফররত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কিও। ইতালির একটি টেলিভিশনকে তিনি বলেছেন, ‘এগুলো আল্টিমেটামের বার্তা। হিটলারও একই কাজ করেছিলেন, যখন তিনি বলেছিলেন—আমাকে চেকোস্লোভাকিয়ার একটি অংশ দিন, তবে ঝামেলা এখানেই শেষ হবে।’
মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিনও রাশিয়ার দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, ‘পুতিন অবৈধভাবে সার্বভৌম ইউক্রেনের ভূখণ্ড দখল করেছেন। শান্তির জন্য ইউক্রেনকে কী করতে হবে, তা নির্দেশ করার কোনো অবস্থানে তিনি (পুতিন) নেই।’
ন্যাটো মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ বলেছেন, ‘পুতিনের প্রস্তাব সরল বিশ্বাসে তৈরি হয়নি।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট সুইজারল্যান্ডে শনিবারের শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন। এই সম্মেলনে তিনি ব্যাপক আন্তর্জাতিক সমর্থন পাওয়ার আশা করছেন।
এক সপ্তাহে দুই দফা ন্যাটোর আকাশসীমা লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে। তিন দিনের ব্যবধানে ন্যাটোর আকাশসীমায় দুটি রুশ উড়োজাহাজ শনাক্ত করা হয়েছে। গতকাল রোববার এক বিবৃতিতে ব্রিটেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এমন দাবি করেছে।
৫ মিনিট আগেখুব শিগগিরই মাসওয়ারি বেতনভিত্তিক চাকরির দিন শেষ হয়ে যাবে। বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে এ ধরনের বেতনভোগী মধ্যবিত্ত শ্রেণি। বিশেষ করে ভারতে এই মধ্যবিত্ত শ্রেণিটি চলতি দশকের মধ্যেই সম্ভবত বিলুপ্ত হবে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও শ্রমিকদের নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে রেল সংযোগ প্রকল্পের অর্থায়ন ও নির্মাণকাজ স্থগিত করেছে ভারত। এই সিদ্ধান্তের ফলে অন্তত তিনটি চলমান প্রকল্প থেমে গেছে এবং আরও পাঁচটি প্রকল্পের জরিপ কাজও বন্ধ হয়ে গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
১৭ ঘণ্টা আগে