ইউক্রেনের চারটি অঞ্চলকে আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ার অংশ বলে ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। স্থানীয় সময় শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ক্রেমলিনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে তিনি এ ঘোষণা দেন।
এই অনুষ্ঠানে এক দীর্ঘ বক্তৃতা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। পুরো বক্তব্যই বলতে গেলে পশ্চিমকে নিশানা করে। রুশ ভাষায় দেওয়া বক্তৃতা ইংরেজিতে অনুবাদ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। তারই কিছু চুম্বক অংশ বাংলায় ভাষান্তর করা হলো:
কিয়েভের প্রতি বার্তা
আমি চাই কিয়েভ কর্তৃপক্ষ এবং পশ্চিমে তাদের আসল প্রভুরা আমার কথা শুনুক, যাতে তারা এটি স্মরণে রাখতে পারে। লুহানস্ক ও দোনেৎস্ক, খেরসন ও জাপোরিঝিয়ায় বসবাসকারী মানুষ আমাদের নাগরিক হয়ে উঠছে। স্থায়ীভাবে।
আমরা কিয়েভ সরকারকে অবিলম্বে শত্রুতার নীতি থেকে সরে এসে, ২০১৪ সালে যে যুদ্ধ শুরু করেছিল তার অবসান ঘটাতে এবং আলোচনার টেবিলে ফিরে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।
আমরা এর জন্য প্রস্তুত...তবে আমরা দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিঝিয়া ও খেরসনের জনগণের সিদ্ধান্ত নিয়ে দ্বিতীয়বার আলোচনা করব না। এটি চূড়ান্তভাবে হয়ে গেছে। রাশিয়া তাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে না।
‘আমাদের ভূমি’ নিরাপত্তার প্রশ্ন
আমরা আমাদের সমস্ত ক্ষমতা ও রসদ দিয়ে আমাদের ভূমি রক্ষা করব।
জাতি টুকরো টুকরো
১৯৯১ সালে বেলোভেজ ফরেস্টে সাধারণ নাগরিকদের ইচ্ছার কথা বিবেচনা না করেই, তাদের কথা শোনার কোনো প্রয়োজনীয়তা বোধ না করেই, তৎকালীন পার্টির অভিজাতদের প্রতিনিধিরা ইউএসএসআরকে (সোভিয়েত ইউনিয়ন) ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। মানুষ হঠাৎ তাদের মাতৃভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। এটি আমাদের জাতিকে ছিন্নভিন্ন করে এবং বিচ্ছিন্ন করে দেয়। একটি জাতীয় বিপর্যয়...
আমি স্বীকার করি, তারা কী করছে তা তারা পুরোপুরি বুঝতে পারেনি এবং এটি অনিবার্যভাবে শেষ পর্যন্ত কী পরিণতি ডেকে আনবে সেটি তারা বুঝে উঠতে পারেননি। তবে সেটি আর গুরুত্বপূর্ণ নয়। সোভিয়েত ইউনিয়ন নেই, অতীতকে ফিরিয়ে আনা যায় না। এবং রাশিয়ায় আজ আর সেটির প্রয়োজন নেই। আমরা এর জন্য ভুগছি।
মহান, ঐতিহাসিক রাশিয়া
যে যুদ্ধক্ষেত্রে ভাগ্য এবং ইতিহাস আমাদের ডাক দিয়েছে তা আমাদের জনগণের জন্য, মহান ঐতিহাসিক রাশিয়ার জন্য, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, আমাদের সন্তানদের, নাতি-নাতনিদের জন্য যুদ্ধক্ষেত্র সেটি।
নর্ড স্ট্রিম ‘নাশকতা’
অ্যাংলো-স্যাক্সনদের কাছে (রাশিয়ার বিরুদ্ধে) নিষেধাজ্ঞাই যথেষ্ট মনে হয়নি: তারা নাশকতার দিকে অগ্রসর হয়েছে। এটা বিশ্বাস করা কঠিন, কিন্তু এটি একটি সত্য যে তারা নর্ড স্ট্রিম আন্তর্জাতিক গ্যাস পাইপলাইনে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, যেটি বাল্টিক সাগরের তলদেশ দিয়ে চলে গেছে।... এটা থেকে যারা লাভবান হবে তাদের সবার কাছে সেটা পরিষ্কার।
পরমাণু শক্তি প্রদর্শনের পূর্ব নজির
যুক্তরাষ্ট্রই বিশ্বের একমাত্র দেশ, যে দুবার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে। জাপানের শহর হিরোশিমা ও নাগাসাকি ধ্বংস করেছে। এর মধ্য দিয়ে তারা একটি নজির স্থাপন করেছে।
এমনকি আজও তারা আসলে জার্মানি, জাপান, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র এবং অন্য দেশগুলো দখল করে আছে। অথচ একই সময় অত্যন্ত অসততার সঙ্গে তাদের মিত্র বলে অভিহিত করে।
পশ্চিমা ‘শয়তানি’
এখন তারা সম্পূর্ণভাবে, নীতি নৈতিকতা, ধর্ম ও পরিবারের ধারণাকে অস্বীকারের পথে হাঁটছে...
পশ্চিমা অভিজাতদের একনায়কতন্ত্র পশ্চিমা দেশগুলোর জনগণসহ সমস্ত সমাজের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গেছে। এটি সবার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। এটি মানবতাকে সম্পূর্ণ অস্বীকার করা, বিশ্বাস এবং ঐতিহ্যগত মূল্যবোধের উৎখাত। প্রকৃতপক্ষে, স্বাধীনতার দমন নিজেই একটি ধর্মের বৈশিষ্ট্য পরিগ্রহ করেছে: (এটা) আপাদমস্তক শয়তানি।
উপনিবেশবাদ
পশ্চিম...মধ্যযুগে ঔপনিবেশিকতার নীতি গ্রহণ করেছিল, এরপর দাস বাণিজ্য, আমেরিকায় ইন্ডিয়ান আদিবাসীদের গণহত্যা, ভারত ও আফ্রিকা লুণ্ঠন। চীনের বিরুদ্ধে ইংল্যান্ড এবং ফ্রান্সের যুদ্ধগুলো...
তারা যা করেছে তা ছিল পুরো জাতিকে মাদকে আবদ্ধ করা, ইচ্ছাকৃতভাবে সমগ্র জাতিগোষ্ঠীকে নির্মূল করা। ভূমি ও সম্পদের জন্য তারা পশুর মতো মানুষ শিকার করেছে। এটি মানুষের স্বভাব, সত্য, স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচারের পরিপন্থী।
শিক্ষা এবং লিঙ্গ
আমরা কি সত্যিই চাই, এখানে আমাদের দেশে, রাশিয়ায়, ‘মা’ এবং ‘বাবা’র পরিবর্তে ‘পিতা/মাতা নম্বর ১’, ‘পিতা/মাতা নম্বর ২’, ‘নম্বর ৩’— এসব থাকুক? এরা পুরো উন্মাদ হয়ে গেছে? আমরা কি সত্যিই চাই...এটা আমাদের স্কুলে শিশুদের মাথায় গুঁজে দেওয়া হয়েছে...যে নারী ও পুরুষ ছাড়াও অনুমিতভাবে লিঙ্গ আছে, এবং (শিশুদের) লিঙ্গ পরিবর্তনের অস্ত্রোপচার করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে?...আমাদের একটি আলাদা ভবিষ্যৎ আছে, সেটা আমাদের একান্ত নিজস্ব ভবিষ্যৎ।
ইউক্রেনের চারটি অঞ্চলকে আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ার অংশ বলে ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। স্থানীয় সময় শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ক্রেমলিনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে তিনি এ ঘোষণা দেন।
এই অনুষ্ঠানে এক দীর্ঘ বক্তৃতা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। পুরো বক্তব্যই বলতে গেলে পশ্চিমকে নিশানা করে। রুশ ভাষায় দেওয়া বক্তৃতা ইংরেজিতে অনুবাদ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। তারই কিছু চুম্বক অংশ বাংলায় ভাষান্তর করা হলো:
কিয়েভের প্রতি বার্তা
আমি চাই কিয়েভ কর্তৃপক্ষ এবং পশ্চিমে তাদের আসল প্রভুরা আমার কথা শুনুক, যাতে তারা এটি স্মরণে রাখতে পারে। লুহানস্ক ও দোনেৎস্ক, খেরসন ও জাপোরিঝিয়ায় বসবাসকারী মানুষ আমাদের নাগরিক হয়ে উঠছে। স্থায়ীভাবে।
আমরা কিয়েভ সরকারকে অবিলম্বে শত্রুতার নীতি থেকে সরে এসে, ২০১৪ সালে যে যুদ্ধ শুরু করেছিল তার অবসান ঘটাতে এবং আলোচনার টেবিলে ফিরে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।
আমরা এর জন্য প্রস্তুত...তবে আমরা দোনেৎস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিঝিয়া ও খেরসনের জনগণের সিদ্ধান্ত নিয়ে দ্বিতীয়বার আলোচনা করব না। এটি চূড়ান্তভাবে হয়ে গেছে। রাশিয়া তাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে না।
‘আমাদের ভূমি’ নিরাপত্তার প্রশ্ন
আমরা আমাদের সমস্ত ক্ষমতা ও রসদ দিয়ে আমাদের ভূমি রক্ষা করব।
জাতি টুকরো টুকরো
১৯৯১ সালে বেলোভেজ ফরেস্টে সাধারণ নাগরিকদের ইচ্ছার কথা বিবেচনা না করেই, তাদের কথা শোনার কোনো প্রয়োজনীয়তা বোধ না করেই, তৎকালীন পার্টির অভিজাতদের প্রতিনিধিরা ইউএসএসআরকে (সোভিয়েত ইউনিয়ন) ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। মানুষ হঠাৎ তাদের মাতৃভূমি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। এটি আমাদের জাতিকে ছিন্নভিন্ন করে এবং বিচ্ছিন্ন করে দেয়। একটি জাতীয় বিপর্যয়...
আমি স্বীকার করি, তারা কী করছে তা তারা পুরোপুরি বুঝতে পারেনি এবং এটি অনিবার্যভাবে শেষ পর্যন্ত কী পরিণতি ডেকে আনবে সেটি তারা বুঝে উঠতে পারেননি। তবে সেটি আর গুরুত্বপূর্ণ নয়। সোভিয়েত ইউনিয়ন নেই, অতীতকে ফিরিয়ে আনা যায় না। এবং রাশিয়ায় আজ আর সেটির প্রয়োজন নেই। আমরা এর জন্য ভুগছি।
মহান, ঐতিহাসিক রাশিয়া
যে যুদ্ধক্ষেত্রে ভাগ্য এবং ইতিহাস আমাদের ডাক দিয়েছে তা আমাদের জনগণের জন্য, মহান ঐতিহাসিক রাশিয়ার জন্য, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, আমাদের সন্তানদের, নাতি-নাতনিদের জন্য যুদ্ধক্ষেত্র সেটি।
নর্ড স্ট্রিম ‘নাশকতা’
অ্যাংলো-স্যাক্সনদের কাছে (রাশিয়ার বিরুদ্ধে) নিষেধাজ্ঞাই যথেষ্ট মনে হয়নি: তারা নাশকতার দিকে অগ্রসর হয়েছে। এটা বিশ্বাস করা কঠিন, কিন্তু এটি একটি সত্য যে তারা নর্ড স্ট্রিম আন্তর্জাতিক গ্যাস পাইপলাইনে বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে, যেটি বাল্টিক সাগরের তলদেশ দিয়ে চলে গেছে।... এটা থেকে যারা লাভবান হবে তাদের সবার কাছে সেটা পরিষ্কার।
পরমাণু শক্তি প্রদর্শনের পূর্ব নজির
যুক্তরাষ্ট্রই বিশ্বের একমাত্র দেশ, যে দুবার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে। জাপানের শহর হিরোশিমা ও নাগাসাকি ধ্বংস করেছে। এর মধ্য দিয়ে তারা একটি নজির স্থাপন করেছে।
এমনকি আজও তারা আসলে জার্মানি, জাপান, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র এবং অন্য দেশগুলো দখল করে আছে। অথচ একই সময় অত্যন্ত অসততার সঙ্গে তাদের মিত্র বলে অভিহিত করে।
পশ্চিমা ‘শয়তানি’
এখন তারা সম্পূর্ণভাবে, নীতি নৈতিকতা, ধর্ম ও পরিবারের ধারণাকে অস্বীকারের পথে হাঁটছে...
পশ্চিমা অভিজাতদের একনায়কতন্ত্র পশ্চিমা দেশগুলোর জনগণসহ সমস্ত সমাজের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গেছে। এটি সবার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। এটি মানবতাকে সম্পূর্ণ অস্বীকার করা, বিশ্বাস এবং ঐতিহ্যগত মূল্যবোধের উৎখাত। প্রকৃতপক্ষে, স্বাধীনতার দমন নিজেই একটি ধর্মের বৈশিষ্ট্য পরিগ্রহ করেছে: (এটা) আপাদমস্তক শয়তানি।
উপনিবেশবাদ
পশ্চিম...মধ্যযুগে ঔপনিবেশিকতার নীতি গ্রহণ করেছিল, এরপর দাস বাণিজ্য, আমেরিকায় ইন্ডিয়ান আদিবাসীদের গণহত্যা, ভারত ও আফ্রিকা লুণ্ঠন। চীনের বিরুদ্ধে ইংল্যান্ড এবং ফ্রান্সের যুদ্ধগুলো...
তারা যা করেছে তা ছিল পুরো জাতিকে মাদকে আবদ্ধ করা, ইচ্ছাকৃতভাবে সমগ্র জাতিগোষ্ঠীকে নির্মূল করা। ভূমি ও সম্পদের জন্য তারা পশুর মতো মানুষ শিকার করেছে। এটি মানুষের স্বভাব, সত্য, স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচারের পরিপন্থী।
শিক্ষা এবং লিঙ্গ
আমরা কি সত্যিই চাই, এখানে আমাদের দেশে, রাশিয়ায়, ‘মা’ এবং ‘বাবা’র পরিবর্তে ‘পিতা/মাতা নম্বর ১’, ‘পিতা/মাতা নম্বর ২’, ‘নম্বর ৩’— এসব থাকুক? এরা পুরো উন্মাদ হয়ে গেছে? আমরা কি সত্যিই চাই...এটা আমাদের স্কুলে শিশুদের মাথায় গুঁজে দেওয়া হয়েছে...যে নারী ও পুরুষ ছাড়াও অনুমিতভাবে লিঙ্গ আছে, এবং (শিশুদের) লিঙ্গ পরিবর্তনের অস্ত্রোপচার করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে?...আমাদের একটি আলাদা ভবিষ্যৎ আছে, সেটা আমাদের একান্ত নিজস্ব ভবিষ্যৎ।
ইরানে নারীদের ওপর দুইটি পৃথক সহিংস হামলার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দেশজুড়ে এবং আন্তর্জাতিক পরিসরে তীব্র প্রতিক্রিয়ার তৈরি হয়েছে। একটি ভিডিওতে রাস্তায় এক নারীকে ভয়াবহভাবে নির্যাতন এবং অপরটিতে একটি পেশাদার সভায় নারীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গাজা উপত্যকা সম্পূর্ণভাবে দখলের প্রস্তাব দিতে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম। নেতানিয়াহুর পরিকল্পনার কথা জানিয়ে ইসরায়েলের একজন জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তা বলেছেন, ‘পথ ঠিক করা হয়েছে—আমরা পুরো গাজা দখলের পথে যাচ্ছি এবং হামাসকে পরাজিত করব।’
২ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কথিত অবৈধ কন্যা এলিজাভেটা ক্রিভোনোগিখ ব্যক্তিগত একটি টেলিগ্রাম চ্যানেলে আবেগঘন পোস্ট করে আবারও আলোচনায় এসেছেন। তিনি এই পোস্টে একজন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কথা উল্লেখ করে লিখেছেন, ‘যে লোক কোটি কোটি মানুষের জীবন নিয়েছে, সে আমার জীবনও ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগেহাবিবুল্লাহ খাত্তি এখন তাঁর পরিবারকে নিয়ে কাছের করাচি শহরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। পাকিস্তানের বৃহত্তম এ শহরে সিন্ধু বদ্বীপসহ দেশের নানা প্রান্ত থেকে আসা মানুষের ভিড় ক্রমেই বাড়ছে।
৫ ঘণ্টা আগে