ভিনদেশে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে চাকরির ছদ্মবেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি, হ্যাকিং ও সাইবার হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগে উত্তর কোরিয়ার ১৫ নাগরিক ও একটি প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পরমাণু ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিতে অর্থায়নের জন্য তাঁরা এসব কাজ করছেন বলে অভিযোগ সিউলের।
গতকাল বৃহস্পতিবার দক্ষিণ কোরিয়ার পেনিনসুলা পলিসি ব্যুরোর একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পরিচয় গোপন করে এই ব্যক্তিরা চীন, রাশিয়া, দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়া, আফ্রিকার বেশ কিছু দেশে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতো শাসন–সংশ্লিষ্ট সংস্থায় কর্মচারী হিসেবে চাকরি নিয়েছে। এ ছাড়া বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোতে চাকরি নিয়ে তথ্য চুরি, অর্থ জালিয়াতি এমনকি সাইবার হামলার মতো ঘটনা ঘটিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা বলছেন, অভিযুক্তরা উত্তর কোরিয়ার ব্যুরো ৩১৩–এর অধীনে কাজ করছে। এটি পিয়ংইয়ংয়ের অস্ত্র উৎপাদন, গবেষণা ও উন্নয়ন এবং ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি তদারকি করে। তবে এই সংস্থার বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি, বৈশ্বিক সাইবার আক্রমণ, ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি এবং অন্যান্য ডিজিটাল সম্পদ হ্যাকিংয়ের অভিযোগ রয়েছে।
নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা প্রতিষ্ঠানটি হলো চোসুন গ্যুমজ্যয়ং ইকোনমিক ইনফরমেশন টেকনোলজি এক্সচেঞ্জ করপোরেশন। প্রতিষ্ঠানটি বিদেশে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর্মী সরবরাহ করে। উত্তর কোরিয়া সরকারের সামরিক তহবিলে বিপুল অর্থও জোগান দিয়ে থাকে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
সিউল বলছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উত্তর কোরিয়ার নাগরিকদের পশ্চিমা প্রতিষ্ঠানে আইটি কর্মীর ছদ্মবেশে চাকরি নেওয়া ব্যাপক হারে বেড়েছে। তাঁরা জালিয়াতির মাধ্যমে তাদের দেশের জন্য রাজস্ব পাঠাচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে এটি। অনেক কোম্পানির নির্বাহী কর্মকর্তাও প্রকাশ্যে তাঁদের প্রতারিত হওয়ার অভিজ্ঞতা জানিয়েছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিযোগ, ভিনদেশি পশ্চিমা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শুধু চাকরি করাই নয়, বরং প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রযুক্তি সেক্টরে কাজ নেওয়ার জন্য বেশি আগ্রহী দেখা যায় উত্তর কোরিয়ার নাগরিকদের। প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অবস্থায় তাঁদের জন্য সাইবার হ্যাকিং ও ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি করা সহজ হয়ে যায়।
সিউলের দাবি, এসব কর্মী কোম্পানিগুলোর ডিভাইসে ক্ষতিকর সফটওয়্যার ইনস্টল করার মাধ্যমে কয়েক লাখ ডলার চুরি করেছে। প্রতারক কর্মচারী নিয়োগের বিষয়টি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে এমন শঙ্কায় কোম্পানিগুলো এসব প্রতারণার কথা প্রকাশ্যে বলতে চায় না।
দক্ষিণ কোরিয়া আরও অভিযোগ করেছে, বিশ্বব্যাপী ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরিতে একটি বড় ভূমিকা রাখছে উত্তর কোরিয়া। চলতি বছর জাতিসংঘের একটি প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০১৭ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ৫৮টি সাইবার হামলার তদন্ত করেছে, যেগুলোতে উত্তর কোরীয়দের ক্রিপ্টোকারেন্সি কোম্পানির অর্থ চুরির তথ্য পাওয়া যায়। আনুমানিক ৩০০ কোটি ডলার চুরি হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উঠে আসে। জাতিসংঘের প্যানেল জানায়, অনেক উত্তর কোরীয় নাগরিক বিদেশে কাজ করছেন, যারা আইটি, রেস্তোরাঁ এবং নির্মাণ খাতসহ বিভিন্ন খাতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে উপার্জন করছেন। এমন কর্মীদের আয়ের তথ্যগুলোও তদন্ত করা হয়েছে।
ভিনদেশে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে চাকরির ছদ্মবেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি, হ্যাকিং ও সাইবার হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগে উত্তর কোরিয়ার ১৫ নাগরিক ও একটি প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পরমাণু ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিতে অর্থায়নের জন্য তাঁরা এসব কাজ করছেন বলে অভিযোগ সিউলের।
গতকাল বৃহস্পতিবার দক্ষিণ কোরিয়ার পেনিনসুলা পলিসি ব্যুরোর একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পরিচয় গোপন করে এই ব্যক্তিরা চীন, রাশিয়া, দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়া, আফ্রিকার বেশ কিছু দেশে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতো শাসন–সংশ্লিষ্ট সংস্থায় কর্মচারী হিসেবে চাকরি নিয়েছে। এ ছাড়া বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোতে চাকরি নিয়ে তথ্য চুরি, অর্থ জালিয়াতি এমনকি সাইবার হামলার মতো ঘটনা ঘটিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা বলছেন, অভিযুক্তরা উত্তর কোরিয়ার ব্যুরো ৩১৩–এর অধীনে কাজ করছে। এটি পিয়ংইয়ংয়ের অস্ত্র উৎপাদন, গবেষণা ও উন্নয়ন এবং ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি তদারকি করে। তবে এই সংস্থার বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি, বৈশ্বিক সাইবার আক্রমণ, ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি এবং অন্যান্য ডিজিটাল সম্পদ হ্যাকিংয়ের অভিযোগ রয়েছে।
নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা প্রতিষ্ঠানটি হলো চোসুন গ্যুমজ্যয়ং ইকোনমিক ইনফরমেশন টেকনোলজি এক্সচেঞ্জ করপোরেশন। প্রতিষ্ঠানটি বিদেশে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর্মী সরবরাহ করে। উত্তর কোরিয়া সরকারের সামরিক তহবিলে বিপুল অর্থও জোগান দিয়ে থাকে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
সিউল বলছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উত্তর কোরিয়ার নাগরিকদের পশ্চিমা প্রতিষ্ঠানে আইটি কর্মীর ছদ্মবেশে চাকরি নেওয়া ব্যাপক হারে বেড়েছে। তাঁরা জালিয়াতির মাধ্যমে তাদের দেশের জন্য রাজস্ব পাঠাচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে এটি। অনেক কোম্পানির নির্বাহী কর্মকর্তাও প্রকাশ্যে তাঁদের প্রতারিত হওয়ার অভিজ্ঞতা জানিয়েছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিযোগ, ভিনদেশি পশ্চিমা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শুধু চাকরি করাই নয়, বরং প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রযুক্তি সেক্টরে কাজ নেওয়ার জন্য বেশি আগ্রহী দেখা যায় উত্তর কোরিয়ার নাগরিকদের। প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অবস্থায় তাঁদের জন্য সাইবার হ্যাকিং ও ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি করা সহজ হয়ে যায়।
সিউলের দাবি, এসব কর্মী কোম্পানিগুলোর ডিভাইসে ক্ষতিকর সফটওয়্যার ইনস্টল করার মাধ্যমে কয়েক লাখ ডলার চুরি করেছে। প্রতারক কর্মচারী নিয়োগের বিষয়টি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে এমন শঙ্কায় কোম্পানিগুলো এসব প্রতারণার কথা প্রকাশ্যে বলতে চায় না।
দক্ষিণ কোরিয়া আরও অভিযোগ করেছে, বিশ্বব্যাপী ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরিতে একটি বড় ভূমিকা রাখছে উত্তর কোরিয়া। চলতি বছর জাতিসংঘের একটি প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০১৭ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ৫৮টি সাইবার হামলার তদন্ত করেছে, যেগুলোতে উত্তর কোরীয়দের ক্রিপ্টোকারেন্সি কোম্পানির অর্থ চুরির তথ্য পাওয়া যায়। আনুমানিক ৩০০ কোটি ডলার চুরি হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উঠে আসে। জাতিসংঘের প্যানেল জানায়, অনেক উত্তর কোরীয় নাগরিক বিদেশে কাজ করছেন, যারা আইটি, রেস্তোরাঁ এবং নির্মাণ খাতসহ বিভিন্ন খাতে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে উপার্জন করছেন। এমন কর্মীদের আয়ের তথ্যগুলোও তদন্ত করা হয়েছে।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৯ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৯ ঘণ্টা আগে