আজকের পত্রিকা ডেস্ক
তাইওয়ান ইস্যু সম্পূর্ণরূপে চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয় এবং এ বিষয়ে কোনো বিদেশি শক্তির হস্তক্ষেপ বেইজিং মেনে নেবে না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাবে এ কথা জানিয়েছে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সম্প্রতি ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে আশ্বাস দিয়েছেন, যত দিন তিনি ক্ষমতায় থাকবেন, তত দিন তাইওয়ানে কোনো সামরিক আক্রমণ চালানো হবে না।’ ট্রাম্পের মন্তব্যের ঠিক দুই দিন পর বেইজিংয়ের এ জবাব এসেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার আলাস্কায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প এ মন্তব্য করেন। ট্রাম্প বলেন, ‘সি চিন পিং আশ্বাস দিয়েছেন, আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালে চীন তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। আমি তাঁর এ কথার প্রশংসা করি। সির অনেক ধৈর্য। এ ছাড়া চীনারাও অনেক ধৈর্যশীল।’
আজ সোমবার বেইজিংয়ে আয়োজিত সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্পের মন্তব্য প্রসঙ্গে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিংয়ের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তখন মাও বলেন, তাইওয়ান চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাইওয়ান সমস্যার সমাধান কীভাবে হবে, তা চীনা জনগণের ব্যাপার। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ পুনর্মিলনের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করব, তবে কোনো ব্যক্তি বা শক্তিকে কোনোভাবেই তাইওয়ানকে চীন থেকে বিচ্ছিন্ন করতে দেব না।’
এর আগে ট্রাম্পের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় গতকাল রোববার তাইওয়ানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, তারা যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের মধ্যকার সব ধরনের মিথস্ক্রিয়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। তাইওয়ানের শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে ‘স্বার্থ’ রয়েছে—এমন দেশগুলোর সঙ্গে তারা কাজ করে যাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাইওয়ানের কোনো আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক না থাকলেও যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সমর্থক ও অস্ত্র সরবরাহকারী। গত শুক্রবার ওয়াশিংটনে অবস্থিত চীনা দূতাবাস তাইওয়ানকে চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ক্ষেত্রে ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল বিষয়’ বলে উল্লেখ করে। দূতাবাসের মুখপাত্র লিউ পেংয়ু এক বিবৃতিতে বলেন, মার্কিন সরকারের উচিত ‘এক চীন’ নীতি এবং তিনটি যৌথ ইশতেহার মেনে চলা। তাইওয়ানসংক্রান্ত বিষয়গুলো বিচক্ষণতার সঙ্গে পরিচালনা করা, চীন-মার্কিন সম্পর্ক ও তাইওয়ান প্রণালির শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা করা।
প্রসঙ্গত, চীন তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ড বলে মনে করে এবং প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে গণতান্ত্রিক এ দ্বীপকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে পুনরায় একত্র করার অঙ্গীকার করেছে। তবে তাইওয়ান বহুদিন ধরে এ সার্বভৌমত্বের দাবি প্রত্যাখ্যান করে আসছে।
তাইওয়ান ইস্যু সম্পূর্ণরূপে চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয় এবং এ বিষয়ে কোনো বিদেশি শক্তির হস্তক্ষেপ বেইজিং মেনে নেবে না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্যের জবাবে এ কথা জানিয়েছে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সম্প্রতি ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে আশ্বাস দিয়েছেন, যত দিন তিনি ক্ষমতায় থাকবেন, তত দিন তাইওয়ানে কোনো সামরিক আক্রমণ চালানো হবে না।’ ট্রাম্পের মন্তব্যের ঠিক দুই দিন পর বেইজিংয়ের এ জবাব এসেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার আলাস্কায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প এ মন্তব্য করেন। ট্রাম্প বলেন, ‘সি চিন পিং আশ্বাস দিয়েছেন, আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালে চীন তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। আমি তাঁর এ কথার প্রশংসা করি। সির অনেক ধৈর্য। এ ছাড়া চীনারাও অনেক ধৈর্যশীল।’
আজ সোমবার বেইজিংয়ে আয়োজিত সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্পের মন্তব্য প্রসঙ্গে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিংয়ের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তখন মাও বলেন, তাইওয়ান চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাইওয়ান সমস্যার সমাধান কীভাবে হবে, তা চীনা জনগণের ব্যাপার। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ পুনর্মিলনের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করব, তবে কোনো ব্যক্তি বা শক্তিকে কোনোভাবেই তাইওয়ানকে চীন থেকে বিচ্ছিন্ন করতে দেব না।’
এর আগে ট্রাম্পের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় গতকাল রোববার তাইওয়ানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, তারা যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের মধ্যকার সব ধরনের মিথস্ক্রিয়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। তাইওয়ানের শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে ‘স্বার্থ’ রয়েছে—এমন দেশগুলোর সঙ্গে তারা কাজ করে যাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাইওয়ানের কোনো আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক না থাকলেও যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সমর্থক ও অস্ত্র সরবরাহকারী। গত শুক্রবার ওয়াশিংটনে অবস্থিত চীনা দূতাবাস তাইওয়ানকে চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ক্ষেত্রে ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল বিষয়’ বলে উল্লেখ করে। দূতাবাসের মুখপাত্র লিউ পেংয়ু এক বিবৃতিতে বলেন, মার্কিন সরকারের উচিত ‘এক চীন’ নীতি এবং তিনটি যৌথ ইশতেহার মেনে চলা। তাইওয়ানসংক্রান্ত বিষয়গুলো বিচক্ষণতার সঙ্গে পরিচালনা করা, চীন-মার্কিন সম্পর্ক ও তাইওয়ান প্রণালির শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা করা।
প্রসঙ্গত, চীন তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ড বলে মনে করে এবং প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে গণতান্ত্রিক এ দ্বীপকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে পুনরায় একত্র করার অঙ্গীকার করেছে। তবে তাইওয়ান বহুদিন ধরে এ সার্বভৌমত্বের দাবি প্রত্যাখ্যান করে আসছে।
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের মাত্র তিন দিন পরে পুতিন ফোন করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। জানালেন, বৈঠকের আগে তাঁর দেওয়া পরামর্শ কতটা কাজে লেগেছে। মোদির উত্তরও ছিল কূটনৈতিক—ভারত এখনো বিশ্বাস করে আলোচনার পথেই শান্তি সম্ভব। কিন্তু এর বাইরেও রয়েছে শক্ত বার্তা। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যত স্বীকার
৮ মিনিট আগেইউক্রেন সীমান্তের কাছে গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন রাশিয়ার উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তা এসেদুল্লা আবাচেভ। রাশিয়ার দাগেস্তান কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে আজ সোমবার এই তথ্য নিশ্চিত করেছে মস্কো টাইমস।
১৩ মিনিট আগেঅবৈধভাবে কর্মী ছাঁটাইয়ের দায়ে রেকর্ড পরিমাণ জরিমানার মুখোমুখি হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার বৃহত্তম বিমান সংস্থা ‘কান্তাস’। দেশটির ফেডারেল কোর্ট কান্তাসকে ৯ কোটি অস্ট্রেলিয়ান ডলার (প্রায় ৭১০ কোটি টাকা) জরিমানা করেছেন, যা শিল্পসম্পর্কিত আইন লঙ্ঘনের জন্য অস্ট্রেলিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় শাস্তি।
১ ঘণ্টা আগেপেহেলগাম হামলার জেরে শুরু হওয়া পাকিস্তান-ভারত সংঘর্ষে পাকিস্তানের ১৫০ জনের বেশি সৈন্য নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। যুদ্ধের আড়াই মাস পর পাকিস্তানের জনপ্রিয় গণমাধ্যম ‘সামা টিভি’ তাদের নিহত সৈন্যদের একটি তালিকা প্রকাশ করে ব্যাপক হইচই ফেলে দিয়েছে। যদিও রহস্যজনকভাবে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ওয়েবসাইট থেকে...
১ ঘণ্টা আগে