আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ার বহুল আলোচিত ‘শতাব্দীর সেরা বিবাহবিচ্ছেদ’ মামলায় দেশটির সুপ্রিম কোর্ট ব্যবসায়ী চে তায়ে-ওনকে এক ট্রিলিয়ন ওন (প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার) পরিশোধের রায় থেকে মুক্তি দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) আদালত জানান, নিম্ন আদালত সম্পদের হিসাব ভুলভাবে গণনা করেছিলেন। ফলে মামলাটি পুনর্বিবেচনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চে তায়ে-ওন দক্ষিণ কোরিয়ার অন্যতম বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী এসকে গ্রুপের চেয়ারম্যান। আর তাঁর সাবেক স্ত্রী রো সো-ইয়ং দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট রো তায়ে-উ-এর কন্যা। এই বিবাহবিচ্ছেদ মামলাটি দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যমে ‘ডিভোর্স অব দ্য সেঞ্চুরি’ বা ‘শতাব্দীর সেরা বিবাহবিচ্ছেদ’ নামে পরিচিতি পেয়েছিল।
বিবিসি জানিয়েছে, দুজনের বিবাহ ভেঙে যায় ২০১৫ সালে, যখন চে স্বীকার করেন, এক প্রেমিকার গর্ভে তিনি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। পরে বিবাহবিচ্ছেদের মামলায় ২০২৪ সালে সিউলের একটি আদালত রো সো-ইয়ংকে ১.৩৮ ট্রিলিয়ন ওন প্রদানের রায় দেন, যা দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বিবাহবিচ্ছেদের অর্থ ছিল। আদালত বলেছিলেন, রো-এর পিতা সাবেক প্রেসিডেন্ট রো তায়ে-উ-এর ৩০ বিলিয়ন ওনের একটি গোপন তহবিল এসকে গ্রুপের বিকাশে ভূমিকা রেখেছিল এবং তা যৌথ সম্পদের অংশ হিসেবে ধরা যেতে পারে।
তবে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছেন, ওই অর্থ ঘুষ থেকে এসেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাই ওই অর্থকে যৌথ সম্পদের অংশ হিসেবে গণ্য করা যাবে না। চের আইনজীবী লি জে-গুন বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্টভাবে দেখিয়েছেন, এই অর্থকে যৌথ সম্পদ হিসেবে ধরা ভুল ছিল—এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রায়।’
তবে আদালত রো সো-ইয়ংকে ২ বিলিয়ন ওন ভরণপোষণ হিসেবে দেওয়ার রায় বহাল রেখেছেন।
এদিকে রায়ের পর এসকে গ্রুপের শেয়ারমূল্য ৫.৪ শতাংশ কমে যায়। তবে বিশ্লেষকদের মতে, এই রায় তাৎক্ষণিকভাবে এসকে গ্রুপে বড় কোনো পরিবর্তন আনবে না। চে তায়ে-ওন বর্তমানে এসকে টেলিকম, এসকে স্কয়ার ও এসকে ইনোভেশনসহ গোষ্ঠীর প্রধান সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণে রয়েছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার বহুল আলোচিত ‘শতাব্দীর সেরা বিবাহবিচ্ছেদ’ মামলায় দেশটির সুপ্রিম কোর্ট ব্যবসায়ী চে তায়ে-ওনকে এক ট্রিলিয়ন ওন (প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার) পরিশোধের রায় থেকে মুক্তি দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) আদালত জানান, নিম্ন আদালত সম্পদের হিসাব ভুলভাবে গণনা করেছিলেন। ফলে মামলাটি পুনর্বিবেচনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
চে তায়ে-ওন দক্ষিণ কোরিয়ার অন্যতম বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী এসকে গ্রুপের চেয়ারম্যান। আর তাঁর সাবেক স্ত্রী রো সো-ইয়ং দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট রো তায়ে-উ-এর কন্যা। এই বিবাহবিচ্ছেদ মামলাটি দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যমে ‘ডিভোর্স অব দ্য সেঞ্চুরি’ বা ‘শতাব্দীর সেরা বিবাহবিচ্ছেদ’ নামে পরিচিতি পেয়েছিল।
বিবিসি জানিয়েছে, দুজনের বিবাহ ভেঙে যায় ২০১৫ সালে, যখন চে স্বীকার করেন, এক প্রেমিকার গর্ভে তিনি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। পরে বিবাহবিচ্ছেদের মামলায় ২০২৪ সালে সিউলের একটি আদালত রো সো-ইয়ংকে ১.৩৮ ট্রিলিয়ন ওন প্রদানের রায় দেন, যা দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বিবাহবিচ্ছেদের অর্থ ছিল। আদালত বলেছিলেন, রো-এর পিতা সাবেক প্রেসিডেন্ট রো তায়ে-উ-এর ৩০ বিলিয়ন ওনের একটি গোপন তহবিল এসকে গ্রুপের বিকাশে ভূমিকা রেখেছিল এবং তা যৌথ সম্পদের অংশ হিসেবে ধরা যেতে পারে।
তবে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছেন, ওই অর্থ ঘুষ থেকে এসেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাই ওই অর্থকে যৌথ সম্পদের অংশ হিসেবে গণ্য করা যাবে না। চের আইনজীবী লি জে-গুন বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্টভাবে দেখিয়েছেন, এই অর্থকে যৌথ সম্পদ হিসেবে ধরা ভুল ছিল—এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ রায়।’
তবে আদালত রো সো-ইয়ংকে ২ বিলিয়ন ওন ভরণপোষণ হিসেবে দেওয়ার রায় বহাল রেখেছেন।
এদিকে রায়ের পর এসকে গ্রুপের শেয়ারমূল্য ৫.৪ শতাংশ কমে যায়। তবে বিশ্লেষকদের মতে, এই রায় তাৎক্ষণিকভাবে এসকে গ্রুপে বড় কোনো পরিবর্তন আনবে না। চে তায়ে-ওন বর্তমানে এসকে টেলিকম, এসকে স্কয়ার ও এসকে ইনোভেশনসহ গোষ্ঠীর প্রধান সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রণে রয়েছেন।
ভারতের কেরালায় বুধবার (১৫ অক্টোবর) মারা যান কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাইলা ওডিঙ্গা। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) তাঁর মরদেহ একনজর দেখার জন্য কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে অপেক্ষা করছিলেন বিপুলসংখ্যক সমর্থক। তাঁদের ওপর নিরাপত্তা বাহিনী গুলি চালালে অন্তত ৪ জন নিহত হন বলে জানিয়েছে স্থানীয়
৪ মিনিট আগেদুই বছর আগে সাজানো-গোছানো এক শহর ছিল গাজা। এ শহরে ছিল বসবাসের উপযোগী ঘরবাড়ি, বাচ্চাদের জন্য স্কুল, চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল। কিন্তু ২০২৩ সালের অক্টোবরের পর সবকিছু ধ্বংস হয়ে গেছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দুই বছর ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে আধুনিক ইতিহাসের নজিরবিহীন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা।
৪৩ মিনিট আগেআমেরিকান ওষুধ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘জনসন অ্যান্ড জনসন’-এর বিরুদ্ধে ব্রিটেনে প্রায় ৩ হাজার ভুক্তভোগী মামলা করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, কোম্পানিটি জানত তাদের ট্যালকম পাউডার ক্ষতিকর ‘অ্যাসবাস্টাস’ মিশ্রিত ছিল, যা মারাত্মক ক্যানসার সৃষ্টি করতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক আরোপের পর যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের পণ্য রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারই ভারতীয় পণ্যের সবচেয়ে বড় বাজার। কিন্তু দেখা গেছে, গত সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় পণ্য রপ্তানি প্রায় ২০ শতাংশ কমে গেছে। আর গত চার মাসে এই পতনের হার ছিল প্রায় ৪০ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে