অনলাইন ডেস্ক
মালয়েশিয়ায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার খায়রুজ্জামানকে মুক্তি দিয়েছে দেশটির সরকার। স্থানীয় সময় বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তাঁকে পুত্রাজায়ায় অবস্থিত দেশটির অভিবাসন বিভাগের সদর দপ্তর থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।
মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের এক প্রতিবেদনে থেকে এ তথ্য জানা গেছে। খায়রুজ্জামানের আইনজীবী জিও চো ইং তারঁ মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হামজা জাইনুদ্দিন সংবাদ সম্মেলনে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামানের গ্রেপ্তারের খবর জানান।
হামজা জাইনুদ্দিন বলেন, ‘তাঁকে আইন অনুযায়ী গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি আইন ভঙ্গ করেছেন এবং তাঁকে তাঁর দেশের অনুরোধে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
গত বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘তাঁকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি ৯ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আমাদের দূতাবাসে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে। ২০০৯ সালে তিনি যখন হাইকমিশনার হিসেবে মালয়েশিয়াতে দায়িত্বরত ছিলেন, তখন সরকার তাঁকে দেশে ফিরতে বলার পর থেকে তিনি পলাতক।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ার অভিবাসন নীতি অনুযায়ী তাঁকে ডিপোর্টেশন সেন্টারে রাখা হয়েছে। আমাদের দূতাবাস মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ নিয়ে কাজ করছে।’
জেলহত্যা মামলায় খালাস পাওয়া নিয়ে এম শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘তদন্তে দুর্বলতার কারণে ছাড়া পেয়েছিলেন। এটি আদালতের এখতিয়ার। তাঁকে আবারও সশরীরে জিজ্ঞাসাবাদ করার এবং মামলাটিকে আবারও খতিয়ে দেখার সুযোগ রয়েছে, এটি আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার। আমরা যত দ্রুত সম্ভব তাকে দেশে ফেরত নিয়ে আসব।’
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চিঠিতে অভিবাসন সংক্রান্ত আইন ভঙ্গ করার কারণে এম খায়ুরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেছে। তবে তাঁর শরণার্থী কার্ড রয়েছে কি না সে ব্যাপারে নিশ্চিত নন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। মালয়েশিয়ায় অভিবাসন আইন ভঙ্গ করায় বাংলাদেশি নাগরিককে সরকার ফিরিয়ে আনছে। এখানে জেলহত্যা মামলার কোনো সম্পর্ক নেই বলেও উল্লেখ করেন প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।
তবে জাতিসংঘের শরণার্থী কার্ড থাকায় তাঁকে ফেরত আনা কঠিন হবে কি না? এর উত্তরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখব।’
মালয়েশিয়াতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান এক দশকের বেশি সময় ধরে বসবাস করছেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক এ মেজর ১৯৭৫ সালের জেলহত্যা মামলার আসামি ছিলেন। ১৯৭৫ পরবর্তী তাঁকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়। ১৯৭৬ সালে তাঁকে মিসরে বাংলাদেশ দূতাবাসে পাঠানো হয়। সেখানে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন।
প্রসঙ্গত, ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর বাংলাদেশের জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ, ক্যাপ্টেন (অব.) মনসুর আলী এবং আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামানকে বন্দী অবস্থায় কারাগারেই হত্যা করা হয়।
মালয়েশিয়ায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার খায়রুজ্জামানকে মুক্তি দিয়েছে দেশটির সরকার। স্থানীয় সময় বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তাঁকে পুত্রাজায়ায় অবস্থিত দেশটির অভিবাসন বিভাগের সদর দপ্তর থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।
মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের এক প্রতিবেদনে থেকে এ তথ্য জানা গেছে। খায়রুজ্জামানের আইনজীবী জিও চো ইং তারঁ মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হামজা জাইনুদ্দিন সংবাদ সম্মেলনে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামানের গ্রেপ্তারের খবর জানান।
হামজা জাইনুদ্দিন বলেন, ‘তাঁকে আইন অনুযায়ী গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি আইন ভঙ্গ করেছেন এবং তাঁকে তাঁর দেশের অনুরোধে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
গত বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘তাঁকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি ৯ ফেব্রুয়ারি মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আমাদের দূতাবাসে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে। ২০০৯ সালে তিনি যখন হাইকমিশনার হিসেবে মালয়েশিয়াতে দায়িত্বরত ছিলেন, তখন সরকার তাঁকে দেশে ফিরতে বলার পর থেকে তিনি পলাতক।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ার অভিবাসন নীতি অনুযায়ী তাঁকে ডিপোর্টেশন সেন্টারে রাখা হয়েছে। আমাদের দূতাবাস মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এ নিয়ে কাজ করছে।’
জেলহত্যা মামলায় খালাস পাওয়া নিয়ে এম শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘তদন্তে দুর্বলতার কারণে ছাড়া পেয়েছিলেন। এটি আদালতের এখতিয়ার। তাঁকে আবারও সশরীরে জিজ্ঞাসাবাদ করার এবং মামলাটিকে আবারও খতিয়ে দেখার সুযোগ রয়েছে, এটি আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার। আমরা যত দ্রুত সম্ভব তাকে দেশে ফেরত নিয়ে আসব।’
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় চিঠিতে অভিবাসন সংক্রান্ত আইন ভঙ্গ করার কারণে এম খায়ুরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেছে। তবে তাঁর শরণার্থী কার্ড রয়েছে কি না সে ব্যাপারে নিশ্চিত নন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। মালয়েশিয়ায় অভিবাসন আইন ভঙ্গ করায় বাংলাদেশি নাগরিককে সরকার ফিরিয়ে আনছে। এখানে জেলহত্যা মামলার কোনো সম্পর্ক নেই বলেও উল্লেখ করেন প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।
তবে জাতিসংঘের শরণার্থী কার্ড থাকায় তাঁকে ফেরত আনা কঠিন হবে কি না? এর উত্তরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখব।’
মালয়েশিয়াতে বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার এম খায়রুজ্জামান এক দশকের বেশি সময় ধরে বসবাস করছেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক এ মেজর ১৯৭৫ সালের জেলহত্যা মামলার আসামি ছিলেন। ১৯৭৫ পরবর্তী তাঁকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়। ১৯৭৬ সালে তাঁকে মিসরে বাংলাদেশ দূতাবাসে পাঠানো হয়। সেখানে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন।
প্রসঙ্গত, ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর বাংলাদেশের জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ, ক্যাপ্টেন (অব.) মনসুর আলী এবং আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামানকে বন্দী অবস্থায় কারাগারেই হত্যা করা হয়।
২০২০ সালের শুরুর দিকে করোনা মহামারির সময় সীমান্ত বন্ধ করে উত্তর কোরিয়া নিজেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছিল। ২০২৪ সালে দেশটি শুধুমাত্র রুশ পর্যটকদের জন্য সীমান্ত উন্মুক্ত করেছিল। আর গত মাসে পশ্চিমা পর্যটকেরাও দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর রাসোনে প্রবেশের অনুমতি পেয়েছিল।
১৪ মিনিট আগেএকটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতির জন্য ইউক্রেনে ইতিমধ্যেই সৈন্য মোতায়েনের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্য। এবার বৃহত্তর শান্তিরক্ষী মিশনের অংশ হিসেবে প্রয়োজন হলে ইউক্রেনে সৈন্য মোতায়েন করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে তুরস্কও।
২৭ মিনিট আগেইউরোপের প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী করা ও সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য পাঁচ ধাপে বাস্তবায়নযোগ্য একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে ইউরোপীয় কমিশন। কমিশনের প্রধান উরসুলা ভন ডার লেয়ন গত মঙ্গলবার ৮৬০ কোটি তথা ৮৬ হাজার কোটি ডলারের বেশি অর্থের এই প্যাকেজের পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগেসামরিক মহড়ার সময় ভুলবশত লোকালয়ে বোমাবর্ষণ করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিমানবাহিনী। কোনো প্রাণহানি না ঘটলেও, এতে আহত হয়েছেন অন্তত ৭ জন। যাদের মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। আজ বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সকালে সীমান্তবর্তী শহর পোচিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে