ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় গিলবোয়া কারাগার থেকে টানেল খুঁড়ে পালিয়ে যাওয়া ছয় ফিলিস্তিনির মধ্যে চারজনকে আবারও আটক করা হয়েছে। গতকাল শনিবার ইসরায়েলি পুলিশের পক্ষ থেকে এমনটি বলা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সোমবার ইসরায়েলের কারাগার থেকে পালিয়ে যান ফিলিস্তিনের ওই ছয়জন রাজনৈতিক বন্দী। এরপর তাঁদের ধরতে পশ্চিম তীরে অভিযান শুরু করে ইসরায়েল পুলিশ। গত ২০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো একসঙ্গে এত ফিলিস্তিনি কারাগার থেকে পালাতে সক্ষম হন।
ধারণা করা হচ্ছে, পালানোর আগে ওই বন্দীরা তাদের কারাকক্ষের টয়লেটে কয়েক মাস যাবৎ গর্ত খুঁড়েছে । এরপর সেই গর্ত দিয়ে কারাগার থেকে পালিয়ে যান তাঁরা। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, সোমবার রাত ১টা ৩০ মিনিটের দিকে তারা টানেল থেকে বের হচ্ছেন।
জেল পালানো ফিলিস্তিনিরা হলেন মাহমুদ আরদাহ, মোহাম্মদ আরদাহ, ইহাম কামামজি, ইয়াকুব কাদরি ও মুনাদিল ইনফাত। তাঁরা সবাই ইসলামিক জিহাদের সদস্য। ইসরায়েলিদের ওপর হামলার পরিকল্পনা বা হামলা চালিয়ে হত্যার ঘটনায় তাঁদের মধ্যে চারজন যাবজ্জীবন কারাদণ্ড খাটছিলেন। আর ষষ্ঠ ব্যক্তি হলেন জাকারিয়া জুবেইদি। তিনি ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন আল-আকসা মার্টায়ার্স ব্রিগেডের জেনিন শহরের প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন।
ইসরায়েল পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, সর্বশেষ গ্রেপ্তার হওয়া দুজনকে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় নাজারেথ থেকে একটি লরির ভেতর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন জাকারিয়া জুবেইদি (৪৬) ও মোহাম্মদ আরদাহ (৩৯)।
এর আগে শুক্রবার ইসরায়েল কারাগার থেকে পালানো ইয়াকুব কাদরি (৪৮) ও মাহমুদ আরদাহ (৪৫) নামে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করে ইসরায়েলি পুলিশ।
ফিলিস্তিনিদের এই জেল পালানোর ঘটনা ইসরায়েলে ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করেছে। দেশটির গণমাধ্যমগুলো দাবি করে, কর্মকর্তাদের একাধিক ‘ভুলের’ কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে। তবে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গ্রুপগুলো এ ঘটনাকে একটি ‘বীরোচিত’ কাজ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় গিলবোয়া কারাগার থেকে টানেল খুঁড়ে পালিয়ে যাওয়া ছয় ফিলিস্তিনির মধ্যে চারজনকে আবারও আটক করা হয়েছে। গতকাল শনিবার ইসরায়েলি পুলিশের পক্ষ থেকে এমনটি বলা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সোমবার ইসরায়েলের কারাগার থেকে পালিয়ে যান ফিলিস্তিনের ওই ছয়জন রাজনৈতিক বন্দী। এরপর তাঁদের ধরতে পশ্চিম তীরে অভিযান শুরু করে ইসরায়েল পুলিশ। গত ২০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো একসঙ্গে এত ফিলিস্তিনি কারাগার থেকে পালাতে সক্ষম হন।
ধারণা করা হচ্ছে, পালানোর আগে ওই বন্দীরা তাদের কারাকক্ষের টয়লেটে কয়েক মাস যাবৎ গর্ত খুঁড়েছে । এরপর সেই গর্ত দিয়ে কারাগার থেকে পালিয়ে যান তাঁরা। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, সোমবার রাত ১টা ৩০ মিনিটের দিকে তারা টানেল থেকে বের হচ্ছেন।
জেল পালানো ফিলিস্তিনিরা হলেন মাহমুদ আরদাহ, মোহাম্মদ আরদাহ, ইহাম কামামজি, ইয়াকুব কাদরি ও মুনাদিল ইনফাত। তাঁরা সবাই ইসলামিক জিহাদের সদস্য। ইসরায়েলিদের ওপর হামলার পরিকল্পনা বা হামলা চালিয়ে হত্যার ঘটনায় তাঁদের মধ্যে চারজন যাবজ্জীবন কারাদণ্ড খাটছিলেন। আর ষষ্ঠ ব্যক্তি হলেন জাকারিয়া জুবেইদি। তিনি ফিলিস্তিনের সশস্ত্র সংগঠন আল-আকসা মার্টায়ার্স ব্রিগেডের জেনিন শহরের প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন।
ইসরায়েল পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, সর্বশেষ গ্রেপ্তার হওয়া দুজনকে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় নাজারেথ থেকে একটি লরির ভেতর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন জাকারিয়া জুবেইদি (৪৬) ও মোহাম্মদ আরদাহ (৩৯)।
এর আগে শুক্রবার ইসরায়েল কারাগার থেকে পালানো ইয়াকুব কাদরি (৪৮) ও মাহমুদ আরদাহ (৪৫) নামে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করে ইসরায়েলি পুলিশ।
ফিলিস্তিনিদের এই জেল পালানোর ঘটনা ইসরায়েলে ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করেছে। দেশটির গণমাধ্যমগুলো দাবি করে, কর্মকর্তাদের একাধিক ‘ভুলের’ কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে। তবে ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গ্রুপগুলো এ ঘটনাকে একটি ‘বীরোচিত’ কাজ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
৬ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
৭ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
৭ ঘণ্টা আগে