আজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ উপকূলীয় শহর পিসহেভেনে শনিবার রাতে (৪ অক্টোবর) এক মসজিদে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। ওই সময় মসজিদের ভেতরে দুই ব্যক্তি ছিলেন। পুলিশ ঘটনাটিকে ‘ঘৃণাজনিত অপরাধ’ হিসেবে তদন্ত করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে রোববার (৫ অক্টোবর) সিএনএন জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার রাত ১০টার কিছু আগে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এর আগে দুই ব্যক্তি মুখে বালাক্লাভা (মুখোশ) পরে এসে মসজিদের দরজা জোর করে খোলার চেষ্টা করে। ব্যর্থ হয়ে তারা দরজার সামনে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়।
মসজিদের ব্যবস্থাপক জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলে তখন মসজিদের চেয়ারম্যান ও আরেকজন প্রার্থনাকারী উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা দুজনই ষাটোর্ধ্ব এবং নামাজ শেষে চা পান করছিলেন। হঠাৎ বাইরে বিকট শব্দ শুনে বের হতে না হতেই তাঁরা দরজার চারপাশে আগুন ছড়িয়ে পড়তে দেখেন। ব্যবস্থাপক বলেন, তাঁরা অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন। আক্রমণকারীদের উদ্দেশ্য ছিল সর্বোচ্চ ক্ষতি করা।
আগুনে মসজিদের সামনের অংশ ও চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত গাড়িটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। গাড়িটিই ছিল তাঁর একমাত্র জীবিকার উৎস। তিনি ট্যাক্সিচালক হিসেবে কাজ করতেন।
চার বছর আগে নির্মিত ছোট এই মসজিদে নিয়মিত ১০ থেকে ১৫ জন মুসল্লি নামাজ পড়েন। ব্যবস্থাপক বলেন, ‘এটা খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ ও শান্তিপূর্ণ জায়গা। এমন ঘটনা আমরা কখনো কল্পনাও করিনি।’
ঘটনার সময় নিরাপত্তা ক্যামেরায় ধরা পড়েছে মুখোশ পরা দুই ব্যক্তির আগমন, দরজা খোলার চেষ্টা এবং পরবর্তীকালে পেট্রল ঢেলে আগুন লাগানোর দৃশ্য। পুলিশ জানিয়েছে, আগুনে কেউ শারীরিকভাবে আহত না হলেও, স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
লিউইস জেলার লিবারেল ডেমোক্র্যাট এমপি জেমস ম্যাকক্লিয়ারি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘পিসহেভেনের মসজিদে আগুন লাগার ঘটনাটি ভয়াবহ। এটি আমাদের স্থানীয় সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং পুলিশ যথার্থভাবেই এটিকে ঘৃণাজনিত অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করছে।’
এটিই প্রথম নয়—গত বছরের আগস্টেও একই মসজিদে রাতে ডিম নিক্ষেপ ও বর্ণবাদী গালাগালির ঘটনা ঘটেছিল। ব্যবস্থাপক বলেন, ‘তারপরও এমন ভয়াবহ হামলা আমাদের জন্য সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত ছিল। এখন সবাই আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।’
সাসেক্স পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং অন্যান্য উপাসনালয়ে টহল বাড়ানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগেই ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে ‘ইয়োম কিপুর দিবসে’ (ইহুদিদের পবিত্র দিন) এক সিনাগগের বাইরে গাড়ি হামলা ও ছুরিকাঘাতে দুই ইহুদি উপাসক নিহত হন। প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার তখন সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘ঘৃণার আগুন আবার জ্বলে উঠছে আর ব্রিটেনকে আবারও তা পরাজিত করতে হবে।’

যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ উপকূলীয় শহর পিসহেভেনে শনিবার রাতে (৪ অক্টোবর) এক মসজিদে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। ওই সময় মসজিদের ভেতরে দুই ব্যক্তি ছিলেন। পুলিশ ঘটনাটিকে ‘ঘৃণাজনিত অপরাধ’ হিসেবে তদন্ত করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে রোববার (৫ অক্টোবর) সিএনএন জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার রাত ১০টার কিছু আগে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এর আগে দুই ব্যক্তি মুখে বালাক্লাভা (মুখোশ) পরে এসে মসজিদের দরজা জোর করে খোলার চেষ্টা করে। ব্যর্থ হয়ে তারা দরজার সামনে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়।
মসজিদের ব্যবস্থাপক জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলে তখন মসজিদের চেয়ারম্যান ও আরেকজন প্রার্থনাকারী উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা দুজনই ষাটোর্ধ্ব এবং নামাজ শেষে চা পান করছিলেন। হঠাৎ বাইরে বিকট শব্দ শুনে বের হতে না হতেই তাঁরা দরজার চারপাশে আগুন ছড়িয়ে পড়তে দেখেন। ব্যবস্থাপক বলেন, তাঁরা অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন। আক্রমণকারীদের উদ্দেশ্য ছিল সর্বোচ্চ ক্ষতি করা।
আগুনে মসজিদের সামনের অংশ ও চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত গাড়িটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। গাড়িটিই ছিল তাঁর একমাত্র জীবিকার উৎস। তিনি ট্যাক্সিচালক হিসেবে কাজ করতেন।
চার বছর আগে নির্মিত ছোট এই মসজিদে নিয়মিত ১০ থেকে ১৫ জন মুসল্লি নামাজ পড়েন। ব্যবস্থাপক বলেন, ‘এটা খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ ও শান্তিপূর্ণ জায়গা। এমন ঘটনা আমরা কখনো কল্পনাও করিনি।’
ঘটনার সময় নিরাপত্তা ক্যামেরায় ধরা পড়েছে মুখোশ পরা দুই ব্যক্তির আগমন, দরজা খোলার চেষ্টা এবং পরবর্তীকালে পেট্রল ঢেলে আগুন লাগানোর দৃশ্য। পুলিশ জানিয়েছে, আগুনে কেউ শারীরিকভাবে আহত না হলেও, স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
লিউইস জেলার লিবারেল ডেমোক্র্যাট এমপি জেমস ম্যাকক্লিয়ারি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘পিসহেভেনের মসজিদে আগুন লাগার ঘটনাটি ভয়াবহ। এটি আমাদের স্থানীয় সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং পুলিশ যথার্থভাবেই এটিকে ঘৃণাজনিত অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করছে।’
এটিই প্রথম নয়—গত বছরের আগস্টেও একই মসজিদে রাতে ডিম নিক্ষেপ ও বর্ণবাদী গালাগালির ঘটনা ঘটেছিল। ব্যবস্থাপক বলেন, ‘তারপরও এমন ভয়াবহ হামলা আমাদের জন্য সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত ছিল। এখন সবাই আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।’
সাসেক্স পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং অন্যান্য উপাসনালয়ে টহল বাড়ানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগেই ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে ‘ইয়োম কিপুর দিবসে’ (ইহুদিদের পবিত্র দিন) এক সিনাগগের বাইরে গাড়ি হামলা ও ছুরিকাঘাতে দুই ইহুদি উপাসক নিহত হন। প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার তখন সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘ঘৃণার আগুন আবার জ্বলে উঠছে আর ব্রিটেনকে আবারও তা পরাজিত করতে হবে।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ উপকূলীয় শহর পিসহেভেনে শনিবার রাতে (৪ অক্টোবর) এক মসজিদে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। ওই সময় মসজিদের ভেতরে দুই ব্যক্তি ছিলেন। পুলিশ ঘটনাটিকে ‘ঘৃণাজনিত অপরাধ’ হিসেবে তদন্ত করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে রোববার (৫ অক্টোবর) সিএনএন জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার রাত ১০টার কিছু আগে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এর আগে দুই ব্যক্তি মুখে বালাক্লাভা (মুখোশ) পরে এসে মসজিদের দরজা জোর করে খোলার চেষ্টা করে। ব্যর্থ হয়ে তারা দরজার সামনে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়।
মসজিদের ব্যবস্থাপক জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলে তখন মসজিদের চেয়ারম্যান ও আরেকজন প্রার্থনাকারী উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা দুজনই ষাটোর্ধ্ব এবং নামাজ শেষে চা পান করছিলেন। হঠাৎ বাইরে বিকট শব্দ শুনে বের হতে না হতেই তাঁরা দরজার চারপাশে আগুন ছড়িয়ে পড়তে দেখেন। ব্যবস্থাপক বলেন, তাঁরা অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন। আক্রমণকারীদের উদ্দেশ্য ছিল সর্বোচ্চ ক্ষতি করা।
আগুনে মসজিদের সামনের অংশ ও চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত গাড়িটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। গাড়িটিই ছিল তাঁর একমাত্র জীবিকার উৎস। তিনি ট্যাক্সিচালক হিসেবে কাজ করতেন।
চার বছর আগে নির্মিত ছোট এই মসজিদে নিয়মিত ১০ থেকে ১৫ জন মুসল্লি নামাজ পড়েন। ব্যবস্থাপক বলেন, ‘এটা খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ ও শান্তিপূর্ণ জায়গা। এমন ঘটনা আমরা কখনো কল্পনাও করিনি।’
ঘটনার সময় নিরাপত্তা ক্যামেরায় ধরা পড়েছে মুখোশ পরা দুই ব্যক্তির আগমন, দরজা খোলার চেষ্টা এবং পরবর্তীকালে পেট্রল ঢেলে আগুন লাগানোর দৃশ্য। পুলিশ জানিয়েছে, আগুনে কেউ শারীরিকভাবে আহত না হলেও, স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
লিউইস জেলার লিবারেল ডেমোক্র্যাট এমপি জেমস ম্যাকক্লিয়ারি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘পিসহেভেনের মসজিদে আগুন লাগার ঘটনাটি ভয়াবহ। এটি আমাদের স্থানীয় সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং পুলিশ যথার্থভাবেই এটিকে ঘৃণাজনিত অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করছে।’
এটিই প্রথম নয়—গত বছরের আগস্টেও একই মসজিদে রাতে ডিম নিক্ষেপ ও বর্ণবাদী গালাগালির ঘটনা ঘটেছিল। ব্যবস্থাপক বলেন, ‘তারপরও এমন ভয়াবহ হামলা আমাদের জন্য সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত ছিল। এখন সবাই আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।’
সাসেক্স পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং অন্যান্য উপাসনালয়ে টহল বাড়ানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগেই ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে ‘ইয়োম কিপুর দিবসে’ (ইহুদিদের পবিত্র দিন) এক সিনাগগের বাইরে গাড়ি হামলা ও ছুরিকাঘাতে দুই ইহুদি উপাসক নিহত হন। প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার তখন সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘ঘৃণার আগুন আবার জ্বলে উঠছে আর ব্রিটেনকে আবারও তা পরাজিত করতে হবে।’

যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ উপকূলীয় শহর পিসহেভেনে শনিবার রাতে (৪ অক্টোবর) এক মসজিদে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। ওই সময় মসজিদের ভেতরে দুই ব্যক্তি ছিলেন। পুলিশ ঘটনাটিকে ‘ঘৃণাজনিত অপরাধ’ হিসেবে তদন্ত করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে রোববার (৫ অক্টোবর) সিএনএন জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার রাত ১০টার কিছু আগে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এর আগে দুই ব্যক্তি মুখে বালাক্লাভা (মুখোশ) পরে এসে মসজিদের দরজা জোর করে খোলার চেষ্টা করে। ব্যর্থ হয়ে তারা দরজার সামনে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়।
মসজিদের ব্যবস্থাপক জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলে তখন মসজিদের চেয়ারম্যান ও আরেকজন প্রার্থনাকারী উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা দুজনই ষাটোর্ধ্ব এবং নামাজ শেষে চা পান করছিলেন। হঠাৎ বাইরে বিকট শব্দ শুনে বের হতে না হতেই তাঁরা দরজার চারপাশে আগুন ছড়িয়ে পড়তে দেখেন। ব্যবস্থাপক বলেন, তাঁরা অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন। আক্রমণকারীদের উদ্দেশ্য ছিল সর্বোচ্চ ক্ষতি করা।
আগুনে মসজিদের সামনের অংশ ও চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত গাড়িটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। গাড়িটিই ছিল তাঁর একমাত্র জীবিকার উৎস। তিনি ট্যাক্সিচালক হিসেবে কাজ করতেন।
চার বছর আগে নির্মিত ছোট এই মসজিদে নিয়মিত ১০ থেকে ১৫ জন মুসল্লি নামাজ পড়েন। ব্যবস্থাপক বলেন, ‘এটা খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ ও শান্তিপূর্ণ জায়গা। এমন ঘটনা আমরা কখনো কল্পনাও করিনি।’
ঘটনার সময় নিরাপত্তা ক্যামেরায় ধরা পড়েছে মুখোশ পরা দুই ব্যক্তির আগমন, দরজা খোলার চেষ্টা এবং পরবর্তীকালে পেট্রল ঢেলে আগুন লাগানোর দৃশ্য। পুলিশ জানিয়েছে, আগুনে কেউ শারীরিকভাবে আহত না হলেও, স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
লিউইস জেলার লিবারেল ডেমোক্র্যাট এমপি জেমস ম্যাকক্লিয়ারি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘পিসহেভেনের মসজিদে আগুন লাগার ঘটনাটি ভয়াবহ। এটি আমাদের স্থানীয় সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং পুলিশ যথার্থভাবেই এটিকে ঘৃণাজনিত অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করছে।’
এটিই প্রথম নয়—গত বছরের আগস্টেও একই মসজিদে রাতে ডিম নিক্ষেপ ও বর্ণবাদী গালাগালির ঘটনা ঘটেছিল। ব্যবস্থাপক বলেন, ‘তারপরও এমন ভয়াবহ হামলা আমাদের জন্য সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত ছিল। এখন সবাই আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।’
সাসেক্স পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং অন্যান্য উপাসনালয়ে টহল বাড়ানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগেই ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে ‘ইয়োম কিপুর দিবসে’ (ইহুদিদের পবিত্র দিন) এক সিনাগগের বাইরে গাড়ি হামলা ও ছুরিকাঘাতে দুই ইহুদি উপাসক নিহত হন। প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার তখন সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘ঘৃণার আগুন আবার জ্বলে উঠছে আর ব্রিটেনকে আবারও তা পরাজিত করতে হবে।’

লেবানন ও ইসরায়েলের বে সরকারের প্রতিনিধিরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতিত্বে নাকোউরায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণ কমিটির একটি বৈঠকে যোগ দিয়েছেন। এটি চার দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে দুই দেশের মধ্যকার প্রথম সরাসরি আলোচনার সূচনা। খবর আল–জাজিরার।
৫ মিনিট আগে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দুই দিনের সফরে আজ বৃহস্পতিবার ভারতে আসবেন। সময়সূচী অনুসারে, আজ স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় ভারতে পৌঁছানোর কথা তাঁর। এই সফরে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আয়োজিত এক ব্যক্তিগত নৈশভোজ এবং ২৩তম ভারত-রাশিয়া বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন। খবর এনডিটিভির।
২২ মিনিট আগে
হরিয়ানার পানিপথের একটি গ্রামে বিয়ের সানাই বাজছিল। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সবে শেষ হতে শুরু করেছে, তখনই বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। বিয়েবাড়িতে শোরগোল পড়ে গেল, ছয় বছর বয়সী এক শিশু নিখোঁজ। মুহূর্তেই উৎসবের পরিবেশ বদলে যায় বিষাদে।
১০ ঘণ্টা আগে
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এক বক্তব্যে বলেন, ইউরোপ যদি যুদ্ধ করতে চায় বা যুদ্ধ শুরু করে, তবে রাশিয়া ‘এই মুহূর্তেই প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

লেবানন ও ইসরায়েলের বে সরকারের প্রতিনিধিরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতিত্বে নাকোউরায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণ কমিটির একটি বৈঠকে যোগ দিয়েছেন। এটি চার দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে দুই দেশের মধ্যকার প্রথম সরাসরি আলোচনার সূচনা। খবর আল–জাজিরার।
লেবাননের প্রধানমন্ত্রী নওয়াফ সালাম গতকাল বুধবার বলেছেন, বৈরুত নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ের বাইরে আলোচনা করতে প্রস্তুত, তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন যে এটি কোনো শান্তি আলোচনা নয় এবং সম্পর্ক ‘স্বাভাবিকীকরণ শান্তির প্রক্রিয়ার সাথে সম্পর্কিত।’ তিনি বলেন, এই আলোচনা শুধুমাত্র ‘শত্রুতা বন্ধ করা’, ‘লেবাননের জিম্মিদের মুক্তি’ এবং লেবাননের ভূখণ্ড থেকে ‘ইসরায়েলি সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার’-এর লক্ষ্যে করা হয়েছে।
সালাম জানান, লেবানন ২০০২ সালের আরব শান্তি উদ্যোগের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ—যা ইসরায়েলের ১৯৬৭ সালে দখল করা অঞ্চল থেকে সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের বিনিময়ে ইসরায়েলের সাথে সম্পর্কের পূর্ণ স্বাভাবিকীকরণের প্রস্তাব দেয় এবং ইসরায়েলের সাথে কোনো পৃথক শান্তি চুক্তি করার কোনো ইচ্ছা লেবাননের নেই।
তিনি বলেন, বেসামরিক দূতদের অংশগ্রহণ ‘উত্তেজনা কমাতে’ সাহায্য করতে পারে। এসময় তিনি সম্প্রতি ইসরায়েলের মারাত্মক বিমান হামলা ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার স্পষ্ট লক্ষণ বলেও উল্লেখ করেন।
কমিটি ব্লু লাইন (Blue Line) বরাবর—লেবানন ও ইসরায়েলের মধ্যবর্তী সীমান্ত—প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে বৈঠক করেছে। পরে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বেসামরিক দূতদের সংযোজনকে ‘স্থায়ী বেসামরিক ও সামরিক সংলাপের’ মাধ্যমে প্রক্রিয়াটিকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার দিকে একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ হিসেবে স্বাগত জানানো হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে কমিটি দীর্ঘদিন ধরে অস্থির এই সীমান্ত বরাবর "শান্তি বজায় রাখতে" আশা করছে।
যুক্তরাষ্ট্র মাসখানেক ধরে উভয় পক্ষকে শুধুমাত্র ২০০৪ সালের ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে যুদ্ধবিরতি তদারকি করার বাইরে কমিটির পরিধি প্রসারিত করার জন্য অনুরোধ করে আসছে। গত মাসে ইসরায়েলি বিমান হামলায় লেবাননের রাজধানী আক্রান্ত হওয়ার পর নতুন করে উত্তেজনা বৃদ্ধির ক্রমবর্ধমান আশঙ্কার মধ্যে এই সর্বশেষ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হলো।
ইসরায়েল লেবাননে নিয়মিত বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব হামলার বৈধতা দেওয়ার জন্য সাধারণত তারা বলে যে তারা হিজবুল্লাহর সদস্য ও স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে এবং যুদ্ধবিরতির শর্ত অনুযায়ী সম্পূর্ণভাবে সরে আসার কথা থাকলেও তারা দক্ষিণের পাঁচটি এলাকায় সেনা মোতায়েন রেখেছে।
ইসরায়েলি সরকারের মুখপাত্র শোশ বেড্রোসিয়ান সাংবাদিকদের একটি অনলাইন ব্রিফিংয়ে বুধবারের বৈঠকটিকে ‘একটি ঐতিহাসিক অগ্রগতি’ বলে অভিহিত করেছেন।
বেড্রোসিয়ান বলেন, ‘ইসরায়েল ও লেবাননের মধ্যে এই সরাসরি বৈঠকটি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর মধ্যপ্রাচ্যের চেহারা বদলে দেওয়ার প্রচেষ্টার ফলস্বরূপ সম্ভব হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী যেমন বলেছেন, আমাদের প্রতিবেশীদের সাথে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য অনন্য সুযোগ রয়েছে।’

লেবানন ও ইসরায়েলের বে সরকারের প্রতিনিধিরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতিত্বে নাকোউরায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণ কমিটির একটি বৈঠকে যোগ দিয়েছেন। এটি চার দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে দুই দেশের মধ্যকার প্রথম সরাসরি আলোচনার সূচনা। খবর আল–জাজিরার।
লেবাননের প্রধানমন্ত্রী নওয়াফ সালাম গতকাল বুধবার বলেছেন, বৈরুত নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ের বাইরে আলোচনা করতে প্রস্তুত, তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছেন যে এটি কোনো শান্তি আলোচনা নয় এবং সম্পর্ক ‘স্বাভাবিকীকরণ শান্তির প্রক্রিয়ার সাথে সম্পর্কিত।’ তিনি বলেন, এই আলোচনা শুধুমাত্র ‘শত্রুতা বন্ধ করা’, ‘লেবাননের জিম্মিদের মুক্তি’ এবং লেবাননের ভূখণ্ড থেকে ‘ইসরায়েলি সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার’-এর লক্ষ্যে করা হয়েছে।
সালাম জানান, লেবানন ২০০২ সালের আরব শান্তি উদ্যোগের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ—যা ইসরায়েলের ১৯৬৭ সালে দখল করা অঞ্চল থেকে সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের বিনিময়ে ইসরায়েলের সাথে সম্পর্কের পূর্ণ স্বাভাবিকীকরণের প্রস্তাব দেয় এবং ইসরায়েলের সাথে কোনো পৃথক শান্তি চুক্তি করার কোনো ইচ্ছা লেবাননের নেই।
তিনি বলেন, বেসামরিক দূতদের অংশগ্রহণ ‘উত্তেজনা কমাতে’ সাহায্য করতে পারে। এসময় তিনি সম্প্রতি ইসরায়েলের মারাত্মক বিমান হামলা ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার স্পষ্ট লক্ষণ বলেও উল্লেখ করেন।
কমিটি ব্লু লাইন (Blue Line) বরাবর—লেবানন ও ইসরায়েলের মধ্যবর্তী সীমান্ত—প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে বৈঠক করেছে। পরে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বেসামরিক দূতদের সংযোজনকে ‘স্থায়ী বেসামরিক ও সামরিক সংলাপের’ মাধ্যমে প্রক্রিয়াটিকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার দিকে একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ হিসেবে স্বাগত জানানো হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে কমিটি দীর্ঘদিন ধরে অস্থির এই সীমান্ত বরাবর "শান্তি বজায় রাখতে" আশা করছে।
যুক্তরাষ্ট্র মাসখানেক ধরে উভয় পক্ষকে শুধুমাত্র ২০০৪ সালের ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে যুদ্ধবিরতি তদারকি করার বাইরে কমিটির পরিধি প্রসারিত করার জন্য অনুরোধ করে আসছে। গত মাসে ইসরায়েলি বিমান হামলায় লেবাননের রাজধানী আক্রান্ত হওয়ার পর নতুন করে উত্তেজনা বৃদ্ধির ক্রমবর্ধমান আশঙ্কার মধ্যে এই সর্বশেষ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হলো।
ইসরায়েল লেবাননে নিয়মিত বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব হামলার বৈধতা দেওয়ার জন্য সাধারণত তারা বলে যে তারা হিজবুল্লাহর সদস্য ও স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে এবং যুদ্ধবিরতির শর্ত অনুযায়ী সম্পূর্ণভাবে সরে আসার কথা থাকলেও তারা দক্ষিণের পাঁচটি এলাকায় সেনা মোতায়েন রেখেছে।
ইসরায়েলি সরকারের মুখপাত্র শোশ বেড্রোসিয়ান সাংবাদিকদের একটি অনলাইন ব্রিফিংয়ে বুধবারের বৈঠকটিকে ‘একটি ঐতিহাসিক অগ্রগতি’ বলে অভিহিত করেছেন।
বেড্রোসিয়ান বলেন, ‘ইসরায়েল ও লেবাননের মধ্যে এই সরাসরি বৈঠকটি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর মধ্যপ্রাচ্যের চেহারা বদলে দেওয়ার প্রচেষ্টার ফলস্বরূপ সম্ভব হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী যেমন বলেছেন, আমাদের প্রতিবেশীদের সাথে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য অনন্য সুযোগ রয়েছে।’

যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ উপকূলীয় শহর পিসহেভেনে শনিবার রাতে (৪ অক্টোবর) এক মসজিদে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। ওই সময় মসজিদের ভেতরে দুই ব্যক্তি ছিলেন। পুলিশ ঘটনাটিকে ‘ঘৃণাজনিত অপরাধ’ হিসেবে তদন্ত করছে।
০৫ অক্টোবর ২০২৫
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দুই দিনের সফরে আজ বৃহস্পতিবার ভারতে আসবেন। সময়সূচী অনুসারে, আজ স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় ভারতে পৌঁছানোর কথা তাঁর। এই সফরে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আয়োজিত এক ব্যক্তিগত নৈশভোজ এবং ২৩তম ভারত-রাশিয়া বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন। খবর এনডিটিভির।
২২ মিনিট আগে
হরিয়ানার পানিপথের একটি গ্রামে বিয়ের সানাই বাজছিল। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সবে শেষ হতে শুরু করেছে, তখনই বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। বিয়েবাড়িতে শোরগোল পড়ে গেল, ছয় বছর বয়সী এক শিশু নিখোঁজ। মুহূর্তেই উৎসবের পরিবেশ বদলে যায় বিষাদে।
১০ ঘণ্টা আগে
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এক বক্তব্যে বলেন, ইউরোপ যদি যুদ্ধ করতে চায় বা যুদ্ধ শুরু করে, তবে রাশিয়া ‘এই মুহূর্তেই প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দুই দিনের সফরে আজ বৃহস্পতিবার ভারতে আসবেন। সময়সূচী অনুসারে, আজ স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় ভারতে পৌঁছানোর কথা তাঁর। এই সফরে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আয়োজিত এক ব্যক্তিগত নৈশভোজ এবং ২৩তম ভারত-রাশিয়া বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন। খবর এনডিটিভির।
খবরে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট পুতিনের আজ সন্ধ্যায় নয়াদিল্লি পৌঁছানোর কথা রয়েছে। তিনি পৌঁছানোর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ভর্তির প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর সম্মানে ব্যক্তিগত নৈশভোজের আয়োজন করবেন। এর মাধ্যমে তিনি ২০২৪ এর জুলাইয়ে মোদির মস্কো সফরের সময় রুশ নেতার আয়োজিত অনুরূপ আতিথেয়তার প্রত্যুত্তর জানাবেন। নৈশভোজটি অনানুষ্ঠানিক হবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা আনুষ্ঠানিক শীর্ষ সম্মেলনের আগে দুই নেতাকে একান্তে আলোচনা শুরু করার সুযোগ দেবে।
আগামীকাল শুক্রবার সকালে প্রেসিডেন্ট পুতিন একটি আনুষ্ঠানিক সংবর্ধনার মাধ্যমে তাঁর সরকারি সফরের কর্মসূচী শুরু করবেন। এরপর তিনি রাজঘাটে গিয়ে মহাত্মা গান্ধীর প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন, যা বিদেশী সফরকারী রাষ্ট্রপ্রধানদের জন্য একটি প্রথাগত কর্মসূচি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এরপর নয়াদিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউসে ২৩তম ভারত-রাশিয়া বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী মোদি শীর্ষ সম্মেলনের কর্মসূচীর অংশ হিসেবে রুশ প্রেসিডেন্ট এবং তাঁর প্রতিনিধিদলের জন্য একটি কার্যনির্বাহী মধ্যাহ্নভোজেরও আয়োজন করবেন।
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে কিছু সামরিক সরঞ্জামের সরবরাহে বিলম্ব হওয়ায় ভারত মুলতুবি থাকা সামরিক হার্ডওয়্যারগুলির দ্রুত ডেলিভারির জন্য চাপ দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আলোচনার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির মধ্যে অতিরিক্ত এস–৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। ভারত ২০১৮ সালে পাঁচটি এস–৪০০ ইউনিটের জন্য ৫ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। তিন স্কোয়াড্রন এরই মধ্যে সরবরাহ করা হয়েছে এবং আরও দুটি আগামী বছরের মাঝামাঝি সময়ে পাওয়ার কথা রয়েছে। অপারেশন সিন্দুরের সময় এই সিস্টেমগুলি ব্যবহৃত হয়েছিল।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, আলোচনায় সুখোই–৫৭ পঞ্চম-প্রজন্মের যুদ্ধবিমানের প্রতি ভারতের আগ্রহ অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। ভারত বর্তমানে রাফালে, এফ–২১, এফ/এ–১৮ এবং ইউরোফাইটার টাইফুনের মতো যুদ্ধবিমান দিয়ে সাথে পরবর্তী প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রতিস্থাপনের বিষয়টি মূল্যায়ন করছে।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ফলে ভারতীয় রুশ অপরিশোধিত তেল আমদানির ওপর কী প্রভাব পড়েছে, তা নিয়ে আলোচনা কেন্দ্রীয় বিষয়বস্তু হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় জ্বালানি সুরক্ষা গুরুত্বপূর্ণ স্থান পাবে। পেসকভ বলেছেন যে ভারতের ক্রয় ‘সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য’ কমতে পারে, যদিও রাশিয়া সরবরাহ বজায় রাখার জন্য চেষ্টা করছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং প্রেসিডেন্ট পুতিনের বৈঠক ছাড়াও, উভয় দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী—রাজনাথ সিং এবং আন্দ্রে বেলোসভ—গুরুত্বপূর্ণ সামরিক হার্ডওয়্যার নিয়ে আলোচনার জন্য বৈঠকে বসবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট পুতিনের এই সফর এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন ভারত-মার্কিন সম্পর্ক কয়েকটি ধাক্কার সম্মুখীন। ওয়াশিংটন সম্প্রতি বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভারতীয় পণ্যের উপর ৫০ শতাংশ শুল্ক এবং বিশেষ করে ভারতের রুশ অপরিশোধিত তেল সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত ২৫ শতাংশ লেভি আরোপ করেছে।
প্রেসিডেন্ট পুতিন ইউক্রেনের সংঘাত সংক্রান্ত সর্বশেষ মার্কিন কূটনৈতিক উদ্যোগ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে অবহিত করবেন বলেও আশা করা হচ্ছে। ভারত এই অবস্থান বজায় রেখেছে যে সংলাপ এবং কূটনীতিই এগিয়ে যাওয়ার একমাত্র পথ, এবং মস্কোর সমালোচনা এড়িয়ে নিজেকে সম্ভাব্য মধ্যস্থতাকারী হিসেবে তুলে ধরছে।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দুই দিনের সফরে আজ বৃহস্পতিবার ভারতে আসবেন। সময়সূচী অনুসারে, আজ স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় ভারতে পৌঁছানোর কথা তাঁর। এই সফরে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আয়োজিত এক ব্যক্তিগত নৈশভোজ এবং ২৩তম ভারত-রাশিয়া বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন। খবর এনডিটিভির।
খবরে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট পুতিনের আজ সন্ধ্যায় নয়াদিল্লি পৌঁছানোর কথা রয়েছে। তিনি পৌঁছানোর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ভর্তির প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর সম্মানে ব্যক্তিগত নৈশভোজের আয়োজন করবেন। এর মাধ্যমে তিনি ২০২৪ এর জুলাইয়ে মোদির মস্কো সফরের সময় রুশ নেতার আয়োজিত অনুরূপ আতিথেয়তার প্রত্যুত্তর জানাবেন। নৈশভোজটি অনানুষ্ঠানিক হবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা আনুষ্ঠানিক শীর্ষ সম্মেলনের আগে দুই নেতাকে একান্তে আলোচনা শুরু করার সুযোগ দেবে।
আগামীকাল শুক্রবার সকালে প্রেসিডেন্ট পুতিন একটি আনুষ্ঠানিক সংবর্ধনার মাধ্যমে তাঁর সরকারি সফরের কর্মসূচী শুরু করবেন। এরপর তিনি রাজঘাটে গিয়ে মহাত্মা গান্ধীর প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন, যা বিদেশী সফরকারী রাষ্ট্রপ্রধানদের জন্য একটি প্রথাগত কর্মসূচি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এরপর নয়াদিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউসে ২৩তম ভারত-রাশিয়া বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী মোদি শীর্ষ সম্মেলনের কর্মসূচীর অংশ হিসেবে রুশ প্রেসিডেন্ট এবং তাঁর প্রতিনিধিদলের জন্য একটি কার্যনির্বাহী মধ্যাহ্নভোজেরও আয়োজন করবেন।
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে কিছু সামরিক সরঞ্জামের সরবরাহে বিলম্ব হওয়ায় ভারত মুলতুবি থাকা সামরিক হার্ডওয়্যারগুলির দ্রুত ডেলিভারির জন্য চাপ দেবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আলোচনার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলির মধ্যে অতিরিক্ত এস–৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। ভারত ২০১৮ সালে পাঁচটি এস–৪০০ ইউনিটের জন্য ৫ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। তিন স্কোয়াড্রন এরই মধ্যে সরবরাহ করা হয়েছে এবং আরও দুটি আগামী বছরের মাঝামাঝি সময়ে পাওয়ার কথা রয়েছে। অপারেশন সিন্দুরের সময় এই সিস্টেমগুলি ব্যবহৃত হয়েছিল।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, আলোচনায় সুখোই–৫৭ পঞ্চম-প্রজন্মের যুদ্ধবিমানের প্রতি ভারতের আগ্রহ অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। ভারত বর্তমানে রাফালে, এফ–২১, এফ/এ–১৮ এবং ইউরোফাইটার টাইফুনের মতো যুদ্ধবিমান দিয়ে সাথে পরবর্তী প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রতিস্থাপনের বিষয়টি মূল্যায়ন করছে।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ফলে ভারতীয় রুশ অপরিশোধিত তেল আমদানির ওপর কী প্রভাব পড়েছে, তা নিয়ে আলোচনা কেন্দ্রীয় বিষয়বস্তু হওয়ার সম্ভাবনা থাকায় জ্বালানি সুরক্ষা গুরুত্বপূর্ণ স্থান পাবে। পেসকভ বলেছেন যে ভারতের ক্রয় ‘সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য’ কমতে পারে, যদিও রাশিয়া সরবরাহ বজায় রাখার জন্য চেষ্টা করছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং প্রেসিডেন্ট পুতিনের বৈঠক ছাড়াও, উভয় দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী—রাজনাথ সিং এবং আন্দ্রে বেলোসভ—গুরুত্বপূর্ণ সামরিক হার্ডওয়্যার নিয়ে আলোচনার জন্য বৈঠকে বসবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট পুতিনের এই সফর এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন ভারত-মার্কিন সম্পর্ক কয়েকটি ধাক্কার সম্মুখীন। ওয়াশিংটন সম্প্রতি বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভারতীয় পণ্যের উপর ৫০ শতাংশ শুল্ক এবং বিশেষ করে ভারতের রুশ অপরিশোধিত তেল সংগ্রহের সঙ্গে যুক্ত ২৫ শতাংশ লেভি আরোপ করেছে।
প্রেসিডেন্ট পুতিন ইউক্রেনের সংঘাত সংক্রান্ত সর্বশেষ মার্কিন কূটনৈতিক উদ্যোগ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে অবহিত করবেন বলেও আশা করা হচ্ছে। ভারত এই অবস্থান বজায় রেখেছে যে সংলাপ এবং কূটনীতিই এগিয়ে যাওয়ার একমাত্র পথ, এবং মস্কোর সমালোচনা এড়িয়ে নিজেকে সম্ভাব্য মধ্যস্থতাকারী হিসেবে তুলে ধরছে।

যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ উপকূলীয় শহর পিসহেভেনে শনিবার রাতে (৪ অক্টোবর) এক মসজিদে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। ওই সময় মসজিদের ভেতরে দুই ব্যক্তি ছিলেন। পুলিশ ঘটনাটিকে ‘ঘৃণাজনিত অপরাধ’ হিসেবে তদন্ত করছে।
০৫ অক্টোবর ২০২৫
লেবানন ও ইসরায়েলের বে সরকারের প্রতিনিধিরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতিত্বে নাকোউরায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণ কমিটির একটি বৈঠকে যোগ দিয়েছেন। এটি চার দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে দুই দেশের মধ্যকার প্রথম সরাসরি আলোচনার সূচনা। খবর আল–জাজিরার।
৫ মিনিট আগে
হরিয়ানার পানিপথের একটি গ্রামে বিয়ের সানাই বাজছিল। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সবে শেষ হতে শুরু করেছে, তখনই বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। বিয়েবাড়িতে শোরগোল পড়ে গেল, ছয় বছর বয়সী এক শিশু নিখোঁজ। মুহূর্তেই উৎসবের পরিবেশ বদলে যায় বিষাদে।
১০ ঘণ্টা আগে
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এক বক্তব্যে বলেন, ইউরোপ যদি যুদ্ধ করতে চায় বা যুদ্ধ শুরু করে, তবে রাশিয়া ‘এই মুহূর্তেই প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

হরিয়ানার পানিপথের একটি গ্রামে বিয়ের সানাই বাজছিল। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সবে শেষ হতে শুরু করেছে, তখনই বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। বিয়েবাড়িতে শোরগোল পড়ে গেল, ছয় বছর বয়সী এক শিশু নিখোঁজ। মুহূর্তেই উৎসবের পরিবেশ বদলে যায় বিষাদে। দিন শেষে পুলিশ এক নৃশংস হত্যারহস্য উন্মোচন করে, যেখানে মূল অভিযুক্ত ব্যক্তির কার্যকলাপ জার্মান রূপকথা স্নো হোয়াইটের সেই দুষ্ট রানির কথা মনে করিয়ে দেয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি স্থানীয় পুলিশের বরাতে জানিয়েছে, চার শিশুকে হত্যার দায়ে এক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হত্যার পেছনের কারণটি ভয়ংকর। অভিযুক্ত নারী চাননি কেউ তাঁর চেয়ে ‘বেশি সুন্দর’ হোক।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত ওই নারী পুনম তাঁর ভাতিজি বিধিসহ (৬) পরিবারের সবাইকে নিয়ে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে আসেন। সেখানে ভাতিজিকে দেখে পুনমের মনে হয়, সে তাঁর চেয়েও বেশি সুন্দরী। এরপর পুনম তাঁকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করেন।
বিধি তার দাদু পাল সিং, দাদি ওমবতী, বাবা সন্দীপ, মা ও ১০ মাসের ছোট ভাইকে নিয়ে পানিপথের ইজরানা এলাকার নৌলথা গ্রামে এক আত্মীয়ের বিয়েতে এসেছিল। গত সোমবার বেলা ১টা ৩০ মিনিটের দিকে বরযাত্রী নৌলথায় পৌঁছালে তার পরিবারও সেখানে যায়। কিছুক্ষণ পরে সন্দীপের ফোনে খবর আসে, বিধি হারিয়ে গেছে। পরিবার তখনই খোঁজাখুঁজি শুরু করে।
প্রায় এক ঘণ্টা পর দাদি ওমবতী বাড়ির প্রথম তলার একটি স্টোররুমে যান। দরজাটি বাইরে থেকে আটকানো ছিল। দরজা খুলে তিনি দেখেন, পানিভর্তি একটি চৌবাচ্চায় শিশুটির মাথা ডুবানো। বিধিকে দ্রুত স্থানীয় এনসি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, কিন্তু চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে সন্দীপ থানায় গিয়ে হত্যা মামলা করেন।
পুলিশ তদন্তে জানতে পারে, শিশু বিধির খুনের পেছনে ছিলেন তার ফুফু পুনম। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের পর উঠে আসে ভয়ংকর তথ্য। তিনি আগে আরও তিনটি শিশুকে একইভাবে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করেছেন।
পুলিশ বলছে, পুনমের হত্যার ধরন একই—প্রতিবার পানিভর্তি চৌবাচ্চায় শিশুকে ডুবিয়ে মারা। কারণ, সুন্দর শিশুদের প্রতি তাঁর তীব্র ঈর্ষা, বিশেষ করে, ছোট ও সাজগোজ করা মেয়েদের প্রতি।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, পুনম ২০২৩ সালে প্রথম তাঁর ননদের মেয়েকে হত্যা করেন। ওই ঘটনা দেখে ফেলায় একই বছর তিনি নিজের ছেলেকেও হত্যা করেন। চলতি বছরের আগস্টে তিনি সিওয়া গ্রামে আরও একটি মেয়েকে ‘নিজের চেয়ে সুন্দর’ মনে হওয়ায় হত্যা করেন।
বিধির হত্যা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের সময় পুনম সত্য স্বীকার করার আগপর্যন্ত এই শিশুদের মৃত্যুগুলো দুর্ঘটনাজনিত বলেই ধরে নেওয়া হয়েছিল।

হরিয়ানার পানিপথের একটি গ্রামে বিয়ের সানাই বাজছিল। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সবে শেষ হতে শুরু করেছে, তখনই বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। বিয়েবাড়িতে শোরগোল পড়ে গেল, ছয় বছর বয়সী এক শিশু নিখোঁজ। মুহূর্তেই উৎসবের পরিবেশ বদলে যায় বিষাদে। দিন শেষে পুলিশ এক নৃশংস হত্যারহস্য উন্মোচন করে, যেখানে মূল অভিযুক্ত ব্যক্তির কার্যকলাপ জার্মান রূপকথা স্নো হোয়াইটের সেই দুষ্ট রানির কথা মনে করিয়ে দেয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি স্থানীয় পুলিশের বরাতে জানিয়েছে, চার শিশুকে হত্যার দায়ে এক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হত্যার পেছনের কারণটি ভয়ংকর। অভিযুক্ত নারী চাননি কেউ তাঁর চেয়ে ‘বেশি সুন্দর’ হোক।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত ওই নারী পুনম তাঁর ভাতিজি বিধিসহ (৬) পরিবারের সবাইকে নিয়ে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে আসেন। সেখানে ভাতিজিকে দেখে পুনমের মনে হয়, সে তাঁর চেয়েও বেশি সুন্দরী। এরপর পুনম তাঁকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করেন।
বিধি তার দাদু পাল সিং, দাদি ওমবতী, বাবা সন্দীপ, মা ও ১০ মাসের ছোট ভাইকে নিয়ে পানিপথের ইজরানা এলাকার নৌলথা গ্রামে এক আত্মীয়ের বিয়েতে এসেছিল। গত সোমবার বেলা ১টা ৩০ মিনিটের দিকে বরযাত্রী নৌলথায় পৌঁছালে তার পরিবারও সেখানে যায়। কিছুক্ষণ পরে সন্দীপের ফোনে খবর আসে, বিধি হারিয়ে গেছে। পরিবার তখনই খোঁজাখুঁজি শুরু করে।
প্রায় এক ঘণ্টা পর দাদি ওমবতী বাড়ির প্রথম তলার একটি স্টোররুমে যান। দরজাটি বাইরে থেকে আটকানো ছিল। দরজা খুলে তিনি দেখেন, পানিভর্তি একটি চৌবাচ্চায় শিশুটির মাথা ডুবানো। বিধিকে দ্রুত স্থানীয় এনসি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, কিন্তু চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে সন্দীপ থানায় গিয়ে হত্যা মামলা করেন।
পুলিশ তদন্তে জানতে পারে, শিশু বিধির খুনের পেছনে ছিলেন তার ফুফু পুনম। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের পর উঠে আসে ভয়ংকর তথ্য। তিনি আগে আরও তিনটি শিশুকে একইভাবে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করেছেন।
পুলিশ বলছে, পুনমের হত্যার ধরন একই—প্রতিবার পানিভর্তি চৌবাচ্চায় শিশুকে ডুবিয়ে মারা। কারণ, সুন্দর শিশুদের প্রতি তাঁর তীব্র ঈর্ষা, বিশেষ করে, ছোট ও সাজগোজ করা মেয়েদের প্রতি।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, পুনম ২০২৩ সালে প্রথম তাঁর ননদের মেয়েকে হত্যা করেন। ওই ঘটনা দেখে ফেলায় একই বছর তিনি নিজের ছেলেকেও হত্যা করেন। চলতি বছরের আগস্টে তিনি সিওয়া গ্রামে আরও একটি মেয়েকে ‘নিজের চেয়ে সুন্দর’ মনে হওয়ায় হত্যা করেন।
বিধির হত্যা মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের সময় পুনম সত্য স্বীকার করার আগপর্যন্ত এই শিশুদের মৃত্যুগুলো দুর্ঘটনাজনিত বলেই ধরে নেওয়া হয়েছিল।

যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ উপকূলীয় শহর পিসহেভেনে শনিবার রাতে (৪ অক্টোবর) এক মসজিদে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। ওই সময় মসজিদের ভেতরে দুই ব্যক্তি ছিলেন। পুলিশ ঘটনাটিকে ‘ঘৃণাজনিত অপরাধ’ হিসেবে তদন্ত করছে।
০৫ অক্টোবর ২০২৫
লেবানন ও ইসরায়েলের বে সরকারের প্রতিনিধিরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতিত্বে নাকোউরায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণ কমিটির একটি বৈঠকে যোগ দিয়েছেন। এটি চার দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে দুই দেশের মধ্যকার প্রথম সরাসরি আলোচনার সূচনা। খবর আল–জাজিরার।
৫ মিনিট আগে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দুই দিনের সফরে আজ বৃহস্পতিবার ভারতে আসবেন। সময়সূচী অনুসারে, আজ স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় ভারতে পৌঁছানোর কথা তাঁর। এই সফরে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আয়োজিত এক ব্যক্তিগত নৈশভোজ এবং ২৩তম ভারত-রাশিয়া বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন। খবর এনডিটিভির।
২২ মিনিট আগে
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এক বক্তব্যে বলেন, ইউরোপ যদি যুদ্ধ করতে চায় বা যুদ্ধ শুরু করে, তবে রাশিয়া ‘এই মুহূর্তেই প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এক বক্তব্যে বলেন, ইউরোপ যদি যুদ্ধ করতে চায় বা যুদ্ধ শুরু করে, তবে রাশিয়া ‘এই মুহূর্তেই প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
ডাউনিং স্ট্রিটের ভাষ্য অনুযায়ী—পুতিনের ওই বক্তব্য শান্তি নিয়ে অনাগ্রহী এক প্রেসিডেন্টের মুখে আরও একটি ক্রেমলিন–ঘটিত আজগুবি কথা বা ‘ক্রেমলিন-ক্ল্যাপট্রেপ’ ছাড়া আর কিছু নয়।
অক্সফোর্ড ইংরেজি অভিধান অনুযায়ী, ‘ক্ল্যাপট্রেপ’ মূলত নাটকে দর্শকের করতালি পাওয়ার জন্য ব্যবহৃত একধরনের ফন্দি। আধুনিক অর্থে এর মানে—সম্পূর্ণ বাজে কথা বা অর্থহীন মন্তব্য।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের এক মুখপাত্রকে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করেন—ব্রিটেন কি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। এই প্রশ্নের জবাবে ওই মুখপাত্র জানান, ‘সরকারের প্রতিরক্ষা খাতে বিনিয়োগ সবার সামনে পরিষ্কার এবং ব্রিটিশ সশস্ত্র বাহিনী দেশ রক্ষায় সর্বদা প্রস্তুত।’
তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলো ইউক্রেনকে সহায়তায় সম্পূর্ণ একযোগে কাজ করছে। পাশাপাশি ন্যাটো জোট যে কোনো হুমকির মোকাবিলায় ঐক্য ও শক্তি নিয়ে প্রস্তুত।
এদিকে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে কোনো সমঝোতায় আসতে চান না। মস্কোতে মার্কিন দূতদের সঙ্গে পাঁচ ঘণ্টার আলোচনায় কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় স্টারমার জানান, যুক্তরাজ্য সব ধরনের উপায়ে রাশিয়ার ওপর চাপ বাড়াতে থাকবে।
এর আগে পুতিন অভিযোগ করেছিলেন, ইউক্রেনের ইউরোপীয় মিত্ররা যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় শান্তি প্রচেষ্টাকে নস্যাৎ করছে। তিনি শান্তি পরিকল্পনায় ইউরোপ ও ইউক্রেনের প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলোও প্রত্যাখ্যান করেন।
পার্লামেন্টে এক প্রশ্নের জবাবে স্টারমার বলেন, ‘আমরা সবাই জানি, পুতিনই আগ্রাসনের জনক এবং আলোচনায় নারাজ।’ তিনি যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা প্রস্তুতি বিষয়ে সরাসরি কিছু না বললেও ডাউনিং স্ট্রিট জানায়, ন্যাটো যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে।
এদিকে মার্কিন প্রেরিত স্টিভ উইটকফ ও জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে পুতিনের দীর্ঘ আলোচনা থেকেও শান্তি প্রক্রিয়ায় কোনো বাস্তব অগ্রগতি হয়নি। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়ভেট কুপার পুতিনকে ‘বাগাড়ম্বর বন্ধ করে রক্তপাত থামানোর’ আহ্বান জানান এবং ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামো মেরামতে অতিরিক্ত ১০ মিলিয়ন পাউন্ড সহায়তার ঘোষণা দেন।

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) এক বক্তব্যে বলেন, ইউরোপ যদি যুদ্ধ করতে চায় বা যুদ্ধ শুরু করে, তবে রাশিয়া ‘এই মুহূর্তেই প্রস্তুত।’ তাঁর এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সরকার।
ডাউনিং স্ট্রিটের ভাষ্য অনুযায়ী—পুতিনের ওই বক্তব্য শান্তি নিয়ে অনাগ্রহী এক প্রেসিডেন্টের মুখে আরও একটি ক্রেমলিন–ঘটিত আজগুবি কথা বা ‘ক্রেমলিন-ক্ল্যাপট্রেপ’ ছাড়া আর কিছু নয়।
অক্সফোর্ড ইংরেজি অভিধান অনুযায়ী, ‘ক্ল্যাপট্রেপ’ মূলত নাটকে দর্শকের করতালি পাওয়ার জন্য ব্যবহৃত একধরনের ফন্দি। আধুনিক অর্থে এর মানে—সম্পূর্ণ বাজে কথা বা অর্থহীন মন্তব্য।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের এক মুখপাত্রকে সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করেন—ব্রিটেন কি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। এই প্রশ্নের জবাবে ওই মুখপাত্র জানান, ‘সরকারের প্রতিরক্ষা খাতে বিনিয়োগ সবার সামনে পরিষ্কার এবং ব্রিটিশ সশস্ত্র বাহিনী দেশ রক্ষায় সর্বদা প্রস্তুত।’
তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলো ইউক্রেনকে সহায়তায় সম্পূর্ণ একযোগে কাজ করছে। পাশাপাশি ন্যাটো জোট যে কোনো হুমকির মোকাবিলায় ঐক্য ও শক্তি নিয়ে প্রস্তুত।
এদিকে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে কোনো সমঝোতায় আসতে চান না। মস্কোতে মার্কিন দূতদের সঙ্গে পাঁচ ঘণ্টার আলোচনায় কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় স্টারমার জানান, যুক্তরাজ্য সব ধরনের উপায়ে রাশিয়ার ওপর চাপ বাড়াতে থাকবে।
এর আগে পুতিন অভিযোগ করেছিলেন, ইউক্রেনের ইউরোপীয় মিত্ররা যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় শান্তি প্রচেষ্টাকে নস্যাৎ করছে। তিনি শান্তি পরিকল্পনায় ইউরোপ ও ইউক্রেনের প্রস্তাবিত পরিবর্তনগুলোও প্রত্যাখ্যান করেন।
পার্লামেন্টে এক প্রশ্নের জবাবে স্টারমার বলেন, ‘আমরা সবাই জানি, পুতিনই আগ্রাসনের জনক এবং আলোচনায় নারাজ।’ তিনি যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা প্রস্তুতি বিষয়ে সরাসরি কিছু না বললেও ডাউনিং স্ট্রিট জানায়, ন্যাটো যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে।
এদিকে মার্কিন প্রেরিত স্টিভ উইটকফ ও জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে পুতিনের দীর্ঘ আলোচনা থেকেও শান্তি প্রক্রিয়ায় কোনো বাস্তব অগ্রগতি হয়নি। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়ভেট কুপার পুতিনকে ‘বাগাড়ম্বর বন্ধ করে রক্তপাত থামানোর’ আহ্বান জানান এবং ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামো মেরামতে অতিরিক্ত ১০ মিলিয়ন পাউন্ড সহায়তার ঘোষণা দেন।

যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ উপকূলীয় শহর পিসহেভেনে শনিবার রাতে (৪ অক্টোবর) এক মসজিদে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। ওই সময় মসজিদের ভেতরে দুই ব্যক্তি ছিলেন। পুলিশ ঘটনাটিকে ‘ঘৃণাজনিত অপরাধ’ হিসেবে তদন্ত করছে।
০৫ অক্টোবর ২০২৫
লেবানন ও ইসরায়েলের বে সরকারের প্রতিনিধিরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতিত্বে নাকোউরায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণ কমিটির একটি বৈঠকে যোগ দিয়েছেন। এটি চার দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে দুই দেশের মধ্যকার প্রথম সরাসরি আলোচনার সূচনা। খবর আল–জাজিরার।
৫ মিনিট আগে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দুই দিনের সফরে আজ বৃহস্পতিবার ভারতে আসবেন। সময়সূচী অনুসারে, আজ স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় ভারতে পৌঁছানোর কথা তাঁর। এই সফরে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আয়োজিত এক ব্যক্তিগত নৈশভোজ এবং ২৩তম ভারত-রাশিয়া বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন। খবর এনডিটিভির।
২২ মিনিট আগে
হরিয়ানার পানিপথের একটি গ্রামে বিয়ের সানাই বাজছিল। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সবে শেষ হতে শুরু করেছে, তখনই বাড়িতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল। বিয়েবাড়িতে শোরগোল পড়ে গেল, ছয় বছর বয়সী এক শিশু নিখোঁজ। মুহূর্তেই উৎসবের পরিবেশ বদলে যায় বিষাদে।
১০ ঘণ্টা আগে