তালেবান ক্ষমতায় আসার পর চাকরি হারিয়েছে প্রায় ১০ লাখ আফগান নাগরিক। আন্তর্জাতিক ও মার্কিন সংস্থাগুলোর হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে। বলা হচ্ছে, তালেবান ক্ষমতায় আসার পর থেকেই আফগানিস্তানে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএনআই এ খবর জানিয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা ও আফগানিস্তানের পুনর্গঠনবিষয়ক মার্কিন বিশেষ মহাপরিদর্শকের প্রতিবেদন এ ক্ষেত্রে আমলে নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছে দ্য খামা প্রেসও।
আফগানিস্তানের পুনর্গঠনবিষয়ক মার্কিন বিশেষ মহাপরিদর্শকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত আগস্টে তালেবান আফগানিস্তানের শাসনক্ষমতা হাতে নেওয়ার পর থেকে ৯ লাখেরও বেশি আফগান নাগরিক চাকরি হারিয়েছেন। বিশেষ করে দেশটির কর্মজীবী নারীরা এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বেশি। চলতি বছরের মাঝ বরাবর নারীদের চাকরি হারানোর হার আরও ২১ শতাংশ বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ তালেবানের হাতে যাওয়ার পর থেকেই দেশটিতে বেকারত্বের হার দ্রুতগতিতে বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশটির বিভিন্ন স্থানে দারিদ্র্যের হার ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। এতে করে লাখ লাখ মানুষ ঝুঁকিতে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, ২০২১ সালের তৃতীয় প্রান্তিকেই ৫ লাখেরও বেশি আফগান নাগরিক চাকরি হারিয়েছেন।
এদিকে গত শনিবার আফগানিস্তানের নারীদের মুখ ঢেকে বাইরে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়ে ডিক্রি জারি করেছে তালেবান সরকার। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতা ও তালেবানপ্রধান হাইবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা কাবুলে সংবাদ সম্মেলন করে দেশটির নারীদের ঘরের বাইরে পুরো শরীর ঢাকা বোরকা পরার নির্দেশ দিয়েছেন। এটি না মানলে নারীদের বাবা অথবা ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের কারাদণ্ড দেওয়া হবে অথবা সরকারি চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হবে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, নারীদের ওপর এসব নিত্যনতুন বিধিনিষেধ আরোপ আফগানিস্তানে বেকারত্বের হার বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। এ ছাড়া বেকারদের সংখ্যা কমিয়ে আনার ক্ষেত্রেও তালেবান সরকারের উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়ছে না।
গত আগস্টে তালেবানের হাতে নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দিয়ে তাড়াহুড়ো করে আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নেয় যুক্তরাষ্ট্র। এর পর থেকেই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিদেশের মাটিতে থাকা আফগানিস্তানের সব সম্পদ জব্দ করে রেখেছে, বন্ধ আছে সহায়তা প্রদানও। সেই থেকেই দেশটির অর্থনীতি বেকায়দায় আছে।
তালেবান ক্ষমতায় আসার পর চাকরি হারিয়েছে প্রায় ১০ লাখ আফগান নাগরিক। আন্তর্জাতিক ও মার্কিন সংস্থাগুলোর হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে। বলা হচ্ছে, তালেবান ক্ষমতায় আসার পর থেকেই আফগানিস্তানে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএনআই এ খবর জানিয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা ও আফগানিস্তানের পুনর্গঠনবিষয়ক মার্কিন বিশেষ মহাপরিদর্শকের প্রতিবেদন এ ক্ষেত্রে আমলে নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছে দ্য খামা প্রেসও।
আফগানিস্তানের পুনর্গঠনবিষয়ক মার্কিন বিশেষ মহাপরিদর্শকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত আগস্টে তালেবান আফগানিস্তানের শাসনক্ষমতা হাতে নেওয়ার পর থেকে ৯ লাখেরও বেশি আফগান নাগরিক চাকরি হারিয়েছেন। বিশেষ করে দেশটির কর্মজীবী নারীরা এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বেশি। চলতি বছরের মাঝ বরাবর নারীদের চাকরি হারানোর হার আরও ২১ শতাংশ বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ তালেবানের হাতে যাওয়ার পর থেকেই দেশটিতে বেকারত্বের হার দ্রুতগতিতে বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশটির বিভিন্ন স্থানে দারিদ্র্যের হার ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। এতে করে লাখ লাখ মানুষ ঝুঁকিতে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, ২০২১ সালের তৃতীয় প্রান্তিকেই ৫ লাখেরও বেশি আফগান নাগরিক চাকরি হারিয়েছেন।
এদিকে গত শনিবার আফগানিস্তানের নারীদের মুখ ঢেকে বাইরে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়ে ডিক্রি জারি করেছে তালেবান সরকার। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতা ও তালেবানপ্রধান হাইবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা কাবুলে সংবাদ সম্মেলন করে দেশটির নারীদের ঘরের বাইরে পুরো শরীর ঢাকা বোরকা পরার নির্দেশ দিয়েছেন। এটি না মানলে নারীদের বাবা অথবা ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের কারাদণ্ড দেওয়া হবে অথবা সরকারি চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হবে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, নারীদের ওপর এসব নিত্যনতুন বিধিনিষেধ আরোপ আফগানিস্তানে বেকারত্বের হার বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। এ ছাড়া বেকারদের সংখ্যা কমিয়ে আনার ক্ষেত্রেও তালেবান সরকারের উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়ছে না।
গত আগস্টে তালেবানের হাতে নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দিয়ে তাড়াহুড়ো করে আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নেয় যুক্তরাষ্ট্র। এর পর থেকেই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিদেশের মাটিতে থাকা আফগানিস্তানের সব সম্পদ জব্দ করে রেখেছে, বন্ধ আছে সহায়তা প্রদানও। সেই থেকেই দেশটির অর্থনীতি বেকায়দায় আছে।
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
৬ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
৭ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
৭ ঘণ্টা আগে