আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মিয়ানমার সংকটে কার্যকর ভূমিকা নিতে আবারও ব্যর্থ হয়েছে আসিয়ান। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত সদ্য সমাপ্ত শীর্ষ সম্মেলনে আসিয়ান নেতাদের নিষ্প্রভ বক্তব্য এবং অর্থহীন বিবৃতিকে মিয়ানমারের জনগণ দেখছে আরেকটি বড় হতাশা হিসেবে। সামিট-পরবর্তী চেয়ারম্যানের বিবৃতিতে সংকট সমাধানে কোনো নতুন কৌশলের উল্লেখ না থাকায় মিয়ানমারের জনগণ মনে করছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় আঞ্চলিক জোটটি আবারও পুরোনো ও ব্যর্থ ‘ফাইভ-পয়েন্ট কনসেনসাস’ বা ৫ পিসি আঁকড়ে ধরেছে, যেটি বাস্তবে কোনো কাজেই আসেনি।
থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতীর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে চলমান সহিংসতা বন্ধের লক্ষ্যে আসিয়ান এই পরিকল্পনা নিলেও মিয়ানমারের সেনাশাসকেরা কখনোই তা মানেনি; বরং তারা বর্বর হামলা, গণহত্যা ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, গত চার বছরে সেনা হামলায় নিহত হয়েছে অন্তত ৬ হাজার ২৩১ জন বেসামরিক নাগরিক, যাদের মধ্যে শিশুরাও রয়েছে। ২০২৪ সালের শুরুতে জাতিসংঘ জানায়, সামরিক জান্তা আগের চেয়ে আরও বেশি মাত্রায় সহিংসতা চালাচ্ছে।
এই প্রেক্ষাপটে মিয়ানমারের জনগণের প্রশ্ন, কেন এখনো ৫ পিসি পরিকল্পনাকে আশ্রয় করে চলছে আসিয়ান? কেন তারা জান্তার এমন স্পষ্ট উপেক্ষাকেও তাচ্ছিল্য করতে পারছে না?
কুয়ালালামপুরে সদ্য সমাপ্ত সম্মেলনে আসিয়ানের বর্তমান চেয়ার ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের বক্তব্যকেও বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন বলেই মনে করছেন অনেকে।
এপ্রিল মাসে আনোয়ার ব্যাংককে সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইং-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক সরকার ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট’ (এনইউজি)-এর সঙ্গেও। সম্মেলনে তিনি এই উদ্যোগকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ বলে মন্তব্য করেন এবং বলেন, ‘দুই পক্ষই আলোচনায় আগ্রহ দেখিয়েছে।’ কিন্তু মিয়ানমারের জনগণের মতে, এই ‘গুরুত্বপূর্ণ’ শব্দের মানেই হলো, আলোচনার নামে প্রতারণা আর জান্তার বিমান হামলা বাড়ানো।
আনোয়ার দাবি করেছিলেন, মিন অং হ্লাইং তাঁর অনুরোধে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, সেই বৈঠকের পরেও জান্তা বিমানবাহিনী প্রতিদিন বেসামরিক এলাকায় বোমাবর্ষণ চালিয়ে যাচ্ছে। ফলে জনগণ মনে করে, মিন অং হ্লাইং-এর প্রতিশ্রুতি ‘ফাঁকা বুলি’ ছাড়া কিছুই নয়।
সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে আনোয়ার বলেছিলেন, ‘চেষ্টা হয়তো ছোট, সেতু নাজুক হতে পারে, কিন্তু একটি নাজুক সেতু একটি প্রশস্ত ব্যবধানের চেয়ে ভালো।’ এ বক্তব্যকেও অনেকে কটাক্ষ করে বলছেন, বাস্তবে তো এমন কোনো সেতুই নেই—বিশ্বাস ও বিশ্বাসঘাতকতার মাঝখানে কেবল মরীচিকা।
মিয়ানমারের ইতিহাসে কখনো কোনো সামরিক সরকার সত্যিকারের শান্তি আলোচনা করেনি, বরং আলোচনা করেছে শুধু আন্তর্জাতিক চাপ এড়াতে। সেসব আলোচনার কোনো ফল আসেনি—তা হোক জাতিগোষ্ঠীভিত্তিক বিদ্রোহী সংগঠন কিংবা বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি।
সম্মেলনে আসিয়ান নেতারা মিয়ানমারে ‘জাতীয় পর্যায়ে যুদ্ধবিরতি সম্প্রসারণ’-এর আহ্বান জানান। কিন্তু বাস্তবে, যুদ্ধবিরতির অস্তিত্বই নেই। শুরু থেকেই সেনাশাসকেরা প্রতিশ্রুতি ভেঙেই যাচ্ছে।
মিয়ানমারের জনগণের প্রশ্ন—আসিয়ান যদি সত্যিই সংকট নিরসনে আন্তরিক হতো, তাহলে কেন জান্তার যুদ্ধবিমান চালাতে ব্যবহৃত জ্বালানির সরবরাহ বন্ধ করছে না? এই সরবরাহে তো কিছু সদস্যরাষ্ট্রের কোম্পানিও জড়িত! কেন তারা জান্তাবান্ধব ব্যবসায়িক লেনদেন নিষিদ্ধ করছে না?
এই ধরনের বাস্তব পদক্ষেপ জান্তার আয় রুট বন্ধ করে তাকে চাপে ফেলতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি সংকট সমাধানের দিকেও একটি গঠনমূলক অগ্রগতি হিসেবে কাজ করতে পারত।
তাই শুধু কথা নয়, কার্যকর পদক্ষেপই এখন জরুরি। ৫ পিসি নামক মৃতপ্রায় পরিকল্পনার জোড়াতালি দিয়ে কোনো সমাধান হবে না। সময় এসেছে, আসিয়ানকে সাহস দেখাতে হবে।
প্রসঙ্গত, মিয়ানমার সংকট সমাধানে আসিয়ান (দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর জোট) যে পাঁচ দফা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, সেটিই পরিচিত ফাইভ-পয়েন্ট কনসেনসাস বা ৫ পিসি নামে। ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর দেশটিতে চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে শান্তিপূর্ণ ও টেকসই সমাধান খুঁজে পেতে এই রূপরেখা তৈরি করা হয়।
এই ৫ পিসি হলো—সহিংসতা বন্ধ (মিয়ানমারে সব ধরনের সহিংসতা ও সংঘর্ষ তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করতে হবে), গঠনমূলক সংলাপ (সামরিক বাহিনী, সরকার, বিরোধী দলসহ সব পক্ষের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও উন্মুক্ত সংলাপের পরিবেশ তৈরি করতে হবে), আসিয়ান মধ্যস্থতা (সংঘাতরত পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা ও শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য আসিয়ান একটি নিরপেক্ষ মধ্যস্থতার প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করবে), মানবিক সহায়তা (সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ও বাস্তুচ্যুত জনগণের জন্য জরুরি মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে), বিশেষ দূতের সফর (মিয়ানমারে সংলাপ ও সমঝোতার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে আসিয়ান একটি বিশেষ দূত পাঠাবে, যিনি বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে দেখা করে আলোচনার সেতুবন্ধন গড়ে তুলবেন)।

মিয়ানমার সংকটে কার্যকর ভূমিকা নিতে আবারও ব্যর্থ হয়েছে আসিয়ান। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত সদ্য সমাপ্ত শীর্ষ সম্মেলনে আসিয়ান নেতাদের নিষ্প্রভ বক্তব্য এবং অর্থহীন বিবৃতিকে মিয়ানমারের জনগণ দেখছে আরেকটি বড় হতাশা হিসেবে। সামিট-পরবর্তী চেয়ারম্যানের বিবৃতিতে সংকট সমাধানে কোনো নতুন কৌশলের উল্লেখ না থাকায় মিয়ানমারের জনগণ মনে করছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় আঞ্চলিক জোটটি আবারও পুরোনো ও ব্যর্থ ‘ফাইভ-পয়েন্ট কনসেনসাস’ বা ৫ পিসি আঁকড়ে ধরেছে, যেটি বাস্তবে কোনো কাজেই আসেনি।
থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতীর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে চলমান সহিংসতা বন্ধের লক্ষ্যে আসিয়ান এই পরিকল্পনা নিলেও মিয়ানমারের সেনাশাসকেরা কখনোই তা মানেনি; বরং তারা বর্বর হামলা, গণহত্যা ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, গত চার বছরে সেনা হামলায় নিহত হয়েছে অন্তত ৬ হাজার ২৩১ জন বেসামরিক নাগরিক, যাদের মধ্যে শিশুরাও রয়েছে। ২০২৪ সালের শুরুতে জাতিসংঘ জানায়, সামরিক জান্তা আগের চেয়ে আরও বেশি মাত্রায় সহিংসতা চালাচ্ছে।
এই প্রেক্ষাপটে মিয়ানমারের জনগণের প্রশ্ন, কেন এখনো ৫ পিসি পরিকল্পনাকে আশ্রয় করে চলছে আসিয়ান? কেন তারা জান্তার এমন স্পষ্ট উপেক্ষাকেও তাচ্ছিল্য করতে পারছে না?
কুয়ালালামপুরে সদ্য সমাপ্ত সম্মেলনে আসিয়ানের বর্তমান চেয়ার ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের বক্তব্যকেও বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন বলেই মনে করছেন অনেকে।
এপ্রিল মাসে আনোয়ার ব্যাংককে সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইং-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক সরকার ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট’ (এনইউজি)-এর সঙ্গেও। সম্মেলনে তিনি এই উদ্যোগকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ বলে মন্তব্য করেন এবং বলেন, ‘দুই পক্ষই আলোচনায় আগ্রহ দেখিয়েছে।’ কিন্তু মিয়ানমারের জনগণের মতে, এই ‘গুরুত্বপূর্ণ’ শব্দের মানেই হলো, আলোচনার নামে প্রতারণা আর জান্তার বিমান হামলা বাড়ানো।
আনোয়ার দাবি করেছিলেন, মিন অং হ্লাইং তাঁর অনুরোধে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, সেই বৈঠকের পরেও জান্তা বিমানবাহিনী প্রতিদিন বেসামরিক এলাকায় বোমাবর্ষণ চালিয়ে যাচ্ছে। ফলে জনগণ মনে করে, মিন অং হ্লাইং-এর প্রতিশ্রুতি ‘ফাঁকা বুলি’ ছাড়া কিছুই নয়।
সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে আনোয়ার বলেছিলেন, ‘চেষ্টা হয়তো ছোট, সেতু নাজুক হতে পারে, কিন্তু একটি নাজুক সেতু একটি প্রশস্ত ব্যবধানের চেয়ে ভালো।’ এ বক্তব্যকেও অনেকে কটাক্ষ করে বলছেন, বাস্তবে তো এমন কোনো সেতুই নেই—বিশ্বাস ও বিশ্বাসঘাতকতার মাঝখানে কেবল মরীচিকা।
মিয়ানমারের ইতিহাসে কখনো কোনো সামরিক সরকার সত্যিকারের শান্তি আলোচনা করেনি, বরং আলোচনা করেছে শুধু আন্তর্জাতিক চাপ এড়াতে। সেসব আলোচনার কোনো ফল আসেনি—তা হোক জাতিগোষ্ঠীভিত্তিক বিদ্রোহী সংগঠন কিংবা বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি।
সম্মেলনে আসিয়ান নেতারা মিয়ানমারে ‘জাতীয় পর্যায়ে যুদ্ধবিরতি সম্প্রসারণ’-এর আহ্বান জানান। কিন্তু বাস্তবে, যুদ্ধবিরতির অস্তিত্বই নেই। শুরু থেকেই সেনাশাসকেরা প্রতিশ্রুতি ভেঙেই যাচ্ছে।
মিয়ানমারের জনগণের প্রশ্ন—আসিয়ান যদি সত্যিই সংকট নিরসনে আন্তরিক হতো, তাহলে কেন জান্তার যুদ্ধবিমান চালাতে ব্যবহৃত জ্বালানির সরবরাহ বন্ধ করছে না? এই সরবরাহে তো কিছু সদস্যরাষ্ট্রের কোম্পানিও জড়িত! কেন তারা জান্তাবান্ধব ব্যবসায়িক লেনদেন নিষিদ্ধ করছে না?
এই ধরনের বাস্তব পদক্ষেপ জান্তার আয় রুট বন্ধ করে তাকে চাপে ফেলতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি সংকট সমাধানের দিকেও একটি গঠনমূলক অগ্রগতি হিসেবে কাজ করতে পারত।
তাই শুধু কথা নয়, কার্যকর পদক্ষেপই এখন জরুরি। ৫ পিসি নামক মৃতপ্রায় পরিকল্পনার জোড়াতালি দিয়ে কোনো সমাধান হবে না। সময় এসেছে, আসিয়ানকে সাহস দেখাতে হবে।
প্রসঙ্গত, মিয়ানমার সংকট সমাধানে আসিয়ান (দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর জোট) যে পাঁচ দফা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, সেটিই পরিচিত ফাইভ-পয়েন্ট কনসেনসাস বা ৫ পিসি নামে। ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর দেশটিতে চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে শান্তিপূর্ণ ও টেকসই সমাধান খুঁজে পেতে এই রূপরেখা তৈরি করা হয়।
এই ৫ পিসি হলো—সহিংসতা বন্ধ (মিয়ানমারে সব ধরনের সহিংসতা ও সংঘর্ষ তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করতে হবে), গঠনমূলক সংলাপ (সামরিক বাহিনী, সরকার, বিরোধী দলসহ সব পক্ষের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও উন্মুক্ত সংলাপের পরিবেশ তৈরি করতে হবে), আসিয়ান মধ্যস্থতা (সংঘাতরত পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা ও শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য আসিয়ান একটি নিরপেক্ষ মধ্যস্থতার প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করবে), মানবিক সহায়তা (সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ও বাস্তুচ্যুত জনগণের জন্য জরুরি মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে), বিশেষ দূতের সফর (মিয়ানমারে সংলাপ ও সমঝোতার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে আসিয়ান একটি বিশেষ দূত পাঠাবে, যিনি বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে দেখা করে আলোচনার সেতুবন্ধন গড়ে তুলবেন)।

কালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও শেয়ার করে এ শুভেচ্ছা জানান।
১৯ মিনিট আগে
পশ্চিমতীরের তুরমুস আয়া গ্রামে মুখোশধারী এক ইসরায়েলি দখলদারের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৫৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নারী। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জলপাই সংগ্রহের সময় ওই নারীকে একটি লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী বছরের শুরুর দিকে চীন সফরে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। আজ সোমবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজের সঙ্গে বৈঠকের সময় ট্রাম্প এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি আগামী বছরের শুরুতে চীন সফরে যাব।’
১ ঘণ্টা আগে
প্রতিরক্ষাব্যবস্থা জোরদার করতে যাচ্ছে ভারত। দেশটি নতুন প্রজন্মের ৮০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে এটি যুদ্ধক্ষেত্রে প্রয়োগের উপযোগী হবে বলে জানিয়েছে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও শেয়ার করে এ শুভেচ্ছা জানান।
As lamps light up like fiery three-eyed gaze of Goddess #Kali with mantra of the Mother’s invocation that dwells within #FestivalOfLights, #Hindu sisters in #Bangladesh draw sacred marks on brothers’ foreheads.
— Riaz Hamidullah (@hamidullah_riaz) October 19, 2025
Wish all in #India blessed ভাই ফোঁটা #কালীপূজা #दीपावली #Diwali. pic.twitter.com/e8tbBnSjlW
ভিডিওটি শেয়ার করে রিয়াজ হামিদুল্লাহ লেখেন, ‘আমি এটি শেয়ার করছি কারণ এটি বাংলাদেশে দীর্ঘদিনের লালিত মূল্যবোধের পাশাপাশি সংস্কৃতিগত বহুত্ববাদ ও সহনশীলতার প্রতিফলন ঘটায়। একই সঙ্গে এটি বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধনকেও তুলে ধরে।’
প্রকাশিত অ্যানিমেশন ভিডিওটিতে দেখা যায় ভাইফোঁটা, কালীপূজা ও দীপাবলির প্রতীক হিসেবে প্রদীপ জ্বালানোর দৃশ্য।
ভিডিওটির সঙ্গে সংযুক্ত লেখায় বলা হয়েছে, ‘বাংলা কার্তিক মাসের অমাবস্যার রাতে বাংলাদেশজুড়ে হাজারো প্রদীপ জ্বলে ওঠে—যেন দেবী কালী মুণ্ডমালিনীর ত্রিনয়নের অগ্নিতেজে অন্ধকার ভেদ করে অসংখ্য তারা জেগে উঠছে। মায়ের আহ্বানের মন্ত্রধ্বনিতে নদীমাতৃক এই ভূখণ্ডে মেয়েরা ভাইদের কপালে শুভচিহ্ন এঁকে দেয়। ভারতের, বাংলাদেশের ও বিশ্বের প্রত্যেক হিন্দু ভাই-বোনকে জানাই শুভ দীপাবলি, কালীপূজা ও ভাইফোঁটার শুভেচ্ছা।’
ভিডিওতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ক্ষমতাসীন বিজেপি, বিরোধী কংগ্রেসসহ কয়েকটি ভারতীয় গণমাধ্যমকে ট্যাগ করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র: দ্য প্রিন্ট

কালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও শেয়ার করে এ শুভেচ্ছা জানান।
As lamps light up like fiery three-eyed gaze of Goddess #Kali with mantra of the Mother’s invocation that dwells within #FestivalOfLights, #Hindu sisters in #Bangladesh draw sacred marks on brothers’ foreheads.
— Riaz Hamidullah (@hamidullah_riaz) October 19, 2025
Wish all in #India blessed ভাই ফোঁটা #কালীপূজা #दीपावली #Diwali. pic.twitter.com/e8tbBnSjlW
ভিডিওটি শেয়ার করে রিয়াজ হামিদুল্লাহ লেখেন, ‘আমি এটি শেয়ার করছি কারণ এটি বাংলাদেশে দীর্ঘদিনের লালিত মূল্যবোধের পাশাপাশি সংস্কৃতিগত বহুত্ববাদ ও সহনশীলতার প্রতিফলন ঘটায়। একই সঙ্গে এটি বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধনকেও তুলে ধরে।’
প্রকাশিত অ্যানিমেশন ভিডিওটিতে দেখা যায় ভাইফোঁটা, কালীপূজা ও দীপাবলির প্রতীক হিসেবে প্রদীপ জ্বালানোর দৃশ্য।
ভিডিওটির সঙ্গে সংযুক্ত লেখায় বলা হয়েছে, ‘বাংলা কার্তিক মাসের অমাবস্যার রাতে বাংলাদেশজুড়ে হাজারো প্রদীপ জ্বলে ওঠে—যেন দেবী কালী মুণ্ডমালিনীর ত্রিনয়নের অগ্নিতেজে অন্ধকার ভেদ করে অসংখ্য তারা জেগে উঠছে। মায়ের আহ্বানের মন্ত্রধ্বনিতে নদীমাতৃক এই ভূখণ্ডে মেয়েরা ভাইদের কপালে শুভচিহ্ন এঁকে দেয়। ভারতের, বাংলাদেশের ও বিশ্বের প্রত্যেক হিন্দু ভাই-বোনকে জানাই শুভ দীপাবলি, কালীপূজা ও ভাইফোঁটার শুভেচ্ছা।’
ভিডিওতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ক্ষমতাসীন বিজেপি, বিরোধী কংগ্রেসসহ কয়েকটি ভারতীয় গণমাধ্যমকে ট্যাগ করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র: দ্য প্রিন্ট

মিয়ানমার সংকটে কার্যকর ভূমিকা নিতে আবারও ব্যর্থ হয়েছে আসিয়ান। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত সদ্য সমাপ্ত শীর্ষ সম্মেলনে আসিয়ান নেতাদের নিষ্প্রভ বক্তব্য এবং অর্থহীন বিবৃতিকে মিয়ানমারের জনগণ দেখছে আরেকটি বড় হতাশা হিসেবে।
৩১ মে ২০২৫
পশ্চিমতীরের তুরমুস আয়া গ্রামে মুখোশধারী এক ইসরায়েলি দখলদারের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৫৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নারী। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জলপাই সংগ্রহের সময় ওই নারীকে একটি লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী বছরের শুরুর দিকে চীন সফরে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। আজ সোমবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজের সঙ্গে বৈঠকের সময় ট্রাম্প এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি আগামী বছরের শুরুতে চীন সফরে যাব।’
১ ঘণ্টা আগে
প্রতিরক্ষাব্যবস্থা জোরদার করতে যাচ্ছে ভারত। দেশটি নতুন প্রজন্মের ৮০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে এটি যুদ্ধক্ষেত্রে প্রয়োগের উপযোগী হবে বলে জানিয়েছে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পশ্চিমতীরের তুরমুস আয়া গ্রামে মুখোশধারী এক ইসরায়েলি দখলদারের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৫৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নারী। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জলপাই সংগ্রহের সময় ওই নারীকে একটি লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়। এই ঘটনাটি ভিডিওতে ধারণ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাংবাদিক জ্যাসপার ন্যাথানিয়েল।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, এক যুবক বড় কাঠের লাঠি দিয়ে এক নারীর মাথায় আঘাত করে তাঁকে মাটিতে ফেলে দেন। এরপর মাটিতে পড়ে থাকা অবস্থায় ওই নারীকে আরও দুইবার আঘাত করেন তিনি। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আহত নারীর নাম উম সালেহ আবু আলিয়া।
ভিডিও ধারণ করা ন্যাথানিয়েল বলেছেন, ‘প্রথম আঘাতেই আলিয়া অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তারপরও হামলাকারী নির্মমভাবে লাঠি চালিয়ে যায়।’
এই বিষয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তাদের সদস্যরা পৌঁছানোর পর ঘটনাস্থল ছত্রভঙ্গ করা হয়। অবৈধ বসতি নির্মাণকারীদের যে কোনো ধরনের সহিংসতার নিন্দাও জানায় এই বাহিনী। তবে ন্যাথানিয়েল অভিযোগ করেছেন, ইসরায়েলি সৈন্যরা হামলার আগেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল এবং সাংবাদিক ও সহায়তাকারীদের আটকে রেখেছিল। সৈন্যরা ঘটনাস্থল থেকে চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মুখোশধারী উপনিবেশকারীরা আক্রমণ চালায়।
পাঁচ সন্তানের মা আবু আলিয়া বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তার মাথার দুই জায়গায় গুরুতর আঘাত পাওয়া গেছে। তিনি আগে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিলেন, এখন স্থিতিশীল অবস্থায় আছেন।
তুরমুস আয়া গ্রামে এদিন অন্তত ১৫ জন মুখোশধারী উপনিবেশকারীকে আরও কয়েকজন ফিলিস্তিনি কৃষক ও সহায়তাকারীদের ওপর পাথর ছুড়তে দেখা যায়। এ সময় তারা ফিলিস্তিনি মালিকানাধীন একটি গাড়ি পুড়িয়ে দেয় এবং কয়েকটির জানালা ভেঙে দেয়।
জলপাই সংগ্রহ ফিলিস্তিনি সংস্কৃতি ও অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তবে প্রতিবছর এই মৌসুমে দখলদারদের হামলা, রাস্তা বন্ধ এবং জমিতে প্রবেশে বাধা দেওয়ার ঘটনা বাড়ছে। জাতিসংঘের মানবিক দপ্তর জানিয়েছে, ৭ থেকে ১৩ অক্টোবরের মধ্যে পশ্চিম তীরে ৭১টি উপনিবেশকারী হামলার ঘটনা ঘটেছে, যার অর্ধেকই জলপাই সংগ্রহ মৌসুমে।
২০২৫ সালেই পশ্চিমতীর জুড়ে উপনিবেশকারীদের হাতে ৩ হাজার ২০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন। এসব ঘটনার কোনো বিচার হয়নি।
পর্যবেক্ষকদের মতে, এই হামলাগুলোর মূল লক্ষ্য হলো ফিলিস্তিনিদের ভয় দেখিয়ে জমি ছাড়তে বাধ্য করা—যাতে ইসরায়েলি উপনিবেশকারীরা তা দখল করতে পারে।

পশ্চিমতীরের তুরমুস আয়া গ্রামে মুখোশধারী এক ইসরায়েলি দখলদারের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৫৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নারী। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জলপাই সংগ্রহের সময় ওই নারীকে একটি লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়। এই ঘটনাটি ভিডিওতে ধারণ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাংবাদিক জ্যাসপার ন্যাথানিয়েল।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, এক যুবক বড় কাঠের লাঠি দিয়ে এক নারীর মাথায় আঘাত করে তাঁকে মাটিতে ফেলে দেন। এরপর মাটিতে পড়ে থাকা অবস্থায় ওই নারীকে আরও দুইবার আঘাত করেন তিনি। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আহত নারীর নাম উম সালেহ আবু আলিয়া।
ভিডিও ধারণ করা ন্যাথানিয়েল বলেছেন, ‘প্রথম আঘাতেই আলিয়া অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তারপরও হামলাকারী নির্মমভাবে লাঠি চালিয়ে যায়।’
এই বিষয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তাদের সদস্যরা পৌঁছানোর পর ঘটনাস্থল ছত্রভঙ্গ করা হয়। অবৈধ বসতি নির্মাণকারীদের যে কোনো ধরনের সহিংসতার নিন্দাও জানায় এই বাহিনী। তবে ন্যাথানিয়েল অভিযোগ করেছেন, ইসরায়েলি সৈন্যরা হামলার আগেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল এবং সাংবাদিক ও সহায়তাকারীদের আটকে রেখেছিল। সৈন্যরা ঘটনাস্থল থেকে চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মুখোশধারী উপনিবেশকারীরা আক্রমণ চালায়।
পাঁচ সন্তানের মা আবু আলিয়া বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তার মাথার দুই জায়গায় গুরুতর আঘাত পাওয়া গেছে। তিনি আগে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিলেন, এখন স্থিতিশীল অবস্থায় আছেন।
তুরমুস আয়া গ্রামে এদিন অন্তত ১৫ জন মুখোশধারী উপনিবেশকারীকে আরও কয়েকজন ফিলিস্তিনি কৃষক ও সহায়তাকারীদের ওপর পাথর ছুড়তে দেখা যায়। এ সময় তারা ফিলিস্তিনি মালিকানাধীন একটি গাড়ি পুড়িয়ে দেয় এবং কয়েকটির জানালা ভেঙে দেয়।
জলপাই সংগ্রহ ফিলিস্তিনি সংস্কৃতি ও অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তবে প্রতিবছর এই মৌসুমে দখলদারদের হামলা, রাস্তা বন্ধ এবং জমিতে প্রবেশে বাধা দেওয়ার ঘটনা বাড়ছে। জাতিসংঘের মানবিক দপ্তর জানিয়েছে, ৭ থেকে ১৩ অক্টোবরের মধ্যে পশ্চিম তীরে ৭১টি উপনিবেশকারী হামলার ঘটনা ঘটেছে, যার অর্ধেকই জলপাই সংগ্রহ মৌসুমে।
২০২৫ সালেই পশ্চিমতীর জুড়ে উপনিবেশকারীদের হাতে ৩ হাজার ২০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন। এসব ঘটনার কোনো বিচার হয়নি।
পর্যবেক্ষকদের মতে, এই হামলাগুলোর মূল লক্ষ্য হলো ফিলিস্তিনিদের ভয় দেখিয়ে জমি ছাড়তে বাধ্য করা—যাতে ইসরায়েলি উপনিবেশকারীরা তা দখল করতে পারে।

মিয়ানমার সংকটে কার্যকর ভূমিকা নিতে আবারও ব্যর্থ হয়েছে আসিয়ান। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত সদ্য সমাপ্ত শীর্ষ সম্মেলনে আসিয়ান নেতাদের নিষ্প্রভ বক্তব্য এবং অর্থহীন বিবৃতিকে মিয়ানমারের জনগণ দেখছে আরেকটি বড় হতাশা হিসেবে।
৩১ মে ২০২৫
কালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও শেয়ার করে এ শুভেচ্ছা জানান।
১৯ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী বছরের শুরুর দিকে চীন সফরে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। আজ সোমবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজের সঙ্গে বৈঠকের সময় ট্রাম্প এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি আগামী বছরের শুরুতে চীন সফরে যাব।’
১ ঘণ্টা আগে
প্রতিরক্ষাব্যবস্থা জোরদার করতে যাচ্ছে ভারত। দেশটি নতুন প্রজন্মের ৮০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে এটি যুদ্ধক্ষেত্রে প্রয়োগের উপযোগী হবে বলে জানিয়েছে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী বছরের শুরুর দিকে চীন সফরে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। আজ সোমবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজের সঙ্গে বৈঠকের সময় ট্রাম্প এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি আগামী বছরের শুরুতে চীন সফরে যাব।’
এর আগের দিন ফক্স বিজনেসের সংবাদ উপস্থাপক মারিয়া বার্টিরোমোর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প জানান, তিনি আসন্ন অক্টোবরে অনুষ্ঠেয় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) সম্মেলনে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
এর আগে চলতি মাসের শুরুতে ট্রাম্প চীনের ওপর অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিলেন, যা নভেম্বরের শুরু থেকে কার্যকর হতে পারে বলে জানান। চীনা রপ্তানি নিয়ন্ত্রণের প্রতিক্রিয়ায় নতুন এ পদক্ষেপের কথা বলেন তিনি। বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র–চীন বাণিজ্যযুদ্ধকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দিয়েছে।
তবে বার্টিরোমোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, এত উচ্চমাত্রার শুল্ক দীর্ঘ মেয়াদে টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, ‘আমি চীনকে ধ্বংস করতে চাই না।’
উল্লেখ্য, চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্র ও চীন উভয়ই পরস্পরের ওপর অন্তত ১২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছিল। পরে আলোচনার মাধ্যমে চীনের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে ১০ শতাংশ আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে চীনা পণ্যে ৩০ শতাংশ শুল্ক বজায় রয়েছে, যা আগের শুল্কের ওপর যুক্ত।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী বছরের শুরুর দিকে চীন সফরে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। আজ সোমবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজের সঙ্গে বৈঠকের সময় ট্রাম্প এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি আগামী বছরের শুরুতে চীন সফরে যাব।’
এর আগের দিন ফক্স বিজনেসের সংবাদ উপস্থাপক মারিয়া বার্টিরোমোর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প জানান, তিনি আসন্ন অক্টোবরে অনুষ্ঠেয় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) সম্মেলনে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
এর আগে চলতি মাসের শুরুতে ট্রাম্প চীনের ওপর অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিলেন, যা নভেম্বরের শুরু থেকে কার্যকর হতে পারে বলে জানান। চীনা রপ্তানি নিয়ন্ত্রণের প্রতিক্রিয়ায় নতুন এ পদক্ষেপের কথা বলেন তিনি। বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র–চীন বাণিজ্যযুদ্ধকে আরও এক ধাপ বাড়িয়ে দিয়েছে।
তবে বার্টিরোমোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, এত উচ্চমাত্রার শুল্ক দীর্ঘ মেয়াদে টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। তিনি বলেন, ‘আমি চীনকে ধ্বংস করতে চাই না।’
উল্লেখ্য, চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্র ও চীন উভয়ই পরস্পরের ওপর অন্তত ১২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছিল। পরে আলোচনার মাধ্যমে চীনের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে ১০ শতাংশ আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে চীনা পণ্যে ৩০ শতাংশ শুল্ক বজায় রয়েছে, যা আগের শুল্কের ওপর যুক্ত।

মিয়ানমার সংকটে কার্যকর ভূমিকা নিতে আবারও ব্যর্থ হয়েছে আসিয়ান। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত সদ্য সমাপ্ত শীর্ষ সম্মেলনে আসিয়ান নেতাদের নিষ্প্রভ বক্তব্য এবং অর্থহীন বিবৃতিকে মিয়ানমারের জনগণ দেখছে আরেকটি বড় হতাশা হিসেবে।
৩১ মে ২০২৫
কালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও শেয়ার করে এ শুভেচ্ছা জানান।
১৯ মিনিট আগে
পশ্চিমতীরের তুরমুস আয়া গ্রামে মুখোশধারী এক ইসরায়েলি দখলদারের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৫৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নারী। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জলপাই সংগ্রহের সময় ওই নারীকে একটি লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
প্রতিরক্ষাব্যবস্থা জোরদার করতে যাচ্ছে ভারত। দেশটি নতুন প্রজন্মের ৮০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে এটি যুদ্ধক্ষেত্রে প্রয়োগের উপযোগী হবে বলে জানিয়েছে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রতিরক্ষাব্যবস্থা জোরদার করতে যাচ্ছে ভারত। দেশটি নতুন প্রজন্মের ৮০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে এটি যুদ্ধক্ষেত্রে প্রয়োগের উপযোগী হবে বলে জানিয়েছে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের এই উন্নত সংস্করণে পরিবর্তিত র্যামজেট ইঞ্জিন ও অত্যাধুনিক নেভিগেশন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। ২০২৭ সালের শেষ নাগাদ এটি সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত হবে বলে জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
বর্তমানে ভারতের হাতে থাকা ৪৫০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর গতি শব্দের গতির প্রায় তিন গুণ (মাক ২.৮)। এই ক্ষেপণাস্ত্রই গত মে মাসে পাকিস্তানে চালানো অপারেশন সিঁদুরের সময় ব্যবহার করা হয়েছিল।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, ৮০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মসের র্যামজেট ইঞ্জিনের প্রয়োজনীয় পরিবর্তন প্রায় শেষ। এখন কয়েকটি পরীক্ষার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ইনর্শিয়াল নেভিগেশন সিস্টেম (আইএনএস) ও বৈশ্বিক স্যাটেলাইট নেভিগেশন সিস্টেমের নির্ভুলতা যাচাই করা হচ্ছে, যাতে শত্রুপক্ষের জ্যামিং প্রতিরোধ করা যায়।
তিনি আরও জানান, নৌবাহিনী ও স্থল বাহিনীর হাতে থাকা ইতিমধ্যে ৪৫০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র আছে। এগুলোর সফটওয়্যার ও ফায়ার কন্ট্রোল সিস্টেমে সামান্য পরিবর্তন করে নতুন ৮০০ কিলোমিটার সংস্করণে উন্নীত করা যাবে। মৌলিক ক্ষেপণাস্ত্র ও লঞ্চার একই থাকবে, শুধু সফটওয়্যারের কিছু অংশে পরিবর্তন আনলেই হবে।
এদিকে ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও) তাদের ‘অস্ত্র’ (Astra) সিরিজের আকাশ থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর সক্ষমতাও বাড়াচ্ছে। অস্ত্র মার্ক-২ সংস্করণের পাল্লা আগের ১৬০ কিলোমিটার থেকে বাড়িয়ে ২০০ কিলোমিটারের বেশি করা হচ্ছে।
ভারতীয় বিমানবাহিনী ইতিমধ্যে ১০০ কিলোমিটার পাল্লার ২৮০টিরও বেশি অস্ত্র মার্ক-১ ক্ষেপণাস্ত্র সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে। নতুন মার্ক-২ সংস্করণের উৎপাদন ২০২৬-২৭ সালের মধ্যে শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও উন্নত অস্ত্র মার্ক-৩ সংস্করণ তৈরির কাজও চলছে, যা সলিড-ফুয়েল ডাকটেড র্যামজেট প্রযুক্তি ব্যবহার করে ৩৫০ কিলোমিটার দূরের টার্গেটে আঘাত করতে পারবে। তবে এটি কার্যকর হতে তিন বছর সময় লাগবে। রাশিয়া, ফ্রান্স ও ইসরায়েল থেকে আমদানি করা ব্যয়বহুল ‘পিএল-১৫ বিভিআরএএএম’ ক্ষেপণাস্ত্রের বিকল্প এই ‘অস্ত্র’ মার্ক-৩ সিরিজ।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, গত ৭ মে পাকিস্তানের নয়টি সন্ত্রাসী ঘাঁটিতে হামলার সময় পাকিস্তানি বাহিনী চীনের তৈরি জে-১০ যুদ্ধবিমানের সঙ্গে ২০০ কিলোমিটার পাল্লার পিএল-১৫ বিভিআরএএএম ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল। এতে শুরুর দিকে ভারতীয় বিমানবাহিনী বিপাকে পড়ে। তবে ব্রহ্মস ব্যবহারের পর সফল হয় ভারতীয় বাহিনী।
ইতিমধ্যে ভারতীয় নৌবাহিনীর প্রায় ২০টি যুদ্ধজাহাজে ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপন করা হয়েছে। এর আগে গত বছর ১৯ হাজার ৫১৯ কোটি রুপি ব্যয়ে নৌবাহিনীর জন্য ২২০টিরও বেশি ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। অপারেশন সিঁদুরের পর বিমানবাহিনীর জন্যও ১১০টি আকাশ থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের অনুমোদন দেয় ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, যার মূল্য প্রায় ১০ হাজার ৮০০ কোটি রুপি।
ভূমি থেকে নিক্ষেপযোগ্য ৮০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ভবিষ্যতে ভারতের প্রস্তাবিত ইন্টিগ্রেটেড রকেট ফোর্সের (আইআরএফ) অংশ হবে। এতে প্রলয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (৪০০ কিলোমিটার পাল্লা) এবং নির্ভয় ক্ষেপণাস্ত্রের উন্নত সংস্করণ (১,০০০ কিলোমিটার পাল্লা) অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

প্রতিরক্ষাব্যবস্থা জোরদার করতে যাচ্ছে ভারত। দেশটি নতুন প্রজন্মের ৮০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস সুপারসনিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। আগামী দুই বছরের মধ্যে এটি যুদ্ধক্ষেত্রে প্রয়োগের উপযোগী হবে বলে জানিয়েছে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের এই উন্নত সংস্করণে পরিবর্তিত র্যামজেট ইঞ্জিন ও অত্যাধুনিক নেভিগেশন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। ২০২৭ সালের শেষ নাগাদ এটি সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত হবে বলে জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক শীর্ষ কর্মকর্তা।
বর্তমানে ভারতের হাতে থাকা ৪৫০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর গতি শব্দের গতির প্রায় তিন গুণ (মাক ২.৮)। এই ক্ষেপণাস্ত্রই গত মে মাসে পাকিস্তানে চালানো অপারেশন সিঁদুরের সময় ব্যবহার করা হয়েছিল।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, ৮০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মসের র্যামজেট ইঞ্জিনের প্রয়োজনীয় পরিবর্তন প্রায় শেষ। এখন কয়েকটি পরীক্ষার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ ইনর্শিয়াল নেভিগেশন সিস্টেম (আইএনএস) ও বৈশ্বিক স্যাটেলাইট নেভিগেশন সিস্টেমের নির্ভুলতা যাচাই করা হচ্ছে, যাতে শত্রুপক্ষের জ্যামিং প্রতিরোধ করা যায়।
তিনি আরও জানান, নৌবাহিনী ও স্থল বাহিনীর হাতে থাকা ইতিমধ্যে ৪৫০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র আছে। এগুলোর সফটওয়্যার ও ফায়ার কন্ট্রোল সিস্টেমে সামান্য পরিবর্তন করে নতুন ৮০০ কিলোমিটার সংস্করণে উন্নীত করা যাবে। মৌলিক ক্ষেপণাস্ত্র ও লঞ্চার একই থাকবে, শুধু সফটওয়্যারের কিছু অংশে পরিবর্তন আনলেই হবে।
এদিকে ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও) তাদের ‘অস্ত্র’ (Astra) সিরিজের আকাশ থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর সক্ষমতাও বাড়াচ্ছে। অস্ত্র মার্ক-২ সংস্করণের পাল্লা আগের ১৬০ কিলোমিটার থেকে বাড়িয়ে ২০০ কিলোমিটারের বেশি করা হচ্ছে।
ভারতীয় বিমানবাহিনী ইতিমধ্যে ১০০ কিলোমিটার পাল্লার ২৮০টিরও বেশি অস্ত্র মার্ক-১ ক্ষেপণাস্ত্র সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে। নতুন মার্ক-২ সংস্করণের উৎপাদন ২০২৬-২৭ সালের মধ্যে শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আরও উন্নত অস্ত্র মার্ক-৩ সংস্করণ তৈরির কাজও চলছে, যা সলিড-ফুয়েল ডাকটেড র্যামজেট প্রযুক্তি ব্যবহার করে ৩৫০ কিলোমিটার দূরের টার্গেটে আঘাত করতে পারবে। তবে এটি কার্যকর হতে তিন বছর সময় লাগবে। রাশিয়া, ফ্রান্স ও ইসরায়েল থেকে আমদানি করা ব্যয়বহুল ‘পিএল-১৫ বিভিআরএএএম’ ক্ষেপণাস্ত্রের বিকল্প এই ‘অস্ত্র’ মার্ক-৩ সিরিজ।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, গত ৭ মে পাকিস্তানের নয়টি সন্ত্রাসী ঘাঁটিতে হামলার সময় পাকিস্তানি বাহিনী চীনের তৈরি জে-১০ যুদ্ধবিমানের সঙ্গে ২০০ কিলোমিটার পাল্লার পিএল-১৫ বিভিআরএএএম ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল। এতে শুরুর দিকে ভারতীয় বিমানবাহিনী বিপাকে পড়ে। তবে ব্রহ্মস ব্যবহারের পর সফল হয় ভারতীয় বাহিনী।
ইতিমধ্যে ভারতীয় নৌবাহিনীর প্রায় ২০টি যুদ্ধজাহাজে ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপন করা হয়েছে। এর আগে গত বছর ১৯ হাজার ৫১৯ কোটি রুপি ব্যয়ে নৌবাহিনীর জন্য ২২০টিরও বেশি ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। অপারেশন সিঁদুরের পর বিমানবাহিনীর জন্যও ১১০টি আকাশ থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের অনুমোদন দেয় ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, যার মূল্য প্রায় ১০ হাজার ৮০০ কোটি রুপি।
ভূমি থেকে নিক্ষেপযোগ্য ৮০০ কিলোমিটার পাল্লার ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ভবিষ্যতে ভারতের প্রস্তাবিত ইন্টিগ্রেটেড রকেট ফোর্সের (আইআরএফ) অংশ হবে। এতে প্রলয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (৪০০ কিলোমিটার পাল্লা) এবং নির্ভয় ক্ষেপণাস্ত্রের উন্নত সংস্করণ (১,০০০ কিলোমিটার পাল্লা) অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

মিয়ানমার সংকটে কার্যকর ভূমিকা নিতে আবারও ব্যর্থ হয়েছে আসিয়ান। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত সদ্য সমাপ্ত শীর্ষ সম্মেলনে আসিয়ান নেতাদের নিষ্প্রভ বক্তব্য এবং অর্থহীন বিবৃতিকে মিয়ানমারের জনগণ দেখছে আরেকটি বড় হতাশা হিসেবে।
৩১ মে ২০২৫
কালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে ভারতীয়দের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি অ্যানিমেশন ভিডিও শেয়ার করে এ শুভেচ্ছা জানান।
১৯ মিনিট আগে
পশ্চিমতীরের তুরমুস আয়া গ্রামে মুখোশধারী এক ইসরায়েলি দখলদারের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ৫৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি নারী। রোববার (১৯ অক্টোবর) সকালে জলপাই সংগ্রহের সময় ওই নারীকে একটি লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী বছরের শুরুর দিকে চীন সফরে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। আজ সোমবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজের সঙ্গে বৈঠকের সময় ট্রাম্প এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি আগামী বছরের শুরুতে চীন সফরে যাব।’
১ ঘণ্টা আগে