ইউরোপের দেশগুলোতে নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ ছিলেন ৩২ বছর বয়সী মাদক ব্যবসায়ী মার্কো অ্যাবেন। এবার মেক্সিকোতে গুলি করে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, প্রতিদ্বন্দ্বী এক ম্যাক্সিকান গ্যাং তাঁকে হত্যা করেছে।
এই বিষয়ে সোমবার এক প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ডেইলি স্টার বলেছে—একসময় ইউরোপোলের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড ফিউজিটিভস’ তালিকার শীর্ষে থাকা এই অপরাধী অবশেষে সহিংস মৃত্যুর শিকার হলেন।
প্রকাশিত একাধিক ছবিতে দেখা গেছে, মেক্সিকো সিটির উপকণ্ঠে আতিজাপান দে সারাগোজার একটি আবাসিক এলাকায় দুটি গাড়ির মাঝখানে পড়ে আছে একটি মৃতদেহ। শহর কর্তৃপক্ষ এটিকে মার্কোর মরদেহ হিসেবে নিশ্চিত করেছে।
মার্কোর হত্যাকাণ্ড এমন এক সময় ঘটল, যখন ম্যাক্সিকান কর্তৃপক্ষ ‘লস চাপিতোস’ কার্টেলের (মাদক সাম্রাজ্য) সঙ্গে সম্পৃক্ত এক সন্দেহভাজন পাইলটকে গ্রেপ্তারের পরিকল্পনা করছিল। ওই কার্টেলটি কুখ্যাত সিনালোয়া কার্টেলের একটি অংশ। বর্তমানে সিনালোয়া কার্টেল পরিচালনা করছেন ‘এল চাপো’ হিসেবে খ্যাত মেক্সিকোর কারাবন্দী মাদক সম্রাট গুজম্যানের ছেলেরা।
নিহত মার্কো নেদারল্যান্ডসের নাগরিক। ব্রাজিল থেকে নেদারল্যান্ডস পর্যন্ত একটি মাদক রুট পরিচালনার অভিযোগে তাঁর অনুপস্থিতিতেই দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল তাঁকে। এর আগে বিচার থেকে বাঁচতে ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে মেক্সিকোর কুলিয়াকান শহরে চলমান গ্যাং সংঘাতের মধ্যে নিজের মৃত্যুর নাটক সাজিয়েছিলেন তিনি।
তবে মৃত্যুর নাটক সাজিয়েও লাভ হয়নি মার্কোর। চলতি মাসের শুরুতেই যুক্তরাজ্য ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিল। পূর্ব লন্ডনের এক বন্দুক হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চলছিল। দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী গ্যাংয়ের মধ্যে ওই গোলাগুলির ঘটনায় ৯ বছরের এক শিশু মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিল।
জানা গেছে, ২০১৪-১৫ সালের মধ্যে আনারস ভর্তি কন্টেইনারে করে ৪০০ কেজি কোকেন পাচারের জন্য ২০২০ সালে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন মার্কো। এই অভিযোগে ২০২০ সালের অক্টোবরে তাঁকে ৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
শাস্তি এড়াতেই তিনি ইউরোপ ছেড়ে পালিয়ে যান। ধারণা করা হয়, ২০২৩ সাল থেকে মেক্সিকোতে ছদ্মনামে বসবাস করছিলেন তিনি। সেখানে তিনি কুখ্যাত সিনালোয়া কার্টেলের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছিলেন বলে তদন্তকারীরা ধারণা করছেন।
ইউরোপের দেশগুলোতে নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ ছিলেন ৩২ বছর বয়সী মাদক ব্যবসায়ী মার্কো অ্যাবেন। এবার মেক্সিকোতে গুলি করে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, প্রতিদ্বন্দ্বী এক ম্যাক্সিকান গ্যাং তাঁকে হত্যা করেছে।
এই বিষয়ে সোমবার এক প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ডেইলি স্টার বলেছে—একসময় ইউরোপোলের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড ফিউজিটিভস’ তালিকার শীর্ষে থাকা এই অপরাধী অবশেষে সহিংস মৃত্যুর শিকার হলেন।
প্রকাশিত একাধিক ছবিতে দেখা গেছে, মেক্সিকো সিটির উপকণ্ঠে আতিজাপান দে সারাগোজার একটি আবাসিক এলাকায় দুটি গাড়ির মাঝখানে পড়ে আছে একটি মৃতদেহ। শহর কর্তৃপক্ষ এটিকে মার্কোর মরদেহ হিসেবে নিশ্চিত করেছে।
মার্কোর হত্যাকাণ্ড এমন এক সময় ঘটল, যখন ম্যাক্সিকান কর্তৃপক্ষ ‘লস চাপিতোস’ কার্টেলের (মাদক সাম্রাজ্য) সঙ্গে সম্পৃক্ত এক সন্দেহভাজন পাইলটকে গ্রেপ্তারের পরিকল্পনা করছিল। ওই কার্টেলটি কুখ্যাত সিনালোয়া কার্টেলের একটি অংশ। বর্তমানে সিনালোয়া কার্টেল পরিচালনা করছেন ‘এল চাপো’ হিসেবে খ্যাত মেক্সিকোর কারাবন্দী মাদক সম্রাট গুজম্যানের ছেলেরা।
নিহত মার্কো নেদারল্যান্ডসের নাগরিক। ব্রাজিল থেকে নেদারল্যান্ডস পর্যন্ত একটি মাদক রুট পরিচালনার অভিযোগে তাঁর অনুপস্থিতিতেই দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল তাঁকে। এর আগে বিচার থেকে বাঁচতে ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে মেক্সিকোর কুলিয়াকান শহরে চলমান গ্যাং সংঘাতের মধ্যে নিজের মৃত্যুর নাটক সাজিয়েছিলেন তিনি।
তবে মৃত্যুর নাটক সাজিয়েও লাভ হয়নি মার্কোর। চলতি মাসের শুরুতেই যুক্তরাজ্য ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিল। পূর্ব লন্ডনের এক বন্দুক হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত চলছিল। দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী গ্যাংয়ের মধ্যে ওই গোলাগুলির ঘটনায় ৯ বছরের এক শিশু মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিল।
জানা গেছে, ২০১৪-১৫ সালের মধ্যে আনারস ভর্তি কন্টেইনারে করে ৪০০ কেজি কোকেন পাচারের জন্য ২০২০ সালে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন মার্কো। এই অভিযোগে ২০২০ সালের অক্টোবরে তাঁকে ৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
শাস্তি এড়াতেই তিনি ইউরোপ ছেড়ে পালিয়ে যান। ধারণা করা হয়, ২০২৩ সাল থেকে মেক্সিকোতে ছদ্মনামে বসবাস করছিলেন তিনি। সেখানে তিনি কুখ্যাত সিনালোয়া কার্টেলের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছিলেন বলে তদন্তকারীরা ধারণা করছেন।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৭ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৯ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
১১ ঘণ্টা আগে