বিগত ১ বছর ৯ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে ইউক্রেনের ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ জানিয়েছে রাশিয়া। গতকাল মঙ্গলবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে রুশ মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু জানিয়েছেন, ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারির পর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ইউক্রেনের প্রায় ৪ লাখ সেনা হতাহত হয়েছে। এ সময় তিনি জানান, রণক্ষেত্রে রাশিয়ার সেনারা এখন সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে।
শোইগুর মতে, বিগত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হওয়া যুদ্ধে ইউক্রেনের অন্তত ৩ লাখ ৮৩ হাজার সেনা হতাহত হয়েছে। এই সময়ে দেশটি অন্তত ১৪ হাজার ট্যাংক, বিভিন্ন সাঁজোয়া ও পদাতিক যান হারিয়েছে। একই সময়ে ইউক্রেনের ৫৫৩টি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। রুশ প্রতিরক্ষা বাহিনীর আক্রমণে ইউক্রেন হেলিকপ্টার হারিয়েছে ২৫৯টি। এ ছাড়া সাড়ে ৮ হাজার বিভিন্ন ধরনে গোলন্দাজ ও মাল্টিপল রকেট লঞ্চার ইউনিটও হারিয়েছে ইউক্রেন।
রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দাবি, জুনের শুরুতে ইউক্রেন রাশিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণ শুরু করার পর থেকে কিয়েভ তার সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত জনবলের প্রায় অর্ধেকই হারিয়ে ফেলেছে। ব্যয়বহুল এই পাল্টা আক্রমণ রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ফলপ্রসূ অভিযানে সক্ষম হয়নি। ফলে যে লক্ষ্যে কিয়েভ এই পাল্টা আক্রমণ চালিয়েছিল তা ব্যর্থ হয়েছে। ইউক্রেন ও পশ্চিমা সমর কর্মকর্তারাও বিষয়টি স্বীকার করেন এখন।
বৈঠকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ঘোষণা করেন, মস্কো যেসব লক্ষ্য অর্জনের লক্ষ্যে ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযানের চালিয়েছে সেগুলো এখনই ত্যাগ করছে না। তিনি আরও বলেন, রাশিয়ান সামরিক বাহিনী বর্তমানে সংঘাতে কৌশলগতভাবে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যাপক সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে।
পুতিন আরও বলেন, কিয়েভ তার পশ্চিমা প্রভুদের কিছু ভালো ফলাফল দেখানোর জন্য তার রিজার্ভ নষ্ট করছে। কিন্তু পশ্চিমা বিশ্বের সমরাস্ত্র যে অজেয়—এই ধারণাও রুশ বাহিনী বিগ কয়েক মাসে উড়িয়ে দিয়েছে। এ সময় পুতিন দাবি করেন, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়া কৌশলগত পরাজয় বরণ করবে পশ্চিমা বিশ্বে এই আশাও আর নেই।
বিগত ১ বছর ৯ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে ইউক্রেনের ক্ষয়ক্ষতির বিবরণ জানিয়েছে রাশিয়া। গতকাল মঙ্গলবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে রুশ মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু জানিয়েছেন, ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারির পর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ইউক্রেনের প্রায় ৪ লাখ সেনা হতাহত হয়েছে। এ সময় তিনি জানান, রণক্ষেত্রে রাশিয়ার সেনারা এখন সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে।
শোইগুর মতে, বিগত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হওয়া যুদ্ধে ইউক্রেনের অন্তত ৩ লাখ ৮৩ হাজার সেনা হতাহত হয়েছে। এই সময়ে দেশটি অন্তত ১৪ হাজার ট্যাংক, বিভিন্ন সাঁজোয়া ও পদাতিক যান হারিয়েছে। একই সময়ে ইউক্রেনের ৫৫৩টি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। রুশ প্রতিরক্ষা বাহিনীর আক্রমণে ইউক্রেন হেলিকপ্টার হারিয়েছে ২৫৯টি। এ ছাড়া সাড়ে ৮ হাজার বিভিন্ন ধরনে গোলন্দাজ ও মাল্টিপল রকেট লঞ্চার ইউনিটও হারিয়েছে ইউক্রেন।
রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দাবি, জুনের শুরুতে ইউক্রেন রাশিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণ শুরু করার পর থেকে কিয়েভ তার সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত জনবলের প্রায় অর্ধেকই হারিয়ে ফেলেছে। ব্যয়বহুল এই পাল্টা আক্রমণ রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো ধরনের ফলপ্রসূ অভিযানে সক্ষম হয়নি। ফলে যে লক্ষ্যে কিয়েভ এই পাল্টা আক্রমণ চালিয়েছিল তা ব্যর্থ হয়েছে। ইউক্রেন ও পশ্চিমা সমর কর্মকর্তারাও বিষয়টি স্বীকার করেন এখন।
বৈঠকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন ঘোষণা করেন, মস্কো যেসব লক্ষ্য অর্জনের লক্ষ্যে ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযানের চালিয়েছে সেগুলো এখনই ত্যাগ করছে না। তিনি আরও বলেন, রাশিয়ান সামরিক বাহিনী বর্তমানে সংঘাতে কৌশলগতভাবে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যাপক সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে।
পুতিন আরও বলেন, কিয়েভ তার পশ্চিমা প্রভুদের কিছু ভালো ফলাফল দেখানোর জন্য তার রিজার্ভ নষ্ট করছে। কিন্তু পশ্চিমা বিশ্বের সমরাস্ত্র যে অজেয়—এই ধারণাও রুশ বাহিনী বিগ কয়েক মাসে উড়িয়ে দিয়েছে। এ সময় পুতিন দাবি করেন, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়া কৌশলগত পরাজয় বরণ করবে পশ্চিমা বিশ্বে এই আশাও আর নেই।
রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের জন্য ইসরায়েলের পশ্চিমতীর দখলের মডেল নিয়ে আলোচনা করেছে বলে জানা গেছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী—রাশিয়া ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চলগুলোর সামরিক ও অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ নেবে, ঠিক যেভাবে ১৯৬৭ সালে জর্ডানের কাছ থেকে পশ্চিমতীর দখলের পর সেখানে শাসন কায়েম করেছে ইসরায়েল।
৩ ঘণ্টা আগেট্রাম্প জানান, তিনি পুতিনের সঙ্গে ভালো আলোচনা করেছেন। তবে তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি বাড়ি ফিরে দেখি, কোনো রকেট গিয়ে একটি নার্সিং হোম বা অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে আঘাত করেছে। আর রাস্তায় লাশ পড়ে আছে।’
৪ ঘণ্টা আগেসৌরশক্তিচালিত বিমানে মানব অভিযাত্রীদের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছে নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন সুইজারল্যান্ডের অভিযাত্রী রাফায়েল ডমজান। দক্ষিণ-পশ্চিম সুইজারল্যান্ডের সিওন শহর থেকে উড্ডয়ন করে তিনি আল্পস পর্বতমালা অতিক্রম করেন এবং ৯ হাজার ৫২১ মিটার (৩১,২৩৪ ফুট) উচ্চতায় পৌঁছান।
৫ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টেলিফোন আলাপের পর দক্ষিণ ফ্রান্সে সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন মাখোঁ। এ সময় তাঁর পাশে ছিলেন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট আন্তোনিও কস্তা।
৬ ঘণ্টা আগে