ফিলিপাইনের ক্যাসিনো খাতে আগামী পাঁচ বছরে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো ৬০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে বলে আশা করছে দেশটি। গেমিং নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রধান বলছেন, ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতার বাজারে এ বিনিয়োগ এশিয়ার শীর্ষ জুয়া গন্তব্যের মধ্যে ফিলিপাইনের অবস্থান আরও জোরদার হবে।
দেশটিতে এক বছর পর পর অন্তত একটি নতুন ক্যাসিনো রিসোর্ট খোলা হবে বলে জানিয়েছেন ফিলিপাইন অ্যামিউজমেন্ট অ্যান্ড গেমিং কর্প চেয়ারম্যান আলেহান্দ্রো টেংকো। আজ মঙ্গলবার তিনি বলেন, রাজধানীর ম্যানিলার বাইরে সাবেক মার্কিন সামরিক ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহৃত এলাকা ক্লার্ক ও দেশের মধ্যাঞ্চলীয় এলাকা কেবুতে এসব ক্যাসিনো রিসোর্ট নির্মাণ করা হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে টেংকো বলেন, ‘নতুন ক্যাসিনো খোলার এবং ইলেকট্রনিক গেমিং সেগমেন্টের সম্প্রসারণের কারণে আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে।’ ২০২৭ সাল নাগাদ ফিলিপাইন মোট গেমিং রাজস্বে (জিজিআর) ৮০০ থেকে ৯০০ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি, যা প্রত্যাশার চেয়ে এক বছর আগেই।
সরকারি তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে ফিলিপাইন মোট জিজিআরে রেকর্ড ৫১০ কোটি ডলার আয় করে। করোনা মহামারির কারণে চীনে কড়াকড়ি আরোপের পর জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও সিঙ্গাপুর এবং ফিলিপাইনের জুয়া খেলোয়াড়েরা চীনাদের জায়গা দখল করে নেয়।
টেংকো বলেন, এ কারণে ব্লুমবেরি রিসোর্টস, জাপানের ইউনিভার্সাল এন্টারটেইনমেন্ট, ফিলিপাইনের এসএম ইনভেস্টমেন্ট ও অ্যালায়েন্স গ্লোবাল গ্রুপের মতো ক্যাসিনো পরিচালকেরা গত বছর ভালো আয় করতে পেরেছে।
ফিলিপাইনের ফ্রিহুইলিং গেমিং শিল্পটি জাপান ও থাইল্যান্ডের সঙ্গে আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। জাপানে এই প্রথম কোনো ক্যাসিনোকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এবং থাইল্যান্ডে ক্যাসিনোকে আবারও বৈধতা দেওয়া নিয়ে বিবেচনা করা হচ্ছে।
টেংকো বলেন, ‘আমাদের এই খাত শক্তিশালী ও দৃঢ় করার জন্য প্রায় পাঁচ থেকে ছয় বছর সময় আছে, যেন যখন তারা ক্যাসিনো খুলবে, আমরা তত দিনে পরিপক্ব হয়ে উঠি।’
ফিলিপাইনের ক্যাসিনো খাতে আগামী পাঁচ বছরে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো ৬০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে বলে আশা করছে দেশটি। গেমিং নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রধান বলছেন, ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতার বাজারে এ বিনিয়োগ এশিয়ার শীর্ষ জুয়া গন্তব্যের মধ্যে ফিলিপাইনের অবস্থান আরও জোরদার হবে।
দেশটিতে এক বছর পর পর অন্তত একটি নতুন ক্যাসিনো রিসোর্ট খোলা হবে বলে জানিয়েছেন ফিলিপাইন অ্যামিউজমেন্ট অ্যান্ড গেমিং কর্প চেয়ারম্যান আলেহান্দ্রো টেংকো। আজ মঙ্গলবার তিনি বলেন, রাজধানীর ম্যানিলার বাইরে সাবেক মার্কিন সামরিক ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহৃত এলাকা ক্লার্ক ও দেশের মধ্যাঞ্চলীয় এলাকা কেবুতে এসব ক্যাসিনো রিসোর্ট নির্মাণ করা হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে টেংকো বলেন, ‘নতুন ক্যাসিনো খোলার এবং ইলেকট্রনিক গেমিং সেগমেন্টের সম্প্রসারণের কারণে আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে।’ ২০২৭ সাল নাগাদ ফিলিপাইন মোট গেমিং রাজস্বে (জিজিআর) ৮০০ থেকে ৯০০ কোটি ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি, যা প্রত্যাশার চেয়ে এক বছর আগেই।
সরকারি তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে ফিলিপাইন মোট জিজিআরে রেকর্ড ৫১০ কোটি ডলার আয় করে। করোনা মহামারির কারণে চীনে কড়াকড়ি আরোপের পর জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও সিঙ্গাপুর এবং ফিলিপাইনের জুয়া খেলোয়াড়েরা চীনাদের জায়গা দখল করে নেয়।
টেংকো বলেন, এ কারণে ব্লুমবেরি রিসোর্টস, জাপানের ইউনিভার্সাল এন্টারটেইনমেন্ট, ফিলিপাইনের এসএম ইনভেস্টমেন্ট ও অ্যালায়েন্স গ্লোবাল গ্রুপের মতো ক্যাসিনো পরিচালকেরা গত বছর ভালো আয় করতে পেরেছে।
ফিলিপাইনের ফ্রিহুইলিং গেমিং শিল্পটি জাপান ও থাইল্যান্ডের সঙ্গে আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। জাপানে এই প্রথম কোনো ক্যাসিনোকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এবং থাইল্যান্ডে ক্যাসিনোকে আবারও বৈধতা দেওয়া নিয়ে বিবেচনা করা হচ্ছে।
টেংকো বলেন, ‘আমাদের এই খাত শক্তিশালী ও দৃঢ় করার জন্য প্রায় পাঁচ থেকে ছয় বছর সময় আছে, যেন যখন তারা ক্যাসিনো খুলবে, আমরা তত দিনে পরিপক্ব হয়ে উঠি।’
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৪ ঘণ্টা আগে